গোপালগঞ্জ জেলা

স্থানাঙ্ক: ২৩°১২′ উত্তর ৮৯°৪৮′ পূর্ব / ২৩.২০০° উত্তর ৮৯.৮০০° পূর্ব / 23.200; 89.800
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গোপালগঞ্জ জেলা
জেলা
বাংলাদেশে গোপালগঞ্জ জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে গোপালগঞ্জ জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°১২′ উত্তর ৮৯°৪৮′ পূর্ব / ২৩.২০০° উত্তর ৮৯.৮০০° পূর্ব / 23.200; 89.800 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
আয়তন
 • মোট১,৪৬৮.৭৪ বর্গকিমি (৫৬৭.০৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১১,৭২,৪১৫
 • জনঘনত্ব৮০০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৫৮.১%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৩০ ৩৫
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

নামকরণের ইতিহাস[সম্পাদনা]

অনেক দিন আগে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিলো পুরো ভারতবর্ষ তখন আজকের বাংলাদেশ কে পূর্ববঙ্গ নামে ডাকা হতো। আর এই পূর্ববঙ্গের তৎকালীন ফরিদপুর জেলার একটি মহকুমা ছিলো আজকের গোপালগঞ্জ জেলা। এই গোপালগঞ্জ জেলা এক সময় রাজগঞ্জ নামেও পরিচিত ছিল। তখন ছিল ব্রিটিশ রাজত্ব।গোপালগঞ্জ অঞ্চলটি মাকিমপুর ষ্টেটের জমিদার রাণি রাসমনির দায়িত্বে ছিল।তিনি এক জেলে কন্যা ছিলেন। তিনি একদিন এক ইংরেজ সাহেবের প্রাণ রক্ষা করেন।তখন ছিল সিপাই মিউটিনির সময়। পরবর্তীতে তারই পুরস্কার স্বরূপ ইংরেজরা তাকে সম্পূর্ণ মাকিমপুরে অঞ্চল দিয়ে দেন। রানী রাসমনির নাতি ছিলেন গোপাল। সেই গোপালের নামানুসারে রাজগঞ্জের নাম হয় গোপালগঞ্জ।

ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাংশে মধুমতি নদী বিধৌত একটি জেলা। ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ১৩টি জেলার একটির নাম গোপালগঞ্জ। এই জেলা ২৩°৩৬' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৯°৫১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। বর্তমানে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে এর গড় উচ্চতা ৪৬ ফুট। এ জেলার পূর্বে মাদারীপুর জেলাবরিশাল জেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর জেলা, বাগেরহাট জেলাখুলনা জেলা, পশ্চিমে নড়াইল জেলামাগুরা জেলা এবং উত্তরে ফরিদপুর জেলা অবস্থিত। এ জেলার পূর্ব সীমানার খাটরা গ্রামের অধিবাসী হিন্দু ধর্মালম্বীরাই এ অঞ্চলে প্রথমে বসতি স্থাপন করে। ধারণা করা হয়, এটি বল্লাল সেনের আমলের (১১০৯-১১৭৯ খ্রিষ্টাব্দ) ঘটনা। এর আয়তন ১৪৮৯ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা প্রায় ১১ লাখ। নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান সমান। মুসলমান ৭৩.৬২%, হিন্দু ২৫.১৩%, খ্রিষ্টান ১.২০% এবং অন্যান্য ০.০২%। শিক্ষার গড় হার ৫৮.১% ( ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)। জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা কৃষি। প্রধান ফসল ধান, পাট, আঁখ ও বাদাম। বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদির মধ্যে রয়েছে চিনা, কাউন, আউশ ধান। জেলার প্রধান রপ্তানি ফসল পাটতরমুজ। প্রাচীন নির্দেশনাদির মধ্যে আছে চন্দ্রবর্মা ফোর্ট (কোটাল দুর্গ), বহলতলী মসজিদ (১৫৪৩ খ্রিষ্টাব্দ), সেন্ট মথুরনাথ এজি চার্চ, শ্রীধাম ওড়াকান্দির শ্রী হরিমন্দির, ননী ক্ষীরের নবরত্ন মন্দির, কোর্ট মসজিদ, কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি, দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি ইত্যাদি।[২]

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]

গোপালগঞ্জ জেলা ৫ টি উপজেলা, ৫ টি থানা, ৪টি পৌরসভা ও ৬৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।

উপজেলাসমূহ[সম্পাদনা]

গোপালগঞ্জ জেলায় মোট ৫ টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:

ক্রম নং উপজেলা আয়তন[৩]
(বর্গ কিলোমিটারে)
প্রশাসনিক থানা আওতাধীন এলাকাসমূহ
০১ গোপালগঞ্জ সদর ৩৮৯.৪২ গোপালগঞ্জ সদর পৌরসভা (১টি): গোপালগঞ্জ পৌরসভা
ইউনিয়ন (২১টি):জালালাবাদ ইউনিয়ন, বৌলতলী ইউনিয়ন, শুকতাইল ইউনিয়ন, চন্দ্রদিঘলিয়া ইউনিয়ন, গোপীনাথপুর ইউনিয়ন, পাইককান্দি ইউনিয়ন, উরফি ইউনিয়ন, লতিফপুর ইউনিয়ন, সাতপাড় ইউনিয়ন, সাহাপুর ইউনিয়ন, হরিদাসপুর ইউনিয়ন, উলপুর ইউনিয়ন, নিজড়া ইউনিয়ন, করপাড়া ইউনিয়ন, দুর্গাপুর ইউনিয়ন, কাজুলিয়া ইউনিয়ন, কাঠি ইউনিয়ন, মাঝিগাতী ইউনিয়ন, রঘুনাথপুর ইউনিয়ন, গোবরা ইউনিয়ন, বোড়াশী ইউনিয়ন
০২ টুঙ্গিপাড়া ১২৭.২৫ টুঙ্গিপাড়া পৌরসভা (১টি): টুঙ্গিপাড়া
ইউনিয়ন (৫টি):পাটগাতি ইউনিয়ন, ডুমুরিয়া ইউনিয়ন, গোপালপুর ইউনিয়ন, কুশলী ইউনিয়ন, বর্ণী ইউনিয়ন
০৩ কোটালীপাড়া উপজেলা ৩৬২ কোটালীপাড়া পৌরসভা (১টি): কোটালীপাড়া পৌরসভা
ইউনিয়ন (১২ টি):বান্ধাবাড়ী ইউনিয়ন, সাদুল্লাপুর ইউনিয়ন, রাধাগঞ্জ ইউনিয়ন, কলাবাড়ী ইউনিয়ন, রামশীল ইউনিয়ন, আমতলী ইউনিয়ন, কান্দি ইউনিয়ন, হিরণ ইউনিয়ন, পিঞ্জুরী ইউনিয়ন, শুয়াগ্রাম ইউনিয়ন, কুশলা ইউনিয়ন, ঘাঘর ইউনিয়ন
০৪ কাশিয়ানী উপজেলা ২৯৯.৬৪ কাশিয়ানী
ইউনিয়ন(১৪টি:মহেশপুর ইউনিয়ন, কাশিয়ানী ইউনিয়ন, সাজাইল ইউনিয়ন, পারুলীয়া ইউনিয়ন, মাহমুদপুর ইউনিয়ন, রাতইল ইউনিয়ন, ওড়াকান্দি ইউনিয়ন, বেথুড়ি ইউনিয়ন, রাজপাট ইউনিয়ন, ফুকরা ইউনিয়ন, পুইশুর ইউনিয়ন, নিজামকান্দি ইউনিয়ন, সিংগা ইউনিয়ন, হাতিয়াড়া ইউনিয়ন
০৫ মুকসুদপুর উপজেলা ৩০৯.৬৩ মুকসুদপুর পৌরসভা (১টি): মুকসুদপুর
ইউনিয়ন (১৬টি):পশারগাতি ইউনিয়ন, গোবিন্দপুর ইউনিয়ন, খান্দারপাড় ইউনিয়ন, বহুগ্রাম ইউনিয়ন, বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন, ভাবড়াশুর ইউনিয়ন, মহারাজপুর ইউনিয়ন, বাটিকামারী ইউনিয়ন, দিগনগর ইউনিয়ন, রাঘদী ইউনিয়ন, গোহালা ইউনিয়ন, মোচনা ইউনিয়ন, উজানী ইউনিয়ন, কাশালিয়া ইউনিয়ন, ননীক্ষীর ইউনিয়ন, জলিরপাড় ইউনিয়ন

সংসদীয় আসন[সম্পাদনা]

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৪] সংসদ সদস্য[৫][৬][৭][৮][৯] রাজনৈতিক দল
২১৫ গোপালগঞ্জ-১ কাশিয়ানী উপজেলা এবং মুকসুদপুর উপজেলা ফারুক খান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২১৬ গোপালগঞ্জ-২ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা এবং কাশিয়ানী উপজেলা শেখ ফজলুল করিম সেলিম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২১৭ গোপালগঞ্জ-৩ টুঙ্গিপাড়া উপজেলা এবং কোটালীপাড়া উপজেলা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ[সম্পাদনা]

মাদ্রাসা[সম্পাদনা]

  • জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসা, টুঙ্গিপাড়া
  • উলপুর কংশুর সামসুল উলুম জামিয়াতু সুন্নাহ মাদ্রাসা ও এতিম খানা, উলপুর গোপালগঞ্জ সদর।
  • পাইককান্দি পঞ্চপল্লী মাদরাসা, পাইককান্দি, গোপালগঞ্জ সদর
  • আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া সুলতানশাহী ঘোড়াদাইড় সুলতানুল উলুম মাদরাসা, সুলতানশাহী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা
  • গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা গোয়ালগ্রাম, কাশিয়ানী
  • ভেন্নাবাড়ী মাদরাসা, বোড়াশি, গোপালগঞ্জ সদর
  • কোর্ট মসজিদ মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর
  • পাইককান্দি পঞ্চপল্লী মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর

টেকনিক্যাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

  • গোপালগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, গোপালগঞ্জ
  • টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, গোপালগঞ্জ
  • পিটিআই, ঘোনাপাড়া, গোপালগঞ্জ
  • টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন, ঘোনাপাড়া, গোপালগঞ্জ
  • বিআরটিসি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন, গিমাডাঙ্গা, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ
  • গোপালগঞ্জ মডেল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ইসলামপাড়া গোপালগঞ্জ সদর

উচ্চবিদ্যালয়[সম্পাদনা]

  • এস.এম.মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ সদর
  • উলপুর পি.সি. উচ্চ বিদ্যালয়। উলপুর গোপালগঞ্জ সদর।
  • সুলতানশাহী কেকানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সুলতানশাহী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা
  • স্বর্ণকলি উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
  • বীণাপাণি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
  • যুগশিখা স্কুল
  • কাশিয়ানী জি সি উচ্চবিদ্যালয়, কাশিয়ানী
  • বাথানডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, বাথানডাঙ্গা, কাশিয়ানী
  • ভাদুলিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, ভাদুলিয়া, কাশিয়ানী
  • নিজড়া সপ্তপল্লি বি, কে, উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ সদর, গোপালগঞ্জ
  • ফুকরা মদন মোহন একাডে‌মি(ফুকরা এম. এম. একাডে‌মি), কা‌শিয়ানী, গোপালগঞ্জ
  • মাঝিগাতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
  • মৌলভী আব্দুল হাই মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, গোবিন্দপুর, মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ

চিত্তাকর্ষক স্থান[সম্পাদনা]

  • টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি কমপ্লেক্স,
  • চন্দ্রা বর্মা ফোর্ট (কোটাল দুর্গ),
  • কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈত্রিকবাড়ী,
  • কবি কৃষ্ণনাথ সর্বভৌম (ললিত লবঙ্গলতা কাব্যগন্থের প্রণেতা)-র বাড়ী,
  • হরিনাহাটি জমিদার বাড়ি,
  • দিঘলীয়া দক্ষিণা কালী বাড়ি,
  • বহুতলী মসজিদ (১৫৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত),
  • সেন্ট মথুরানাথের সমাধি,
  • উজানীর জমিদার বাড়ি,
  • শ্রীধাম ওড়াকান্দি,
  • জগদান্দ মহাশয়ের তীর্থভূমি,
  • ননীক্ষীরে নবরত্ন মঠ,
  • ঐতিহাসিক রমেশ চন্দ্র মজুমদারের পৈতৃক বাড়ী,
  • ধর্মরায়ের বাড়ি,
  • দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি,
  • মধুমতি নদী,
  • বিলরুট ক্যানেল,
  • হিরন্যকান্দী আমগাছ,
  • আড়পাড়া মুন্সীবাড়ি,
  • শুকদেবের আশ্রম,
  • খানার পাড় দীঘি,
  • উলপুর জমিদার বাড়ি,
  • এস.এম.মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
  • হেমায়েত বাহিনী জাদুঘর(কোটালিপাড়া)
  • ৭১-এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ),
  • রাজা সমাচার দেব, ধর্মাদিত্য ও গোপচন্দ্রের আমলের তাম্রলিপি,
  • সত্য ধর্মের প্রবর্তক দীননাথ সেনের সমাধিসৌধ (জলিরপাড়, মুকসুদপুর)।
  • পাগল সেবাশ্রম, কদমবাড়ি।
  • গওহরডাঙ্গা মাদরাসা( টুঙ্গিপাড়া)
  • বাঘিয়ার বিল(টুঙ্গিপাড়া)।
  • হোগলাডাঙ্গা বড় মসজিদ।
  • ছোট বনগ্রাম জমিদার বাড়ি,
  • ভেন্নাবাড়ী মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর।
  • সুকতাইল মঠবাড়ি
  • বাটিকামারী জমিদার বাড়ি
  • শেখ রাসেল শিশুপার্ক, টুুুঙ্গিপাড়া
  • শেখ কামাল স্টেডিয়াম, গোপালগঞ্জ
  • লেকপাড়, গোপালগঞ্জ শহর
  • ব্যাসপুর বাগের জামে মসজিদ।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে গোপালগঞ্জ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  2. বাংলাপিডিয়া
  3. "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২১ 
  4. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd 
  5. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯ 
  6. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  7. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  8. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  9. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮