কুমিল্লা জেলা
কুমিল্লা | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে কুমিল্লা জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৭′৩০″ উত্তর ৯১°১১′০″ পূর্ব / ২৩.৪৫৮৩৩° উত্তর ৯১.১৮৩৩৩° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩°২৭′৩০″ উত্তর ৯১°১১′০″ পূর্ব / ২৩.৪৫৮৩৩° উত্তর ৯১.১৮৩৩৩° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ৩০৮৭.৩৩ কিমি২ (১১৯২.০২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2011)[১] | |
• মোট | ৫৬,০২,৬২৫ |
• জনঘনত্ব | ১৮০০/কিমি২ (৪৭০০/বর্গমাইল) |
স্বাক্ষরতার হার | |
• মোট | 46% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৯ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।এটি খাদি কাপড় ও রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত
পরিচ্ছেদসমূহ
অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]
অবস্থান: ভৌগেলিকভাবে এই জেলাটি ২৩°১” উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৪°১১” উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩৪” পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯১°২২” পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
শিক্ষা-শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির পাদপীঠ কুমিল্লা প্রাচীন ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে এ উপমহাদেশে সুপরিচিত। কুমিল্লার খাদি শিল্প, তাঁত শিল্প, কুটির শিল্প, মৃৎ শিল্প ও কারু শিল্প, রসমালাই, মিষ্টি, ময়নামতির শীতল পাটি ইত্যাদি স্ব-স্ব ঐতিহ্যে স্বকীয়তা আজও বজায় রেখেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] কালের বিবর্তনের ধারায় এসেছে অনেক কিছু, অনেক কিছু গেছে হারিয়ে, হারায়নি এখানকার মানুষের আন্তরিকতাপূর্ণ আতিথেয়তা ও সামাজিক সম্প্রীতি।

কুমিল্লা একসময় বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অংশ ছিল। ১৭৩৩ সালে বাংলার নবাব শুজাউদ্দিন ত্রিপুরা রাজ্য আক্রমণ করে এর সমতল অংশ সুবে বাংলার অন্তর্ভুক্ত করেন। ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরা দখল করে॥ ১৭৯০ সালে কোম্পানী শাসনামলে ত্রিপুরা নামের জেলার সৃষ্টি। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালে বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা থেকে আলাদা করে কুমিল্লাকে জেলা হিসেবে মর্যাদা দেয়া হয়।
বর্তমান কুমিল্লা জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অধীনস্থ একটি জেলা। শুরুর দিকে এটি সমতট জনপদের অন্তর্গত হলেও পরবর্তীকালে এটি ত্রিপুরা রাজ্যের অংশ হয়েছিল। কুমিল্লা নামকরণের অনেকগুলো প্রচলিত মত রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযাগ্য চৈনিক পরিব্রাজক ওয়াং চোয়াঙ কর্তৃক সমতট রাজ্য পরিভ্রমণের বৃত্তান্ত থেকে। তার বর্ণনায় কিয়া-মল-ঙ্কিয়া নামক যে স্থানের বিবরণ রয়েছে সেটি থেকে কমলাঙ্ক বা কুমিল্লার নামকরণ হয়েছে। এ অঞ্চলে প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শনাদি থেকে জানা যায় খ্রিষ্টীয় পঞ্চম শতাব্দী থেকে ত্রিপুরা গুপ্ত সম্রাটদের অধিকারভুক্ত ছিল।
১৭৬৫ সালে এটি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর অধীনে আসার পূর্বে মধ্যবর্তী সময়ে মোঘলদের দ্বারা শাসিত হয়েছে কুমিল্লা। ১৭৬৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে কোম্পানী একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করে। তখন ঢাকা প্রদেশের অন্তর্গত ছিলো কুমিল্লা। কুমিল্লাকে ১৭৭৬ সালে কালেক্টরের অধীনস্থ করা হয়। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পরবর্তী সময়ে ১৯৬০ সালে ত্রিপুরা জেলার নামকরণ করা হয় কুমিল্লা এবং তখন থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর পদটির নামকরণ জেলা প্রশাসক করা হয়। ১৯৮৪ সালে কুমিল্লার দু'টি মহকুমা চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে পৃথক জেলা হিসেবে পুনর্গঠন করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা ২ নং সেক্টর এর অন্তর্গত ছিল। ঢাকা, ফরিদপুরের কিছু অংশ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা নিয়ে গঠিত হয়েছিল ২নং সেক্টর। এ সেক্টরের নেতৃত্ব দেন- মেজর খালেদ মোশাররফ (১০ এপ্রিল, ১৯৭১- ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১), মেজর এ.টি.এম. হায়দার (২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১- ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২)।
ভৌগোলিক অবস্থান[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলা ২৩°-১’’ থেকে ২৪°-১১’’ উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯০°-৩৪’’ থেকে ৯১°-২২’’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে বিস্তৃত। কর্কটক্রান্তি রেখা কুমিল্লা জেলা অতিক্রম করেছে। এই জেলার কিছু অংশ গঠিত হয়েছে প্লাবন ভূমি দ্বারা এবং কিছু অংশ পাহাড়ি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। বাকিটা মূলত সমতলভূমি।
প্রশাসনিক কাঠামো[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলায় ১টি সিটি কর্পোরেশন ও ১৭ টি উপজেলা রয়েছে।[১] সেগুলো হলঃ
সিটি কর্পোরেশনঃ কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন
উপজেলাসমূহঃ
এছাড়াও কুমিল্লা জেলা নিচে উল্লেখিত প্রশাসনে বিভক্তঃ
ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]
নদী[সম্পাদনা]
এখানকার প্রধান নদ-নদীগুলো হলোঃ মেঘনা, গোমতী নদী, তিতাস নদী, ডাকাতিয়া নদী, কাঁকড়ী নদী,আড়চি নদী, ঘুংঘুর নদী, সালদানদী।
জনসংখ্যা উপাত্ত[সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুয়ায়ী মোট জনসংখ্যা ৫৬ লক্ষ ২ হাজার ৬২৫ জন। পুরুষ ২৩,১০,৯৪০ জন, মহিলা ২২,৮০,৪০০ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১ হাজার ৪৮৭ জন (প্রায়)। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ ১.৮% (প্রায়)।
শিক্ষা[সম্পাদনা]
কুমিল্লায় স্বাক্ষরতার হার ৪৬%। কুমিল্লায় রয়েছে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় - ১টি, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় - ২টি, আর্মি নিয়ন্ত্রিত বিশ্ববিদ্যালয় ১ টি, সরকারী মেডিক্যাল কলেজ - ১টি, বেসরকারী মেডিক্যাল কলেজ - ৩টি, আর্মি নিয়ন্ত্রিত মেডিকেল কলেজ ১ টি, ক্যাডেট কলেজ - ১টি, সরকারি পলিটেকনিক ১টি।
যাতায়াত ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
মহাসড়কঃ ১৩২.০০ কি:মি:, রেলপথঃ ২১২.০০ কি:মি:, ফেরীঘাট ৩৪ টি, নদীবন্দর ০১ টি। কুমিল্লা রেলস্টেশন ও লাকসাম রেলওয়ে স্টেশন এই জেলার দুটি প্রধান যাত্রাবিরতি রেলওয়ে স্টেশন; তা ছাড়াও আরো অনেক স্টেশন রয়েছে।যেমন নাংঙ্গলকোট রেল স্টেশন, গুনবতী রেল স্টেশন, হাসানপুর রেল স্টেশন,নাওটি রেল স্টেশন,রাজাপুর রেলস্টেশন, শশীদল রেল স্টেশন,সালদানদী রেল স্টেশন
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
কুমিল্লা'র অর্থনীতি মূলত কৃষিভিত্তিক। এই জেলার অর্থনীতি ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে কৃষির মাধ্যমে ।এটি পুরাতন এয়ারপোর্ট এলাকায় অবস্থিত প্রায় ২৫৮ একর আয়তনের ১ টি প্রকল্প। কুমিল্লার প্রায় ১১.৬% মানুষ ব্যবসার সাথে জড়িত। এখানে ২টি শিল্প নগরী রয়েছে। কুমিল্লায় রয়েছে বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস লিঃ এর মূল স্থাপনা এবং গ্যাস ফিল্ড।
চিত্তাকর্ষক স্থান[সম্পাদনা]
- শালবন বিহার,
- আনন্দ বিহার,
- ময়নামতি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও যাদুঘর,
- ময়নামতি ওয়ার সেমেট্রি,
- বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি,
- সতের রত্ন মন্দির,
- ধর্মসাগর নগর উদ্যান,
- রাজ রাজেশ্বরী কালী বাড়ী,
- অভয় অাশ্রম,
- বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন,
- শাহ সুজা মসজিদ,
- ধর্মসাগর দীঘি,
- মহেশ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট
- রূপবানমুড়া,
- চন্ডীমুড়া মন্দির,
- কোটিলা মুড়া,
- ইটাখোলা মুড়া,
- রাণী ময়নামতি প্রাসাদ ও মন্দির,
- আনন্দ বিহার,
- ভোজ রাজার বাড়ী,
- রাজশেপুর ইকোপার্ক,
- রাণীর কুঠি।
- ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ
- কুমিল্লা বিমান বন্দর
- শাহ সুজা মসজিদ
- নজরুল ইন্সটিটিউট
- দেবিদদার সুুুুজাত আলী সরকারী কলেজ।
- কোবা জামে মসজীদ চরবাকর।
- শ্রীকাইল সরকারি কলেজ
উল্লেখযোগ্য পণ্য[সম্পাদনা]
রসমালাই নামক বিখ্যাত মিষ্টি কুমিল্লায় তৈরি করা হয়। কুমিল্লার রসমলাই সারাদেশে এক নামে পরিচিত। দুধ, ছানা ও চিনি সমন্বয়ে তৈরি এ মিস্টান্ন। যার প্রচলন কুমিল্লাতেই শুরু হয়। এছাড়াও অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যাদি প্রস্ত্ততের জন্য কুমিল্লা বিখ্যাত। এছাড়াও কুমিল্লার বিখ্যাত খদ্দর (খাদি) শিল্পের জন্য। ১৯২১ সাল থেকে খদ্দর এ অঞ্চলে প্রচলিত। কুমিল্লার খদ্দর শিল্পগত উৎর্কষে প্রচুর খ্যাতি লাভ করেছিল। এখান থেকে খদ্দর কাপড় কলকাতা ও বোম্বে পাঠানো হত।
কৃতী ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রাব্বানি সরকার, চরবাকর, দেবিদ্বার, কুমিল্লা।
- মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্য বাহাদুর, ত্রিপুরার মহারাজা।
- শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, ভাষাসৈনিক ও সাবেক গণপরিষদ সদস্য।
- রায় বাহাদুর অানন্দ চন্দ্র রায়, প্রতিষ্ঠাতা, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ।
- শচীন দেব বর্মণ, বিখ্যাত গীতিকার ও সুরকার।
- ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী, বাংলাদেশ।
- এম কে আনোয়ার সাবেক কৃষিমন্ত্রী, বাংলাদেশ।
- ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া,সাবেক মন্ত্রী
- লেঃ জেনারেল মোঃ মইনুল ইসলাম (অবঃ), OSP, BGBM, awc, psc.
- মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, লেখক
বিজিবি'র সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ।
- মেজর জেনারে(অব:)শুবিদ আলি ভূইয়া এমপি কুমিল্লা ১ আসন
- ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত, প্রতিষ্ঠাতা, শ্রীকাইল কলেজ
- অতীন্দ্র মোহন রায়, সাবেক চেয়ারম্যান, কুমিল্লা পৌরসভা।
- আখতার হামিদ খান, প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি।
- মহেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, প্রতিষ্ঠাতা, মহেশ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট
- মুজিবুল হক মুজিব, সাবেক রেলমন্ত্রী, বাংলাদেশ।
- অধ্যাপক ডাঃ প্রাণগোপাল দত্ত, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।
- শিব নারায়ণ দাস, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম রূপকার।
- ৷ আপেল মাহমুদ বাংলাদেশের বেতার ও বিটিভির সাবেক মহা পরিচালক গীতিকার গায়ক বীর মুক্তিযুদ্ধা
- মেজর আব্দুল গণি, বীর প্রতীক, প্রতিষ্ঠাতা ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
- আজিজুর রহমান সরকার, প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী, বাংলাদেশ।
- এনামুল হক মনি, আইসিসি আম্পায়ার।
- আ হ ম মোস্তফা কামাল লোটাস, অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ও সাবেক আইসিসি সভাপতি।
- ড.মিজানুর রহমান ভিসি জবি।
- সুফিয়া কামাল, কবি ও নারী নেত্রী।
- নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী, লেখিকা, সমাজ কর্মী ও জমিদার।
- বুদ্ধদেব বসু, কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, গল্পকার ও নাট্যকার।
- মোঃ তাফাজ্জাল ইসলাম, বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি।
- মোঃ আবু তাহের, সাবেক নৌবাহিনী প্রধান।
- ভাষা সৈনিক,মুক্তিযোদ্ধা কবি ম,আ,ন শহীদুল্লাহ সাহিত্যরত্ন(বাংলার স্বপ্ন দ্রষ্টা কবি)১৯২৩-২০০৫।
- কবি আহমেদ উল্লাহ্, কথাসাহিত্যিক ও গীতিকার।
- আসিফ আকবর, সঙ্গীত শিল্পী।
- কাজী জাফর আহমেদ, রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের ৮ম প্রধানমন্ত্রী।
- ব্যারিস্টার শফিক আহম্মেদ, সাবেক আইনমন্ত্রী, বাংলাদেশ।
- আব্দুল মতিন খসরু, সাবেক আইনমন্ত্রী, বাংলাদেশ ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
- জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, সাবেক সেনা প্রধান, বাংলাদেশ।
- এয়ার ভাইস মার্শাল জামাল উদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাবেক চিফ এয়ার স্টাফ।
- আবদুল খালেক, বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম আইজিপি।
- অধ্যাপক মুজাফফর আহমদ, সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য, প্রবাসী গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, প্রতিষ্ঠাতা ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, রাজনীতিবিদ।
- শীলভদ্র, বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম সংগঠক।
- শওকত মাহমুদ, সাবেক সভাপতি জাতীয় প্রেস ক্লাব।
- বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন, আপিল বিভাগ।
- আনোয়ারা,অভিনেত্রী
- আজিজুল হাকিম, নাটক অভিনেতা
- ফেরদৌস আহমেদ অভিনেতা
- ড.মিজানুর রহমান, ভিসি জবি।
- আহমদ রফিক, ভাষাবিদ।
- শাহরিয়ার নাজিম জয় অভিনেতা
- হেমপ্রভা মজুমদার।
- এ, কে, এম, জহিরুল হক (লীল মিয়া)।
- হারুন কিসিঞ্জার, বিশিষ্ট কৌতুক অভিনেতা।
- অধ্যাপক আলী আশ্রাফ এমপি (সাবেক ডেপুটি স্পীকার, জাতীয় সংসদ)
- এ.এফ.এম ফখরুল ইসলাম মুন্সী(সাবেক মন্ত্রী) উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
- সৈয়দ মাহমুদ হোসেনবাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি।
- অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ, উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
- সার্জেন্ট অবঃ আবুল কালাম।
বিশিষ্ট সেনা ক্রীড়াবিদ।
- অধ্যাপক ড.ফরিদ উদ্দিন আহমেদ,উপাচার্য,শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
- রফিকুল ইসলাম (বিজ্ঞানী), চিকিৎসক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী।
দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে কুমিল্লা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিভ্রমণে কুমিল্লা জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |