বিষয়বস্তুতে চলুন

নাটোর জেলা

নাটোর
জেলা
বাংলাদেশে নাটোর জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে নাটোর জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৪′৩৬″ উত্তর ৮৮°৫৫′৪৮″ পূর্ব / ২৪.৪১০০০° উত্তর ৮৮.৯৩০০০° পূর্ব / 24.41000; 88.93000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
প্রতিষ্ঠা১৯৮৪
সরকার
  জেলা প্রশাসকআসমা শাহীন
আয়তন
  মোট১,৯০৫.০৫ বর্গকিমি (৭৩৫.৫৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১৯)[]
  মোট১৮,৫৯,৯২১
  জনঘনত্ব৯৮০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৭১.৪৩%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬৪০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫০ ৬৯
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

নাটোর জেলা বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একটি জেলা। জেলার উত্তরে নওগাঁ জেলাবগুড়া জেলা, দক্ষিণে পাবনা জেলাকুষ্টিয়া জেলা, পূর্বে পাবনা জেলাসিরাজগঞ্জ জেলা এবং পশ্চিমে রাজশাহী জেলা অবস্থিত। জেলাটির আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার। এই জেলাটি মূলত বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমের আটটি জেলার মধ্য একটি জেলা। আয়তনের দিক হতে নাটোর বাংলাদেশের ৩৫ তম জেলা। নাটোর বনলতা সেন, রাণী ভবানী, নাটোর রাজবাড়ী, উত্তরা গণভবন, কাঁচাগোল্লা, চলনবিল, হালতি বিল এর জন্য বিখ্যাত। নাটোর জেলা দূর্যোগপ্রবণ এলাকা না হলেও সিংড়া উপজেলালালপুর উপজেলায় আত্রাই নদী এবং পদ্মা নদীতে মাঝে মাঝে বন্যা দেখা দেয়। সদর ও নাটোরের সকল উপজেলার আবহাওয়া একই হলেও লালপুরে গড় তাপমাত্রা তুলনামূলক বেশি।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]
উত্তরা গণভবন

অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রামজীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রামজীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

নাটোরে নীল বিদ্রোহ ১৮৫৯-১৮৬০ তে সংঘটিত হয়। [] ১৮৯৭ সালের জুনে নাটোরে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের অধিবেশন হয়। সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর সভাপতি, মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি ও প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মহারাজা জগদিন্দ্রনাথের চেষ্টায় সেবারই প্রথম রাজনৈতিক সভায় বাংলা ভাষার প্রচলন করা হয়। ১৯০১ সালে মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ কলকাতা কংগ্রেসের অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি হন। ১৮৪৫ সালে রাজশাহী জেলার অধীনে নাটোর মহকুমার সৃষ্টি। আর অন্যান্য মহকুমার মতো জেলায় উন্নীত হয় ১৯৮৪ সালে।

১৯৭১ সালের ৫ মে গোপালপুরের চিনিকলের এম.ডি. মো. আজিম সহ প্রায় ২০০ মানুষকে নৃশংসভাবে পাকবাহিনী হত্যা করে। এই বধ্যভূমিতে নির্মাণ করা হয়েছে শহীদ মিনার এবং রেলস্টেশনের নামকরণ হয়েছে আজিমনগর।[]

১৭৬৯-১৮২৫ সাল পর্যন্ত নাটোর রাজশাহীর জেলার সদর দফতর ছিল। প্রতিস্থাপনের প্রাক্কালে নাটোরকে মহকুমা হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল; সে কারণেই নাটোর বাংলাদেশের প্রথম মহকুমা। নাটোর ১৯৮৪ সালে একটি জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

নাটোর রাজবাড়ী
চলন বিলের একাংশ

নাটোর মুঘল শাসনামলের শেষ সময় থেকে বাংলার ক্ষমতার অন্যতম প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়। বিশেষ করে নবাবী আমলে নাটোরের ব্যাপক ব্যাপ্তি ঘটে। বাংলার সুবেদার মুর্শিদ কুলী খানের (১৭০১-১৭২৭ শাসনকাল) প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে বরেন্দ্রী ব্রাহ্মণ রঘুনন্দন তার ছোটভাই রামজীবনের নামে এতদ অঞ্চলে জমিদারী প্রতিষ্ঠা করেন। রাজা রামজীবন রায় নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা।

কথিত আছে লস্কর খাঁতার সৈন্য-সামন্তদের জন্য যে স্থান হতে রসদ সংগ্রহ করতেন, কালক্রমে তার নাম হয় লস্করপুর পরগনা। এই পরগনার একটি নিচু চলাভূমির নাম ছিল ছাইভাংগা বিল। ১৭১০ সনে রাজা রামজীবন রায় এই স্থানে মাটি ভরাট করে তার রাজধানী স্থাপন করেন। কালক্রমে মন্দির, প্রাসাদ, দীঘি, উদ্যান ও মনোরম অট্টালিকা দ্বারা সুসজ্জিত নাটোর রাজবাড়ী প্রস্তুত হয়। পরে আস্তে আস্তে পাশের এলাকায় ঊন্নয়নের ধারাবাহিকতায় একসময় নগরী পরিণত হয়। সুবেদার মুর্শিদ কুলী খানের সুপারিশে মুঘল সম্রাট আলমগীরের নিকট হতে রামজীবন ২২ খানা খেলাত এবং রাজা বাহাদুর উপাধি লাভ করেন। নাটোর রাজ্য উন্নতির চরম শিখরে পৌছে রাজা রামজীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের স্ত্রী রাণী ভবানীর রাজত্বকালে। ১৭৮২ সালে ক্যাপ্টেন রেনেল এর ম্যাপ অনুযায়ী রাণী ভবানীর জমিদারীর পরিমাণ ছিল ১২৯৯৯ বর্গমাইল। শাসন ব্যবস্থার সুবিধার জন্য সুবেদার মুর্শিদ কুলী খান বাংলাকে ১৩ টি চাকলায় বিভক্ত করেন। এর মধ্যে রাণী ভবানীর জমিদারী ছিল ৮ চাকলা বিস্তৃত। এই বিশাল জমিদারীর বাৎসরিক আয় ছিল দেড় কোটি টাকার অধিক। বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, কুষ্টিয়া, যশোর এবং পশ্চিমবঙ্গের মালদা, মুর্শিদাবাদবীরভূম জেলাব্যাপী বিস্তৃত ছিল তার রাজত্ব। এছাড়া ময়মনসিংহ জেলার পুখুরিয়া পরগণা এবং ঢাকা জেলার রাণীবাড়ী অঞ্চলটিও তার জমিদারীর অন্তর্গত ছিল। এ বিশাল জমিদারীর অধিশ্বরী হওয়ার জন্যই তাকে মহারাণী উপাধী দেয়া হয় এবং তাকে অর্ধ-বঙ্গেশ্বরী হিসাবে অভিহিত করা হতো। একে

নাটোরের রাজারা এই বিশাল জমিদারী পরিচালনা করতো নিজস্ব প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনায়। নবাবী আমলে তাদের নিজস্ব দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচারের ক্ষমতা ছিল। শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য তাদের নিজস্ব পুলিশবাহিনী এবং জেলখানা ছিল। ১৮৭৩ সালে ইংরেজ সরকারের এক ঘোষণাবলে রাণী ভবানীর দত্তকপুত্র রামকৃষ্ণ এর হাত থেকে কোম্পানী পুলিশ ও জেলখানা নিজ হাতে তুলে নেয়। কোম্পানী নিজহাতে জেলখানার দায়িত্ব নিয়ে প্রতি জেলায় জেলখানা স্থাপন করে। ইংরেজদের কর্তৃক পরিচালিত প্রথম জেলখানা নাটোরে প্রতিষ্ঠিত হয়।

রাণী ভবানীর শাসনামল পর্যন্ত নাটোর শহরের দক্ষিণ পাশ দিয়ে প্রবাহিত হতো স্রোতস্বিনী নারদ নদ। পরবর্তীকালে নদের গতিমুখ বন্ধ হয়ে গেলে সমগ্র শহর এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে নিপতিত হয়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, বদ্ধজল এবং পয়ঃনিষ্কাশনের একমাত্র সংযোগস্থল ছিল নারদ নদ। সেই নদ অচল হয়ে পড়ায় শহরের পরিবেশ ক্রমাগত দূষিত হয়ে পড়ে। ইংরেজ শাসকরা সেজন্য জেলাসদর নাটোর হতে অন্যত্র স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করে। মি. প্রিংগল ১৮২২ সালে ২৩ শে এপ্রিল জেলাসদর হিসাবে পদ্মানদীর তীরবর্তী রামপুর-বোয়ালিয়ার নাম উল্লেখ করে প্রস্তাবনা পেশ করেন। ১৮২৫ সালে নাটোর থেকে জেলা সদর রামপুর-বোয়ালিয়াতে স্থানান্তরিত হয়। জেলা সদর স্থানান্তরের পর ইংরেজ সরকার মহকুমা প্রশাসনের পরিকাঠামো তৈরি করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী মহকুমা হিসাবে নাটোরের পদাবনতি ঘটে। তারপর দীর্ঘ ১৬৫ বছর অর্থাৎ ইংরেজ, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের চৌদ্দ বছরের প্রশাসনিক ইতিহাসে নাটোর মহকুমা সদর হিসাবে পরিচিত ছিল। ১৯৮৪ সালে বৃহত্তর রাজশাহী জেলা ভেঙ্গে নাটোর পুনরায় জেলাসদরের মর্যাদা লাভ করে।

নাটোরের কাঁচাগোল্লা

দিঘাপতিয়ার জমিদার বাড়ি (বর্তমানে উত্তরা গণভবন) রাজা রামজীবন রায় ১৭৩০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পূর্বে তিনি রাজা রামকান্ত রায় কে রাজা এবং দেওয়ান দয়ারাম রায়কে তার অভিভাবক নিযুক্ত করেন। রামকান্ত রাজা হলেও প্রকৃত পক্ষে সম্পূর্ণ রাজকার্যাদি পরিচালনা করতেন দয়ারাম রায়। তার দক্ষতার কারণে নাটোর রাজবংশের ঊত্তোরত্তর সমবৃদ্ধি ঘটে। ১৭৪৮ সালে রামকান্ত পরলোক গমন করেন। স্বামীর মৃত্যুর পর রাণী ভবানীকে নবাব আলীবর্দী খাঁ বিস্তৃত জমিদারী পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। নাটোরের ইতিহাসে জনহিতৈষী রাণী ভবানী হিসেবে অভিহিত এবং আজও তার স্মৃতি অম্লান। বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলার সাথে রাণী ভবানীর আন্তরিক সুসম্পর্ক ছিল।  পলাশীর যুদ্ধে রাণী ভবানী নবাবের পক্ষ অবলম্বন করেন।

উত্তরা গণভবন

পরবর্তীতে রাণী ভবানীর নায়েব দয়ারামের উপরে সন্তুষ্ট হয়ে তিনি দিঘাপতিয়া পরগনা তাকে উপহার দেন। দিঘাপতিয়ায় প্রতিষ্ঠিত বর্তমান উত্তরা গণভবনটি দয়ারামের পরবর্তী বংশধর রাজা প্রমদানাথের সময় গ্রিক স্থাপত্য কলার অনুসরণে রূপকথার রাজ প্রাসাদে উন্নীত হয়। কালক্রমে এই রাজপ্রাসাদটি প্রথমত গভর্নর হাউস, পরবর্তীতে বাংলাদেশ অভ্যূদয়ের পরে উত্তরা গণভবনে পরিণত হয়।[]

অবস্থান ও আয়তন

[সম্পাদনা]

নাটোর জেলার উত্তরে নওগাঁ জেলাবগুড়া জেলা, দক্ষিণে পাবনা জেলাকুষ্টিয়া জেলা, পূর্বে পাবনা জেলাসিরাজগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে রাজশাহী জেলা। আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার। গ্রিনিচ আন্তজার্তিক সময় হতে নাটোরের সময় ৫ ঘন্টা ৫৪ মিনিট অগ্রবর্তী। ঢাকা থেকে ৬ মিনিট ব্যবধান রয়েছে। নাটোর শহরটি পদ্মা-যমুনা মিলনস্থল হতে ১০৭ কি.মি উত্তর-পশ্চিম বরাবর। নাটোরসহ এর পার্শ্ববর্তী পাবনা ও সিরাজগঞ্জে অবস্থিত চলন বিল হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল। নাটোরে অবস্থিত আরো দুইটি বিলের নাম হালতি বিল এবং হেলেনচা বিল। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে কমবৃষ্টিপাত হয় নাটোরের লালপুর উপজেলায়

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

[সম্পাদনা]

১৯৮৪ সালের পূর্বে নাটোর রাজশাহী নামক বৃহত্তর প্রাক্তন জেলার একটি মহুকুমা ছিল। তৎকালীন সময়ে নাটোর মহকুমায় ৬টি থানা ছিল। থানাগুলো প্রধানত পুলিশি প্রশাসনিক ইউনিট হিসেবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ শাসনামলে।  তবে ১৯৮৪ সালে  প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল মহকুমার দরুন নাটোর জেলা হিসেবে স্বীকৃতি পায় এবং অন্তর্গত ৬টি থানাকে শুধুমাত্র পুলিশি প্রশাসনিক ইউনিট না করে ,থানাসমূহের সীমানাকে নতুন প্রশাসনিক কাঠামো উপজেলা নামকরণ করা হয়। ফলে নাটোরের ৬টি থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়। জেলার সকল প্রশাসনিক কাঠামো মহুকুমা পর্যায়ে এবং থানা পর্যায়ে উপজেলা প্রতিষ্ঠিত হয়।

এখনকার নলডাঙ্গা উপজেলা একসময় নলডাঙ্গারহাট  নামে সুপরিচিত ছিল। হাট-বাজার,রেলওয়ে স্টেসন ,নদীপথ  থাকার  সুবাদে নলডাঙ্গা একটি বৃহৎ বাজারে পরিণত হয় এবং গুরুত্ব বাড়তে থাকে।নাটোর সদরের শৃঙ্খলা তদারকির নিমিত্তে ২০০০সালের ১৯ জানুয়ারী নাটোর সদর উপজেলার ব্রহ্মপুর, মাধনগর, খাজুরা, পিপরুল, বিপ্রেবেলঘরিয়া নামের ৫টি ইউনিয়নকে অধিক্ষেত্র নির্ধারণ পূর্বক নলডাঙ্গা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রটি থানায় (পুলিশ স্টেশন) রুপান্তর করা হয়।  

সেই সাথে নলডাঙ্গা বাজারের নিকটবর্তী ৭ বর্গকিলোমিটারকে ২০০৩ সালে পৌরসভায় রূপান্তরিত করা হয়।

২৭ মে ২০১৩ইং/১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০ তারিখে অনুষ্ঠিত প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস  সংক্রামত্ম জাতীয় বাসত্মবায়ন কমিটি  (নিকার) এর ১০তম বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরকার কর্তৃক নাটোর জেলার নাটোর সদর উপজেলার ১টি পৌরসভা (নলডাঙ্গা পৌরসভা) এবং ৫টি ইউনিয়ন সমন্বয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের ০৭ জুলাই, ২০১৩ তারিখের ৪৬.০৪৬.০১৮.০০.০০.০১২.২০১২-৭৭১নং প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ‘‘নলডাঙ্গা[]’’ উপজেলা গঠিত হয়।নাটোর সদরের উত্তরের ৫টি ইউনিয়ন নিয়ে নলডাঙ্গা উপজেলা হিসেবে আত্নপ্রকাশ ঘটে।

ref:নলডাঙ্গা উপজেলা#:~:text=১৯৪৭ সালে স্থানীয়দের উদ্যোগে নলডাঙ্গার,হাটের জন্য আর্শীবাদ হয়ে দাঁড়ায়।[]

আয়তন অনুযায়ী নাটোর জেলার  সর্ববৃহৎ উপজেলা সিংড়া উপজেলা এবং সর্বকণিষ্ঠ উপজেলা বাগাতিপাড়া।

 

নাটোর জেলার উপজেলা সংখ্যা ৭টি
উপজেলার নাম আয়তন ম্যাপ
1 নলডাঙ্গা ১৭৪.৩৯ বর্গ কি.মি
2 নাটোর সদর ২২৬.৯ বর্গ কি.মি
3 বাগাতিপাড়া ১৩৯.৮ বর্গ কি.মি
4 বড়াইগ্রাম ২৯৯.৬১ বর্গ কি.মি
5 গুরুদাসপুর ১৯৯.৪০ বর্গ কি.মি
6 লালপুর ৩২৭.৯২ বর্গ কি.মি
7 সিংড়া ৫৩১বর্গ কি.মি

নাটোর জেলার পৌরসভা

বিবরণধরনশ্রেণীমেয়রঅবস্থানস্থাপিতওয়ার্ড লোগো
নাটোরপৌরসভা ২৮৭-শংকর ভবন,নীচাবাজার১৮৬৯৯টি
নাটোর পৌরসভার লোগো
নাটোর পৌরসভার লোগো
সিংড়াপৌরসভাসিংড়া১/১০/১৯৯৯১২টি
সিংড়া পৌরসভা
সিংড়া পৌরসভা
গুরুদাসপুরপৌরসভাচাচকৈর বাজার১৯৯১৯টি
গুরুদাসপুর পৌরসভা
গুরুদাসপুর পৌরসভা
গোপালপুরপৌরসভাগোপালপুর৩১/১২/১৯৯৯৯টি
বনপাড়াপৌরসভাহোল্ডিং নং-৪ ওয়ার্ড-২ ডাকঘর-হারোয়া৩১/১২/২০০০৯টি
বড়াইগ্রামপৌরসভাবড়াইগ্রাম২৮/৯/২০০৪৯টি
বাগাতিপাড়াপৌরসভামালঞ্চি২০০৪৯টি
নলডাঙ্গাপৌরসভানলডাঙ্গা ব্রিজের দক্ষিণ পাশ১২/১১/২০০৩৯টি

সূত্র:[]

সংসদীয় আসন

[সম্পাদনা]
জেলা আসন নংআসন নংউপজেলা সমূহনির্বাচিত প্রতিনিধিরাজনৈতিক দল সীমানা
নাটোর-১৫৮বাগাতিপাড়া, লালপুর
নাটোর-২৫৯সদর, নলডাঙ্গা
নাটোর-৩৬০সিংড়া
নাটোর-৪৬১গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম
হাইওয়ে থানাঃ
  • ঝলমলিয়া হাইওয়ে থানা
  • বনপাড়া হাইওয়ে থানা
তদন্ত কেন্দ্রঃ
  • আব্দুলপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র
  • বনপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র
পুলিশ ফাঁড়ি
  • নিচাবাজার পুলিশ ফাঁড়ি
  • উপরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি
  • কালীগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি
  • বামিহাল পুলিশ ফাঁড়ি
  • ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ি
  • জামনগর পুলিশ ফাঁড়ি
  • পালপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি (অস্থায়ী)
  • লালবাজার পুলিশ ফাঁডি

জনসংখ্যা

[সম্পাদনা]

(২০২২ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী) নাটোরের নিম্নলিখিত জনসংখ্যা।

বিবরণমোট সংখ্যাশতকরা
জনসংখ্যা১৮৫৯৯২১ জন (বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ১.১২৬%)
পুরুষ৯১৯৬৯৬ জন(৪৯.৪৫%)
মহিলা৯৩৯৬৬৩ জন(৫০.৫২%)
হিজরা১১৬ জন(০.০০৬১%)
মুসলিম১৭৪৩৮৬১ জন(৯৩.৭৬%)
হিন্দু১০৬৯৪৭ জন(৫.৭৫%)
খ্রিস্টান৭৮১২ জন(০.৪২%)
বৌদ্ধনেই(০%)
অন্যান্য১১১৫ জন(০.০৫৯৯৪%)
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী১১১৮৯ জন(০.৬০%)

শহর ও গ্রামে বসবাসকারী সংখ্যা

বিবরণমোট সংখ্যাশতকরা
শহর৩৫৬৫২৮ জন(১৯.১৭%)
গ্রাম১৫০২৯১৭ জন(৮০.৮০%)

জেলায় শহর ভিত্তিক জনসংখ্যা এবং শতকরা শহুরে জনসংখ্যার হিসাব

বিবরণমোট সংখ্যাশতকরা শহুরে জনসংখ্যার হিসাব
নাটোর ও শহরতলী১৪৭১৯৮ জন (৫২.৫০%)
সিংড়া৫৪৯৮৬ জন(১৫.৪২%)
গুরুদাসপুর৪৫২১২ জন(১২.৬৮%)
লালপুর২৬৬৫৩ জন(৭.৪৮%)
বনপাড়া৩৩০২১ জন(১০%)
বড়াইগ্রাম১৮৩৮৮ জন(৫.১৬%)
বাগাতিপাড়া১৯৯৫৬ জন(৫.৬০%)
নলডাঙ্গা১৬০৩৮ জন(৪.৫০%)
অন্যান্য শহর৩৯২৮৮ জন(১১.০২%)

অন্যান্য তথ্য

বিবরণমোট সংখ্যা
সাক্ষরতার হার১৩২৪৫৪০ জন (৭১.৪৩%) জন
গৃহ প্রতি বসবাসকারী সংখ্যা৪ জন (প্রায়)
গড় উপজেলায় জনসংখ্যা২৬৫৭০৩ জন
প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসকারী জনসংখ্যা ৯৭৮ জন
লিঙ্গ অনুপাত(পুরুষ:মহিলা)৯৮:১০২
গড় পৌরসভা প্রতি জনসংখ্যা ৪৪৫৬৬ জন
গড় ইউনিয়ন প্রতি জনসংখ্যা ২৮৯০২ জন

স্বাধীনতা পরবর্তী জনসংখ্যার ইতিহাস

সনজনসংখ্যাজনসংখ্যা বৃদ্ধি
১৯৭৪৮৫৮৬১৯ জন
১৯৮১১০৬৭০৫৮ জন২০৮৪৩৯ জন
১৯৯১১৩৮৭৭৬১ জন৩২০৭০৩ জন
২০০১১৫২১৩৩৬ জন১৩৩৫৭৫ জন
২০১১১৭০৬৬৭৩ জন১৮৫৩৩৭ জন
২০২২১৮৫৯৯২১ জন১৫৩২৪৮ জন

তথ্যসূত্র http://www.bbs.gov.bd/

প্রধান নদী

[সম্পাদনা]
হালতি বিল

উল্লেখযোগ্য নদীগুলোর মধ্যে রয়েছে

যোগাযোগ ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]
হাটিকুমরুল - বনপাড়া মহাসড়ক (এন-৫০৭)

নাটোর জেলায় চার ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান রয়েছে।

সড়কপথ

[সম্পাদনা]

রাজধানী ঢাকা সহ প্রত্যক বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরগুলোর সাথে নাটোর জেলার উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। এই জেলার অধিনে ৪টি মহাসড়ক

সড়ক ধরণ কোড
রাজশাহী - ঢাকা জাতীয় N6
বগুড়া - নাটোর জাতীয় N502
হাটিকুমরুল - বনপাড়া জাতীয় N507
নাটোর - পাবনা জাতীয় N6
বনপাড়া - কুষ্টিয়া জাতীয় N6

N704

নাটোর - নওগাঁ আঞ্চলিক R548
বনপাড়া - লালপুর আঞ্চলিক Z6014
ঈশ্বরদী - বানেশ্বর আঞ্চলিক R606
নাটোর - কাদিরাবাদ আঞ্চলিক Z6011
নাটোর সিটি বাইপাস জাতীয় N602

তথ্য সূত্র: http://www.brta.gov.bd/

রেলপথ

[সম্পাদনা]
মানচিত্র
আব্দুলপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন, লালপুর, নাটোর

নাটোর জেলায় প্রায় ৭৫ কিলোমিটার রেললাইন রয়েছে। সারা দেশের সাথে এই জেলার উন্নত রেল যোগাযোগ রয়েছে। এই জেলায় ১২টি রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে যথা-.

স্টেসনের নামঅবস্থানক্লাসরেলপথ সংখ্যাস্টেসন কোড পরিসেবা স্টেসনের ধরণ চিত্র
নাটোর রেলওয়ে স্টেশনবড়গাছা,নাটোরBNTE চালু স্টেশন
ঈশ্বরদী বাইপাস রেলওয়ে স্টেশনঅর্জুনপুর বরমহাটী,লালপুরCISDB চালু বাইপাস জংসন স্টেশন
আব্দুলপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশনচংধুপইল,লালপুরCALD চালু জংসন স্টেশন
মাঝগ্রাম জংশন রেলওয়ে স্টেশনদুয়ারিয়া,লালপুরDMZRA চালু জংসন স্টেশন
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনমাধনগর,নলডাঙ্গাDMGA চালু স্টেশন
আজিমনগর রেলওয়ে স্টেশনগোপালপুর,লালপুরDAZGR বন্ধ স্টেশন
নলডাঙ্গার হাট রেলওয়ে স্টেশননলডাঙ্গাDNGQ বন্ধ স্টেশন
বাসুদেবপুর রেলওয়ে স্টেশনবৈদ্যবেলঘড়িয়া,নলডাঙ্গাDVVP বন্ধ স্টেশন
ইয়াছিনপুর রেলওয়ে স্টেশনইয়াছিনপুর,নাটোরDYSP বন্ধ স্টেশন
মালঞ্চি রেলওয়ে স্টেশনবাগাতিপাড়াDMI চালু স্টেশন
লোকমানপুর রেলওয়ে স্টেশনপাকা ইউনিয়ন,বাগাতিপাড়াDLMX বন্ধ স্টেশন
বীরকুটশা রেলওয়ে স্টেশনদুর্লভপুর,নলডাঙ্গাDBKTA বন্ধ স্টেশন

নদীপথ

[সম্পাদনা]
পদ্মা নদী, লালপুর

সারা দেশের সাথে নাটোর জেলা সদরের নৌ-যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত হলেও নাটোর জেলার লালপুর, সিংড়া, গুরুদাসপুর উপজেলার উন্নত নৌ-যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।

বিমানপথ

[সম্পাদনা]

নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার ঈশ্বরদী ইউনিয়নে ঈশ্বরদী বিমানবন্দর নামে একটি বিমানবন্দর রয়েছে। এছাড়াও নাটোর সদর উপজেলায় ১টি ও বাগাতিপাড়া উপজেলার কাদিরাবাদ সেনানিবাস ১টি হেলিপোর্ট রয়েছে।

চিকিৎসা

[সম্পাদনা]
  • আধুনিক সদর হাসপাতাল নাটোর ২৫০ শয্যা
  • ব্যাপিস্ট মিড মিশন হাসপাতাল
নাটোর
  • সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল
  • পুলিশ হাসপাতাল নাটোর
  • আমজাদ খান চৌধুরী মেমোরিয়াল হসপিটাল নাটোর
  • আমেনা হাসপাতাল বনপাড়া
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সিংড়া
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স লালপুর
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
বড়াইগ্রাম
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
গুরুদাসপুর
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
বাগাতিপাড়া
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নলডাঙ্গা
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নাটোর সদর

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

[সম্পাদনা]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ধরণ
স্কুল
উপজেলা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাথমিক  বিদ্যালয় বিশেষায়িত  বিদ্যালয়
সদর
  • সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়
  • সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
  • নাটোর সুগারমিল উচ্চ বিদ্যালয়
  • দিঘাপতিয়া পি.এন. হাই স্কুল
  • গ্রীন একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয়
  • মহারাজা জে, এন উচ্চ বিদ্যালয়
  • নব বিধান গার্লস স্কুল
  • শের ই বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়
  • পারভীন পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়
  • তেবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়
  • বড়গাছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
  • বনবেলঘড়িয়া শহীদ রেজা-উন-নবী উচ্চ বিদ্যালয়
  • ছাতনি হাই স্কুল
  • নাটোর ল্যাবরেটরি স্কুল
  • ইয়াছিনপুুুর উচ্চ বিদ্যালয়
  • আনন্দ ভুবন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,তেবাড়িয়া
  • নাটোরে পিটিআই প্রাইমারী স্কুল
  • মুখ ও বধির স্কুল নাটোরে
  • মণীষা ভবন কে. জি. স্কুল, নাটোর
  • নাটোর ল্যাবরেটরি স্কুল
  • বড়গাছা প্রাথমিক বিদ্যালয়
  • নূতন কুঁড়ি একাডেমি
  • নীচাবাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
  • মল্লিকহাটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
  • নাটোরে পিটিআই প্রাইমারী স্কুল
  • মণীষা ভবন কে. জি. স্কুল,
মুখ ও বধির স্কুল নাটোর
বাগাতিপাড়া
  1. কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, দয়ারামপুর, নাটোর
  2. বাগাতিপাডা পাইলট উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  3. জামনগর দ্বি-মুখী উচচ বিদ্যালয়, বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  4. রহিমানপুর উচচ বিদ্যালয়, বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  5. জিগরী উচচ বিদ্যালয়, বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  6. একডালা উচচ বিদ্যালয়, বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  7. পাঁকা উচচ বিদ্যালয়, বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  8. ফাগুয়াড়দিয়ার উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  9. সাইলকোণা উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  10. দোবিলা উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  11. চাঁদপুর রফাতুল্যাহ সোনার উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  12. বাটিকামারী উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  13. কালিকাপুর উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  14. কৈপুকুরিয়া উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  15. মাধবাডীয়া উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  16. ভিতরভাগ বাই আপ উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  17. ইয়াছিনপুর বালিকা উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  18. মিশ্রিপাড়া আদর্শ উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  19. সালাইনগর উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  20. তকিনগর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  21. গফুড়াবাদ আদর্শ উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  22. চকমহাপুর উচচ বিদ্যালয় , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  23. চন্দ্রৃখইর বিদ্যুৎনগর উচ্চ , বাগাতিপাড়া, নাটোর ।
  1. পাইকেরদোল এস.সি. উচ্চ বিদ্যালয়
  2. করিমপুর ‍সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় আব্দুলপুর
  3. নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাই স্কুল
  4. মহারাজা জে.এন উচ্চ বিদ্যালয়
  5. গুরুদাসপুর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
  6. বাগাতিপাড়া পাইলট স্কুল
  7. দিয়াড় গাড়ফা খৈরাশ (ডি.কে) উচ্চ বিদ্যালয়, বড়াইগ্রাম, নাটোর
  8. রাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়
  9. কলম উচ্চ বিদ্যালয়
  10. বিলদহর উচ্চ বিদ্যালয়
  11. মহিষমারী উচ্চ বিদ্যালয়
  12. কালীনগর উচ্চ বিদ্যালয়
  13. নাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়
  14. একান্নবিঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  15. বিলদহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  16. কালীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  17. মহিষমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  18. চামারী বি.এন. উচ্চ বিদ্যালয়
  19. কাছিকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  20. তিরাইল উচ্চ বিদ্যালয়
  21. পীরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়
  22. মৌখাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
  23. হয়বতপুর গোলাম ইয়াছিনিয়া ফাযিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা
কলেজ
  1. নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজ
  2. আব্দুলপুর সরকারি কলেজ , লালপুর
  3. শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজ
  4. বিলচলন শহীদ সামসুজ্জোহা সরকারি কলেজ
  5. রাণী ভবানী সরকারি মহিলা কলেজ
  6. দিঘাপতিয়া এম. কে. অনার্স কলেজ
  7. নাটোর সিটি কলেজ
  8. নাটোর মহিলা কলেজ
  9. সেন্ট যোসেফস্ স্কুল এন্ড কলেজ
  10. রাজাপুর ডিগ্রি কলেজ বড়াইগ্রাম নাটোর
  11. গোল-ই-আফরোজ কলেজ
  12. কলম ডিগ্রি কলেজ
  13. চামারী ডিগ্রি কলেজ
  14. কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ
  15. সিংড়া চলনবিল মহিলা ডিগ্রি কলেজ
স্কুল এন্ড কলেজ
  1. কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,‌ নাটোর
  2. নাটোর পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ
  3. সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজ
  4. কাছিকাটা স্কুল এন্ড কলেজ
  5. চৌগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
  6. নাটোর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এবং কলেজ
কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  1. নাটোর টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট
  2. নাটোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  3. নাটোর নার্সিং ইনিস্টিউটিউট
  4. প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনিস্টিউটিউট
  5. টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট রামাইগাছি, নাটোর সদর
  6. বিলদহর কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজ
  7. টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট লালপুর
  8. যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লালপুর
  9. নাটোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নলডাঙ্গা
  10. মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সিংড়া
  11. কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাগাতিপাড়া (প্রস্তাবিত)
  12. কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লালপুর
  13. যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লালপুর
জেলার বিশ্ববিদ্যালয়
  1. ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
  2. বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
  3. রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নাটোর টেক্সটাইল ইনিস্টিটিউট

জাদুঘর

[সম্পাদনা]
উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা (জাদুঘর)

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান

[সম্পাদনা]
  • জেলা শিল্পকলা একাডেমী
  • মনোবীণা সংঘ
  • সাকাম সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান
  • নাটোর সংগীত বিদ্যালয়
  • উষা খেলাঘর আসর
  • ভোলামন বাউল সংগঠন
  • ইছলাবাড়ী বাউল সংগঠন
  • নৃত্যাঙ্গন
  • তরুণ নাট্য সম্প্রদায়
  • ডিং ডং ড্যান্স ক্লাব
  • দিব্য সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান
  • সারেগামা, সুরের ছোঁয়া
  • ঝংকার নৃত্য গোষ্ঠি
  • বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ
  • ইঙ্গিত থিয়েটার ইত্যাদি।

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]
হালতি বিলে পাট ক্ষেত

জেলার প্রধান উৎপাদিত ফসল হলো ধান। এছাড়াও এখানে রসুন, ইক্ষু, গম, ভুট্টা, আখ, পান ইত্যাদি উৎপাদিত হয়। এখানকার বিলুপ্তপ্রায় ফসল নীল, বোনা আমন ও আউশ ধান। এখানে বেশ কয়েকটি ভারি শিল্প রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুইটি চিনিকল, ডিস্টিলারি, প্রান জুসের কারখানা, দত্তপাড়া বিসিক এলাকা, রাজলংকা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (চামড়াপ্পট্টি), জুট মিল (প্রস্তাবিত), পদ্মা অয়েল সংরক্ষণ এলাকা রয়েছে, যা নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম পাশে।এইখানে ওয়ানগনবাহী ট্রেন থেকে তেল উত্তোলন করা হয়। দেশের ১৫ টি চিনিকলের মধ্যে ২টি এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়াও মূলতঃ এই জেলায় উৎপাদিত আখের উপর নির্ভর করে পার্শ্ববর্তী রাজশাহীপাবনা জেলায় গড়ে উঠেছে আরও দুইটি চিনিকল।

এছাড়া বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রাণ কোম্পানীর বেশিরভাগ কাঁচামাল ( আম, লিচু, বাদাম, মুগ ডাল, সুগন্ধি চাল ইত্যাদি) নাটোর জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসে।সম্প্রতি এখানে আপেল কুল, বাউ কুল, থাই কুলের ব্যাপক চাষ হচ্ছে।

হালতির বিল

উল্লেখযোগ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান

[সম্পাদনা]
নাটোর চিনিকল
  • নাটোর বিসিক
  • রাজলংকা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র
  • প্রাণ এগ্রো লিমিটেড
  • পারটেক্স এগ্রো লিমিটেড
  • কিশোয়ান এগ্রো লিমিটেড
  • নাটোর চিনি কল লিমিটেড নাটোর সদর
  • নর্থ বেঙ্গল চিনি কল লিমিটেড লালপুর
  • যমুনা ডিস্টিলারি লিমিটেড
  • চামড়া শিল্প
  • পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড
  • নাটোর এগ্রো লিমিটেড
  • নাটোর অর্থনৈতিক অঞ্চল -১ লালপুর, নাটোর
  • নাটোর অর্থনৈতিক অঞ্চল-২নাটোর সদর, নাটোর
  • নবতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
  • নাটোর জুট মিল লিমিটেড
  • ফ্ল্যাসি ফ্ল্যাস জুট মিল লিমিটেড
  • এস এস ফিড কোম্পানি লিমিটেড
  • আফতাব ফিড কোম্পানি লিমিটেড
  • জিংক সালফেট ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড

এছাড়া অনেক মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প রয়েছে।

  • আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেটর সেন্টার (নাটোর সদর)।
  • আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেটর সেন্টার, সিংড়া, নাটোর।
  • হাইটেক পার্ক, সিংড়া, নাটোর।
  • সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক,নাটোর সদর। (প্রস্তাবিত)

সামরিক

[সম্পাদনা]

চিত্তাকর্ষক স্থান

[সম্পাদনা]
বিলসা

সংস্কৃতি

[সম্পাদনা]

মাদার গান

[সম্পাদনা]

মাদার গান বাংলার লোকসংস্কৃতির এক অমূল্য সৃষ্টি। মাদার গানের মূল উপজীব্য হল শাহ মাদার নামক পীরের গুণগান। মাদার অনুসারীদের ধারণা, মাদার পীর একজন মারেফতি পীর। কথিত আছে, বেহেস্ত থেকে হারুত-মারুত নামক দুজন ফেরেস্তা পৃথিবীতে এসে এক সুন্দরী নারীর প্রেমে পতিত হন ও তাদের প্রেমের ফলেই জন্ম হয় মাদার পীরের; তবে বাস্তবে এ কাহিনীর ঐতিহাসিক অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি।[] গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা রোগ-শোক ও সকল প্রকার অমঙ্গল থেকে রক্ষা পাবার জন্য মাদার পীরের কাছে মাণ্যত করার জন্য যে অনুষ্ঠানের প্রচলন করে তা মাদার গান নামে পরিচিত হয়।[]

অন্যদিকে গবেষকরা মাদার পীরকে ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে অভিহিত করেন। ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, মাদার পীরের প্রকৃত নাম বদিউদ্দিন শাহ মাদার। তার অনুসারীদের মাদারিয়া বলা হয়। অঞ্চলভেদে মাদার পীর ‘শাহ মাদার’ বা ‘দম মাদার’ নামে অবিহিত হন।[]

মাদার গানের জারিতে মাদার পীরের প্রতীক হিসেবে একটি বাঁশ ব্যবহার করা হয়। প্রধান বয়াতি গান গাইতে গাইতে বাঁশঝাড়ে গিয়ে একটি ধারালো ছুড়ি দিয়ে এক কোপে একটি বাঁশ কাটেন। এরপর বাঁশটিকে নদীতে স্নান করিয়ে লাল কাঁপড় দিয়ে বেঁধে গৃহস্থ বাড়ীর নির্দিষ্ট আসনে উচু স্থানে স্থাপন করেন। বাঁশটিকে ভূমি স্পর্শ করতে দেয়া হয়না। লোকজন তাদের মনবাসনা পূরনের জন্য আসনে বসে প্রার্থনা করতে থাকেন। প্রার্থনা শেষে একটি খোলা স্থানে পাটি বিছিয়ে মাদার পীরের বন্দনা করে পালাগান শুরু করেন বয়াতি। গানের প্রধান চরিত্র মাদার পীর ও তার শিষ্য জুমল শাহ। এছাড়া থাকেন কয়েকজন দোহার-বায়েন। সবাই গোল হয়ে একটি পাটিতে বসেন যাদের চারপাশে ঘুরে ঘুরে মাদার পীর ও জুমল শাহ গান গাইতে থাকেন।[]

মেয়েরা চোখ ঝলসানো সাজগোজ করে। চুমকী বসানো শাড়ী, জরির ওড়না, মুখে-হাতে রং মেখে এরা নাচে অংশ নেয়। মাদারের পোশাক থাকে দরবেশের মতো। মাথায় তাজ, পরনে লম্বা আলখাল্লা, গলায় তসবি, আর হাতে থাকে একটি লাঠি। পা থাকে পাদুকাহীন, কখনও বা বেড়ি পড়ানো। জুমল শাহ ও অন্যান্য দোহার-বায়েনরা সাধারণ পোশাক ধুতিবস্ত্র পরিধান করে। হারমোনিয়াম, ঢোল, কাসর, মন্দিরা বাজিয়ে এরা গান ও অভিনয়ে অংশ নেয়।

মাদার গানের বেশ কয়েকটি পালাগান রয়েছে। এর মধ্যে মাদারের জন্ম খন্ড, কুলসুম বিবির পালা, মাদারের ওরসনামা, বড় পীরের পালা, জুমলের জন্মকাহিনী, হাশর-নাশর, খাকপত্তন পালা, মাদারের শেষ ফকিরি, বিবি গঞ্জরার পালা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। অনুষ্ঠানের শুরুতে মাদার পীরের বন্দনার পর দর্শকদের কিংবা বায়োজোষ্ঠ্যদের ইচ্চানুযায়ী যেকোন একটি পালা গাওয়া হয়, রাতভর চলতে থাকে অনুষ্ঠান।

বাংলা নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে মাদার গানের বিশেষ অবস্থান রয়েছে। বাংলা নাটকের যে নিজস্ব ধারা, মাদার গানের মধ্যে তা লক্ষ্য করা যায়। বাংলা নাটকের আঙ্গিক ও পরিবেশন রীতির সকল বৈশিষ্ট্য মাদার গানের ভেতর রয়েছে। মৌলিক আচার, কাহিনী, পোশাক ও মঞ্চব্যবস্থাপনার এক বিশেষ নিদর্শন এই মাদার গান।

পদ্মপুরাণ বা মনসার গান ও ভাসান যাত্রা
বিয়ের গীত
বারোসা গান
মুর্শিদী গান

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি

[সম্পাদনা]

বিনোদন খাত

[সম্পাদনা]
নাটোর উপকেন্দ্র
  • বিটিভি নাটোর সম্প্রচার উপকেন্দ্র (প্রতিষ্ঠা ১৯৭২), (সম্প্রচার শুরু ১৯৭৪)

পত্র পত্রিকা

[সম্পাদনা]

চিত্রশালা

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নাটোর"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৪
  2. 1 2 3 নাটোর জেলার ওয়েবসাইটে "জেলার পটভূমি" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শীর্ষক নিবন্ধ
  3. দৈনিক প্রথম আলো শহীদ সাগরের তীরে নিবন্ধ
  4. "জেলার পটভূমি"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৮
  5. "নাটোর জেলা: পৌরসভার মেয়রগণের তালিকা"www.natore.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪
  6. মাদার পীরের পাঁচালি[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  7. "নাটোরের লোকজ-সংস্কৃতি"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  8. "মাদারের গান"। ২২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  9. মাদার পীরের গান[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  10. দেশের সীমানা ছাড়িয়ে নাটোরের শিল্পীরা[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], www.natore.gov.bd
  11. রংবেরং প্রতিবেদক। "মডেল হলেন আবু হেনা রনি"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৫
  12. "কেমন আছেন ক্লোজআপ ওয়ান তারকারা? | বিনোদন |"jugantor.com। ১২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত
  13. "কালের সাক্ষী রাজশাহীর বরেন্দ্র জাদুঘর"। ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  14. "বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  15. নাটোর জেলার কৃতি সন্তান ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ মে ২০১৩ তারিখে - শরৎকুমার রায়
  16. "শতবর্ষে বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর"prothom-alo.com। ৬ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]