খাগড়াছড়ি জেলা
খাগড়াছড়ি | |
---|---|
জেলা | |
![]() | |
![]() বাংলাদেশে খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২′৩০″ উত্তর ৯১°৫৯′৪০″ পূর্ব / ২৩.০৪১৬৭° উত্তর ৯১.৯৯৪৪৪° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩°২′৩০″ উত্তর ৯১°৫৯′৪০″ পূর্ব / ২৩.০৪১৬৭° উত্তর ৯১.৯৯৪৪৪° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৭ নভেম্বর, ১৯৮৩ |
সংসদীয় আসন | ২৯৮ পার্বত্য খাগড়াছড়ি |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ২,৬৯৯.৫৬ বর্গকিমি (১,০৪২.৩১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৫,২৫,৬৬৪ |
• জনঘনত্ব | ১৯০/বর্গকিমি (৫০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৪.০৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৪০০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৪৬ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
খাগড়াছড়ি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি একটি পার্বত্য জেলা। উপজেলার সংখ্যানুসারে খাগড়াছড়ি বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[১]
আয়তন[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলার মোট আয়তন ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার।[২]
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী খাগড়াছড়ি জেলার মোট জনসংখ্যা ৫,২৫,৬৬৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৭৭,৬১৪ জন এবং মহিলা ২,৪৮,৩৫০ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১৯৫ জন।[২]
খাগড়াছড়ির ধর্মবিশ্বাস-২০১১
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৪৩.৫২% মুসলিম, ১৬.৪৩% হিন্দু, ৩৯.২৮% বৌদ্ধ এবং ০.৭৭% খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এ জেলায় বাঙালী জনসাধারণের পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা প্রভৃতি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।[২]
অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°৩৮´ থেকে ২৩°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৪´ থেকে ৯২°১১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান।[২] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ২৭০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১১১ কিলোমিটার। এ জেলার পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলা, দক্ষিণে রাঙ্গামাটি জেলা ও চট্টগ্রাম জেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ এবং উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্রতিষ্ঠাকাল[সম্পাদনা]
১৮৬০ সালের ২০ জুন রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি হয়। জেলা সৃষ্টির পূর্বে এর নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হয়।[২]
নামকরণ[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি একটি নদীর নাম। নদীর পাড়ে খাগড়া বন থাকায় পরবর্তী কালে তা পরিষ্কার করে জনবসতি গড়ে উঠে, ফলে তখন থেকেই এটি খাগড়াছড়ি নামে পরিচিতি লাভ করে।
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি[সম্পাদনা]
১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে রামগড় উপজেলার মহামুনি পাড়ায় পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ১৭ জন পাকসেনা নিহত হয়।[২]
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
- গণকবর: ১টি
- স্মৃতিফলক: ১টি
- স্মৃতিস্তম্ভ ২টি
মুক্তিযুদ্ধে অবদান মং রাজা
মং রাজবংশের সপ্তম রাজা মং প্রু সাইন মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি মিলিটারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েন। মুক্তিবাহিনীদেরকে যুদ্ধ করার জন্য তার রাজ্যে ব্যবহৃত প্রায় ত্রিশ ধরনের অস্ত্র, গাড়ি ও খাবারের রসদ যোগান দেন। এছাড়াও যুদ্ধের সময় ভারতে আশ্রয়গ্রহণকারী বাংলাদেশী শরনার্থীরা যাওয়ার সময় উক্ত রাজবাড়িটিতে বিশ্রাম নিতেন। আর শরনার্থীদের জন্য রাজা খাবার, চিকিৎসা ও থাকার ব্যবস্থা করেন। পরবর্তীতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী রাজবাড়িতে আক্রমণ করলে রাজা তার পুরো পরিবার নিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। আর সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিয়ে ট্যাংক বহরের সাথে তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। যার জন্য তিনি মিত্রবাহিনীর কাছ থেকে অনারারি কর্নেল র্যাঙ্ক পদবীতে ভূষিত হন। যুদ্ধ শেষে তিনি তার পরিবার নিয়ে উক্ত রাজবাড়িতে ফিরে আসেন। ১৯৮৪ সালে রাজা মং প্রু সাইন মুত্যুবরণ করেন।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৩টি পৌরসভা, ৩৮টি ইউনিয়ন, ১২১টি মৌজা, ১৩৮৮টি গ্রাম ও ১টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।[৩]
উপজেলাসমূহ[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
ক্রম নং | উপজেলা | আয়তন[২] (বর্গ কিলোমিটারে) |
প্রশাসনিক থানা | আওতাধীন এলাকাসমূহ |
---|---|---|---|---|
০১ | খাগড়াছড়ি সদর | ২৯৭.৯২ | খাগড়াছড়ি সদর | পৌরসভা (১টি): খাগড়াছড়ি |
ইউনিয়ন (৫টি): খাগড়াছড়ি সদর, কমলছড়ি, গোলাবাড়ী, পেরাছড়া এবং ভাইবোনছড়া | ||||
০২ | গুইমারা | গুইমারা | ইউনিয়ন (৩টি): গুইমারা, হাফছড়ি এবং সিন্দুকছড়ি | |
০৩ | দীঘিনালা | ৬৯৪.১২ | দীঘিনালা | ইউনিয়ন (৫টি): মেরুং, বোয়ালখালী, কবাখালী, দীঘিনালা এবং বাবুছড়া |
০৪ | পানছড়ি | ৩৩৪.১১ | পানছড়ি | ইউনিয়ন (৫টি): লোগাং, চেঙ্গী, পানছড়ি, লতিবান এবং উল্টাছড়ি |
০৫ | মহালছড়ি | ২৪৮.৬৪ | মহালছড়ি | ইউনিয়ন (৪টি): মহালছড়ি, মুবাছড়ি, ক্যায়াংঘাট এবং মাইসছড়ি |
০৬ | মাটিরাঙ্গা | মাটিরাঙ্গা | পৌরসভা (১টি): মাটিরাঙ্গা | |
ইউনিয়ন (৭টি): তাইন্দং, তবলছড়ি, বড়নাল, গোমতি, বেলছড়ি, মাটিরাঙ্গা এবং আমতলী | ||||
০৭ | মানিকছড়ি | ১৬৮.৩৫ | মানিকছড়ি | ইউনিয়ন (৪টি): মানিকছড়ি, বাটনাতলী, যোগ্যাছোলা এবং তিনটহরী |
০৮ | রামগড় | রামগড় | পৌরসভা (১টি): রামগড় | |
ইউনিয়ন (২টি): রামগড় এবং পাতাছড়া | ||||
০৯ | লক্ষ্মীছড়ি | ২২০.১৫ | লক্ষ্মীছড়ি | ইউনিয়ন (৩টি): লক্ষ্মীছড়ি, দুল্যাতলী এবং বর্মাছড়ি |
সংসদীয় আসন[সম্পাদনা]
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৪] | সংসদ সদস্য[৫][৬][৭][৮][৯] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৯৮ পার্বত্য খাগড়াছড়ি | খাগড়াছড়ি জেলা | কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
শিক্ষা ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলার সাক্ষরতার হার ৪৪.০৭%।[৩] এ জেলায় রয়েছে:
- কলেজ : ১৮টি (২টি সরকারি)
- মাদ্রাসা : ১৩টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ৭১টি (৫টি সরকারি)
- কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : ১টি
- টেক্সটাইল ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট : ১টি
- কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র : ১টি
- নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২২টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় : ৪২০টি
- এবতেদায়ী মাদ্রাসা : ২২টি
- কিন্ডারগার্টেন : ৯টি
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
নদ-নদী[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলার প্রধান ৩টি নদী মাইনী নদী, চেঙ্গি নদী এবং ফেনী নদী।[১০]
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
- কৃষিজ সম্পদ
- প্রধান ফসল: ধান, গম, আদা, হলুদ ভুট্টা, সরিষা, তুলা, আখ, শাকসবজি ইত্যাদি।
- ফলমূল: আম, কাঁঠাল, আনারস, কলা, পেঁপে, পেয়ারা, লেবু, তরমুজ ইত্যাদি।
- খনিজ সম্পদ
গ্যাস (সিমুতাং গ্যাসফিল্ড, মানিকছড়ি)
- বনজ সম্পদ
সেগুন, গামারী, কড়ই, গর্জন, চাপালিশ, জারুল, বাঁশ ইত্যাদি।[১১]
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
খাগড়াছড়ি জেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে মীরসরাই-রামগড় সড়ক হয়ে সরাসরি খাগড়াছড়ি যাওয়া যায়।[১২]
ভাষা ও সংস্কৃতি[সম্পাদনা]
সরকারি ভাষা হিসেবে বাংলা প্রচলিত। স্থানীয় বাঙ্গালিরা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। এছাড়াও অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা হিসেবে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা ইত্যাদি প্রচলিত।[১৩]
চাকমাদের বিঝু উৎসব, মারমাদের সাংগ্রাই উৎসব এবং ত্রিপুরাদের বৈসাবী উৎসব উল্লেখযোগ্য।[২] এছাড়া প্রত্যেক ধর্মের লোকেরা আলাদা আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালন করে থাকে।
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- আলুটিলা
- আলুটিলা গুহা
- কমলক ঝর্ণা
- কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদ, খাগড়াছড়ি
- খাগড়াছড়ি গেইট
- খাগড়াছড়ি সেনানিবাস
- খাগড়াছড়ি স্টেডিয়াম
- গুইমারা
- জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ)
- তকবাক হাকর (গুহা)
- তৈদুছড়া ঝর্ণা
- দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রীজ
- দীঘিনালা সেনানিবাস
- দেবতার পুকুর
- পানছড়ি রাবার ড্যাম
- পুরাতন চা বাগান
- বিডিআর স্মৃতিসৌধ, রামগড়
- বৌদ্ধ মন্দির
- মং রাজবাড়ি
- মাটিরাঙ্গা জলপাহাড়
- মায়াবিনী লেক, ভাইবোনছড়া
- রামগড় জঙ্গল
- রামগড় পাহাড় ও টিলা
- রিছাং ঝর্ণা
- লক্ষ্মীছড়ি জলপ্রপাত
- শতবর্ষী বটগাছ, মাটিরাঙ্গা
- শান্তিপুর অরণ্য কুঠির
- সিন্ধুকছড়ি পুকুর
- স্বার্থক
- হাতিমাথা পাহাড়: পাহাড়িরা একে এ্যাডোশিরা মোন বলে। এ্যাডো শব্দের মানে হাতি আর শিরা মানে মাথা।[১৪][১৫]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- অনন্ত বিহারী খীসা –– শিক্ষাবিদ ও উপজাতি নেতা।[১৬]
- আনাই মগিনি –– নারী ফুটবলার।
- আনুচিং মগিনি –– নারী ফুটবলার।
- এ কে এম আলীম উল্লাহ –– রাজনীতিবিদ।[১৭]
- ওয়াদুদ ভূইয়া –– রাজনীতিবিদ।
- কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা –– রাজনীতিবিদ।
- প্রভাংশু ত্রিপুরা –– লেখক ও গবেষক।
- মনিকা চাকমা –– নারী ফুটবলার।
- মং প্রু সাইন –– মং রাজবংশের সপ্তম রাজা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা –– রাজনীতিবিদ।[১৮]
- সমীরণ দেওয়ান –– রাজনীতিবিদ।
- নির্মলেন্দু চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ "খাগড়াছড়ি জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ ক খ গ "এক নজরে খাগড়াছড়ি - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "নদ-নদী - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "প্রাকৃতিক সম্পদ - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "যোগাযোগ ব্যবস্থা - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "ভাষা ও সংস্কৃতি - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "দর্শনীয় স্থান - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "পর্যটন সার্কিট - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd।
- ↑ "পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১।
- ↑ "জেলা নেতাদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা প্রার্থীদের"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১।
- ↑ "অভিমান ভুলে প্রচারনায় যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা || দেশের খবর"। জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিভ্রমণে খাগড়াছড়ি জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |