চুনারুঘাট পৌরসভা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চুনারুঘাট পৌরসভা
স্থানীয় সরকার
ইতিহাস
শুরু১০ অক্টোবর ২০০৫[১]
নেতৃত্ব
মেয়র
সাইফুল ইসলাম রুবেল [২][৩]
নির্বাচন
ইভিএম
সভাস্থল
চুনারুঘাট পৌরসভা কার্যালয়
ওয়েবসাইট
চুনারুঘাট পৌরসভা

চুনারুঘাট পৌরসভা বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার একটি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা সংগঠন। এই পৌরসভাটি বাংলাদেশের একটি ‘‘ক’’ শ্রেনীভূক্ত পৌরসভা।[৪]

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

চুনারুঘাট পৌরসভাটি সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা সদরে অবস্থিত।[৫] এই পৌর এলাকাটির আয়তন ৮.১ বর্গ কিলোমিটার।[১]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০০৫ সালের ১০ অক্টোবর তারিখ চুনারুঘাট পৌরসভা গঠিত হয়।[১][২]

ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

শিল্প ও সংস্কৃতি[সম্পাদনা]

প্রশাসনিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত এই পৌরসভাটির ওয়ার্ড বিন্যাস নিম্নরূপঃ[৬]

  • ১ নং ওয়ার্ড - গোগাউড়া আংশিক, মমিনপুর, বাগবাড়ী;
  • ২ নং ওয়ার্ড - বড়াইল;
  • ৩ নং ওয়ার্ড - বড়াইল আংশিক, হাতুন্ডা আংশিক;
  • ৪ নং ওয়ার্ড - নয়ানী, ডিমাগুরুন্ডা, হাতুন্ডা আংশিক;
  • ৫ নং ওয়ার্ড - বড়াইল আংশিক, মোহাম্মদীয়া আবাসিক এলাকা, চুনারুঘাট বাজার আংশিক;
  • ৬ নং ওয়ার্ড - চুনারুঘাট বাজার আংশিক, চন্দনা আংশিক;
  • ৭ নং ওয়ার্ড - পশ্চিম পাকুড়িয়া, গুচ্ছ গ্রাম;
  • ৮ নং ওয়ার্ড - আমকান্দি, ধলাইরপাড়;
  • ৯ নং ওয়ার্ড - হাতুন্ডা আংশিক, চন্দনা আংশিক ও দেওরগাছ আংশিক।

নির্বাচিত জন-প্রতিনিধি[সম্পাদনা]

মেয়র- সাইফূল ইসলাম রুবেল ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ আব্দুল হামিদ।

জনসংখ্যা উপাত্ত[সম্পাদনা]

২০০১ সালের আদমশুমারী অনুসারে এখানে প্রায় ২৪ হাজার লোক বসবাস করে।

স্বাস্থ্যসেবা[সম্পাদনা]

শিক্ষা ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

নাগরিক সুযোগ-সুবিধা[সম্পাদনা]

কৃষি ও অর্থনীতি[সম্পাদনা]

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

রেলপথ[সম্পাদনা]

হবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ

উপনবেশিক বৃটিশ শাসন আমলে তৎকালীন (অবিভক্ত বৃটিশ-ভারতের) আসাম প্রভেন্সির সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহুকুমায় রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। বৃটিশ সরকার ১৯২৮ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ নির্মাণ করে গড়ে তুলে অবকাঠামো।[৭] ২০০৩ সালে এ লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।[৭]

শায়েস্তাগঞ্জ-হবিগঞ্জ রেলপথ সেকশনে চারটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৮ সালে।

শায়েস্তাগঞ্জ জংশন

বি.দ্র.: শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন ১৯০৩ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৮-২৯ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ সংযোগ ফাঁড়ি যোগাযোগ চালু হলে এটি জংশন রেলওয়ে স্টেশনে পরিণত হয়।

শায়েস্তাগঞ্জ-চুনারুঘাট রেলপথ সেকশনে সাতটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]

  1. শাহ্‌ ইসমাঈল তালুকদার,সংগীত শিল্পী ও পরিচালক।

দর্শনীয় ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ স্থান এবং স্থাপনা[সম্পাদনা]

বিবিধ[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "এক নজরে চুনারুঘাট পৌরসভা"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন, ২০১৪। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. "সবার সহযোগিতায় এগিয়ে যেতে চান নাজিম উদ্দিন"দৈনিক মানবজমিন। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; মেয়র নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. "চুনারুঘাট পৌরসভা প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পেল"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৮ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  5. "এক নজরে চুনারুঘাট"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন, ২০১৪। ২৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  6. "ওয়ার্ড সমূহ"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২০১২। ২৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  7. "হাজার কোটি টাকার সরকারি সম্পদ লুট"mzamin.com। ৩১ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]