পাবনা জেলা

স্থানাঙ্ক: ২৪°২৪′৩৬.০″ উত্তর ৮৮°৫৫′৪৮.০″ পূর্ব / ২৪.৪১০০০০° উত্তর ৮৮.৯৩০০০০° পূর্ব / 24.410000; 88.930000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পাবনা
জেলা
বাংলাদেশে পাবনা জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে পাবনা জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৪′৩৬.০″ উত্তর ৮৮°৫৫′৪৮.০″ পূর্ব / ২৪.৪১০০০০° উত্তর ৮৮.৯৩০০০০° পূর্ব / 24.410000; 88.930000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
প্রতিষ্ঠা১৬ অক্টোবর ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দ
সরকার
 • জেলা প্রশাসকবিশ্বাস রাসেল হোসেন
আয়তন
 • মোট২,৩৭১.৫০ বর্গকিমি (৯১৫.৬৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট২৮,৬০,৫৪০
 • জনঘনত্ব১,২০০/বর্গকিমি (৩,১০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৯৮.৪৭%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬৬০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫০ ৭৬
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

পাবনা জেলা বাংলাদেশের মধ্য ভাগের একটি জেলা ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল।[২] বাংলাদেশের মধ্য ভাগে পড়লেও জেলাটি রাজশাহী বিভাগ ও উত্তরবঙ্গের অন্তর্গত। উপজেলার সংখ্যানুসারে পাবনা বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণিভুক্ত জেলা।[৩] এই জেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ইছামতি নদ। এই জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় ঐতিহাসিক হার্ডিঞ্জ সেতু এবং তার পাশেই লালন শাহ সেতু অবস্থিত। এই জেলার কয়েকটি নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা ক্যাডেট কলেজ,সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজ, পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পাবনা জেলা স্কুল ইত্যাদি। এছাড়া পাবনার সরকারি মানসিক হাসপাতাল জেলার একটি ঐতিহাসিক হাসপাতাল। এই জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় গড়ে তোলা হয়েছে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যেটি পদ্মা নদীর পাশেই অবস্থিত।

নামকরণ[সম্পাদনা]

নামকরণের ইতিহাস নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ আছে। প্রত্নতাত্ত্বিক কানিংহাম অনুমান করেন যে, প্রাচীন রাজ্য পুন্ড্র বা পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে পাবনা নামের উদ্ভব হয়েছে। পৌন্ড্রবর্ধনের জনপদ গঙ্গার উত্তর দিকে অবস্থিত ছিল। চলতি ভাষায় পুন্ড্রুবর্ধন বা পৌন্ড্রবর্ধন, পোনবর্ধন বা পোবাবর্ধনরূপে উচ্চারিত হতে হতে ‘পাবনা’ হয়েছে।[৪]

কিছু ইতিহাসবিদের মতে, ‘পাবনা’ নামটি ‘পদুম্বা’ থেকে এসেছে। কালক্রমে পদুম্বা শব্দটির স্বরসঙ্গতি হয়ে ‘পাবনা’ হয়েছে। ‘পদুম্বা’ জনপদের প্রথম ঐতিহাসিক প্রমাণ পাওয়া যায় খ্রিস্টীয় একাদশ শতকে পাল নৃপতি রামপালের শাসনকাল থেকে। ইতিহাসে উল্লিখিত, রামপাল তার হৃতসাম্রাজ্য বরেন্দ্র কৈবর্ত শাসকদের থেকে পুনরুদ্ধারের করার জন্য ১৪ জন সাহায্যকারীর শরণাপন্ন হয়েছিলেন। তাদেরই একজন ছিলেন জনৈক সামন্তরাজা পদুম্বার সোম। অন্য একটি সূত্রে জানা যায়, পৌন্ড্রবর্ধন থেকে ‘পাবনা’ নামের উৎপত্তি হয়েছে।[৪]

এছাড়া পাবনা নামকরণ নিয়ে কারও মতে, ‘পাবন’ বা ‘পাবনা’ নামে একজন দস্যুর আড্ডাস্থল থেকেই একসময় ‘পাবনা’ নামের উদ্ভব হয়। এছাড়াও গঙ্গার পাবনী নামের একটি নদীর মিলিত স্রোতধারার নামানুসারে ‘পাবনা’ নামের উৎপত্তি হয়েছে বলেও অনেকে মনে করেন।[৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ অক্টোবর স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে পাবনা স্বীকৃতি লাভ করে। ১৭৯০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জেলার বেশির ভাগ অংশ রাজশাহী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। তখনকার দিনে এসব এলাকায় সরকারের দায়িত্বপূর্ণ কর্মচারীদের খুব অভাব ছিল। পুলিশের অযোগ্যতা এবং জমিদারদের পক্ষ থেকে ডাকাতি ঘটনার তথ্য গোপন রাখা বা এড়িয়ে যাওয়া হতো। গ্রামাঞ্চলে ডাকাতেরা দলে দলে ঘুরে বেড়াত। চলনবিল এলাকায় জলদস্যুদের উপদ্রব চলছিল দীর্ঘ দিন ধরে। এদের প্রতিরোধ করতে ও শাসনতান্ত্রিক সুবন্দোবস্তের জন্যে কোম্পানি সরকারের মন্তব্য অনুসারে পাবনায় সামগ্রিক ভাবে ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দে জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দে তা স্থায়ী রূপ লাভ করে এবং তাকে স্বতন্ত্র ডিপুটি কালেক্টর রুপে নিয়োগ করা হয়।

রাজশাহী জেলার ৫টি থানা ও যশোর জেলার ৩টি থানা নিয়ে সর্ব প্রথম পাবনা জেলা গঠিত হয়। সময় সময় এর এলাকা ও সীমানার পরিবর্তন ঘটেছে। ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দের ২১ নভেম্বর যশোরের খোকসা থানা পাবনা ভুক্ত করা হয়। অন্যান্য থানা গুলোর মধ্যে ছিল রাজশাহীর খেতুপাড়া, মথুরা, শাহজাদপুর, রায়গঞ্জ ও পাবনা। ‘যশোরের চারটি থানা ধরমপুর, মধুপুর, কুস্টিয়া ও পাংশা’। তখন পশ্চিম বাংলার মালদহ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ ডব্লিউ মিলস জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিযুক্ত হন পাবনায়। ১৮৩৭ খ্রিষ্টাব্দে সেশন জজের পদ সৃষ্টি হলে এ জেলা রাজশাহীর দায়রা জজের অধীনে যায়। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ অক্টোবর জেলার পূর্ব সীমা নির্দিস্ট করা হয় যমুনা নদী। ১২ জানুয়ারি ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে সিরাজগঞ্জ থানাকে মোমেনশাহী জেলা থেকে কেটে নিয়ে ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমায় উন্নীত করে পাবনা ভুক্ত করা হয়। নিযুক্ত করা হয় ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। এর ২০ বছর পর রায়গঞ্জ থানা এ জেলায় সামিল হয়।

নীল বিদ্রোহ চলাকালে শান্তি শৃংখলার অবনতি হলে লর্ড ক্যানিং ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে জেলায় একজন কালেক্টর নিযুক্ত করেন। এর আগে ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে জেলা প্রশাসক হয়ে আসেন টি.ই. রেভেন্স। ১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দে সিরাজগঞ্জ ও ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে পাবনায় মিউনিসিপ্যালিটি গঠিত হয়। ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রবর্তিত হয় জেলা বোর্ড। যখন কোম্পানি শাসনের অবসান ঘটে তখন স্বভাবতই এ জেলা ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী মহারাণী ডিক্টোরিয়ার শাসনাধীনে চলে যায়। ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে পাংশা, খোকসা ও বালিয়াকান্দি এই তিনটি থানা নিয়ে পাবনার অধীনে কুমারখালী মহকুমা গঠন করা হয়। ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কুষ্টিয়া থানা এ জেলা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে নদীয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে পাংশা থানা ফরিদপুর জেলার গোয়ালন্দ মহকুমায় এবং কুমারখালী থানা কুষ্টিয়া মহকুমার সাথে সংযুক্ত করা হয়। এ ভাবে এ জেলার দক্ষিণ সীমানা হয় পদ্মা নদী। ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে কুমারখালী থানা সৃষ্টি হলে তা ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে পাবনার একটি মহকুমা হয়। ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমা অবলুপ্ত করে কুষ্টিয়া মহকুমার অংশ করা হয়। ১৮৭৯ তে জজ আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আগে কয়েকটি থানা বদলে যায়।

ভৌগোলিক সীমানা[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে অবস্থিত পাবনা জেলা রাজশাহী বিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ সৃষ্টি করেছে। এটি ২৩°৪৮′ হতে ২৪°৪৭′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°০২′ হতে ৮৯°৫০′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। এর উত্তর দিক ঘিরে আছে সিরাজগঞ্জ জেলা আর দক্ষিণে পদ্মা নদী একে রাজবাড়ীকুষ্টিয়া জেলা হতে পৃথক করেছে। এর পূর্ব প্রান্তদিয়ে যমুনা নদী বয়ে গেছে এবং পশ্চিমে নাটোর জেলা। পাবনার আমিনপুর থানার দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে এসে পদ্মা ও যমুনা নদী পরস্পর মিলিত হয়েছে।

জলবায়ু[সম্পাদনা]

পাবনা-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাস জানু ফেব্রু মার্চ এপ্রিল মে জুন জুলাই আগস্ট সেপ্টে অক্টো নভে ডিসে বছর
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) ২৫.৩
(৭৭.৫)
২৮.৫
(৮৩.৩)
৩৩.৬
(৯২.৫)
৩৬.৭
(৯৮.১)
৩৫.২
(৯৫.৪)
৩২.৭
(৯০.৯)
৩১.৭
(৮৯.১)
৩১.৮
(৮৯.২)
৩২.২
(৯০.০)
৩১.৬
(৮৮.৯)
২৯.১
(৮৪.৪)
২৬.৪
(৭৯.৫)
৩১.২
(৮৮.২)
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) ১১.৬
(৫২.৯)
১৩.৯
(৫৭.০)
১৮.৫
(৬৫.৩)
২২.৮
(৭৩.০)
২৪.৬
(৭৬.৩)
২৫.৬
(৭৮.১)
২৫.৯
(৭৮.৬)
২৬.৪
(৭৯.৫)
২৬.২
(৭৯.২)
২৩.৬
(৭৪.৫)
১৭.৫
(৬৩.৫)
১২.৯
(৫৫.২)
২০.৮
(৬৯.৪)
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) ১৯
(০.৭)
১৮
(০.৭)
৩৪
(১.৩)
৫৬
(২.২)
১৫৯
(৬.৩)
৩০০
(১১.৮)
২৬০
(১০.২)
২৯৪
(১১.৬)
২৪২
(৯.৫)
২০১
(৭.৯)
১৭
(০.৭)

(০.১)
১,৬০৩
(৬৩.১)
উৎস: Climate-data.org

প্রশাসন[সম্পাদনা]

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]

পাবনা জেলা নিম্নলিখিত উপজেলায় বিভক্ত:

  1. আটঘরিয়া উপজেলা,
  2. ঈশ্বরদী উপজেলা,
  3. চাটমোহর উপজেলা,
  4. পাবনা সদর উপজেলা,
  5. ফরিদপুর উপজেলা,
  6. বেড়া উপজেলা,
  7. ভাঙ্গুড়া উপজেলা,
  8. সাঁথিয়া উপজেলা,
  9. সুজানগর উপজেলা,

জনসংখ্যা[সম্পাদনা]

মোট জনসংখ্যা ২৬,২৪,৬৮৪ জন । [৫]

  • পুরুষ ১৩,১৩,৭৭১,
  • মহিলা ১৩,১০,৯১৩,
  • মুসলিম ৯৫.১২%,
  • হিন্দু ৪.৫০%,
  • খ্রীষ্টান ০.২২%,
  • অন্যান্য ০.১৬%।

সাধারণ তথ্যাবলী[সম্পাদনা]

  • উপজেলার সংখ্যা ৯টি
  • থানার সংখ্যা ১১টি
  • পৌরসভার সংখ্যা ১০টি (কাশীনাথপুর পৌরসভা)
  • গ্রামের সংখ্যা ১,৫৪৯টি
  • ইউনিয়নের সংখ্যা ৭৪টি[৬]

নির্বাচনী এলাকা[সম্পাদনা]

  1. (৬৮) পাবনা-১ (সাঁথিয়া উপজেলা-বেড়া উপজেলা আংশিক)
  2. (৬৯) পাবনা-২ (আমিনপুর থানা-সুজানগর উপজেলা)
  3. (৭০) পাবনা-৩ (চাটমোহর উপজেলা-ফরিদপুর উপজেলা-ভাঙ্গুড়া উপজেলা)
  4. (৭১) পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী উপজেলা-আটঘরিয়া উপজেলা)
  5. (৭২) পাবনা-৫ (পাবনা সদর উপজেলা)

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

এই জেলার সড়ক, রেলপথ, জলপথ ও বিমানপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।

পাবনার বাসগুলো দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ রুটেই চলাচল করে। পাবনা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের কাছাকাছি পাবনা রেলওয়ে স্টেশন অবস্থিত। কাছাকাছি রেল স্টেশনগুলি টেবুনিয়া, দাশুড়িয়া, চাটমোহর উপজেলাঈশ্বরদী উপজেলায় অবস্থিত। ঈশ্বরদী উপজেলা উত্তর বাংলার এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি রেলওয়ে শাখা। এই জেলায় দশটি রেলওয়ে স্টেশন আছে: ঈশ্বরদী জংশন, পাকশি, মুলাডুলী, গফুরাবাদ, চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, বড়াল সেতু, শারত নগর, দিলপাশার এবং গুয়াকারা। পাবনা টু ঢালারচর নতুন রেলপথ তৈরী হয়েছে। ২৬ জানুয়ারী ২০২০ তারিখ, রোববার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হুইসেল বাজিয়ে ‘ঢালারচর এক্সপ্রেস’ ট্রেন উদ্বোধন করেন।[৭] বর্তমানে ‘ঢালারচর এক্সপ্রেস’ আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢালারচর-রাজশাহী-ঢালারচর রুটে নিয়মিত চলাচল করছে। এছাড়াও পানিপথে আরিচা - কাজিরহাট হয়ে দিনে বেশ কয়েকটি লঞ্চ ও স্পীডবোর্ড চলাচল করে। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মানিকগঞ্জের আরিচা ও পাবনার কাজিরহাট নৌপথে দীর্ঘ ২০ বছর পর আবার ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ফেরি সার্ভিসের উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। যার ফলে রাজধানী থেকে খুব সহজে পাবনাতে যাতায়াত করা যায়।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ[সম্পাদনা]

. মেওর বংশীরাজ - বাঙালি মুসলিম কবি ও কথাসাহিত্যিক

  • মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, রাজনীতিবিদ যিনি বাংলাদেশের নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি এবং সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক কমিশনার।এবং বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি

ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

ঐতিহাসিক তাড়াশ ভবন(২০২১)

[[File:Pabna historical palace.jpg|thumb|ঐতিহাসিক তাড়াশ ভবন(২০০৭)

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

পত্রিকা[সম্পাদনা]

দৈনিক ইছামতি, দৈনিক স্বতঃকন্ঠ, দৈনিক পাবনা বার্তা, দৈনিক জীবন কথা, দৈনিক বিবৃতি, দৈনিক সিনসা, সাপ্তাহিক ঈশ্বরদী, সময়ে ইতিহাস, পদ্মার খবর, মিরকামারী নিউজ, সাপ্তাহিক বাঁশপত্র, প্রযুক্তির সূর্য অনলাইন ভিত্তিক পত্রিকা পাবনা নিউজ ডট নেট, পাবনা নিউজ ২৪ ডট কম, আমিনপুর নিউজ ডট কম আলোকিত ভাঙ্গুড়া ডটকম ইত্যাদি।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

পাবনার অর্থনীতি বেশ সমৃদ্ধ। অর্থনৈতিক দিক থেকে ঈশ্বরদী উপজেলা বেশ সর্মদ্ধ ঈশ্বরদীকে নিয়েই পাবনার অর্থনীতি গড়ে উঠেছে প্রচুর ছোটবড় শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে। যেমন,

এছাড়া পাবনা শহরে বিসিক শিল্প নগরী রয়েছে যেখানে যথেষ্ট সংখ্যক শিল্প কারখানা আছে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে পাবনা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪ 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  3. "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০ 
  4. Samachar, পাবনা সমাচার :: Pabna। "নাম কেনো পাবনা, কি দেখবেন পাবনায়"Sottapon Sirajganj (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১০ 
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১৮ 
  6. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৭ 
  7. রিপোর্টার, পাবনা থেকে স্টাফ। "প্রধানমন্ত্রী পাবনায় 'ঢালারচর এক্সপ্রেস' ট্রেনের উদ্বোধন করলেন"DailyInqilabOnline। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]