বগুড়া জেলা
বগুড়া | |
---|---|
জেলা | |
![]() | |
![]() বাংলাদেশে বগুড়া জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৬′৪৮″ উত্তর ৮৯°২১′০″ পূর্ব / ২৪.৭৮০০০° উত্তর ৮৯.৩৫০০০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৪°৪৬′৪৮″ উত্তর ৮৯°২১′০″ পূর্ব / ২৪.৭৮০০০° উত্তর ৮৯.৩৫০০০° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৮৯৮.২৫ বর্গকিমি (১,১১৯.০২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩৫,৩৯,২৯৪ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৯.৪৬% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৮০০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ১০ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
বগুড়া জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে বগুড়া বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[১] বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ গড়ে উঠেছিল এই বগুড়ায়। প্রাচীন পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী পুণ্ড্রবর্ধনের বর্তমান নাম মহাস্থানগড়, যা বগুড়া জেলায় অবস্থিত এবং এটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে পরিচিত । বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়।
ভৌগোলিক সীমানা[সম্পাদনা]
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত।
বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট, উত্তর পশ্চিমে জয়পুরহাটের অংশবিশেষ,পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমে নওগাঁ, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জের অংশবিশেষ এবং দক্ষিণ পূর্বে সিরাজগঞ্জের অবশিষ্ট অংশ বিদ্যমান। বগুড়ার পূর্বে জামালপুর থাকলেও এর স্থলভাগ সংযুক্তভাবে অবস্থিত নয়। [২]
বগুড়া ভৌগোলিকভাবে ভূমিকম্পের বিপজ্জনক বলয়ে অবস্থিত। তাছাড়া বগুড়া জেলা বরেন্দ্রভূমির অংশবিশেষ যা ধূসর ও লাল বর্ণের মাটির পরিচিতির জন্য উল্লেখ্য।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
বগুড়া জেলা ১৮২১ সালে জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলায় উপজেলার সংখ্যা মোট ১২ টি। পৌর সভার সংখ্যা ১২ টি, ইউনিয়ন রয়েছে মোট ১০৮[৩] টি। এছাড়া জেলায় ২,৬৯৫ টি গ্রাম, ১,৭৫৯ টি মৌজা রয়েছে। বগুড়া জেলার উপজেলা গুলি হল -
সংসদীয় আসন[সম্পাদনা]
- বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা)
- বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ)
- বগুড়া-৩ (দুপচাঁচিয়া-আদমদীঘি)
- বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম)
- বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট)
- বগুড়া-৬ (বগুড়া সদর)
- বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)
ইতিহাস[সম্পাদনা]
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া(English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। ২ এপ্রিল ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে বগুড়ার ইংরেজি নাম Bogura করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জনসংখ্যা উপাত্ত[সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী জেলার মোট জনসংখ্যা ৩৫,৩৯,২৯৪ জন। এর মধ্যে ১৭,৭৮,৫২৯ জন পুরুষ এবং ১৭,৬০,৭৬৫ জন নারী। জেলার সাক্ষরতার হার ৪৯.৪৬%। উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া।
শিক্ষা[সম্পাদনা]
বগুড়া জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়ে অনেক উন্নত। ২০২০ সালে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলায় উত্তরবঙ্গ এর ১ম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি,রংপুর রোড,গোকুল,বগুড়া।সরকারি আজিজুল হক কলেজ বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জেলায় ১ টি সরকারী মেডিকেল কলেজ, ১টি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ, ১টি বেসরকারী প্রকৌশল কলেজ [১] ৮ টি সরকারী কলেজ,১ টি 'ল' (আইন) কলেজ,১টি সরকারী মাদরাসা, ৭৬ টি বেসরকারি কলেজ, ১.৫৬৮ টি সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪০২ টি বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১,৫৬৮ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৩ টি বেসরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়, ১ টি সরকারী পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট, ১ টি ভিটিটিআই, ২ টি পিটিআই, ১ টি টিটিসি ও ১ টি আর্টকলেজ, ১ টি আইএইচটি রয়েছে।[৪]
চিকিৎসা[সম্পাদনা]
জেলায় মান সম্মত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। জেলায় সরকারী হাসপাতালের সংখ্যা ১৭ টি এবং এতে চিকিৎসার জন্য বেড রয়েছে ১,২৮০ টি। অনুমোদিত ডাক্তারের জন্য ৩০৬ টি পদ রয়েছে যার মধ্যে ১২১ জন কর্মরত রয়েছে। মোট বেসরকারী হাসপাতাল রয়েছে ১৫৫ টি যেখানে বেড সংখ্য ১,৫০০টি (প্রায়)। [৪]
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
জেলার অর্থনীতি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কৃষি নির্ভরশীল।
কৃষি[সম্পাদনা]
জেলার প্রধান কৃষি পণ্য গুলো হলো ধান, পাট, আলু, মরিচ, গম, সরিষা, ভুট্টা, কলা সবজি, আখ ইত্যাদি। মোট চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ২,২৩,৪১০ হেক্টর। পতিত জমি ৫,৩৪৩ হেক্টর। মাথাপিছু জমির পরিমাণ ০.২১ হেক্টর। জেলায় খাদ্য দ্রব্য সংরক্ষনের জন্য ২৯ টি হিমাগার রয়েছে।[৪]
শিল্প[সম্পাদনা]
বগুড়া জেলায় ১২০ টি বড় শিল্প কারখানা, ১৯ টি মাঝারি শিল্প কারখানা, ২৩৫১ টি ক্ষুদ্র শিল্প এবং ৭৪৫ টি কৃষি ভিত্তিক শিল্প রয়েছে।[৪]
রপ্তানী পণ্য[সম্পাদনা]
কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে আলু, মরিচ, ভুট্টা, ও সবজি। এসব পণ্য নেপাল, ভারতসহ অনেক দেশে রপ্তানি হয়। পাটজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে পাটের সুতা, সুতলি ও পাটের ব্যাগ। শেরপুর ও কাহালু উপজেলার গ্রামীণ নারীদের তৈরি নানা ধরনের হস্তশিল্প পণ্য রপ্তনি হয় জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, ইংল্যান্ড, ইতালি, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের ১৮টি দেশে। বগুড়ায় তৈরি বিশেষ ধরনের পোশাক সৌদি আরব, কাতার, দুবাইসহ কয়েকটি দেশে রপ্তানি হয়। শেরপুর, ধুনট উপজেলার শতাধিক গ্রামে নারীদের তৈরি জালি সৌদি আরব, ইরাক, ইরান, দুবাই, ভারত ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশে রপ্তানি হয়।
সেচপাম্প রপ্তানির মধ্য দিয়ে বগুড়ায় উৎপাদিত যান্ত্রিক পণ্যে বিদেশে রপ্তানি শুরু হয়। রপ্তানিকৃত যন্ত্রাংশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সেচপাম্প ও এর যন্ত্রাংশ, লাইনার, ধানমাড়াইয়ের যন্ত্র, ডিজিটাল স্কেল, ট্রান্সফরমার এবং টিউবওয়েল। বর্তমানে বগুড়ার পণ্য ভারত, নেপাল ছাড়াও ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপানসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাজারে যাচ্ছে।
২০১৯ সালে ভারত ও নেপালের বাজারে রপ্তানি হয়েছে প্রায় সোয়া সাত কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য। এর বড় একটি অংশ এসেছে রাইস ব্র্যান অয়েল থেকে।[৫]
চিত্তাকর্ষক স্থান[সম্পাদনা]
- মহাস্থানগড়
- গোকুল মেধ
- ভাসু বিহার
- যোগীর ভবণ
- বিহার
- ভীমের জাঙ্গাল
- খেরুয়া মসজিদ
- নবাব বাড়ী (সাবেক নীল কুঠির)
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে। বগুড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে
সড়ক পথ[সম্পাদনা]
ঢাকা পঞ্চগড় হাইওয়েটি বগুড়া জেলার একেবারে মধ্যভাগ দিয়ে শেরপুর, শাহজাহানপুর, বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলা দিয়ে চলে গেছে। ভারী এবং দূর পাল্লার যানবাহন চলাচলের জন্য মূল সড়কের পাশাপাশি রয়েছে প্রশস্ত দুটি বাইপাস সড়ক। প্রথমটি পুরাতন বাইপাস নামে পরিচিত শহরের পশ্চিম দিকে মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে বারপুর, চারমাথা, ১ নং রেলগেট, ফুলতলা হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয়টি নতুন বাইপাস নামে পরিচিত যা ২০০০ সালের পরবর্তীকালে নির্মিত হয়। দ্বিতীয় বাইপাসটি মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে শহরের পূর্ব পাশদিয়ে জয়বাংলা বাজার, সাবগ্রাম হয়ে বনানীতে গিয়ে মুল সড়কের সাথে মিলিত হয়েছে। এছাড়া নাটোর, পাবনা, রাজশাহী সহ দক্ষিণ বঙ্গের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি আলাদা মহাসড়ক রয়েছে যা নন্দীগ্রাম উপজেলার মধ্যদিয়ে নাটোরের সাথে সংযুক্ত। নওগা জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য চারমাথা থেকে আরেকটি সংযোগ সড়ক কাহালু, দুপচাঁচিয়া, সান্তাহারের মধ্য দিয়ে নওগাঁয় গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়া বগুড়া জয়পুরহাট জেলাকে সংযুক্ত করার জন্য রয়েছে আলাদা সড়ক ব্যবস্থা।
রেল[সম্পাদনা]
বগুড়া জেলার সর্ব পশ্চিমে রয়েছে সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশন। বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্রডগেজ লাইন নাটোর থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত সান্তাহারের উপর দিয়ে চলে গেছে। এছাড়া সান্তাহার থেকে একটি মিটারগেজ লাইন আদমদিঘী, তালোড়া, কাহালু, বগুড়া শহর, গাবতলী, সুখানপুকুর, সোনাতলা হয়ে রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাটকে সংযুক্ত করেছে।
আকাশ পথ[সম্পাদনা]
বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দরটি[৬] বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
ঐতিহ্যবাহী উৎসব[সম্পাদনা]
পোড়াদহ মেলা[সম্পাদনা]
বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী মেলার মধ্যে পোড়াদহ মেলা[৭] উল্লেখযোগ্য। বগুড়া শহর হতে ১১ কিলোমিটার পূর্বদিকে ইছামতি নদীর তীরে পোড়াদহ নামক স্থানে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষ্যে প্রতি বছর এ মেলা হয়ে আসছে। পোড়াদহ নামক স্থানে মেলা বসে তাই নাম হয়েছে পোড়াদহ মেলা। কথিত আছে, প্রায় সাড়ে চারশত বছর পূর্বে থেকে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষ্যে এই মেলা হয়ে আসছে। প্রতিবছর মাঘ মাসের শেষ দিনের পরবর্তী বুধবারে এই মেলা হয়ে আসছে। মেলার প্রধান আকর্ষণ বড় মাছ আর বড় মিষ্টি। এছাড়াও থাকে নারীদের প্রসাধন, ছোটদের খেলনা, কাঠ ও স্টিলের আসবাব ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি। মেলা প্রধানত একদিনের হলেও উৎসব চলে তিনদিন ব্যাপী। বুধবার মূল মেলার পরদিন বৃহস্পতিবার একই স্থানে এবং একই সাথে আশেপাশের গ্রামে গ্রামে চলে বউ মেলা। যেহেতু অনেক মেয়েরা মূল মেলায় ভিড়ের কারণে যেতে পারে না তাই তাদের জন্যই এই বিশেষ আয়োজন। বউ মেলায় শুধু মেয়েরা প্রবেশ করতে পারে এবং কেনাকাটা করতে পারে।
কেল্লাপোষী মেলা[সম্পাদনা]
বগুড়ার শেরপুরে ৪৫৭ বছর পূর্ব থেকে এ মেলা হয়ে আসছে। মেলার তারিখ প্রতিবছর জৈষ্ঠ মাসের দ্বিতীয় রোববার।[৮]
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- মেজর জিয়াউর রহমান (১৯৩৬-১৯৮১) প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট
- প্রফুল্ল চাকী (১৮৮৮-১৯০৮), ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলনের নেতা
- মোহাম্মদ আলী (মৃত্যু ১৯৬৯), পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- খাদেমুল বাশার (১৯৩৫-১৯৭৬), বীর উত্তম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং বিমান বাহিনী প্রধান
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭), সাহিত্যিক ও গল্পকার
- মহাদেব সাহা, সাহিত্যিক
- রোমেনা আফাজ, সাহিত্যিক
- মনোজ দাশগুপ্ত - কবি ও লেখক
- মাহফুজুর রহমান, চেয়ারম্যান, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজ
- গাজিউল হক (১৯২৯-২০০৯), ভাষা সৈনিক
- এম. আর. আখতার মুকুল, (১৯২৯-২০০৪), লেখক এবং সাংবাদিক
- তারেক রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, বিএনপি
- জিএম সিরাজ, রাজনীতিবিদ
- মুশফিকুর রহিম, জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
- শফিউল ইসলাম সুহাস- জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
- অপু বিশ্বাস, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- তরুণ মজুমদার, চিত্রপরিচালক
- হোসনে আরা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ
- আলী আকবর, উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- আবু সাইয়ীদ, চলচ্চিত্র পরিচালক
- মাহমুদুর রহমান মান্না, রাজনীতিবিদ
- আব্দুল মান্নান, সংসদ সদস্য
- কাজী রফিকুল ইসলাম, রাজনীতিবিদ
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "এক নজরে বগুড়া জেলা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪।
- ↑ জেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়। সংগ্রহের তারিখ-১৪.০৫.১৫
- ↑ ক খ গ ঘ "একনজরে বগুড়া জেলা"। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য); - ↑ "বগুড়া থেকে রপ্তানি ৬০৭ কোটি টাকা"। ২০২০-০১-১৩। ২০২০-০১-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২০।
- ↑ "এক নজরে বগুড়া জেলা"। Time Corporation। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৫।
- ↑ "ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহ মেলা কাল॥ বউ মেলা বৃহস্পতিবার - daily nayadiganta"। The Daily Nayadiganta।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বগুড়ার শেরপুরে জামাইবরণ মেলা শুরু আজ"। amardeshonline.com। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৫।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে বগুড়া জেলা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিভ্রমণে বগুড়া জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |