লাকসাম উপজেলা
| লাকসাম | |
|---|---|
| উপজেলা | |
মানচিত্রে লাকসাম উপজেলা | |
| স্থানাঙ্ক: ২৩°১৫′ উত্তর ৯১°৮′ পূর্ব / ২৩.২৫০° উত্তর ৯১.১৩৩° পূর্ব | |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
| জেলা | কুমিল্লা জেলা |
| আয়তন | |
| • মোট | ১৪১.৭৪ বর্গকিমি (৫৪.৭৩ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০০১)[১] | |
| • মোট | ২,৭৬,১৭৬ |
| • জনঘনত্ব | ১,৯০০/বর্গকিমি (৫,০০০/বর্গমাইল) |
| সাক্ষরতার হার | |
| • মোট | ৮৭.৯০% |
| সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
| প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৯ ৭২ |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
লাকসাম উপজেলা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। কুমিল্লা সদর থেকে মাত্র ২৯ কিলোমিটার দক্ষিণে আন্তঃসীমান্ত ডাকাতিয়া নদীর তীরে এই উপজেলাটি অবস্থিত। লাকসাম শহরটি বাণিজ্যের শহর হিসেবে পরিচিত। এ উপজেলায় অবস্থিত লাকসাম পৌরসভা বর্তমানে একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা। বাংলাদেশের বৃহত্তম পাঁচটি রেলওয়ে জংশনের মধ্যে একটি এখানে অবস্থিত। লাকসাম থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয় ১৯৮২ সালে। এছাড়াও নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণীর জন্মস্থান হিসেবেও লাকসাম পরিচিত। এছাড়াও এখানে ঐতিহ্যবাহী দৌলতগঞ্জ গাজীমুড়া কামিল মাদ্রাসা রয়েছে।
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত লাকসাম উপজেলাটির আয়তন ১৪১.৭৪ বর্গ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে লালমাই উপজেলা ও বরুড়া উপজেলা, দক্ষিণে নাঙ্গলকোট উপজেলা ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে নাঙ্গলকোট উপজেলা ও লালমাই উপজেলা, পশ্চিমে বরুড়া উপজেলা ও চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]লাকসাম উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম লাকসাম থানার আওতাধীন।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]জনসংখ্যা ২,৭৬,১৭৬ জন (২০০১ সালে আদম শুমারী অনুযায়ী)। পুরুষ: ১,৩৭,৯৭০ জন , মহিলা: ১,৩৮,২০৬ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১৮১৬ জন (প্রতি বর্গ কি.মি.) [২]
উপজেলার ইতিহাস এবং ঐতিহ্য
[সম্পাদনা]উপমহাদেশে একমাত্র নারী নবাব মুসলিম জমিদার ফয়জুন্নোসার অমর স্মৃতি বিজড়িত স্থান তৎকালীন হোমনাবাদ পরগণার পশ্চিমগাঁও এলাকাটি লাকসাম উপজেলায় অবস্থিত। ঐতিহাসিকভাবে নানা কারণে লাকসাম উপজেলার বেশ খ্যাতি রয়েছে। ১৮৮৩ সালে এদেশে যখন ব্রিটিশ সরকার রেল লাইন স্থাপন করেন তখন দৌলতগঞ্জের উত্তরাংশে উচু ভূমিতে রেলওয়ে জংশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। বড়তুপা মৌজাতে যে, রেলওয়ে জংশনটির গোড়া পত্তন হয় সেটির নামই হলো লাকসাম রেলওয়ে জংশন।
উল্লেখযোগ্য স্থান
[সম্পাদনা]

- কালিয়াপুর দরবার শরীফ
- দৌলতগঞ্জ গাজীমুড়া কামিল মাদ্রাসা
- নবাব ফয়জুন্নেসা জমিদার বাড়ি
- নারায়ণপুরের হুজুর বাড়ি, যা বর্তমানে মাদ্রাসা বাড়ি নামে পরিচিত
- দিশাবন্ধের নবীসুর মসজিদ
- গাইনের ডহরা বড় মসজিদ
- পশ্চিমগাঁও কাজী মসজিদ
- গাজীমুড়ার করিম হায়দারের বাড়ি
- লাকসাম উত্তর বাজার জামে মসজিদ
- ডোমবাড়িয়া শাহী জামে মসজিদ
- আশাগী বাইতুন নূর জামে মসজিদ
- আশাগী খিলপাড়া দারুসসালাম নূরানী ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা।
- হাজী ইউনুস মিয়া ঈদগাহ, ডোমবাড়িয়া
- অতুল কৃষ্ণ রায় চৌধুরীর জমিদার বাড়ি (বর্তমানে মৈশান বাড়ি নামে পরিচিতি)
- মোহমত্ম বাড়ি
- ভেলুয়া সুন্দরী বাড়ি,নরপাটি
- গুম্বজ মসজিদ
- সংকুর দিঘি, সংকুর পাড়, বাকই
- হযরত শাহ এর বাড়ি, নরপাটি
- দেওয়ান শাহ এর বাড়ি, নরপাটি
- নওয়াব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ, পশ্চিমগাঁও, লাকসাম
- লাকসাম জগন্নাথ দিঘী ও মন্দির
- রাজাপুর দরবার শরীফ
ভাষা ও সংষ্কৃতি
[সম্পাদনা]এই বৃহত্তর লাকসামের রয়েছে বিরাট একটা ভাষা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বলয়। লাকসামের গর্বের ধন নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী সর্বপ্রথম ’’রুপজালাল ’’ কাব্য লেখেন। বঙ্কিমচন্দ্র ও মীর মোশাররফের আমলে যা কখনও কল্পনা করা যায়নি, তা ফয়জুন্নেছার লেখায় সম্ভব হয়েছে। গীত লিখেছেন তিনি। প্রচুর গীত কবিতার সমন্বয়ে লিখেছেন ’’সংগীত লহরী’’। সাংস্কৃতিরই একটি বিশেষ অংশ সংগীত। তিনি লিখেছেন বারমাসী যা ছিল এমনরুপঃ-
বিয়ের গান-
প্রথমে প্রভূকে স্মরি হাত মুখ ধৌত করি পরে করি মস্তক ঘর্ষণ নালো সজনী
ঠাঁই ঠাঁই যত নারী একে অন্য জনে ধরি গায় গীত সবাই কৌতূহলে নালো সজনী।
প্রায় ১৮৭৬ সালের এই লেখা কালজয়ী ভাষা ও সংস্কৃতির অঙ্গন হয়ে আছে। বাংলা ভাষার উৎকর্ষ সাধনে অনন্ত কৃষ্ণ ধর লাকসামের কোন এক অঞ্চল থেকে যে পত্রিকা প্রকাশ করেছেন তা জেলা গেজেটিয়ারে পাওয়া যায়। পত্রিকার নাম ছিল ’’নূতন আলো ’’। এটি ফয়জুন্নেছারও অনেক পূর্বের পত্রিকা ছিল। জেলা গেজেটিয়ারে ২১৬ পৃষ্টায় যা ছাপা হয়েছিল সেটির কোন অনুলিপি আজও সংগ্রহ করা যায়নি। লাকসামের ভাষার ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ তা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বের করতে হবে এবং আঞ্চলিক ভাষার উৎকর্ষ সাধনে তৎপর হতে হবে।
গাজীকালু চম্পাবতী, সোনাইবিবির গান, কবি গান, পালা গান, সীতা বিলাপ, আরোও কত কি গজল গান, গীত এ অঞ্চলের লোক মুখে গীত হত। গ্রামে গ্রামে জারীসারী গানের আসর বসত। ঢোল, কর্তাল, সারিন্দা, দোতারা, একতারা, খঞ্জনী এসব কত রকমের গানের সাথে বাজনার আগমন ঘটল। পুঁথির সাহায্যে পুঁথি পাঠের আসর বসত জমজমাট হয়ে। পাল্টা পুঁথির আসর বসত গ্রামে এবং এ জনপদের হাট-বাজারে লাকসাম কেন্দ্রিক গ্রাম্য সংস্কৃতির সঙ্গে পুঁথি পাঠ ও কবি গানের প্রচলন ছিল। বিয়ে-শাদীতে কবি গানের আসর বসত এবং উৎসব আয়োজনের অঙ্গনে ছড়ার কাটাকাটি হত অনেক উপভোগ্য। বিয়ে বাড়ীর বা কোন পুজো পার্বণে ভাব আদান প্রদানে পানের খিলির কদর ছিল। কে কত প্রকার পানের খিলি বানাতে পারে বা হুক্কাতে তামাক সাজাতে পারে তা দেখার বিষয় ছিল। আত্মীয় এলে প্রথমেই পান, পিড়ি অতঃপর তামাক জল পিড়িতে বসতে দেয়া একটা ঐতিহ্য ছিল।জমিদার বাড়ীতে নাটক, জারী-সারী, গানের আসর বসত, জমিদাররা শিল্পীদেরকে উৎসাহ যোগাত এবং যাত্রা গানেরও কদর ছিল।
ডাকাতিয়া নদী একসময় এ জনপদের উপর দিয়ে প্রবাহিত হতো। বর্তমানে নদীটি পলি মাটিতে ভরাট হয়ে প্রায় পানিশূন্য হতে চলছে। লাকসাম জনপদের আরেক জন গীতি কবি প্রয়াত এস,এম হেদায়েত। স্বাধীনতা আন্দোলনে তার লেখার প্রভাব পড়েছিল অনেক।উত্তর লাকসামের হিন্দু ও বৌদ্ধদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় আচার আচরণ ভাষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখছে।
পঞ্চাশের দশকে লাকসামে লেখক সংঘ গঠন করা হয়েছিল। উহার কার্যক্রম এখনও পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রয়াত অধ্যাপক বীরেন্দ্র কিশোর মজুমদার উহার বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন। কবি আলাওলের উপর তার লেখা সমাজে সমাদৃত হয়েছিল। নোয়াখালী রামচন্দ্রপুর কলেজের প্রফেসর ইব্রাহিম রহমত উল্লাহও একজন বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন। বর্তমান শিল্প সাহিত্যের গবেষক অধ্যাপক এহেতেশাম হায়দার চৌধুরী বর্তমানে নিমসার কলেজে আছেন। যারা লাকসামের সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে অবদান রেখে যাচ্ছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াত উপাচার্য প্রফেসর এম শামছুল হক, সংঘরাজ প্রয়াত জ্যোতিপাল মহাথেরো লাকসামের লোক।
খাল ও নদী
[সম্পাদনা]লাকসামের উল্লেখযোগ্য ও একমাত্র নদী ডাকাতিয়া, এর উৎপত্তি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে হতে কুমিল্লা জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। তারপর দক্ষিণ-পশ্চিম দিক বরাবর প্রবাহিত হয়ে চাঁদপুর জেলা সদরের নিকট এসে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।[৩] ডাকাতিয়া নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০৭ কিলোমিটার। এটি লাকসাম পৌরসভা, বাকই, মুদাফ্ফরগঞ্জ দক্ষিণ, কান্দিরপাড় এবং গোবিন্দপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এক সময় এ নদীই ছিল লাকসাম উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। বর্তমানেও সীমিত আকারে ডাকাতিয়া নদীর মাধ্যমে একস্থান থেকে অন্যস্থানে মালামাল পার করা হয়। বর্তমানে এই ডাকাতিয়া নদীর পানি দ্বারা শীত ও গরমকালে কৃষিকাজ করা হয়। অধিকন্তু এই নদীতে বিভিন্ন প্রকারের অনেক সুস্বাদু মাছ পাওয়া যায়। আর উল্লেখযোগ্য খালের মধ্যে রয়েছে কার্জন খাল, যা মুদাফ্ফরগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিণ উভয় ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কালিয়াপুর হযরত মোল্লা কাজিম উদ্দিন (রঃ) ঈদগাহ-মসজিদ এর নিকট এসে ডাকাতিয়া নদীতে মিশেছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]লাকসাম উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫৭ টি, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ০৯ টি, কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১০টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৫টি, মাদ্রাসার সংখ্যা ১৮টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ৫টি ও [ডিগ্রী কলেজ] ২টি রয়েছে। যথাঃ নওয়াব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ ও নীলকান্ত ডিগ্রী কলেজ।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]বর্তমানে লাকসামের শিক্ষার হার ৪৩.৮১%। মোট জনসংখ্যার ৩৪.০৫% কৃষি, ১১.২১% ব্যবসা, ১৩.৫৫% চাকরি, ৩.২৮% পরিবহন ১৯.০৮% কৃষি শ্রমিক, ৩.৭৭%অকৃষি শ্রমিক, ১.২১% নির্মাণ শ্রমিক এবং ১৩.৮৫% অন্যান্য পেশার উপর নির্ভরলশীল।[৪]
লাকসাম উপজেলার প্রধান ফসল হলো ধান, আলু, বেগুন, টমেটো, শাকসবজি। যোগাযোগ ব্যবস্থায় রয়েছে পাকা রাস্তা ৬৮ কি.মি., আধা পাকা ১০ কি.মি., কাঁচা রাস্তা ২০০ কি.মি., নৌপথ ২৪ কি.মি., রেলপথ ৩০ কি.মি. । শিল্প কারখানার মধ্যে সিগারেট ফ্যাক্টরী, চাউলকল তৈল কল উল্লেখযোগ্য।
পৌর এলাকাসহ লাকসাম উপজেলায় প্রায় ২৫টি হাটবাজার রয়েছে। লাকসামে বর্তমানে প্রায় ২০টি অটো রাইচ ও ফ্লাওয়ার মিল, প্রায় ১০টি সরিষার তেলের মিল, একাধিক সিগারেট ফ্যাক্টরিসহ শতাধিক ভোগ্যপণ্যের ফ্যাক্টরি রয়েছে।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]- নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী
- জালাল আহমদ
- আনওয়ারুল আজিম
- তাজুল ইসলাম
- আবুল খায়ের মুসলেহউদ্দিন
- আবু বকর ছিদ্দীক
- চাঁড়াল জসিম
- গু জাহিদ
লাকসাম জংশন
[সম্পাদনা]লাকসাম স্টেশন দেশের অন্যতম বৃহৎ জংশন। লাকসাম রেলওয়ে জংশন প্রায় ৩০০ একর সম্পত্তির উপর ১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে একসময় প্রায় ১৭০০ জন শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করত। বর্তমানে রেলওয়ের দৈন্যদশায় ২০০ এর মত লোক কাজ করছে। লাকসাম জংশন স্টেশনে বর্তমানে বিরাট স্টেশন বিল্ডিংসহ ৪টি প্ল্যাটফরম রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ২০ জোড়া ট্রেন লাকসামের উপর দিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলাচল করছে।
খেলাধুলা ও বিনোদন
[সম্পাদনা]লাকসাম স্টেডিয়াম লাকসাম জংশন এর খুব কাছেই অবস্থিত। একে কেন্দ্র করেই এ অঞ্চলের খেলাধুলার প্রসার হয়েছে। তাছাড়া আরো অনেকগুলো বড় মাঠ ছিল। সেগুলোর বেশিরভাগই বড় বড় দালানে ভরে গেছে ।
লাকসামে দুটো সিনেমা হল আছে। পড়শী সিনেমা হল আর পলাশ সিনেমা হল। এগুলো বয়সের ভারে ন্যুজ হয়ে গেছে। তবে ব্যক্তিগত এবং দলগত ভাবে অনেকেই সংস্কৃতির চর্চা করে। এগুলো সাধারনত বিভিন্ন স্কুল-কলেজ কেন্দ্রিক।
জনপ্রতিনিধি
[সম্পাদনা]| সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৫] | সংসদ সদস্য[৬][৭][৮][৯][১০] | রাজনৈতিক দল |
|---|---|---|---|
| ২৫৭ কুমিল্লা-৯ | লাকসাম উপজেলা
এবং মনোহরগঞ্জ উপজেলা |
আনওয়ারুল আজিম
সাবেক এমপি |
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল |
| ২৫৭ কুমিল্লা-৯ | লাকসাম উপজেলা
এবং মনোহরগঞ্জ উপজেলা |
তাজুল ইসলাম
সাবেক এমপি |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে লাকসাম"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "লাকসাম উপজেলা"। laksam.comilla.gov.bd।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ লাকসামের নদ-নদী ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে, সর্বনাশা ডাকাতিয়া।
- ↑ লাকসামের অর্থনীতি ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ মে ২০১৩ তারিখে, লাকসাম উপজেলার ব্যবসা বাণিজ্য।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।