ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে ফরিদপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩০′০″ উত্তর ৮৯°৪৯′৪৮″ পূর্ব / ২৩.৫০০০০° উত্তর ৮৯.৮৩০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
আসন | ৪টি |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | জনাব মোঃ কামরুল আহসান তালুকদার পিএএ |
আয়তন | |
• মোট | ২,০৭৩ বর্গকিমি (৮০০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১৯,৮৮,৬৯৭ |
• জনঘনত্ব | ৯৬০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | 73% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭৮০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ২৯ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ঢাকা বিভাগের একটি জেলা ও প্রশাসনিক অঞ্চল। ফরিদপুর বাংলাদেশের ২য় তম বৃহত্তম পৌরসভা ও দেশের ১৪তম বৃহত্তম শহর। উপজেলার সংখ্যানুসারে ফরিদপুর বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২]
ভৌগোলিক সীমানা[সম্পাদনা]
আয়তন ২০৭২.৭২ বর্গ কিলোমিটার, ফরিদপুর জেলা ৮৯.২৯° পূর্ব হতে ৯০.১১° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ এবং ২৩.১৭° উত্তর হতে ২৩.৪০° উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত, উত্তরে রাজবাড়ী জেলা ও মানিকগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ জেলা জেলা, পশ্চিমে মাগুরা জেলা ও নড়াইল জেলা এবং পূর্বে ঢাকা জেলা, মাদারীপুর জেলা ও মুন্সীগঞ্জ জেলা জেলা অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ফরিদপুর জেলার প্রতিষ্ঠা ১৭৮৬ সালে। মতান্তরে এ-জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১৫ সালে। ফরিদপুরের নামকরণ করা হয়েছে এখানকার প্রখ্যাত সুফি সাধক শাহ শেখ ফরিদুদ্দিনের নামানুসারে। এ জেলার পূর্বনাম ছিল ‘‘ফতেহাবাদ’’। ফরিদপুর জেলার প্রতিষ্ঠা সন ১৭৮৬ হলেও তখন এটির নাম ছিল জালালপুর এবং প্রধান কার্যালয় ছিল ঢাকা। ১৮০৭ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা জালালপুর হতে বিভক্ত হয়ে এটি ফরিদপুর জেলা নামে অভিহিত হয় এবং হেড কোয়ার্টার স্থাপন করা হয় ফরিদপুর শহরে। গোয়ালন্দ, ফরিদপুর সদর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ এই চারটি মহকুমা সমন্বয়ে ফরিদপুর জেলা পূর্ণাঙ্গতা পায়। বর্তমানে বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর এই পাঁচটি জেলায় রূপান্তরিত হয়েছে।
এই এলাকার প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে গেরদা মসজিদ (১০১৩ হিজরি), পাথরাইল মসজিদ ও দিঘী (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রি.), সাতৈর মসজিদ (১৫১৯ খ্রি.)। এলাকার অন্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো ফতেহাবাদ টাঁকশাল (১৫১৯-৩২ খ্রি.), মথুরাপুরের দেউল, জেলা জজ কোর্ট ভবন (১৮৯৯ খ্রি.), এবং ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন(১৮৮৯ খ্রি.),ভাঙ্গা গোল চত্বর বসুদেব মন্দির ও জগবন্ধু আঙিনা।[৩]
তৎকালিন ফরিদপুর এর মাদারীপুর থেকে হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলন শুরু করেন। পুরো বাংলায় ছড়িয়ে পরা বিখ্যাত এই আন্দোলনের কেন্দ্রভূমি ছিল ফরিদপুর জেলা। শরীয়তুল্লাহের পুত্র দুদু মিয়ার নেতৃত্বে এখানে নীলকর-বিরোধী আন্দোলন হয়। জেলার প্রধান নীল কুঠিটি ছিলো আলফাডাঙা উপজেলার মীরগঞ্জে, যার ম্যানেজার ছিলেন এসি ডানলপ। এ জেলার ৫২টি নীল কুঠি এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। গড়াই, মধুমতি ও চন্দনা বারাশিয়া নদীর তীরে নীল চাষ হতো। বাংলার মুসলিম জাগরণের অগ্রদূত নবাব আবদুল লতীফ নীল চাষিদের আইনি সহায়তা প্রদান করেন। ভারতের স্বাধীনতার প্রথম শহীদ, মীর নিসার আলি তিতুমীর চব্বিশ পরগনা, নদীয়া এবং ফরিদপুর জেলা নিয়ে একটি স্বাধীন জনপদ গড়ে তুলেন, এবং তীব্র বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলেন
জেলা শহর বর্তমানে কুমার নদীর তীরে অবস্থিত। ফরিদপুর পৌরসভা সৃষ্টি হয় ১৮৬৯ সালে। ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে জেলা শহর গঠিত। এর আয়াতন ৬৬.২৪ বর্গ কিলোমিটার।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
ফরিদপুর জেলায় মোট পৌরসভা ৬টি, ওয়ার্ড ৩৬টি, মহল্লা ৯২টি, ইউনিয়ন ৮১টি, গ্রাম ১৮৮৭টি। মোট উপজেলা ৯টি। সেগুলো হচ্ছেঃ
- ফরিদপুর সদর উপজেলা
- বোয়ালমারী উপজেলা
- আলফাডাঙ্গা উপজেলা
- মধুখালী উপজেলা
- ভাঙ্গা উপজেলা
- নগরকান্দা উপজেলা
- চরভদ্রাসন উপজেলা
- সদরপুর উপজেলা
- সালথা উপজেলা
পৌরসভা ৬টি হচ্ছেঃ
নির্বাচনি এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
ফরিদপুর ১ : বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা।
ফরিদপুর ২: নগরকান্দা, সালথা ও সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন।
ফরিদপুর ৩: ফরিদপুর সদর।
ফরিদপুর ৪: ভাঙ্গা, চরভদ্রাসন ও সদরপুর উপজেলা (কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন ব্যতীত)।
প্রত্নসম্পদ[সম্পাদনা]
- শেরশাহ-গ্র্যান্ড-ট্রাংক-রোড
- বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার
- মথুরাপুর দেউল, মধুখালী
- পাতরাইল মসজিদ ও দিঘী,
- সাতৈর শাহী মসজিদ
- ফরিদপুর জেলা জজ কোর্ট ভবন
- কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ মাজার শরীফ, বোয়ালমারী
- ভাঙ্গা মুন্সেফ আদালত ভবন।
- শ্রীঅঙ্গন
- কানাইপুর জমিদার বাড়ি
- বাইশরশি জমিদারবাড়ি
- নবাব আবদুল লতীফের বাড়ি
- পল্লী কবি জসীম উদ্দিনের বাড়ি এবং জসীম উদ্দিন জাদুঘর
- বনমালদিয়া হজরত শাহ সৈয়দ হাবিবউল্লাহ(র.) মাজার, বনমালদিয়া, মধুখালি
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
দেশের প্রধান পাট ফলনশীল জেলা ফরিদপুরে সুস্বাদু ধান, ইক্ষু, গম, পেঁয়াজ, সরিষা,মরিচ, সহ নানা ফসল উৎপন্ন হয়। ফরিদপুরের পদ্মার ইলিশ জগৎখ্যাত হয়ে আছে আজও। খেজুরের গুড় এই জেলায় প্রচুর উৎপাদন হয়। আকাশ ও উজান থেকে আসা পানির উপযোগিতায় ফরিদপুরে কৃষির সম্প্রসারণ হয়েছে অভাবিত। এখনও কৃষিই এখানকার অর্থনীতির প্রাণ। প্রমত্তা পদ্মা, কোল থেকে ভূবনেশ্বর ও আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মধুমতি, গড়াই, চন্দনা, বারাশিয়া নদী মানুষের হাতে সোনার ফসল ও মাছসহ অনন্য সম্পদ তুলে দিয়েছে। ফরিদপুর সমগ্র বাংলাদেশে পাট, মসুর এবং পেয়াজের দানা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা।
চিত্তাকর্ষক স্থান[সম্পাদনা]
- নদী গবেষণা ইন্সটিটিউট
- টেপাখোলা সুইচ গেট
- ধলার মোড় (পদ্মার পাড়)
- রাজেন্দ্র কলেজ (সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ)
- পদ্মা বাঁধ
- পল্লিকবি জসীমউদ্দীনের বাসভবন
- আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল
- পদ্মা নদীর বালুচর, সি এন্ড বি ঘাট
- শ্রীধাম শ্রীঅঙ্গন (হিন্দু মন্দির)
- নন্দালয়, সিংপাড়া (হিন্দু মন্দির)
- শেখ রাসেল শিশু পার্ক (বিনোদনকেন্দ্র)
- শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দির, তালমা, নগরকান্দা, ফরিদপুর (হিন্দু মন্দির)
- কাঠিয়া কালীবাড়ি, তালমা মোড় (হিন্দু মন্দির)
- তালমা মোড় (গোরুর খামার)
- অম্বিকা ময়দান
- ফরিদপুর জেলা জজ কোর্ট ভবন
- হাসামদিয়া পার্ক,বোয়ালমারী
- কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ মাজার শরীফ, বোয়ালমারী
- এলাংখালি শেখ হাসিনা সেতু,বোয়ালমারী
- সেলফি রোড, বোয়ালমারী
- ফলিয়া মুন্সী বাড়ি ,আলফাডাঙ্গা
- মীরগঞ্জ নীল কুঠি,আলফাডাঙ্গা
- ভাসমান টিটা ব্রিজ,আলফাডাঙ্গা
- কালিনগর, কালিবাড়ী(কালি মন্দির), বোয়ালমারী
- বনমালদিয়া, মধুখালী
- ফরিদপুর চিনিকল,মধুখালী
- কামারখালী গড়াই সেতু, মধুখালী
- মান্দারতলা রেলসেতু, মধুখালী
- বাইশ রশি জমিদার বাড়ি
- নদেরচাঁদ বাওঁড় অ্যান্ড পিকনিক স্পট
- সালথা, ভাবুকদিয়া, হরিবিল-চাপাবিল + হাজী হাতেম মোল্লার বাডী।
- এ.সি.রোড সাদীপুর,ফরিদপুর।
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
১৯,৮৮,৬৯৭ জন (২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)[১]
- পুরুষ ৮,৯৩,২৮১ জন
- মহিলা ৮,৪৯,৪৪০ জন
শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]
এই জেলায় শিক্ষার হার ৭৩%।[১] এখানে মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৪২৪টি; তারমধ্যে:
- সরকারী কলেজ: ৮টি
- বেসরকারী কলেজ: ২৪টি[১]
- সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ৬টি[১]
- বেসরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ১৮৯টি[১]
- জুনিয়র হাই স্কুল: ৫২টি[১]
- মেডিকাল কলেজ: ২টি
- মাদ্রাসা: ১৪১টি
- কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: ৯টি
এখানকার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে:
- সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর সদর
- ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর সদর
- ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ফরিদপুর সদর
- সরকারি ইয়াছিন কলেজ, ফরিদপুর
- ফরিদপুর জিলা স্কুল
- ব্রাক্ষনকান্দা এ .এস . একাডেমী, ভাঙ্গা
- জামিয়া আরাবিয়া শামসুল উলুম মাদ্রাসা, ফরিদপুর
- জামিয়া কুরআনিয়া দারুল উলূম চরকমলাপুর মাদ্রাসা, ফরিদপুর
- নদেরচাঁদ প্রেম চাঁদ দাস একাডেমী, বোয়ালমারী
- বোয়ালমারী সরকারি কলেজ বোয়ালমারী
- কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজ, বোয়ালমারী
- জয়পাশা সৈয়দ ফজলুল হক একাডেমি, বোয়ালমারী
- বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ, খরসূতি, বোয়ালমারী
- বিশ্ব জাকের মঞ্জিল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সদরপুর
- কৃষ্ণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সদরপুর
- বোয়ালমারী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
- আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজ, আলফাডাঙ্গা
- আলফাডাঙ্গা আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, আলফাডাঙ্গা
- সরকারী আইনউদ্দীন কলেজ, মধুখালী
- নবকাম পল্লী ডিগ্রি কলেজ, যদুনন্দী, সালথা
- পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল, ফরিদপুর
- সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়,মধুখালী
- ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- ন্যাশনাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ফরিদপুর
- ফরিদপুর গভর্নমেন্ট গার্লস হাই স্কুল
- বোয়ালমারী জর্জ একাডেমী
- সহস্রাইল পাবলিক পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
- খরসূতী চন্দ্র কিশোর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
- কামারহেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
- বাইশ রশি শিব সুন্দরী একাডেমি, সদরপুর
- কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ দাখিল মাদ্রাসা, বোয়ালমারী
প্রধান শস্য[সম্পাদনা]
ফরিদপুর জেলায় প্রধান শস্যর তালিকায় রয়েছে, ধান, পাট, আখ, গম, পিঁয়াজ, সরিষা, ডাল ও মরিচ। এর মধ্যে রপ্তানিযোগ্য পণ্য পাট, পিঁঁয়াজ, ডাল, খেজুরের গুড় ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- শামসুল হক ফরিদপুরী, বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব,লেখক ও গবেষক
- অম্বিকাচরণ মজুমদার, সাবেক সভাপতি, জাতীয় কংগ্রেস
- আবদুল হক ফরিদী, শিক্ষাবিদ
- আছাদুজ্জামান মিয়া
- আ. ন. ম. বজলুর রশীদ
- ঈশানচন্দ্র সরকার
- কানাইলাল শীল, সংগীতবিদ
- খন্দকার নাজমুল হুদা
- খান বাহাদুর আবদুল গফুর নাসসাখ
- পরিমল গোস্বামী
- জাহানারা আহমেদ
- নুরুল মোমেন নাট্যকার
- সুফিয়া আহমেদ
- মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, বিপ্লবী
- এম এ হক (কবি), সাহিত্যিক
- এ. এফ. সালাহ্উদ্দীন আহমদ
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের জাতির জনক
- শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
- হাজী শরীয়তুল্লাহ, ফরায়েজি আন্দোলনের নেতা
- মুন্সি আব্দুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ
- মোহাম্মদ ইব্রাহিম (বিচারপতি)
- নবাব আবদুল লতীফ, সমাজ সংস্কারক
- আলাওল, মধ্যযুগের কবি
- জসীম উদ্দিন, পল্লিকবি
- কুটি মনসুর, গীতিকার
- কাজী মোতাহার হোসেন, বিখ্যাত লেখক, বিজ্ঞানী, দাবাড়ু, সাবেক জাতীয় অধ্যাপক
- গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার
- শৈলেশ দে
- সৈয়দ আব্দুর রব, সাংবাদিক
- রামতারণ সান্যাল
- হিমানীশ গোস্বামী, লেখক
- শোভা সেন, অভিনেত্রী
- শামসুদ্দীন মোল্লা
- বনলতা সেন (চক্রবর্তী)
- মনমোহন ভাদুড়ী, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও আজাদ হিন্দ ফৌজ সংগঠক
- সুরেশচন্দ্র দে, স্বাধীনতা সংগ্রামী, অধ্যাপক
- শরৎচন্দ্র রায়চৌধুরী, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ফরিদপুর জেলা কংগ্রেস সভাপতি
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, ঔপন্যাসিক, কবি
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র, ঔপন্যাসিক
- হুমায়ুন কবির, শিক্ষাবিদ
- মৃণাল সেন, ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও লেখক
- তারেক মাসুদ, চলচ্চিত্রকার
- মোহিনী চৌধুরী, গীতিকার ও চিত্র পরিচালক
- বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়, সাংবাদিক,
- রবীন্দ্রনাথ মৈত্র, বাঙালি সাহিত্যিক
- যতীন্দ্রমোহন সিংহ, বাঙালি ঔপন্যাসিক
- রাধাবল্লভ গোপ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, পদ্মভূষণ প্রাপ্ত
- হাবীবুল্লাহ সিরাজী, বাংলা একাডেমি এর সম্মানিত সভাপতি
- খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সংসদ সদস্য
- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, সংসদ সদস্য, সংসদ উপনেতা, সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী
- মুসা বিন শমসের, বাংলাদেশের শীর্ষ ধনী
- মাকসুদুল আলম, পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনকারী প্রথম বাংলাদেশী বিজ্ঞানী
- অজিতকুমার চক্রবর্তী, (১৮৮৬-১৯১৮) বাঙালি সাহিত্যিক
- রমেশচন্দ্র মজুমদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিখ্যাত লেখক, গবেষক
- সুকান্ত ভট্টাচার্য, ক্ষনজন্মা প্রতিভাবান বাঙালী কবি
- মীর মোশাররফ হোসেন বিখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক
- কাজী দীন মোহাম্মদ, চিকিৎসক
- এ কিউ এম জয়নুল আবেদীন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদের সাবেক প্রেসিডেন্ট
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্টলেডী
- কাজী আনোয়ার হোসেন,একুশে পদকপ্রাপ্ত চিত্রশিল্পী
- মহেন্দ্র গুপ্ত
- চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী, বৃটিশবিরোধী স্বাধীনতাকামী শহিদ
- আবু ইসহাক, বিখ্যাত সাহিত্যিক
- সিরাজ শিকদার, নক্সাল আন্দোলনকারী নেতা
- অমিতাভ দাশগুপ্ত, কবি
- কে এম ওবায়দুর রহমান, বিএনপির রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী
- আহসান উল্লাহ, সমাজসেবক
- অঞ্জু ঘোষ, বেদের মেয়ে জোসনা খ্যাত অভিনেত্রী
- মাহবুবুল হক, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক, গবেষক ও অধ্যাপক
- আবুল হাসান (কবি), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত ক্ষণজন্মা কবি
- রাজিয়া খান, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত লেখিকা
- সুফি মোতাহার হোসেন, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত লেখক
- রোকনুজ্জামান খান, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত সাহিত্যিক
- রিয়াজ, চিত্রনায়ক
- ফণী মজুমদার, চিত্র পরিচালক
- অমল বোস, নানা নাতি চরিত্রখ্যাত অভিনেতা
- ফজলুর রহমান বাবু, অভিনেতা
- পাওলি দাম, চিত্রনায়িকা
- কে এম সোবহান
- প্রেমাঙ্কুর আতর্থী, লেখক, সাংবাদিক, টালিগঞ্জ এবং বলিউড পরিচালক
- চম্পা, চিত্রনায়িকা
- সুচন্দা, চিত্রনায়িকা
- ফরিদা আনোয়ার
- সৈয়দ কামরুল ইসলাম সালেহ উদ্দিন, রাজনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, সমাজসেবক, সংসদ সদস্য
উল্লেখযোগ্য মেলা সমূহ[সম্পাদনা]
- কাটাগড় মেলা
- পল্লীকবি জসীমউদ্দিন মেলা
- ফরিদপুর বাণিজ্য মেলা
- গুয়োতলার মেলা
উল্লেখযোগ্য স্টেডিয়াম বা মাঠ সমূহ[সম্পাদনা]
- শেখ জামাল স্টেডিয়াম, ফরিদপুর
- বোয়ালমারী স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
- আলফাডাঙ্গা স্টেডিয়াম, আলফাডাঙ্গা
- মধুখালী স্টেডিয়াম, মধুখালী
- সহস্রাইল+কাটাগড় স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
- ময়না স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
- ভাঙ্গা স্টেডিয়াম, ভাঙ্গা
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
আনুষঙ্গিক নিবন্ধ[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "এক নজরে ফরিদপুর"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ফরিদপুর জেলা, বাংলাপিডিয়া।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |