গোপালগঞ্জ জেলা
গোপালগঞ্জ | |
---|---|
জেলা | |
শীর্ষ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি নীচে: গোপালগঞ্জ জেলার মাঠ | |
![]() বাংলাদেশে গোপালগঞ্জ জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১২′ উত্তর ৮৯°৪৮′ পূর্ব / ২৩.২০০° উত্তর ৮৯.৮০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট | শেখ শামছুল আরেফীন (ভারপ্রাপ্ত) |
আয়তন | |
• মোট | ১,৪৬৮.৭৪ বর্গকিমি (৫৬৭.০৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১১,৭২,৪১৫ |
• জনঘনত্ব | ৮০০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৮.১০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৩৫ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ![]() |
গোপালগঞ্জ জেলা বাংলাদেশ এর ঢাকা বিভাগের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের একটি শহর বা প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি রাজধানী ঢাকা ১২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে মধুমতি নদীর তীরের অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় ১৪৬৮.৭৪ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় ১১,৭২,৪১৫ জন। গোপালগঞ্জ হলো এই জেলার প্রধান ও জেলাসদর শহর। শহরটি ক শ্রেণীর পৌরসভা হিসেবে তালিকাভুক্ত। গোপালগঞ্জ মিউনিসিপিলিটি কমিটি ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। রেলপথের সাথে সংযুক্ত থাকলেও শহরের যোগাযোগের প্রধান উপায় সড়ক পথ। শহরটি সমুদ্র সমতল থেকে ৯ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।[২] এই জেলার উত্তরে ফরিদপুর জেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর জেলা ও বাগেরহাট জেলা, পূর্বে মাদারীপুর জেলা ও বরিশাল জেলা, পশ্চিমে নড়াইল জেলা। যশোর বিমানবন্দর, গোপালগঞ্জের সবচেয়ে নিকটবর্তী আভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর। গোপালগঞ্জ এর আবহাওয়া গরম ও আর্দ্র জলবায়ু বিশিষ্ট। জেলাটিতে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশকিছু উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশের) তৎকালীন ফরিদপুর জেলার একটি মহকুমা ছিলো গোপালগঞ্জ জেলা। এই গোপালগঞ্জ জেলা এক সময় রাজগঞ্জ নামেও পরিচিত ছিল।
নামকরণ
[সম্পাদনা]গোপালগঞ্জ অঞ্চলটি মাকিমপুর ষ্টেটের জমিদার রানী রাসমনির দায়িত্বে ছিল। তিনি এক জেলে কন্যা ছিলেন।সিপাই বিদ্রোহের সময়, তিনি একদিন এক ইংরেজ সাহেবের প্রাণ রক্ষা করেন। পরবর্তীতে তারই পুরস্কার স্বরূপ ইংরেজরা তাকে সম্পূর্ণ মাকিমপুর অঞ্চল দিয়ে দেন। রানী রাসমনির নাতি ছিলেন গোপাল। ধারণা করা হয় সেই গোপালের নামানুসারে রাজগঞ্জের নাম হয় গোপালগঞ্জ।
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাংশে মধুমতি নদী বিধৌত একটি জেলা। ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ১৩টি জেলার একটির নাম গোপালগঞ্জ। এই জেলা ২৩°৩৬' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৯°৫১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। বর্তমানে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে এর গড় উচ্চতা ৪৬ ফুট। এ জেলার উত্তরে ফরিদপুর জেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর জেলা ও বাগেরহাট জেলা, পূর্বে মাদারীপুর জেলা ও বরিশাল জেলা, পশ্চিমে নড়াইল জেলা। এ জেলার পূর্ব সীমানার খাটরা গ্রামের অধিবাসী হিন্দু ধর্মালম্বীরাই এ অঞ্চলে প্রথমে বসতি স্থাপন করে। ধারণা করা হয়, এটি বল্লাল সেনের আমলের (১১০৯-১১৭৯ খ্রিষ্টাব্দ) ঘটনা। এর আয়তন ১৪৮৯ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা প্রায় ১১ লাখ। নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান সমান। মুসলমান ৭৩.৬২%, হিন্দু ২৫.১৩%, খ্রিষ্টান ১.২০% এবং অন্যান্য ০.০২%। শিক্ষার গড় হার ৫৮.১% ( ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)। জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা কৃষি। প্রধান ফসল ধান, পাট, আঁখ ও বাদাম। বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদির মধ্যে রয়েছে চিনা, কাউন, আউশ ধান। জেলার প্রধান রপ্তানি ফসল পাট ও তরমুজ। প্রাচীন নির্দেশনাদির মধ্যে আছে চন্দ্রবর্মা ফোর্ট (কোটাল দুর্গ), বহলতলী মসজিদ (১৫৪৩ খ্রিষ্টাব্দ), সেন্ট মথুরনাথ এজি চার্চ, শ্রীধাম ওড়াকান্দির শ্রী হরিমন্দির, ননী ক্ষীরের নবরত্ন মন্দির, কোর্ট মসজিদ, কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি, দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি ইত্যাদি।[৩]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
[সম্পাদনা]গোপালগঞ্জ জেলা ৫ টি উপজেলা, ৫ টি থানা, ৪টি পৌরসভা ও ৬৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।
গোপালগঞ্জ জেলায় মোট ৫ টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন
[সম্পাদনা]সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৫] | সংসদ সদস্য[৬][৭][৮][৯][১০] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২১৫ গোপালগঞ্জ-১ | কাশিয়ানী উপজেলা এবং মুকসুদপুর উপজেলা | শূণ্য | |
২১৬ গোপালগঞ্জ-২ | গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা এবং কাশিয়ানী উপজেলা | শূণ্য | |
২১৭ গোপালগঞ্জ-৩ | টুঙ্গিপাড়া উপজেলা এবং কোটালীপাড়া উপজেলা | শূণ্য |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ
[সম্পাদনা]- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
- কোটালিপাড়া শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারী কলেজ,কোটালিপাড়া।
- শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ,
গোপালগঞ্জ।
- গোপালগঞ্জ নার্সিং ইনস্টিটিউট, গোপালগঞ্জ
- সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ
- শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, গোপালগঞ্জ
- হাজী লালমিয়া সিটি কলেজ, গোপালগঞ্জ
- সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ
- সরকারি শেখ রাসেল কলেজ, কোটালিপাড়া
- সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান কলেজ, টুঙ্গিপাড়া
- মুকসুদপুর সরকারি কলেজ, মুকসুদপুর
- এম এ খালেক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কাশিয়ানী
- রাজপাট কলেজ, রাজপাট, কাশিয়ানী
- জয়নগর ইয়ার আলী খান ডিগ্রী কলেজ জয়নগর, কাশিয়ানী
- রাতইল আইডিয়াল কলেজ, রাতইল, কাশিয়ানী
- উজানী বি.কে.বি. ইউনিয়ন মহাবিদ্যালয়, মুকসুদপুর
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজ, গোপালগঞ্জ
- বড়ফা এ.জি.এম স্কুল এন্ড কলেজ
- এম এইচ খান ডিগ্রী কলেজ। উলপুর,গোপালগঞ্জ সদর।
- সরকারি নজরুল কলেজ, সাতপাড়, গোপালগঞ্জ।
- সরকারি এস.কে. কলেজ, রামদিয়া।
- ড.ইমদাদুল হক মেমোরিয়াল কলেজ, টুঙ্গিপাড়া।
- কৃষ্ণপুর কলেজ,কৃষ্ণপুর,সাহাপুর,গোপালগঞ্জ সদর
মাদ্রাসা
[সম্পাদনা]- জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসা, টুঙ্গিপাড়া
- হিরণ ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা,হিরণ,কোটালিপাড়া।
- উলপুর কংশুর সামসুল উলুম জামিয়াতু সুন্নাহ মাদ্রাসা ও এতিম খানা, উলপুর গোপালগঞ্জ সদর।
- পাইককান্দি পঞ্চপল্লী মাদরাসা, পাইককান্দি, গোপালগঞ্জ সদর
- আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া সুলতানশাহী ঘোড়াদাইড় সুলতানুল উলুম মাদরাসা, সুলতানশাহী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা
- গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা গোয়ালগ্রাম, কাশিয়ানী
- ভেন্নাবাড়ী মাদরাসা, বোড়াশি, গোপালগঞ্জ সদর
- কোর্ট মসজিদ মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর
- পাইককান্দি পঞ্চপল্লী মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর
- বনগ্রাম পশ্চিম পাড়া শামছিয়া কওমিয়া কবরস্থান মাদ্রাসা,করপাড়া ইউনিয়ন,গোপালগঞ্জ সদর
- বনগ্রাম পূর্বপাড়া সুলতানিয়া মাদ্রাসা,গোপালগঞ্জ সদর
- বলাকইড় উত্তরপাড়া মাদ্রাসা,বলাকইড়,গোপালগঞ্জ সদর
- আড়ুয়া কংশুর ফোরকানিয়া মাদ্রাসা,গোপালগঞ্জ সদর
টেকনিক্যাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]- গোপালগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, গোপালগঞ্জ
- টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, গোপালগঞ্জ
- পিটিআই, ঘোনাপাড়া, গোপালগঞ্জ
- টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন, ঘোনাপাড়া, গোপালগঞ্জ
- বিআরটিসি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন, গিমাডাঙ্গা, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ
- গোপালগঞ্জ মডেল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ইসলামপাড়া গোপালগঞ্জ সদর
- হরিদাসপুর পলিটেকনিক ইন্সিটিটিউট,গোপালগঞ্জ সদর
উচ্চবিদ্যালয়
[সম্পাদনা]- পূর্ব কোটালীপাড়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় (ই.কে.ইউ হাই স্কুল)।রামশীল, কোটালীপাড়া।
- সরকারি সাবের মিয়া জসীমউদ্দীন ( এস, জে) মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, মুকসুদপুর
- সৈয়াদুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়, তিলছাড়া, কাশিয়ানী।
- হিরণ পঞ্চপল্লি উচ্চ বিদ্যালয়,হিরণ,কোটালিপাড়া।
- সুলতানশাহী কেকানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সুলতানশাহী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা
- এস.এম.মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ সদর
- উলপুর পি.সি. উচ্চ বিদ্যালয়। উলপুর গোপালগঞ্জ সদর।
- স্বর্ণকলি উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
- বীণাপাণি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
- বিনয় কৃষ্ণ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, কোটালিপাড়া
- রাধাকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়, কোটালিপাড়া
- নারিকেলবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়, কোটালিপাড়া
- তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চ বিদ্যালয়, কোটালিপাড়া
- যুগশিখা স্কুল
- কাশিয়ানী জি সি উচ্চবিদ্যালয়, কাশিয়ানী
- বাথানডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, বাথানডাঙ্গা, কাশিয়ানী
- ভাদুলিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, ভাদুলিয়া, কাশিয়ানী
- নিজড়া সপ্তপল্লি বি, কে, উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ সদর, গোপালগঞ্জ
- ফুকরা মদন মোহন একাডেমি(ফুকরা এম. এম. একাডেমি), কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ
- মাঝিগাতী উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
- মৌলভী আব্দুল হাই মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, গোবিন্দপুর, মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ
- সাতপাড় দীননাথ গয়ালীচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়,সাতপাড়, গোপালগঞ্জ।
- করপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, করপাড়া, গোপালগঞ্জ সদর
- শেখ ফজলুল হক মণি স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়,কংশুর-উলপুর,গোপালগঞ্জ সদর
- ডালনিয়া আই এ উচ্চ বিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ সদর
- বোলতলী সাহাপুর সম্মিলিত উচ্চ বিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ সদর
- ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, টুঙ্গিপাড়া।
চিত্তাকর্ষক স্থান
[সম্পাদনা]- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি কমপ্লেক্স,
- চন্দ্রা বর্মা ফোর্ট (কোটাল দুর্গ),
- কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈত্রিকবাড়ী,
- কবি কৃষ্ণনাথ সর্বভৌম (ললিত লবঙ্গলতা কাব্যগন্থের প্রণেতা)-র বাড়ী,
- হরিনাহাটি জমিদার বাড়ি,
- দিঘলীয়া দক্ষিণা কালী বাড়ি,
- বহুতলী মসজিদ (১৫৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত),
- সেন্ট মথুরানাথের সমাধি,
- উজানীর জমিদার বাড়ি,
- শ্রীধাম ওড়াকান্দি,
- জগদান্দ মহাশয়ের তীর্থভূমি,
- ননীক্ষীরে নবরত্ন মঠ,
- ঐতিহাসিক রমেশ চন্দ্র মজুমদারের পৈতৃক বাড়ী,
- ধর্মরায়ের বাড়ি,
- দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি,
- মধুমতি নদী,
- বিলরুট ক্যানেল,
- হিরন্যকান্দী আমগাছ,
- আড়পাড়া মুন্সীবাড়ি,
- শুকদেবের আশ্রম,
- খানার পাড় দীঘি,
- উলপুর জমিদার বাড়ি,
- এস.এম.মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- হেমায়েত বাহিনী জাদুঘর(কোটালিপাড়া)
- ৭১-এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ),
- রাজা সমাচার দেব, ধর্মাদিত্য ও গোপচন্দ্রের আমলের তাম্রলিপি,
- সত্য ধর্মের প্রবর্তক দীননাথ সেনের সমাধিসৌধ (জলিরপাড়, মুকসুদপুর)।
- পাগল সেবাশ্রম, কদমবাড়ি (রাজৈর, মাদারীপুর)।
- গওহরডাঙ্গা মাদরাসা (টুঙ্গিপাড়া)
- বাঘিয়ার বিল(কোটালীপাড়া)।
- হোগলাডাঙ্গা বড় মসজিদ।
- ছোট বনগ্রাম জমিদার বাড়ি,
- ভেন্নাবাড়ী মাদরাসা, গোপালগঞ্জ সদর।
- সুকতাইল মঠবাড়ি
- বাটিকামারী জমিদার বাড়ি
- শেখ রাসেল শিশুপার্ক, টুুুঙ্গিপাড়া
- শেখ কামাল স্টেডিয়াম, গোপালগঞ্জ
- লেকপাড়, গোপালগঞ্জ শহর
- ব্যাসপুর বাগের জামে মসজিদ।
- ফেলারাম পাগলের সেবাশ্রম-পাগলের ভিটে, কাটরবাড়ি, গোপালগঞ্জ
- বলাকইড় পদ্মবিল,করপাড়া,গোপালগঞ্জ সদর
- শ্রী শ্রী ফেলারাম পাগল সেবাশ্রম,কাটর বাড়ি,গোপালগঞ্জ সদর
- শাবানা পার্ক,গোপালগঞ্জ সদর
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]- শেখ মুজিবুর রহমান -বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ।
- শেখ হাসিনা - সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- শামসুল হক ফরিদপুরী - লেখক, ইসলামী চিন্তাবিদ।
- শেখ লুৎফুর রহমান - মুজিব পিতা, সেরেস্তাদার, ব্রিটিশ ভারতের গোপালগঞ্জ দেওয়ানী আদালতের নথি সংগ্রহের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা।
- মোল্লা জালাল উদ্দীন আহমেদ
- সায়েরা খাতুন - বঙ্গবন্ধুর জননী।
- জামিল উদ্দিন আহমেদ - বীর উত্তম।
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব - বঙ্গবন্ধুর সহধর্মীনি।
- শেখ আবু নাসের - বঙ্গবন্ধুর ভাই।
- মুজিবুর রহমান হাওলাদার (রাজনীতিবিদ)
- শেখ কামাল - বঙ্গবন্ধুর প্রথম ছেলে।
- শেখ জামাল - বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় ছেলে।
- শেখ রাসেল - বঙ্গবন্ধুর সর্বকনিষ্ঠ সন্তান।
- শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর - মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা
- রমেশচন্দ্র মজুমদার - বাঙালি ইতিহাসবিদ।
- সুধীরলাল চক্রবর্তী - সুরকার।
- নির্মল সেন - সাংবাদিক, কলামিস্ট, বাম রাজনীতির পুরোধা ও মুক্তিযোদ্ধা।
- ভবানী শংকর বিশ্বাস পূর্ব পাকিস্তানের স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী।
- শেখ রেহানা - বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় মেয়ে।
- সুকান্ত ভট্টাচার্য - কবি।
- শহীদ উল্লা খন্দকার - সরকারি কর্মকর্তা।
- কাজী আব্দুর রশীদ - রাজনিতিবিদ।
- রকিবুল হাসান - বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক।
- শেখ ফজলুল হক মনি - যুবলীগের প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান।
- শেখ ফজলুল করিম সেলিম - সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও এম.পি।
- শেখ ফজলে নূর তাপস - সাবেক সংসদ সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণের মেয়র।
- ফারুক খান - সাবেক বাণিজ্য মন্ত্রী ও এম.পি।
- মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান (চিকিৎসক)
- মথুরানাথ বসু - বিশিষ্ট খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারক।
- এম এ সাঈদ - সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
- ফিরোজা বেগম - সংগীত শিল্পী।
- কাজী হায়াৎ - পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক এবং অভিনেতা।
- শাকিব খান - অভিনেতা, প্রযোজক, চলচ্চিত্রকার।
- কাজী মারুফ - অভিনেতা, প্রযোজক।
- জয়া আহসান - অভিনেত্রী।
- শারফুদ্দিন আহমেদ - প্রখ্যাত চিকিৎসক।
- এস এম ইমদাদুল হক - বীর উত্তম।
- মোক্তার আলী - বীর প্রতীক।
- বেনজির আহমেদ - মহাপরিদর্শক, বাংলাদেশ পুলিশ।
- চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফাত - ধারাভাষ্যকার।
- কাজী ফিরোজ রশীদ - সাবেক মন্ত্রী।
- হেমায়েত উদ্দীন - বীর বিক্রম, মুক্তিযুদ্ধকালীন বৃহত্তম ফরিদপুর অঞ্চলের হেমায়েত বাহিনীর প্রধান।
- এম ফিরোজ আহমেদ - শিক্ষাবিদ।
- স্যামসন এইচ চৌধুরী - স্কয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক চেয়ারম্যান
- মনিরুল ইসলাম - ডিআইজি, গোয়েন্দা পুলিশ।
- মারজুক রাসেল - গীতিকার।
- নরেন বিশ্বাস - লেখক, গবেষক, আবৃত্তি শিল্পী এবং মুক্তিযোদ্ধা।
- হাবিবুর রহমান - ডিআইজি,ঢাকা রেঞ্জ।
- অহিদুজ্জামান – পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে গোপালগঞ্জ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Geographic coordinates of Gopalganj, Bangladesh. Latitude, longitude, and elevation above sea level of Gopalganj"। dateandtime.info। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০১।
- ↑ বাংলাপিডিয়া
- ↑ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |