পেড়িয়া ইউনিয়ন
পেড়িয়া | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
![]() | |
বাংলাদেশে পেড়িয়া ইউনিয়নের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১২.৫′ উত্তর ৯১°১২′ পূর্ব / ২৩.২০৮৩° উত্তর ৯১.২০০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩°১২.৫′ উত্তর ৯১°১২′ পূর্ব / ২৩.২০৮৩° উত্তর ৯১.২০০° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | কুমিল্লা জেলা |
উপজেলা | নাঙ্গলকোট উপজেলা ![]() |
আসন | গ্রাম সমূহ = |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ২৬,৩৪৪ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৫৮০ ![]() |
পেড়িয়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত নাঙ্গলকোট উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
আয়তন[সম্পাদনা]
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
পেড়িয়া ইউনিয়নের জনসংখ্যা ২৬,৩৪৪ জন।
অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]
নাঙ্গলকোট উপজেলার উত্তর-পশ্চিমাংশে পেড়িয়া ইউনিয়নের অবস্থান। এ ইউনিয়নের পূর্বে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন ও রায়কোট ইউনিয়ন, দক্ষিণে মক্রবপুর ইউনিয়ন, পশ্চিমে লাকসাম উপজেলার আজগরা ইউনিয়ন ও লাকসাম পূর্ব ইউনিয়ন এবং উত্তরে লালমাই উপজেলার বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়ন অবস্থিত।
প্রশাসনিক কাঠামো[সম্পাদনা]
পেড়িয়া ইউনিয়ন নাঙ্গলকোট উপজেলার আওতাধীন ২নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম নাঙ্গলকোট থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ২৫৮নং নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা-১০ এর অংশ। এ ইউনিয়নের গ্রামগুলো হল:
- কাকৈরতলা
- বড় সাঙ্গিশ্বর
- মুন্সির কলমিয়া
- শাকতলী
- ছাতিয়ারা
- চাঁনপদুয়া
- বাড়া ফুলগাঁও
- মঘুয়া
- যুগিপুকুরিয়া
- পূর্ব চান্দপুর
- গাংরাইয়া
- রৌদ্রচুমা
- পেড়িয়া
- মাধুবপুর
- আশারকোটা
- অশ্বদিয়া
- কাজী জোড়পুকুরিয়া
- শালুকিয়া
- শ্রীফলিয়া
- কৈয়া
- খোশারপাড়া
- শিবপুর
- দৌলতপুর
- মটুয়া
- চেহরিয়া
শিক্ষা ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]
১। চলন কলেজ। ২। বড় সাঙ্গিশ্বর উচ্চ বিদ্যানিকেতন। ৩। বড় সাঙ্গিশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৪। বড় সাঙ্গিশ্বর এতিমখানা ও হাফেজীয়া মাদ্রাসা। ৪। কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয়। ৫/ মগুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৬/পেরিয়া মহিলা মাদ্রাসা। ৭/শ্রীফলিয়া ইসলামী দাখিল মাদ্রাসা। এছাড়াও রয়েছে অনেকগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখান থেকেই অগ্রসর হয়েছে রাষ্ট্রীয় উদ্যানে অনেক পরিশ্রমী নাগরিক।
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
খাল ও নদী[সম্পাদনা]
হাট-বাজার[সম্পাদনা]
১/কাকৈর তলা বাজার । ২/পেরিয়া বাজা। ৩/ মগুয়া বাজার। ৪/ শ্রী পুলিয়া বাজার । এছাড়াও আরো অনেকগুলো বাজার রয়েছে যেগুলোর মধ্যে নৈমিত্তিক দৈনিক ব্যবহারিত জিনিস গুলো পাওয়া যায়। এই অঞ্চলের মানুষ গুলো অনেক পরিশ্রমী বিদায় অরগানিক খাদ্যের যোগান বেশি।।যা তাদের সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এবং তারা নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে শহরকেন্দ্রিক যোগান প্রদান করে।
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
জনপ্রতিনিধি[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |