গাইবান্ধা জেলা
গাইবান্ধা | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে গাইবান্ধা জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°১৫′ উত্তর ৮৯°৩০′ পূর্ব / ২৫.২৫০° উত্তর ৮৯.৫০০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৫°১৫′ উত্তর ৮৯°৩০′ পূর্ব / ২৫.২৫০° উত্তর ৮৯.৫০০° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ২,১৭৯.২৭ বর্গকিমি (৮৪১.৪২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২৪,৩০,৬২৭ |
• জনঘনত্ব | ১,১০০/বর্গকিমি (২,৯০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৪.৩% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৩২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
গাইবান্ধা জেলা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগ এর একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
ভৌগোলিক সীমানা[সম্পাদনা]
গাইবান্ধা জেলার উত্তরে কুড়িগ্রাম ও রংপুর জেলা, দক্ষিণে বগুড়া ও জয়পুরহাট জেলা, পূর্বে জামালপুর জেলা, তিস্তা ও যমুনা নদী এবং পশ্চিমে রংপুর, দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
গাইবান্ধা জেলা সাতটি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হচ্ছে -
- গাইবান্ধা সদর উপজেলা
- সাদুল্লাপুর উপজেলা
- ফুলছড়ি উপজেলা
- গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা
- পলাশবাড়ী উপজেলা
- সাঘাটা উপজেলা এবং
- সুন্দরগঞ্জ উপজেলা
ইতিহাস[সম্পাদনা]
কথিত আছে আজ থেকে প্রায় ৫২০০ বছর আগে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকায় বিরাট রাজার রাজধানী ছিল। বিরাট রাজার প্রায় ৬০ (ষাট) হাজার গাভী ছিল। সেই গাভী বাধার স্থান হিসাবে গাইবান্ধা নামটি এসেছে বলে কিংবদন্তী রয়েছে। ১৯৮৪ ইং সালের ১৫ অগাস্ট বুধবার ২রা ফাল্গুন ১৩৯০ বাংলা ১২ ই জমাদিউল আউয়াল ১৪০৪ হিজরী সনে গাইবান্ধা জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
গাইবান্ধা জেলায় ক্ষুদ্র শিল্প ১৬২১ টি, মাঝারি শিল্প ২ টি, বৃহৎ শিল্প ১ টি।[৩]
এই জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কোচাশহর ইউনিয়ন কুটির শিল্পে খুবই উন্নত। এখানে ১৯৬০-এর দশক থেকে সুয়েটার, মুজা, মাফলার ইত্যাদি তৈরী করা হয়।
চিত্তাকর্ষক স্থান[সম্পাদনা]
- বালাসী ঘাট, (ফুলছড়ি)[৪]
- প্রাচীন মাস্তা মসজিদ, (গোবিন্দগঞ্জ)
- ফুলপুকুরিয়া পার্ক ( গোবিন্দগঞ্জ)
- নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি, (সাদুল্লাপুর)
- ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার, (ফুলছড়ি)
- রংপুর সুগার মিলস্ লিমিটেড, (গোবিন্দগঞ্জ)
- ঘেগার বাজার মাজার, (সাদুল্লাপুর)
- ড্রীম সিটি পার্ক,(সাঘাটা)[৫]
- গাইবান্ধা পৌর পার্ক,(গাইবান্ধা সদর)
- ড্রীমল্যান্ড, (পলাশবাড়ী সদর)
- হযরত শাহ জামাল মাজার শরীফ, (সাদুল্লাপুর)
- জামালপুর শাহী মসজিদ, (সাদুল্লাপুর)
- এসকেএস ইন, (গাইবান্ধা সদর)
- রাজাবিরাট প্রসাদ, (গোবিন্দগঞ্জ)
- পাকড়িয়া বিল, (সাদুল্লাপুর)
- বামনডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ,(সুন্দরগঞ্জ)
নদ ও নদী[সম্পাদনা]
কৃতি ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- আবু হোসেন সরকার (পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশীক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন)
- শাহ্ আব্দুল হামিদ (স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্পীকার। )
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (সাহিত্যিক)
- প্রফেসর ড. এম.আর সরকার (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য)
- মাহাবুব এলাহী রন্জু ,বীর প্রতীক(১৯৭১ সাল এর মহান মুক্তিযুদ্ধে অসম সাহসী মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে গাইবান্ধা এলাকার গৌরব রন্জু কম্পানীর কমান্ডার)
- ফজলে রাব্বী মিয়া (ডেপুটি স্পিকার
- আজিজার রহমান সরকার (বি,এস,সি)। সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যান। মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক।
- এজাজুল ইসলাম।একজন বাংলাদেশী নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি মূলত একজন ডাক্তার। জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মাধ্যমে তার নাটকে আগমন। পরবর্তীতে তিনি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র শ্রাবণ মেঘের দিন। এর পর তিনি দুই দুয়ারী (২০০১), চন্দ্রকথা (২০০৩), শ্যামল ছায়া (২০০৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি তারকাঁটা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ৩৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত হন।
আনুষঙ্গিক নিবন্ধ[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৬।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩১ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিভ্রমণে গাইবান্ধা জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |