নটর ডেম কলেজ, ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৩′৪৯″ উত্তর ৯০°২৫′১৫″ পূর্ব / ২৩.৭৩০৪° উত্তর ৯০.৪২০৭° পূর্ব / 23.7304; 90.4207
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১২৪ নং লাইন: ১২৪ নং লাইন:
=== মাতা মেরী ===
=== মাতা মেরী ===
[[চিত্র:Mata meri.jpg|থাম্ব|ডান|220px|কলেজের প্রবেশমুখে মেরীর কোলাজচিত্র]]
[[চিত্র:Mata meri.jpg|থাম্ব|ডান|220px|কলেজের প্রবেশমুখে মেরীর কোলাজচিত্র]]
নটর ডেম কলেজের সবচেয়ে প্রতীকী স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয় মূল প্রবেশদ্বার থেকে কিছুটা সামনে [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরীর]] কোলাজচিত্র “[[জ্ঞানের আসন]]” ({{lang-en|''Seat of Wisdom''}}) ও তৎসংলগ্ন এলাকা, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে ''মাতা মেরী'' নামেই জনপ্রিয়। ৬ ফুট × ৮ ফুটের এ কোলাজচিত্রটি “হ্যারিংটন ভবনের” পূর্বদিকে মুক্তভাবে স্থাপিত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানটি যিশুর মা [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরীর]] স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত বলে দীর্ঘসময় ধরে পরিকল্পনা করে কলেজটির একটি প্রতীক হিসেবে এটি তৈরি করা হয়েছে।
নটর ডেম কলেজের সবচেয়ে প্রতীকী স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয় মূল প্রবেশদ্বার থেকে কিছুটা সামনে [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরীর]] কোলাজচিত্র “[[জ্ঞানের আসন]]” ({{lang-en|''Seat of Wisdom''}}) ও তৎসংলগ্ন এলাকা, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে ''মাতা মেরী'' নামেই জনপ্রিয়। ৬ ফুট × ৮ ফুটের এ কোলাজচিত্রটি “হ্যারিংটন ভবনের” পূর্বদিকে মুক্তভাবে স্থাপিত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানটি যিশুর মা [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরীর]] স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত বলে দীর্ঘসময় ধরে পরিকল্পনা করে কলেজটির একটি প্রতীক হিসেবে এটি তৈরি করা হয়েছে।


এতে দেখা যায়, [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরী]] শিশু যিশুকে বর্ণমালা শিক্ষা দিচ্ছেন আর পাশ থেকে উজ্জ্বল “দীপ্তি” পুরো পরিবেশকে আলোকিত করে রেখেছে, যা [[খ্রিষ্ট ধর্ম|খ্রিষ্ট ধর্মমতানুযায়ী]] যিশুর পৃথিবীর আলোক উৎস হবার ধারণাকে প্রতীকায়িত করে। এতে মেরীকে সাধারণ [[শাড়ি|বাঙালি শাড়ি]] ও যিশুকে [[পায়জামা]]-[[পাঞ্জাবি]] পরে থাকতে দেখা যায়, যা তাদের শিক্ষার সার্বজনীনতাকে প্রতিনিধিত্ব করে।<ref group="টীকা">উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে শিক্ষার আসনরূপে কল্পনা করলে এতে দেখা যায়, [[যিশু]] তার আসন হিসেবে মেরীর কোলে বসে ধর্মগ্রন্থসহ জ্ঞানের সকল আঙ্গিনায় পদার্পণ করেছেন। তাই [[খ্রিষ্ট ধর্ম]]মত অনুযায়ী মেরীকে “জ্ঞানের আসন” ({{lang-en|Seat of Wisdom}}) বলে অভিহিত করা হয়।</ref>
এতে দেখা যায়, [[মেরি, যিশুর মাতা|মেরী]] শিশু যিশুকে বর্ণমালা শিক্ষা দিচ্ছেন আর পাশ থেকে উজ্জ্বল “দীপ্তি” পুরো পরিবেশকে আলোকিত করে রেখেছে, যা [[খ্রিষ্ট ধর্ম|খ্রিষ্ট ধর্মমতানুযায়ী]] যিশুর পৃথিবীর আলোক উৎস হবার ধারণাকে প্রতীকায়িত করে। এতে মেরীকে সাধারণ [[শাড়ি|বাঙালি শাড়ি]] ও যিশুকে [[পায়জামা]]-[[পাঞ্জাবি]] পরে থাকতে দেখা যায়, যা তাদের শিক্ষার সার্বজনীনতাকে প্রতিনিধিত্ব করে।<ref group="টীকা">উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে শিক্ষার আসনরূপে কল্পনা করলে এতে দেখা যায়, [[যিশু]] তার আসন হিসেবে মেরীর কোলে বসে ধর্মগ্রন্থসহ জ্ঞানের সকল আঙ্গিনায় পদার্পণ করেছেন। তাই [[খ্রিষ্ট ধর্ম]]মত অনুযায়ী মেরীকে “জ্ঞানের আসন” ({{lang-en|Seat of Wisdom}}) বলে অভিহিত করা হয়।</ref>
১৫০ নং লাইন: ১৫০ নং লাইন:


=== গ্রন্থাগার ===
=== গ্রন্থাগার ===
[[ চিত্র:নোভাক লাইব্রেরির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন.jpg|থাম্ব|220px|''ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি''র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন]]
[[চিত্র:নোভাক লাইব্রেরির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন.jpg|থাম্ব|220px|''ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি''র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন]]
১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের অভ্যন্তরে “সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ লাইব্রেরি” নামে একটি [[গ্রন্থাগার]] প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের নাম পরিবর্তন করে ''নটর ডেম কলেজ'' রাখা হলে গ্রন্থাগারের নামও পরিবর্তন করে রাখা হয় “নটর ডেম কলেজ লাইব্রেরি”। কলেজের নতুন ভবনের (''আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবন'') নির্মাণ কাজ শুরু হলে ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের ২১ আগস্ট গ্রন্থাগারটি কলেজের যুক্তিবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক রিচার্ড নোভাককে উৎসর্গ করে ''"ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি"'' নাম রাখা হয়। ''ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি'' উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন - ঢাকার আর্চবিশপ মাইকেল রোজারিও, তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের [[পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|পরিকল্পনা মন্ত্রী]] [[আব্দুল মঈন খান]]।<ref name="লাইব্রেরি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ucanews.com/story-archive/?post_name=/1995/09/01/father-richard-novak-library-opened-by-his-brother-michael-novak&post_id=47899|শিরোনাম=Father Richard Novak Library opened by his brother Michael Novak|অনূদিত-শিরোনাম=ফাদার রিচার্ড নোভাক লাইব্রেরি উদ্বোধন করলেন তার ভাই মাইকেল নোভাক| ওয়েবসাইট=ইউসিএ নিউজ|ভাষা=ইংরেজি|তারিখ=১৯৯৫-০৮-৩১|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200703083054/https://www.ucanews.com/story-archive/?post_name=%2F1995%2F09%2F01%2Ffather-richard-novak-library-opened-by-his-brother-michael-novak&post_id=47899|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৩|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের [[১৯৬৪ পূর্ব পাকিস্তান দাঙ্গা|সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা]] চলাকালীন ১৬ জানুয়ারি রিচার্ড নোভাক একটি পরিবারকে দেখতে সাইকেল নিয়ে [[নারায়ণগঞ্জ]] যাবার পথে নৌকায় [[শীতলক্ষ্যা নদী]] পার হবার সময় উগ্রবাদীদের হাতে পড়েন এবং তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.michaelnovak.net/news/remembering-father-richard-novak |শিরোনাম=The Day My Brother Was Murdered|অনূদিত-শিরোনাম=আমার ভাইকে হত্যার দিন |ওয়েবসাইট=মাইকেল নোভাকের আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |ভাষা=ইংরেজি |সংগ্রহের-তারিখ=2020-05-17}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.worldcat.org/oclc/880376603|শিরোনাম=The making of a martyr : Father Richard Novak|অনূদিত-শিরোনাম=একজন শহীদের উত্থান:ফাদার রিচার্ড নোভাক, সিএসসি |শেষাংশ=নোভাক |প্রথমাংশ=ম্যারি অ্যান |তারিখ=৫ ডিসেম্বর ২০১৩ |প্রকাশক=দ্য নোভাক ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন |অবস্থান=মেরিলভিলে, ইন্ডিয়ানা |asin=B00HCIORA2 |আইএসবিএন=9781494439668 |oclc=880376603 |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> রিচার্ড নোভাকের বড় ভাই [[মাইকেল নোভাক]] একজন প্রখ্যাত মার্কিন লেখক, তার লেখা ও সংগ্রহের অনেক বই এই গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন এবং আমৃত্যু গ্রন্থাগারের জন্য নিয়মিত অর্থ অনুদান দিয়ে গেছেন। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে [[টেম্পলটন পুরস্কার|টেম্পলটন পুরস্কারের]] অর্থের একটি অংশও তিনি গ্রন্থাগারে দান করেন। এছাড়া নতুন গ্রন্থাগার-কক্ষ নির্মাণের জন্যও তিনি অনুদান দেন।<ref name="লাইব্রেরি"/>
১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের অভ্যন্তরে “সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ লাইব্রেরি” নামে একটি [[গ্রন্থাগার]] প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের নাম পরিবর্তন করে ''নটর ডেম কলেজ'' রাখা হলে গ্রন্থাগারের নামও পরিবর্তন করে রাখা হয় “নটর ডেম কলেজ লাইব্রেরি”। কলেজের নতুন ভবনের (''আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবন'') নির্মাণ কাজ শুরু হলে ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের ২১ আগস্ট গ্রন্থাগারটি কলেজের যুক্তিবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক রিচার্ড নোভাককে উৎসর্গ করে ''"ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি"'' নাম রাখা হয়। ''ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি'' উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন - ঢাকার আর্চবিশপ মাইকেল রোজারিও, তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের [[পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|পরিকল্পনা মন্ত্রী]] [[আব্দুল মঈন খান]]।<ref name="লাইব্রেরি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ucanews.com/story-archive/?post_name=/1995/09/01/father-richard-novak-library-opened-by-his-brother-michael-novak&post_id=47899|শিরোনাম=Father Richard Novak Library opened by his brother Michael Novak|অনূদিত-শিরোনাম=ফাদার রিচার্ড নোভাক লাইব্রেরি উদ্বোধন করলেন তার ভাই মাইকেল নোভাক| ওয়েবসাইট=ইউসিএ নিউজ|ভাষা=ইংরেজি|তারিখ=১৯৯৫-০৮-৩১|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200703083054/https://www.ucanews.com/story-archive/?post_name=%2F1995%2F09%2F01%2Ffather-richard-novak-library-opened-by-his-brother-michael-novak&post_id=47899|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৩|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের [[১৯৬৪ পূর্ব পাকিস্তান দাঙ্গা|সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা]] চলাকালীন ১৬ জানুয়ারি রিচার্ড নোভাক একটি পরিবারকে দেখতে সাইকেল নিয়ে [[নারায়ণগঞ্জ]] যাবার পথে নৌকায় [[শীতলক্ষ্যা নদী]] পার হবার সময় উগ্রবাদীদের হাতে পড়েন এবং তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.michaelnovak.net/news/remembering-father-richard-novak |শিরোনাম=The Day My Brother Was Murdered|অনূদিত-শিরোনাম=আমার ভাইকে হত্যার দিন |ওয়েবসাইট=মাইকেল নোভাকের আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |ভাষা=ইংরেজি |সংগ্রহের-তারিখ=2020-05-17}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.worldcat.org/oclc/880376603|শিরোনাম=The making of a martyr : Father Richard Novak|অনূদিত-শিরোনাম=একজন শহীদের উত্থান:ফাদার রিচার্ড নোভাক, সিএসসি |শেষাংশ=নোভাক |প্রথমাংশ=ম্যারি অ্যান |তারিখ=৫ ডিসেম্বর ২০১৩ |প্রকাশক=দ্য নোভাক ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন |অবস্থান=মেরিলভিলে, ইন্ডিয়ানা |asin=B00HCIORA2 |আইএসবিএন=9781494439668 |oclc=880376603 |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> রিচার্ড নোভাকের বড় ভাই [[মাইকেল নোভাক]] একজন প্রখ্যাত মার্কিন লেখক, তার লেখা ও সংগ্রহের অনেক বই এই গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন এবং আমৃত্যু গ্রন্থাগারের জন্য নিয়মিত অর্থ অনুদান দিয়ে গেছেন। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে [[টেম্পলটন পুরস্কার|টেম্পলটন পুরস্কারের]] অর্থের একটি অংশও তিনি গ্রন্থাগারে দান করেন। এছাড়া নতুন গ্রন্থাগার-কক্ষ নির্মাণের জন্যও তিনি অনুদান দেন।<ref name="লাইব্রেরি"/>


২৩৩ নং লাইন: ২৩৩ নং লাইন:
=== উৎসব ===
=== উৎসব ===
নটর ডেম কলেজে কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত নিয়মিত উৎসবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে - ''নবীনবরণ''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/891526/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%98%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%A3|শিরোনাম=নটর ডেমে আনন্দঘন নবীনবরণ|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617124344/https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/891526/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%98%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%A3|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
নটর ডেম কলেজে কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত নিয়মিত উৎসবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে - ''নবীনবরণ''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/891526/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%98%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%A3|শিরোনাম=নটর ডেমে আনন্দঘন নবীনবরণ|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617124344/https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/891526/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%98%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%A3|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ জুন [[মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর|ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের]] সহযোগিতায় নটর ডেম কলেজে “আইসিটি দিবস” উপলক্ষে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক প্রকল্প প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল]], [[মোহাম্মদ কায়কোবাদ]]-সহ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিবিদগণ যোগ দিয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/technology/article/888337/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4|title=নটর ডেম কলেজে আইসিটি দিবস পালিত|লেখক=|তারিখ=|কাজ=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=২০ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181222110344/https://www.prothomalo.com/technology/article/888337/%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a6%b0-%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%ae-%e0%a6%95%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%b8-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%a4|আর্কাইভের-তারিখ=২২ ডিসেম্বর ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২ ডিসেম্বর, ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা [[পোপ|পোপ ফ্রান্সিস]] নটর ডেম কলেজ পরিদর্শনে আসেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-86440|শিরোনাম=ফোনে মত্ত না থাকতে তরুণদের প্রতি পোপের আহ্বান|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০৩|ওয়েবসাইট=দ্য ডেইলি স্টার|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180311015421/http://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-86440|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৩-১১|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.samakal.com/bangladesh-others/article/171292/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA-|শিরোনাম=মা-বাবাকে সময় দাও, তরুণদের পোপ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০২|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171205193303/http://www.samakal.com/bangladesh-others/article/171292/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA-|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-১২-০৫|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> এ উপলক্ষে একটি যুব সমাবেশের আয়োজন করা হয়। দশ হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণী এতে অংশগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2017/12/02/pope-francis-mobile-phone|শিরোনাম=‘Spend more time with family, less on digital devices’|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=‘পরিবারকে আরও সময় দাও, ডিজিটাল যন্ত্রে কম দাও’|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০২|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20191109065558/http://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2017/12/02/pope-francis-mobile-phone/|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-১১-০৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.asianews.it/news-en/Young-Bangladeshis-say-they-are-the-future-of-the-world,-in-freedom-and-harmony-(video)-42485.html|শিরোনাম=Young Bangladeshis say they are the future of the world, in freedom and harmony|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=স্বাধীনতা ও সম্প্রীতিতে তরুণ বাংলাদেশিরা বিশ্বের ভবিষ্যৎ|ওয়েবসাইট=এশিয়ানিউজ|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190917171423/http://www.asianews.it/news-en/Young-Bangladeshis-say-they-are-the-future-of-the-world,-in-freedom-and-harmony-(video)-42485.html|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৯-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি [[আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস]] উপলক্ষে নটর ডেম কলেজ “মায়ের কাছে মায়ের ভাষায় চিঠি” লেখার আয়োজন করে, যাতে ৩১০০ শিক্ষার্থী তাদের মায়ের কাছে চিঠি লেখে যেগুলো পরবর্তীতে ডাকযোগে প্রেরণ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/pachmisheli/article/1438381/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF|শিরোনাম=মায়ের কাছে ছেলের চিঠি|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180705052818/http://www.prothomalo.com/pachmisheli/article/1438381/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৭-০৫|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> “৩৯তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ” এবং “বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৮” উপলক্ষে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা ও ঢাকা জেলা পর্যায়ের অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত হলেও নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব এতে সক্রিয় সহযোগিতা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/my-campus/news/306331|শিরোনাম=নটরডেম কলেজে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন|লেখক=|তারিখ=|কর্ম=বাংলা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200628212826/https://www.banglatribune.com/my-campus/news/306331|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুন ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের “জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের” পাঁচ জেলার সমন্বয়ে হওয়া আঞ্চলিক পর্বও এ প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2015/01/09/hundreds-ignited-minds-dreams-blossom|শিরোনাম=Hundreds ignited minds dreams blossom|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=শত প্রজ্জ্বলিত প্রাণ স্বপ্নের পরিস্ফূরণ|তারিখ=২০১৫-০১-০৯|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200706054022/https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2015/01/09/hundreds-ignited-minds-dreams-blossom|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৬|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে কর্তৃপক্ষের পৃষ্ঠপোষকতায় দুই দিনব্যাপী [[বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র|বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের]] “বইপড়া কর্মসূচির” পুরস্কার বিতরণী উৎসবে ঢাকার ২৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৯৮ শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/print-edition/city/31737/বিশ্ব-সাহিত্য-কেন্দ্রের-পুরস্কার-বিতরণ--উত্সব|শিরোনাম=বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের পুরস্কার বিতরণ উত্সব {{!}} রাজধানী|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক ইত্তেফাক]]|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190226171046/http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/city/31737/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A3--%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%AC|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০২-২৬|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> তাছাড়া একুশে ফেব্রুয়ারি, বসন্ত বরণসহ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/national/2018/02/16/603016|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজে অনুষ্ঠিত হলো বসন্তবরণ উৎসব|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200704154611/https://www.kalerkantho.com/online/national/2018/02/16/603016|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> প্রায় প্রতিটি জাতীয় ও জনসচেতনতামূলক<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.observerbd.com/details.php?id=229366|শিরোনাম=Mass awareness, good lifestyle can prevent cancer|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=জনসচেতনতা, সুন্দর জীবনধারা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে|ওয়েবসাইট=[[দ্য ডেইলি অবজার্ভার]]|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200710123750/https://www.observerbd.com/details.php?id=229366|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-১০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> দিবস উপলক্ষেই উৎসবের আয়োজন করা হয়।
২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ জুন [[মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর|ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের]] সহযোগিতায় নটর ডেম কলেজে “আইসিটি দিবস” উপলক্ষে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক প্রকল্প প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল]], [[মোহাম্মদ কায়কোবাদ]]-সহ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিবিদগণ যোগ দিয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/technology/article/888337/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজে আইসিটি দিবস পালিত|লেখক=|তারিখ=|কাজ=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=২০ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181222110344/https://www.prothomalo.com/technology/article/888337/%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a6%b0-%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%ae-%e0%a6%95%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%b8-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%a4|আর্কাইভের-তারিখ=২২ ডিসেম্বর ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২ ডিসেম্বর, ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা [[পোপ|পোপ ফ্রান্সিস]] নটর ডেম কলেজ পরিদর্শনে আসেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-86440|শিরোনাম=ফোনে মত্ত না থাকতে তরুণদের প্রতি পোপের আহ্বান|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০৩|ওয়েবসাইট=দ্য ডেইলি স্টার|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180311015421/http://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-86440|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৩-১১|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.samakal.com/bangladesh-others/article/171292/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA-|শিরোনাম=মা-বাবাকে সময় দাও, তরুণদের পোপ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০২|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171205193303/http://www.samakal.com/bangladesh-others/article/171292/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%AA-|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-১২-০৫|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> এ উপলক্ষে একটি যুব সমাবেশের আয়োজন করা হয়। দশ হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণী এতে অংশগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2017/12/02/pope-francis-mobile-phone|শিরোনাম=‘Spend more time with family, less on digital devices’|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=‘পরিবারকে আরও সময় দাও, ডিজিটাল যন্ত্রে কম দাও’|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৭-১২-০২|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20191109065558/http://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2017/12/02/pope-francis-mobile-phone/|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-১১-০৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.asianews.it/news-en/Young-Bangladeshis-say-they-are-the-future-of-the-world,-in-freedom-and-harmony-(video)-42485.html|শিরোনাম=Young Bangladeshis say they are the future of the world, in freedom and harmony|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=স্বাধীনতা ও সম্প্রীতিতে তরুণ বাংলাদেশিরা বিশ্বের ভবিষ্যৎ|ওয়েবসাইট=এশিয়ানিউজ|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-২৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190917171423/http://www.asianews.it/news-en/Young-Bangladeshis-say-they-are-the-future-of-the-world,-in-freedom-and-harmony-(video)-42485.html|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৯-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি [[আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস]] উপলক্ষে নটর ডেম কলেজ “মায়ের কাছে মায়ের ভাষায় চিঠি” লেখার আয়োজন করে, যাতে ৩১০০ শিক্ষার্থী তাদের মায়ের কাছে চিঠি লেখে যেগুলো পরবর্তীতে ডাকযোগে প্রেরণ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/pachmisheli/article/1438381/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF|শিরোনাম=মায়ের কাছে ছেলের চিঠি|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180705052818/http://www.prothomalo.com/pachmisheli/article/1438381/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-০৭-০৫|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> “৩৯তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ” এবং “বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৮” উপলক্ষে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা ও ঢাকা জেলা পর্যায়ের অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত হলেও নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব এতে সক্রিয় সহযোগিতা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/my-campus/news/306331|শিরোনাম=নটরডেম কলেজে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন|লেখক=|তারিখ=|কর্ম=বাংলা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200628212826/https://www.banglatribune.com/my-campus/news/306331|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুন ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের “জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের” পাঁচ জেলার সমন্বয়ে হওয়া আঞ্চলিক পর্বও এ প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2015/01/09/hundreds-ignited-minds-dreams-blossom|শিরোনাম=Hundreds ignited minds dreams blossom|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=শত প্রজ্জ্বলিত প্রাণ স্বপ্নের পরিস্ফূরণ|তারিখ=২০১৫-০১-০৯|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200706054022/https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2015/01/09/hundreds-ignited-minds-dreams-blossom|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৬|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে কর্তৃপক্ষের পৃষ্ঠপোষকতায় দুই দিনব্যাপী [[বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র|বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের]] “বইপড়া কর্মসূচির” পুরস্কার বিতরণী উৎসবে ঢাকার ২৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৯৮ শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/print-edition/city/31737/বিশ্ব-সাহিত্য-কেন্দ্রের-পুরস্কার-বিতরণ--উত্সব|শিরোনাম=বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের পুরস্কার বিতরণ উত্সব {{!}} রাজধানী|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক ইত্তেফাক]]|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190226171046/http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/city/31737/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A3--%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%AC|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০২-২৬|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> তাছাড়া একুশে ফেব্রুয়ারি, বসন্ত বরণসহ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/national/2018/02/16/603016|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজে অনুষ্ঠিত হলো বসন্তবরণ উৎসব|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-০৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200704154611/https://www.kalerkantho.com/online/national/2018/02/16/603016|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> প্রায় প্রতিটি জাতীয় ও জনসচেতনতামূলক<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.observerbd.com/details.php?id=229366|শিরোনাম=Mass awareness, good lifestyle can prevent cancer|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=জনসচেতনতা, সুন্দর জীবনধারা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে|ওয়েবসাইট=[[দ্য ডেইলি অবজার্ভার]]|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200710123750/https://www.observerbd.com/details.php?id=229366|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৭-১০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> দিবস উপলক্ষেই উৎসবের আয়োজন করা হয়।


বাংলাদেশের প্রথম বিতর্ক সংগঠন<ref name="নির্দেশিকা"/> নটর ডেম ডিবেটিং ক্লাব ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো “এনডিডিসি ন্যাশনালস” নামে জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যা এখন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে চলছে। তাছাড়া বাংলাদেশে ''ডিবেটার্স লীগ'' নাম দিয়ে বিতর্কে নতুন লীগ পদ্ধতির সূচনা করে এ সংগঠনটি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/education/article/1438581/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%89-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE|শিরোনাম=যে মঞ্চ কেউ ছেড়ে যায় না|লেখক=|তারিখ=|কর্ম=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=২০ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180703005016/http://www.prothomalo.com/education/article/1438581/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%89-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE|আর্কাইভের-তারিখ=৩ জুলাই ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ''সংবিধান প্রণেতা'' খ্যাত আইনজীবী ড. কামাল হোসেন এ সংগঠনের বিতার্কিক ছিলেন।<ref name="প্রথম আলোয় কামাল" /> ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে ''নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাব'' আয়োজিত ''৬ষ্ঠ জাতীয় প্রকৃতি উৎসব'' এ সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন [[প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন|আইইউসিএন]] তাদের ''বাংলাদেশের বিপদাপন্ন প্রজাতি তালিকা হালনাগাদ প্রকল্পের'' ({{lang-en|''Updating the Species Red List of Bangladesh project''}}) আওতায় সহশিক্ষা সংগঠনটির সাথে পরিবেশ সংরক্ষণে তরুণ প্রজন্মকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করার উদ্দেশ্যে কর্মশালা, মুক্ত আলোচনাসহ বিস্তৃত কর্মযজ্ঞের আয়োজন করে। উৎসবটিতে বাংলাদেশের প্রায় ৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.iucn.org/zh-hans/node/18663|শিরোনাম=IUCN Red List of Threatened Species inspire Bangladeshi youth to conserve nature|তারিখ=২০১৫-১০-১৪|ওয়েবসাইট=আইইউসিএন|ভাষা=zh-hans|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১৩}}</ref>
বাংলাদেশের প্রথম বিতর্ক সংগঠন<ref name="নির্দেশিকা"/> নটর ডেম ডিবেটিং ক্লাব ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো “এনডিডিসি ন্যাশনালস” নামে জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যা এখন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে চলছে। তাছাড়া বাংলাদেশে ''ডিবেটার্স লীগ'' নাম দিয়ে বিতর্কে নতুন লীগ পদ্ধতির সূচনা করে এ সংগঠনটি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/education/article/1438581/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%89-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE|শিরোনাম=যে মঞ্চ কেউ ছেড়ে যায় না|লেখক=|তারিখ=|কর্ম=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=২০ জুন ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180703005016/http://www.prothomalo.com/education/article/1438581/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%89-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE|আর্কাইভের-তারিখ=৩ জুলাই ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ''সংবিধান প্রণেতা'' খ্যাত আইনজীবী ড. কামাল হোসেন এ সংগঠনের বিতার্কিক ছিলেন।<ref name="প্রথম আলোয় কামাল" /> ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে ''নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাব'' আয়োজিত ''৬ষ্ঠ জাতীয় প্রকৃতি উৎসব'' এ সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন [[প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন|আইইউসিএন]] তাদের ''বাংলাদেশের বিপদাপন্ন প্রজাতি তালিকা হালনাগাদ প্রকল্পের'' ({{lang-en|''Updating the Species Red List of Bangladesh project''}}) আওতায় সহশিক্ষা সংগঠনটির সাথে পরিবেশ সংরক্ষণে তরুণ প্রজন্মকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করার উদ্দেশ্যে কর্মশালা, মুক্ত আলোচনাসহ বিস্তৃত কর্মযজ্ঞের আয়োজন করে। উৎসবটিতে বাংলাদেশের প্রায় ৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.iucn.org/zh-hans/node/18663|শিরোনাম=IUCN Red List of Threatened Species inspire Bangladeshi youth to conserve nature|তারিখ=২০১৫-১০-১৪|ওয়েবসাইট=আইইউসিএন|ভাষা=zh-hans|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১৩}}</ref>
২৫৬ নং লাইন: ২৫৬ নং লাইন:
==সামাজিক কার্যক্রম==
==সামাজিক কার্যক্রম==
=== কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন কর্মসূচি ===
=== কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন কর্মসূচি ===
নটর ডেম কলেজে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য "কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন" বা ''নটর ডেম কলেজ ওয়ার্ক প্রোগ্রাম'' নামে ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যান্য সামাজিক কর্মসূচির মতো এটিও ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয়। কর্মসূচিটি মূলত শুরু করেন তৎকালীন অধ্যক্ষ জে এস পিশোতো। তাকে সহায়তা করেছিলেন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকা আরো দুই ধর্মযাজক টিম বেনাস ও স্টিভ গোমেজ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও বিদ্যালয়গুলোর সুপারিশে প্রতি বছর মে-জুন মাসে নয় দিনের শ্রমসাধ্য ''পরীক্ষামূলক কর্ম-অধিবেশন'' বা ''ট্রায়াল ওয়ার্ক সেশনের'' মাধ্যমে এই প্রকল্পের জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। নির্বাচনকালে শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্ব, মেধা, প্রয়োজন, কর্মীসুলভ মনোভাব প্রভৃতি যাচাই করা হয়। এই কর্মসূচির একজন পরিচালক, তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়নের জন্য কয়েকজন সহকারী নিয়োজিত থাকেন। কর্মসূচিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা গবেষণাগার সহকারী, অফিসের হিসাবরক্ষক, নিরাপত্তারক্ষী, টেলিফোন অপারেটর, বাগান পরিচর্যা এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মীর দায়িত্বও পালন করে থাকে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় [[কারিতাস]]সহ বিভিন্ন [[মানবাধিকার সংস্থা]]য় গিয়ে প্রতি সপ্তাহে তাদের কাজে সাহায্যও করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ বর্তমান কর্মচারী এই প্রকল্পের মাধ্যমেই নির্বাচিত।<ref name="নির্দেশিকা" /><ref name="কালের কণ্ঠ" /> কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন ব্যবস্থার অধীনে প্রায় ১২৫জন ছাত্র তাদের লেখাপড়া ও থাকার ব্যয় নির্বাহ করে।<ref name="বাংলাপিডিয়া"/>
নটর ডেম কলেজে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য "কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন" বা ''নটর ডেম কলেজ ওয়ার্ক প্রোগ্রাম'' নামে ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যান্য সামাজিক কর্মসূচির মতো এটিও ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয়। কর্মসূচিটি মূলত শুরু করেন তৎকালীন অধ্যক্ষ জে এস পিশোতো। তাকে সহায়তা করেছিলেন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকা আরো দুই ধর্মযাজক টিম বেনাস ও স্টিভ গোমেজ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও বিদ্যালয়গুলোর সুপারিশে প্রতি বছর মে-জুন মাসে নয় দিনের শ্রমসাধ্য ''পরীক্ষামূলক কর্ম-অধিবেশন'' বা ''ট্রায়াল ওয়ার্ক সেশনের'' মাধ্যমে এই প্রকল্পের জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। নির্বাচনকালে শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্ব, মেধা, প্রয়োজন, কর্মীসুলভ মনোভাব প্রভৃতি যাচাই করা হয়। এই কর্মসূচির একজন পরিচালক, তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়নের জন্য কয়েকজন সহকারী নিয়োজিত থাকেন। কর্মসূচিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা গবেষণাগার সহকারী, অফিসের হিসাবরক্ষক, নিরাপত্তারক্ষী, টেলিফোন অপারেটর, বাগান পরিচর্যা এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মীর দায়িত্বও পালন করে থাকে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় [[কারিতাস]]সহ বিভিন্ন [[মানবাধিকার সংস্থা]]য় গিয়ে প্রতি সপ্তাহে তাদের কাজে সাহায্যও করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ বর্তমান কর্মচারী এই প্রকল্পের মাধ্যমেই নির্বাচিত।<ref name="কালের কণ্ঠ" /><ref name="নির্দেশিকা" /> কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন ব্যবস্থার অধীনে প্রায় ১২৫জন ছাত্র তাদের লেখাপড়া ও থাকার ব্যয় নির্বাহ করে।<ref name="বাংলাপিডিয়া"/>


=== নটর ডেম লিটারেসি স্কুল ===
=== নটর ডেম লিটারেসি স্কুল ===
২৭৮ নং লাইন: ২৭৮ নং লাইন:
| caption3 = [[প্রধানমন্ত্রী]] [[শেখ হাসিনা]]র কাছ থেকে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও’র পদক গ্রহণ
| caption3 = [[প্রধানমন্ত্রী]] [[শেখ হাসিনা]]র কাছ থেকে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও’র পদক গ্রহণ
}}
}}
নটর ডেম কলেজ এ যাবৎ চারবার (১৯৫৯, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে) জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষায় প্রশংসনীয় সাফল্য লাভের জন্য প্রতিষ্ঠানটি তৎকালীন [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৫২ থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত একটানা সাতবার প্রতিষ্ঠানটি [[উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট]] পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> দেশ স্বাধীনের পর শিক্ষা বিস্তারের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮৮, ১৯৯২ ও ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পায়। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে এই কলেজের [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞানের]] [[অধ্যাপক]] সুশান্ত কুমার সরকারকে ও ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে জীববিজ্ঞান বিভাগের গাজী আজমলকে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কলেজ শিক্ষক হিসাবে পুরস্কৃত করা হয়।<ref>জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি; গাজী আজমল, গাজী আসমত; ষষ্ঠ রঙিন সংস্করণ, জুন ২০১৯, গাজী পাবলিশার্স, ঢাকা</ref><ref name="ব্লু অ্যান্ড গোল্ড" /> পরিবেশ সংরক্ষণে ব্যাপক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে চ্যানেল আই এবং ''প্রকৃতি ও জীবন'' ফাউন্ডেশন আয়োজিত ''প্রকৃতি মেলা''য় প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিওকে বিশেষ সম্মাননা জানানো হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/city/2014/01/19/38714|শিরোনাম=চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে প্রকৃতি মেলা {{!}} বাংলাদেশ প্রতিদিন|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন]]|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=জুন ২৭, ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200628164917/https://www.bd-pratidin.com/city/2014/01/19/38714|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুন ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
নটর ডেম কলেজ এ যাবৎ চারবার (১৯৫৯, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে) জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষায় প্রশংসনীয় সাফল্য লাভের জন্য প্রতিষ্ঠানটি তৎকালীন [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৫২ থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত একটানা সাতবার প্রতিষ্ঠানটি [[উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট]] পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> দেশ স্বাধীনের পর শিক্ষা বিস্তারের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮৮, ১৯৯২ ও ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পায়। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে এই কলেজের [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞানের]] [[অধ্যাপক]] সুশান্ত কুমার সরকারকে ও ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে জীববিজ্ঞান বিভাগের গাজী আজমলকে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কলেজ শিক্ষক হিসাবে পুরস্কৃত করা হয়।<ref name="ব্লু অ্যান্ড গোল্ড" /><ref>জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি; গাজী আজমল, গাজী আসমত; ষষ্ঠ রঙিন সংস্করণ, জুন ২০১৯, গাজী পাবলিশার্স, ঢাকা</ref> পরিবেশ সংরক্ষণে ব্যাপক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে চ্যানেল আই এবং ''প্রকৃতি ও জীবন'' ফাউন্ডেশন আয়োজিত ''প্রকৃতি মেলা''য় প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিওকে বিশেষ সম্মাননা জানানো হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/city/2014/01/19/38714|শিরোনাম=চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে প্রকৃতি মেলা {{!}} বাংলাদেশ প্রতিদিন|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন]]|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=জুন ২৭, ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200628164917/https://www.bd-pratidin.com/city/2014/01/19/38714|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুন ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে টোকিও আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে নটর ডেম কলেজের অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.observerbd.com/details.php?id=195227|শিরোনাম=11 Bangladeshi school delegates visits TIU - Eduvista|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=১১ বাংলাদেশি স্কুল প্রতিনিধির টিআইইউ পরিদর্শন |ওয়েবসাইট=দ্য ডেইলি অবজার্ভার|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১০}}</ref>
২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে টোকিও আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে নটর ডেম কলেজের অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.observerbd.com/details.php?id=195227|শিরোনাম=11 Bangladeshi school delegates visits TIU - Eduvista|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=১১ বাংলাদেশি স্কুল প্রতিনিধির টিআইইউ পরিদর্শন |ওয়েবসাইট=দ্য ডেইলি অবজার্ভার|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৭-১০}}</ref>


৩২৪ নং লাইন: ৩২৪ নং লাইন:


=== রাজনীতি ও সামরিক ক্ষেত্র ===
=== রাজনীতি ও সামরিক ক্ষেত্র ===
স্বাধীন ''[[বাংলাদেশের সংবিধান]] প্রণেতা'' খ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ [[কামাল হোসেন]] এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।<ref name="প্রথম আলোয় কামাল">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1493491/%E0%A6%A1.-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A6%95-%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B00|শিরোনাম=ড. কামাল হোসেনসহ ৬ জনকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দিল নটর ডেম|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181113151034/https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1493491/%e0%a6%a1.-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a7%8b%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a6%b8%e0%a6%b9-%e0%a7%ac-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%b8%e0%a7%82%e0%a6%9a%e0%a6%95-%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b2-%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a6%b00|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-১১-১৩|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref name="আলালদুলাল" /> [[শেখ হাসিনার চতুর্থ মন্ত্রিসভা|বর্তমান মন্ত্রিসভার]] চার সদস্য - [[ইয়াফেস ওসমান|স্থপতি ইয়াফেস ওসমান]]<ref name="মাননীয় মন্ত্রী">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.most.gov.bd/site/page/e7ad71f4-aa5b-44df-b219-f199b478b152/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় মন্ত্রী: স্থপতি ইয়াফেস ওসমান |ওয়েবসাইট=[[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170422140616/http://most.gov.bd/site/page/e7ad71f4-aa5b-44df-b219-f199b478b152/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |আর্কাইভের-তারিখ=২২ এপ্রিল ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ=১১ এপ্রিল ২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[গোলাম দস্তগীর গাজী]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://motj.gov.bd/site/biography/f8d2227c-669e-4ebd-810e-be66da8a62b2/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় মন্ত্রী{{!}}জনাব গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি |ওয়েবসাইট=বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২১}}</ref>, [[জাহিদ মালেক স্বপন]] এবং [[মুরাদ হাসান]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://moi.gov.bd/site/office_head/c6be1c85-0cca-4ca6-9d79-a8011138a718/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় প্রতিমন্ত্রী {{!}} ডা: মো: মুরাদ হাসান, এমপি |ওয়েবসাইট=তথ্য মন্ত্রণালয় |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180709084610/http://www.moi.gov.bd/site/office_head/c6be1c85-0cca-4ca6-9d79-a8011138a718/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |আর্কাইভের-তারিখ=৯ জুলাই ২০১৮ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২২ মে ২০২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তাছাড়া সাবেক [[বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা|মন্ত্রীদের]] মধ্যে [[আব্দুল মঈন খান]], [[প্রমোদ মানকিন]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/politics/1150072 |শিরোনাম=প্রোফাইল: প্রমোদ মানকিন |ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২১}}</ref>, [[হাসানুল হক ইনু]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://samakal.com/print/140881227/print?__cf_chl_jschl_tk__=c1f9256dc799143193dd97d5a0a53a0f728a0ada-1589889413-0-AcVo68hlCkTjCkH2YC7CYoeILyAF5mCZM0WP01d0VcEMV2bx1hGdhnkAPV-iF3yTYc1-XbxtKLP5XXgHuTNr5ENVETyI-eXPxVXFrP0reNvVzwkAuN3igYmq0Rq5Xc01YrZULJQPsmnuaAVmYD1Jw6sRg9fw5EsXRDZ9hi4-GHflPV8EG-qdhcceG5hWcybDkM44Rqmx_2rJwFiRJ1-SZ_HAlMo9WKykZ-HspBSSIrI3tfhpUj9ugXhaDjRnyjO9fKGXTJ2cQQ4n-8ohC2d4ctG_pLDRZPzFouMJGDsjl3Tx |শিরোনাম=নটর ডেমে মেধাবী মুখের মিলনমেলা |তারিখ=আগস্ট ২৪, ২০১৪ |কর্ম=[[দৈনিক সমকাল]] |সংগ্রহের-তারিখ=মে ১৯, ২০২০ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> এবং প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও [[সংসদ সদস্য|সাংসদদের]] ভেতর [[আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/daily-chittagong/news/bd/750282.details|শিরোনাম=আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুবার্ষিকী আজ|তারিখ=নভেম্বর ৪, ২০১৯|ওয়েবসাইট=বাংলানিউজ২৪|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163305/https://www.banglanews24.com/daily-chittagong/news/bd/750282.details|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-০৭|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[শমসের মবিন চৌধুরী]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/todays-print-edition/tp-muktomoncha/article/1612255131|শিরোনাম=বাঙালি সৈন্যদের মধ্যেও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয়|শেষাংশ=চৌধুরী|প্রথমাংশ=সমশের মবিন|তারিখ=১১ ডিসেম্বর ২০১৬|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163324/https://samakal.com/todays-print-edition/tp-muktomoncha/article/1612255131|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-০৭|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৩|উক্তি=ঢাকার নটর ডেম কলেজে পড়ার সময়েই বুঝতে পারি- আমাদের এ বাংলাদেশ ভূখণ্ডের নিরাপত্তা নিয়ে পাকিস্তান সরকারের মাথাব্যথা নেই।|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[সালমান এফ রহমান]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.ekushey-tv.com/যেভাবে-শিল্পপতি-হলেন-সালমান-এফ-রহমান/69839 |শিরোনাম=যেভাবে শিল্পপতি হলেন সালমান এফ রহমান |তারিখ=২৩ মে ২০১৯ |কর্ম=একুশে টিভি |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190526125016/https://ekushey-tv.com/%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AB-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8/69839 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৫-২৬ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> নটর ডেম কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
স্বাধীন ''[[বাংলাদেশের সংবিধান]] প্রণেতা'' খ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ [[কামাল হোসেন]] এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।<ref name="আলালদুলাল" /><ref name="প্রথম আলোয় কামাল">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1493491/%E0%A6%A1.-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A6%95-%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B00|শিরোনাম=ড. কামাল হোসেনসহ ৬ জনকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দিল নটর ডেম|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181113151034/https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1493491/%e0%a6%a1.-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a7%8b%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a6%b8%e0%a6%b9-%e0%a7%ac-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%b8%e0%a7%82%e0%a6%9a%e0%a6%95-%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b2-%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a6%b00|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-১১-১৩|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> [[শেখ হাসিনার চতুর্থ মন্ত্রিসভা|বর্তমান মন্ত্রিসভার]] চার সদস্য - [[ইয়াফেস ওসমান|স্থপতি ইয়াফেস ওসমান]]<ref name="মাননীয় মন্ত্রী">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.most.gov.bd/site/page/e7ad71f4-aa5b-44df-b219-f199b478b152/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় মন্ত্রী: স্থপতি ইয়াফেস ওসমান |ওয়েবসাইট=[[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170422140616/http://most.gov.bd/site/page/e7ad71f4-aa5b-44df-b219-f199b478b152/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |আর্কাইভের-তারিখ=২২ এপ্রিল ২০১৭ |সংগ্রহের-তারিখ=১১ এপ্রিল ২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[গোলাম দস্তগীর গাজী]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://motj.gov.bd/site/biography/f8d2227c-669e-4ebd-810e-be66da8a62b2/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় মন্ত্রী{{!}}জনাব গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি |ওয়েবসাইট=বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২১}}</ref>, [[জাহিদ মালেক স্বপন]] এবং [[মুরাদ হাসান]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://moi.gov.bd/site/office_head/c6be1c85-0cca-4ca6-9d79-a8011138a718/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |শিরোনাম=মাননীয় প্রতিমন্ত্রী {{!}} ডা: মো: মুরাদ হাসান, এমপি |ওয়েবসাইট=তথ্য মন্ত্রণালয় |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180709084610/http://www.moi.gov.bd/site/office_head/c6be1c85-0cca-4ca6-9d79-a8011138a718/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80 |আর্কাইভের-তারিখ=৯ জুলাই ২০১৮ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২২ মে ২০২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তাছাড়া সাবেক [[বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা|মন্ত্রীদের]] মধ্যে [[আব্দুল মঈন খান]], [[প্রমোদ মানকিন]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/politics/1150072 |শিরোনাম=প্রোফাইল: প্রমোদ মানকিন |ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২১}}</ref>, [[হাসানুল হক ইনু]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://samakal.com/print/140881227/print?__cf_chl_jschl_tk__=c1f9256dc799143193dd97d5a0a53a0f728a0ada-1589889413-0-AcVo68hlCkTjCkH2YC7CYoeILyAF5mCZM0WP01d0VcEMV2bx1hGdhnkAPV-iF3yTYc1-XbxtKLP5XXgHuTNr5ENVETyI-eXPxVXFrP0reNvVzwkAuN3igYmq0Rq5Xc01YrZULJQPsmnuaAVmYD1Jw6sRg9fw5EsXRDZ9hi4-GHflPV8EG-qdhcceG5hWcybDkM44Rqmx_2rJwFiRJ1-SZ_HAlMo9WKykZ-HspBSSIrI3tfhpUj9ugXhaDjRnyjO9fKGXTJ2cQQ4n-8ohC2d4ctG_pLDRZPzFouMJGDsjl3Tx |শিরোনাম=নটর ডেমে মেধাবী মুখের মিলনমেলা |তারিখ=আগস্ট ২৪, ২০১৪ |কর্ম=[[দৈনিক সমকাল]] |সংগ্রহের-তারিখ=মে ১৯, ২০২০ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> এবং প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও [[সংসদ সদস্য|সাংসদদের]] ভেতর [[আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/daily-chittagong/news/bd/750282.details|শিরোনাম=আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুবার্ষিকী আজ|তারিখ=নভেম্বর ৪, ২০১৯|ওয়েবসাইট=বাংলানিউজ২৪|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163305/https://www.banglanews24.com/daily-chittagong/news/bd/750282.details|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-০৭|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[শমসের মবিন চৌধুরী]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/todays-print-edition/tp-muktomoncha/article/1612255131|শিরোনাম=বাঙালি সৈন্যদের মধ্যেও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয়|শেষাংশ=চৌধুরী|প্রথমাংশ=সমশের মবিন|তারিখ=১১ ডিসেম্বর ২০১৬|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163324/https://samakal.com/todays-print-edition/tp-muktomoncha/article/1612255131|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-০৭|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৩|উক্তি=ঢাকার নটর ডেম কলেজে পড়ার সময়েই বুঝতে পারি- আমাদের এ বাংলাদেশ ভূখণ্ডের নিরাপত্তা নিয়ে পাকিস্তান সরকারের মাথাব্যথা নেই।|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, [[সালমান এফ রহমান]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.ekushey-tv.com/যেভাবে-শিল্পপতি-হলেন-সালমান-এফ-রহমান/69839 |শিরোনাম=যেভাবে শিল্পপতি হলেন সালমান এফ রহমান |তারিখ=২৩ মে ২০১৯ |কর্ম=একুশে টিভি |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190526125016/https://ekushey-tv.com/%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AB-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8/69839 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৫-২৬ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> নটর ডেম কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।


বাংলাদেশের বর্তমান [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান|সেনাপ্রধান]] [[জেনারেল]] [[আজিজ আহমেদ (জেনারেল)|আজিজ আহমেদ]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/first-page/2018/06/19/338574 |শিরোনাম=লে. জেনারেল আজিজ আহমেদ নতুন সেনাপ্রধান |ওয়েবসাইট=[[দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190326181338/http://www.bd-pratidin.com/first-page/2018/06/19/338574 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৩-২৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, বর্তমান [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বিমান বাহিনী]] প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল [[মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://dailyinqilab.com/article/135118/মাসিহুজ্জামান-সেরনিয়াবাত-বিমানবাহিনীর-নতুন-প্রধান |শিরোনাম=মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত বিমানবাহিনীর নতুন প্রধান |তারিখ=৬ জুন ২০১৮ |ওয়েবসাইট=ইনকিলাব |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৩ |উক্তি=নটরডেমিয়ান এ কর্মকর্তা সামরিক বাহিনীর দীর্ঘ চাকুরীজীবনে দেশে ও বিদেশে পেশাগত বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200618134317/https://dailyinqilab.com/article/135118/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8 |আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ও সাবেক সেনাপ্রধান [[হাসান মশহুদ চৌধুরী]] এ কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। সাবেক [[রাষ্ট্রদূত]] [[জন গোমেজ]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/news-detail-252397 |শিরোনাম=John Gomes new envoy to the Phillipines|অনূদিত-শিরোনাম=জন গোমেজ ফিলিপাইনে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত |তারিখ=৪ অক্টোবর ২০১২ |কর্ম=[[দ্য ডেইলি স্টার]] |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163333/https://www.thedailystar.net/news-detail-252397 |আর্কাইভের-তারিখ=৭ জুন ২০২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ও [[মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bdembassyusa.org/index.php?page=biography |শিরোনাম=ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত |ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ দূতাবাস, যুক্তরাষ্ট্র |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170906134624/http://www.bdembassyusa.org/index.php?page=biography |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-০৯-০৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৭-০৯-০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> নটর ডেম কলেজে লেখাপড়া করেছিলেন।
বাংলাদেশের বর্তমান [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান|সেনাপ্রধান]] [[জেনারেল]] [[আজিজ আহমেদ (জেনারেল)|আজিজ আহমেদ]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/first-page/2018/06/19/338574 |শিরোনাম=লে. জেনারেল আজিজ আহমেদ নতুন সেনাপ্রধান |ওয়েবসাইট=[[দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190326181338/http://www.bd-pratidin.com/first-page/2018/06/19/338574 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-০৩-২৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>, বর্তমান [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বিমান বাহিনী]] প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল [[মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://dailyinqilab.com/article/135118/মাসিহুজ্জামান-সেরনিয়াবাত-বিমানবাহিনীর-নতুন-প্রধান |শিরোনাম=মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত বিমানবাহিনীর নতুন প্রধান |তারিখ=৬ জুন ২০১৮ |ওয়েবসাইট=ইনকিলাব |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-২৩ |উক্তি=নটরডেমিয়ান এ কর্মকর্তা সামরিক বাহিনীর দীর্ঘ চাকুরীজীবনে দেশে ও বিদেশে পেশাগত বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200618134317/https://dailyinqilab.com/article/135118/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8 |আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ও সাবেক সেনাপ্রধান [[হাসান মশহুদ চৌধুরী]] এ কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। সাবেক [[রাষ্ট্রদূত]] [[জন গোমেজ]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/news-detail-252397 |শিরোনাম=John Gomes new envoy to the Phillipines|অনূদিত-শিরোনাম=জন গোমেজ ফিলিপাইনে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত |তারিখ=৪ অক্টোবর ২০১২ |কর্ম=[[দ্য ডেইলি স্টার]] |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200607163333/https://www.thedailystar.net/news-detail-252397 |আর্কাইভের-তারিখ=৭ জুন ২০২০ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ও [[মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bdembassyusa.org/index.php?page=biography |শিরোনাম=ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত |ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ দূতাবাস, যুক্তরাষ্ট্র |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170906134624/http://www.bdembassyusa.org/index.php?page=biography |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৭-০৯-০৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৭-০৯-০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> নটর ডেম কলেজে লেখাপড়া করেছিলেন।
৩৩৭ নং লাইন: ৩৩৭ নং লাইন:
২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে ''নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন'' সংক্ষেপে ''এনডিএএ''। অবশ্য ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন অধ্যক্ষ জে. এল. মার্টিন এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে একটি খসড়া গঠনতন্ত্র তৈরি করেছিলেন। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের ৫০ বছর (সুবর্ণ জয়ন্তী) এবং ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে ৬০ বছর (হীরক জয়ন্তী) উদযাপনের সময় ছাত্ররা এ ব্যাপারে পুনরায় আগ্রহ প্রকাশ করলে তৎকালীন অধ্যক্ষ বেঞ্জামিন কস্তা ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি কলেজের প্রাক্তন ১৬জন ছাত্রের সাথে একটি সভা করে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে, কলেজের প্রাক্তন ছাত্র কামাল হোসেনকে সাম্মানিক সভাপতি, বেঞ্জামিন কস্তাকে সভাপতি, অধ্যাপক [[রশিদ উদ্দিন আহমদ|রাশিদ উদ্দিন আহমেদকে]] সহসভাপতি (১ম), ড. [[আব্দুল মঈন খান]]কে সহসভাপতি (২য়), [[ফিলিপাইন|ফিলিপাইনে]] বাংলাদেশের [[রাষ্ট্রদূত]] অবসরপ্রাপ্ত [[মেজর জেনারেল]] [[জন গোমেজ]]কে সাধারণ সম্পাদক, বকুল এস. রোজারিও-কে কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক এবং অ্যাডাম এস. পেরেরা-কে কোষাধ্যক্ষ করে সর্বমোট ১৯জন সদস্য নিয়ে গঠিত অ্যাড-হক কমিটি দিয়ে যাত্রা শুরু হয় সংগঠনের।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-07/news/136544 |শিরোনাম=গঠিত হলো নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |প্রকাশনার-স্থান=ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=৭ মার্চ ২০১১ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110312062805/http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-07/news/136544 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১১-০৩-১২ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এরপর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর কলেজ প্রাঙ্গণে বার্ষিক সাধারণ সম্মেলন আয়োজনের মধ্য দিয়ে সংগঠনের যাত্রার আনুষ্ঠানিক প্রচারণা করা হয়।<ref name="dhakanews24" /> সংগঠনের গঠনতন্ত্র হিসেবে জে. এল. মার্টিন কর্তৃক ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ডিসেম্বর প্রণীত গঠনতন্ত্রের ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুনের পরিমার্জিত সংস্করণ গ্রহণ করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=স্মরণিকা |বছর=২০১২ |প্রকাশক=নটর ডেম এ্যালামনাই এসোসিয়েশন (এনডিএএ) |অবস্থান=নটর ডেম কলেজ, ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=২২ ডিসেম্বর ২০১২ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র |শেষাংশ=মার্টিন |প্রথমাংশ=জে. এল. |তারিখ=ডিসেম্বর ৮, ১৯৫৯ |প্রকাশক=নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশন |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=জুন ৩০, ২০১২ |nopp=হ্যাঁ}}</ref>
২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে ''নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন'' সংক্ষেপে ''এনডিএএ''। অবশ্য ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন অধ্যক্ষ জে. এল. মার্টিন এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে একটি খসড়া গঠনতন্ত্র তৈরি করেছিলেন। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের ৫০ বছর (সুবর্ণ জয়ন্তী) এবং ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে ৬০ বছর (হীরক জয়ন্তী) উদযাপনের সময় ছাত্ররা এ ব্যাপারে পুনরায় আগ্রহ প্রকাশ করলে তৎকালীন অধ্যক্ষ বেঞ্জামিন কস্তা ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি কলেজের প্রাক্তন ১৬জন ছাত্রের সাথে একটি সভা করে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে, কলেজের প্রাক্তন ছাত্র কামাল হোসেনকে সাম্মানিক সভাপতি, বেঞ্জামিন কস্তাকে সভাপতি, অধ্যাপক [[রশিদ উদ্দিন আহমদ|রাশিদ উদ্দিন আহমেদকে]] সহসভাপতি (১ম), ড. [[আব্দুল মঈন খান]]কে সহসভাপতি (২য়), [[ফিলিপাইন|ফিলিপাইনে]] বাংলাদেশের [[রাষ্ট্রদূত]] অবসরপ্রাপ্ত [[মেজর জেনারেল]] [[জন গোমেজ]]কে সাধারণ সম্পাদক, বকুল এস. রোজারিও-কে কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক এবং অ্যাডাম এস. পেরেরা-কে কোষাধ্যক্ষ করে সর্বমোট ১৯জন সদস্য নিয়ে গঠিত অ্যাড-হক কমিটি দিয়ে যাত্রা শুরু হয় সংগঠনের।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-07/news/136544 |শিরোনাম=গঠিত হলো নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |প্রকাশনার-স্থান=ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=৭ মার্চ ২০১১ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110312062805/http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-07/news/136544 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১১-০৩-১২ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর |সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৫-১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এরপর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর কলেজ প্রাঙ্গণে বার্ষিক সাধারণ সম্মেলন আয়োজনের মধ্য দিয়ে সংগঠনের যাত্রার আনুষ্ঠানিক প্রচারণা করা হয়।<ref name="dhakanews24" /> সংগঠনের গঠনতন্ত্র হিসেবে জে. এল. মার্টিন কর্তৃক ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ডিসেম্বর প্রণীত গঠনতন্ত্রের ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুনের পরিমার্জিত সংস্করণ গ্রহণ করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=স্মরণিকা |বছর=২০১২ |প্রকাশক=নটর ডেম এ্যালামনাই এসোসিয়েশন (এনডিএএ) |অবস্থান=নটর ডেম কলেজ, ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=২২ ডিসেম্বর ২০১২ |ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র |শেষাংশ=মার্টিন |প্রথমাংশ=জে. এল. |তারিখ=ডিসেম্বর ৮, ১৯৫৯ |প্রকাশক=নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশন |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশনার-তারিখ=জুন ৩০, ২০১২ |nopp=হ্যাঁ}}</ref>


নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হবেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। সে অনুযায়ী সংগঠনের বর্তমান সভাপতি হলেন বর্তমান অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও। তাঁর তত্ত্বাবধানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নতুন করে সক্রিয় হয়ে ওঠে।<ref name="ব্লু অ্যান্ড গোল্ড"/> তাঁর প্রচেষ্টায়ই ২০১৮ সালের ২ মার্চ তারিখে কলেজে অ্যালামনাই পুনর্মিলনী আয়োজিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/campus/news/404400|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২ মার্চ|ওয়েবসাইট=jagonews24.com|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-07-21}}</ref>
নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হবেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। সে অনুযায়ী সংগঠনের বর্তমান সভাপতি হলেন বর্তমান অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও। তাঁর তত্ত্বাবধানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নতুন করে সক্রিয় হয়ে ওঠে।<ref name="ব্লু অ্যান্ড গোল্ড"/> তাঁর প্রচেষ্টায়ই ২০১৮ সালের ২ মার্চ তারিখে কলেজে অ্যালামনাই পুনর্মিলনী আয়োজিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/campus/news/404400|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২ মার্চ|ওয়েবসাইট=jagonews24.com|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-07-21}}</ref>


সারাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীরা স্বীয় স্থানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের শাখা প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। [[অস্ট্রেলিয়া]]য় অবস্থানরত নটরডেমিয়ানদের সংগঠন ''নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অস্ট্রেলিয়া'' ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ [[সিডনি]]র রাইডের সিভিল হলে ২৭৫ অতিথির অংশগ্রহণে পুনর্মিলনী আয়োজন করে, যাতে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও উপস্থিত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1638427/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A7%A8%E0%A7%AF|শিরোনাম=সিডনিতে নটর ডেম অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২৯ ফেব্রুয়ারি|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617123935/https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1638427/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A7%A8%E0%A7%AF|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1648476/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617135532/https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1648476/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
সারাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীরা স্বীয় স্থানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের শাখা প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। [[অস্ট্রেলিয়া]]য় অবস্থানরত নটরডেমিয়ানদের সংগঠন ''নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অস্ট্রেলিয়া'' ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ [[সিডনি]]র রাইডের সিভিল হলে ২৭৫ অতিথির অংশগ্রহণে পুনর্মিলনী আয়োজন করে, যাতে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও উপস্থিত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1638427/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A7%A8%E0%A7%AF|শিরোনাম=সিডনিতে নটর ডেম অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২৯ ফেব্রুয়ারি|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617123935/https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1638427/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A7%A8%E0%A7%AF|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1648476/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80|শিরোনাম=নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200617135532/https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1648476/%E0%A6%A8%E0%A6%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
৩৭৩ নং লাইন: ৩৭৩ নং লাইন:
|শেষাংশ=গিলেসপি |প্রথমাংশ=চার্লস পি |শেষাংশ২=পিশোতো |প্রথমাংশ২=জোসেফ এস |বছর=২০০১ |প্রকাশক=প্রোভিনশিয়াল হাউজ |অবস্থান=ঢাকা |oclc=51547028}}
|শেষাংশ=গিলেসপি |প্রথমাংশ=চার্লস পি |শেষাংশ২=পিশোতো |প্রথমাংশ২=জোসেফ এস |বছর=২০০১ |প্রকাশক=প্রোভিনশিয়াল হাউজ |অবস্থান=ঢাকা |oclc=51547028}}
* {{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=স্মৃতির স্মরণ নিকুঞ্জ |শেষাংশ=খান |প্রথমাংশ=অধ্যাপক গরীব নেওয়াজ |আইএসবিএন-ত্রুটি-উপেক্ষা-করুন=হ্যাঁ |বছর=২০০৯ |প্রকাশক=লেখাপ্রকাশ |আইএসবিএন=984-7-0338-0100-3 }}
* {{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=স্মৃতির স্মরণ নিকুঞ্জ |শেষাংশ=খান |প্রথমাংশ=অধ্যাপক গরীব নেওয়াজ |আইএসবিএন-ত্রুটি-উপেক্ষা-করুন=হ্যাঁ |বছর=২০০৯ |প্রকাশক=লেখাপ্রকাশ |আইএসবিএন=984-7-0338-0100-3 }}
* {{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল= https://books.google.com.bd/books/about/Forty_Years_in_Bangladesh.html?id=ggrZAAAAMAAJ&redir_esc=y |শিরোনাম=Forty Years in Bangladesh: Memoirs of Father Timm |শেষাংশ=টিম |প্রথমাংশ=রিচার্ড উইলিয়াম |author-link= রিচার্ড উইলিয়াম টিম |asin=B0006F9QUO |প্রকাশক=কারিতাস বাংলাদেশ |ভাষা=en}}
* {{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল= https://books.google.com.bd/books/about/Forty_Years_in_Bangladesh.html?id=ggrZAAAAMAAJ&redir_esc=y |শিরোনাম=Forty Years in Bangladesh: Memoirs of Father Timm |শেষাংশ=টিম |প্রথমাংশ=রিচার্ড উইলিয়াম |লেখক-সংযোগ= রিচার্ড উইলিয়াম টিম |asin=B0006F9QUO |প্রকাশক=কারিতাস বাংলাদেশ |ভাষা=en}}


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==

১৮:১৬, ২৫ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
নটর ডেম কলেজের প্রবেশমুখে মাতা মেরীর কোলাজচিত্র
লাতিন: Notre Dame College, Dhaka
প্রাক্তন নাম
সেন্ট গ্রেগরী কলেজ
নীতিবাক্য
ধরনবেসরকারি উচ্চ মাধ্যমিকডিগ্রি কলেজ
স্থাপিত৩ নভেম্বর ১৯৪৯; ৭৪ বছর আগে (1949-11-03)[১]
মূল প্রতিষ্ঠান
পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ
ধর্মীয় অধিভুক্তি
খ্রিষ্টান ক্যাথলিক গির্জা
বৃত্তিদানখ্রিষ্টান, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
অধ্যক্ষহেমন্ত পিউস রোজারিও[২]
উপাধ্যক্ষলেনার্ড শংকর রোজারিও
শিক্ষার্থী৬৪০০+[৩]
অবস্থান,
২৩°৪৩′৪৯″ উত্তর ৯০°২৫′১৫″ পূর্ব / ২৩.৭৩০৪° উত্তর ৯০.৪২০৭° পূর্ব / 23.7304; 90.4207
শিক্ষাঙ্গনশহর
ভাষাবাংলাইংরেজি মাধ্যম
পোশাকের রঙক্রিমকালো রঙ
         
ক্রীড়াবিষয়কস্প্রিন্ট, দীর্ঘ লম্ফ, উচ্চ লম্ফ
সংক্ষিপ্ত নামএনডিসি (NDC)
অধিভুক্তি
ক্রীড়াবাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল, ক্রিকেট
ওয়েবসাইটnotredamecollege-dhaka.com
চিত্র:Logo of Notre Dame College.jpg
মানচিত্র
মানচিত্রে নটর ডেম কলেজের অবস্থান

নটর ডেম কলেজ (সংক্ষেপে এনডিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের ধর্মযাজকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত একটি উচ্চ মাধ্যমিকস্নাতক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।[৪] ভারত বিভাগের পর কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য পূর্ব পাকিস্তানে সরকারের আমন্ত্রণ পেয়ে তৎকালীন আর্চবিশপ লরেন্স গ্রেনারের তৎপরতায় ও পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের সিদ্ধান্ত অনুসারে রোমান ক্যাথলিক পাদ্রি সম্প্রদায় কর্তৃক ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩ নভেম্বর ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুলের পরিবর্ধিত রূপ হিসাবে সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলেজটিকে কমলাপুর রেলস্টেশনের নিকটবর্তী মতিঝিল থানার অন্তর্গত আরামবাগে স্থানান্তরিত করা হয় এবং যিশু খ্রিষ্টের মাতা মেরির নামে কলেজটি উৎসর্গ করে নটর ডেম কলেজ নাম রাখা হয়। ফরাসি শব্দগুচ্ছ “নটর ডেম”-এর অর্থ আমাদের মহীয়সী নারী

১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়ে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পায়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে শুধু কলাবাণিজ্য বিভাগ থাকলেও ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে বি.এ এবং ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে বি.এস.সি চালু করা হয়। তবে ১৯৭২-৭৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে বি.এস.সি কোর্স বন্ধ ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমে উচ্চ মাধ্যমিকবি.এ কোর্স চালু আছে। ১৯৯২ সালে কলেজটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কলেজটি চারবার (১৯৫৯, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে) জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে।[৫] খ্রিষ্টান মিশনারি কর্তৃক পরিচালিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি মূলত খ্রিষ্টান সম্প্রদায়, আদিবাসী, সংখ্যালঘু ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে শিক্ষা পৌঁছে দেয়ার জন্য পরিচালিত হলেও[৬][৭] এটি সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের জন্য উন্মুক্ত এবং প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই অধিকাংশ শিক্ষার্থী বাঙালি মুসলিম। ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মুসলিম।[৬]

২০১২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের রায়ের ভিত্তিতে নিজস্ব ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী নেওয়ার সুযোগ পাওয়া চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নটর ডেম কলেজ একটি। পাঁচ একরের উপর স্থাপিত কলেজটিতে বর্তমানে তিনটি ছয়তলাবিশিষ্ট ও একটি তিনতলাবিশিষ্ট শিক্ষাভবন, চারতলাবিশিষ্ট একটি আবাসিক ছাত্রাবাস ও ধর্মযাজকদের জন্য একটি যাজকাবাস রয়েছে। সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ ২৪টি ক্লাব পরিচালনা করে।

ইতিহাস

প্রারম্ভিক ইতিহাস

ফাদার হ্যারিংটন ভবন নির্মাণকাজ
ফাদার হ্যারিংটন ভবন নির্মাণকাজ পরিদর্শনে কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ মার্টিন
নটর ডেম কলেজ সম্প্রসারণ
নটর ডেম কলেজের মাঠ সম্প্রসারণ

১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারত বিভাগের পর সদ্য স্বাধীন পাকিস্তান সরকার তৎকালীন ক্যাথলিক মণ্ডলীর প্রধানকে কয়েকটি কলেজ চালু করার অনুরোধ জানান। সরকারের আমন্ত্রণ পেয়ে তৎকালীন আর্চবিশপ লরেন্স লিও গ্রেনার “পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের” যাজক-যাজিকাদেরকে ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদাভাবে কলেজ স্থাপনের নির্দেশ দেন। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩ নভেম্বর ঢাকার ৮২ মিউনিসিপ্যাল অফিস স্ট্রিট, লক্ষ্মীবাজারে হলি ক্রসের সিদ্ধান্ত অনুসারে রোমান ক্যাথলিক পাদ্রি সম্প্রদায় কর্তৃক সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুলের পরিবর্ধন হিসেবে স্কুল ভবনেই “সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ” প্রতিষ্ঠিত হয়। কলা ও বাণিজ্য বিভাগের ১৯জন ছাত্র নিয়ে কলেজটি যাত্রা শুরু করে।[৮] পরবর্তীতে ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বরে ৬১/১ সুভাষ বোস এভিনিউ, লক্ষ্মীবাজারে প্রতিষ্ঠানটি স্থানান্তরিত হয়। একই বছর কলেজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। ১৯৫১-১৯৫৩ শিক্ষাবর্ষে যেসব ছাত্র ভর্তি হন, তাদের মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন।[৯] ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম হন।[১০] ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে ৮জন ছাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে ৫জন প্রথম বিভাগে কৃতকার্য হয়েছিলেন। ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে এর ছাত্রসংখ্যা ছিলো ৫৫। সে বছরই তিন রাত্রিব্যাপী কলেজের ছাত্ররা সেন্ট গ্রেগরি স্কুল প্রাঙ্গণে উইলিয়াম শেকসপিয়ারের নাটক দ্য টেমপেস্ট মঞ্চস্থ করে। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ছাত্রদের মধ্যে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীও ছিলেন।[১১] ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে রিচার্ড উইলিয়াম টিম তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম বিতর্ক ক্লাব “নটর ডেম ডিবেটিং ক্লাব” শুরু করেন।[১২][১৩] ১৯৫২-৫৩ শিক্ষাবর্ষে নটর ডেম কলেজ বিএ ক্লাস চালুর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন লাভ করে। ১৯৫৩-৫৪ শিক্ষাবর্ষে অধ্যক্ষ রিচার্ড উইলিয়াম টিম কলেজে প্রথম বিজ্ঞান শাখা চালু করেন। মূল ভবনের পাশে একটি টিনের ঘরে ব্যবহারিক ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ সেপ্টেম্বর রিচার্ড উইলিয়াম টিম উপমহাদেশের প্রথম অপ্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞান চর্চার কেন্দ্র “নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব” প্রতিষ্ঠা করেন।[১৪] একই সময়ে প্রথম কলেজের সাপ্তাহিক “চিট-চ্যাট”[টীকা ১] ও বার্ষিক “ব্লু অ্যান্ড গোল্ড”[টীকা ২] নামে কলেজের প্রকাশনা শুরু হয়। একই সাথে “নটর ডেম ফটোগ্রাফি ক্লাব” ও “সাহিত্য গিল্ড” নামে ক্লাব গড়ে ওঠে।[১] ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে লক্ষ্মীবাজার হতে কলেজটি আরামবাগে স্থানান্তর করা হয়। তখন এটির নামকরণ করা হয় “নটর ডেম কলেজ”।[৫][১৫] কলেজটি প্রথমে কলা ও বাণিজ্য বিষয়ে পড়ালেখা চালু করলেও পরবর্তীতে ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে বি.এ কোর্স চালু করে। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাসমূহে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে সেরা কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[১৬] ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে কলেজটিতে বি.এস.সি কোর্সও চালু করা হয়। সে বছর কলেজে শিক্ষক ঘাটতি দেখা দিলে ব্রিটিশ স্বেচ্ছাসেবী সার্ভিস (ব্রিটিশ ভলানটিয়ার্স সার্ভিস ওভারসিজ) নামের একটি ব্রিটিশ সংস্থার কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। তারা ১৯৬৩ থেকে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নটর ডেম কলেজে শিক্ষকতা করেছিলেন।[৫]

মুক্তিযুদ্ধ ও তৎপরবর্তী ইতিহাস

১৯৬৮-৬৯ খ্রিষ্টাব্দের দিকে গণঅভ্যুত্থানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য নটর ডেম কলেজের পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হয়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধকালীন নটর ডেম কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছিলেন রিচার্ড উইলিয়াম টিম। যুদ্ধকালীন সময়ে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রয়েছে বলে অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো নটর ডেম কলেজেও নিয়মিত কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য সরকার থেকে নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু ছাত্র অনুপস্থিতির জন্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। এসময় ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে চালু হওয়া বিএসসি কোর্স বন্ধ করে দেওয়া হয়।[৭] যুদ্ধকালীন শেষ কয়েক সপ্তাহ প্রতিষ্ঠানটির প্রাঙ্গণ রেডক্রস-জাতিসংঘের সুরক্ষিত স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং জাতিসংঘের ৪৪জন কর্মকর্তা প্রতিষ্ঠানটিকে তাদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেন।[১৭] ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে ১৪ ডিসেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তরুণ দুইজন চিকিৎসক আজহারুল হক ও হুমায়ূন কবিরকে আল বদর বাহিনীর সদস্যরা বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করে এবং নটর ডেম কলেজের পাশে লাশ ফেলে রাখে।[১৮][১৯] ১৯৫৪ থেকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত কলেজে আইকম বন্ধ থাকে, পরবর্তীতে তা আবার চালু করা হয়। ১৯৭২-৭৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিএসসি কোর্সের বদলে দিবা ভাগে বিকম কোর্স চালু হয়।

নটর ডেম কলেজের সীমানাপ্রাচীর সংলগ্ন স্থানে ডা. আজহারুল হক ও ডা. এবিএম হুমায়ুন কবিরের মৃতদেহ পাওয়া যায়। বর্তমানে সেখানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে।[১৯]

স্বাধীনতা যুদ্ধের পর অধ্যক্ষ রিচার্ড উইলিয়াম টিম শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে দিয়ে দেশ পুনর্গঠনের কাজে অংশ নেন। তিনি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে দেশের ত্রাণ, পুনর্বাসন, মানবাধিকার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেন। নটর ডেম কলেজের ছাত্ররাও তখন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের সাথে প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কাজে সহায়তার জন্য গমন করে।

১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। তখন কলেজ বন্ধ রেখে প্রতিষ্ঠানের জনশক্তি ত্রাণকাজে নিয়োগ করা হয়। তৎকালীন অধ্যক্ষ রিচার্ড টিম ত্রাণ ও পুনর্বাসন সংস্থা “কোর” গঠন করেন। দিনে প্রায় এক হাজার পাঁচশত মানুষের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে খাবার ব্যবস্থা করা হতো। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের বন্যা ও দুর্ভিক্ষেও প্রশাসন দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারকে সাহায্য করে। সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ অধ্যক্ষ রিচার্ড উইলিয়াম টিম ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে ম্যাগসেসে পুরস্কারে ভূষিত হন।[৭]

১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার স্কুল-কলেজে শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে বাংলাকে বাধ্যতামূলক করা হলে নটর ডেমেও বাংলা চালু হয়। ফলে অনেকের জন্য শিক্ষাগ্রহণ আরও সহজ হয়ে যায়। পাশাপাশি দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি চর্চার জন্য কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক জেমস টি বেনাস ইংরেজি ভাষার একটি কোর্স চালু করেন। এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া যে কেউ কোর্সটিতে অংশ নিতে পারত। প্রথমদিকে মূলত শিক্ষকদের জন্য কোর্সটি চালু করা হলেও পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ১৯৭৪ সালে চালু হওয়া এই কোর্সটি অদ্যাবধি চালু রয়েছে। বর্তমানে কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকেরা কোর্সটি পরিচালনা করছেন।[১৬] ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে কলেজটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে কলেজে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে পুনরায় ইংরেজি চালু করা হয়।[৫]

বিবরণ

নামকরণ ও মূলনীতি

নটর ডেম শব্দ দুটো ফরাসি ভাষা “নোত্র্‌ দাম” (ফরাসি: Notre Dame) শব্দ থেকে নেয়া হয়েছে। যার বাংলা অনুবাদ হলো “আমাদের মহীয়সী নারী”। রোমান ক্যাথলিকগণ নটর ডেম বলতে যিশুর মা মেরিকে বুঝিয়ে থাকেন। ক্যাথলিকদের দ্বারা পরিচালিত এই কলেজটির নাম মেরিকে উৎসর্গ করে রাখা হয়েছে।[২০][২১]

কলেজের মূলনীতি লাতিন ভাষায় রচিত। মূলনীতিটি কলেজের প্রতীকে অপরিবর্তিতভাবে ব্যবহার করা হয়। মূলনীতিটি হলো: Diligite Lumen Sapientiae, যার বাংলা ভাবানুবাদ “জ্ঞানের আলোকে ভালোবাসো”। ক্যাথলিক ধর্মমতে, যিশুর মা মেরি হলেন জ্ঞানের প্রতীক। “জ্ঞান” (লাতিন: Sapientiae) শব্দটি কলেজের মুখ্য উদ্দেশ্য তথা একাধারে জ্ঞানার্জন ও জ্ঞানের উৎস স্রষ্টাকে লাভ করার প্রতি ইঙ্গিত করে। “আলো” (লাতিন: Lumen) শব্দটি দ্বারা অন্ধকারকে দূরীভূত করা ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পারার প্রতি ইঙ্গিত করে। আর “ভালোবাসো” (লাতিন: Diligite) শব্দটি দ্বারা ভালোবাসার সাথে জ্ঞান আহরণের প্রতি ইঙ্গিত করে।[২১]

প্রতীক ও দর্শন

নটর ডেম কলেজের প্রবেশদ্বারে মোজাইক করা প্রতীক

নটর ডেম কলেজের প্রতীকের সবচেয়ে উপরে রয়েছে একটি খোলা বই, যার বাম পাতায় বড় ছাদের গ্রিক বর্ণ আলফা (Α) এবং ডান পাতায় বড় ছাদের ওমেগা (Ω) রয়েছে। আলফা এবং ওমেগা হলো গ্রিক বর্ণমালার যথাক্রমে প্রথম ও শেষ অক্ষর। এর দ্বারা একই সাথে সমগ্র জ্ঞান এবং বাইবেলের রহস্যোদ্ঘাটন অধ্যায়ের যিশুর একটি উক্তির প্রতি ইঙ্গিত করে। এছাড়া বই হচ্ছে জ্ঞানের বাহন। সম্মিলিতভাবে এই প্রতীকগুলো প্রকাশ করছে: যুগ যুগ ধরে আহরিত যাবতীয় জ্ঞান বইয়ের মধ্যে সঞ্চিত হয়ে আছে এবং তা অর্জন করতে পারলেই জীবন আলোকময় হয়ে উঠবে।

প্রতীকটির নিচের অংশে তিনটি ক্ষেত্র রয়েছে। বামদিকের ক্ষেত্রে দেখা যায় ৭টি পদ্মফুল। পদ্ম হলো বিশুদ্ধতার প্রতীক। প্রতীকে ৭টি পদ্ম দ্বারা মেরির জীবনের সাতটি শোককে প্রকাশ করা হয়েছে। তার জীবনের সাতটি দুঃখময় ঘটনার স্মরণে তাকে “সপ্তশোকের জননী” বলা হয়ে থাকে। এটি কষ্টসাধ্য জ্ঞানার্জনকে ইঙ্গিত করে। ডানদিকের ক্ষেত্রটির জলময় নদী, চলমান নৌকা, সোনালি ধানক্ষেত আর সীমাহীন নীলাকাশ-শোভিত দৃশ্যটি সবুজ-শ্যামল বাংলাদেশের বুকে কলেজটির অবস্থান প্রতীকায়িত করে। নিচের ক্ষেত্রটিতে আড়াআড়িভাবে স্থাপিত দুটি নোঙরের বুকে স্থাপিত থেকে আলোকরশ্মি বিচ্ছুরণরত ক্রুশ যা পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের প্রতীককে নির্দেশ করে। এই প্রতীক দ্বারা প্রতিকায়িত করা হয়: ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুর মৃত্যু যেমন মানব জাতিকে মুক্তি এনে দিয়েছিলেন, তেমনি ক্রুশার্পিত সেই যিশুকে নোঙরের ন্যায় আঁকড়ে ধরে পরিত্রাণ লাভ সম্ভব। ক্রুশ থেকে চারদিকে যে আলো ছড়িয়ে পড়েছে, তা যিশুখ্রিষ্টের জ্ঞানের আলো ও মহানুভবতাকে প্রতীকায়িত করে।[২১]

কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিকভাবে একটি দর্শন ও কর্মপ্রচেষ্টা নির্ধারণ করেছেন। দর্শনটির মর্মবাণী “নটর ডেম কলেজের ছাত্র: নিবেদিত, সৃজনশীল, দক্ষ ও দায়িত্বশীল।” প্রাতিষ্ঠানিক দর্শনটি হল-

“নটর ডেম কলেজের শিক্ষার লক্ষ্য হচ্ছে - গোটা ব্যক্তির সামগ্রিক বিকাশ-ছাত্রদের আত্মনিবেদিত, সৃজনশীল, সেবাব্রতী, বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জনে ও তা প্রয়োগে নিবিষ্ট ও দক্ষ, এবং যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দায়িত্বশীল করে গড়ে তোলা।”[২২]

পোশাক বিবরণী

নটর ডেম কলেজে ছাত্রদের জন্য নির্ধারিত পোশাক পরা আবশ্যক। তবে প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে শুরু করে ২০১২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নির্দিষ্ট কোন পোশাক ছিল না। তখন শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী মার্জিত পোশাকেই ক্লাস করত। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে কলেজ কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত ইউনিফর্ম বাধ্যতামূলক করে। ছাত্রদের ক্রিম রঙের শার্ট, কালো রঙের প্যান্ট এবং কালো রঙের জুতা পরা বাধ্যতামূলক। ডিগ্রি অধ্যয়নরত ছাত্রদের জন্য হালকা নীলচে রঙের শার্ট, কালো রঙের প্যান্ট এবং কালো রঙের জুতা নির্ধারিত।

শিক্ষাঙ্গন

নটর ডেম কলেজ, রোমান ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের দ্বারা পরিচালিত হলেও সকল ধর্মাবলম্বী ছাত্রই এখানে অধ্যয়ন করতে পারে। পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের যাজকদের দ্বারা কলেজটি পরিচালিত হয়। তবে এতে যাজক-যাজিকা ছাড়াও অযাজকীয় শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন।[২০] কলেজটির শিক্ষাঙ্গনের আয়তন ৫ একর (২০,০০০ মি)। উচ্চতর শিক্ষার বিস্তৃতির লক্ষ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ কর্তৃপক্ষ নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশকে চার বিঘা জমি অনুদান দেয়, যেখানে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।[১]

মাতা মেরী

কলেজের প্রবেশমুখে মেরীর কোলাজচিত্র

নটর ডেম কলেজের সবচেয়ে প্রতীকী স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয় মূল প্রবেশদ্বার থেকে কিছুটা সামনে মেরীর কোলাজচিত্র “জ্ঞানের আসন” ([Seat of Wisdom] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) ও তৎসংলগ্ন এলাকা, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে মাতা মেরী নামেই জনপ্রিয়। ৬ ফুট × ৮ ফুটের এ কোলাজচিত্রটি “হ্যারিংটন ভবনের” পূর্বদিকে মুক্তভাবে স্থাপিত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানটি যিশুর মা মেরীর স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত বলে দীর্ঘসময় ধরে পরিকল্পনা করে কলেজটির একটি প্রতীক হিসেবে এটি তৈরি করা হয়েছে।

এতে দেখা যায়, মেরী শিশু যিশুকে বর্ণমালা শিক্ষা দিচ্ছেন আর পাশ থেকে উজ্জ্বল “দীপ্তি” পুরো পরিবেশকে আলোকিত করে রেখেছে, যা খ্রিষ্ট ধর্মমতানুযায়ী যিশুর পৃথিবীর আলোক উৎস হবার ধারণাকে প্রতীকায়িত করে। এতে মেরীকে সাধারণ বাঙালি শাড়ি ও যিশুকে পায়জামা-পাঞ্জাবি পরে থাকতে দেখা যায়, যা তাদের শিক্ষার সার্বজনীনতাকে প্রতিনিধিত্ব করে।[টীকা ৩]

কোলাজচিত্রটির শিল্পী হলেন - মির্জা রবিউল আলম খোকন। নটর ডেম কলেজের এ কোলাজচিত্রটির পেছনে তিনি তার দলসহ টানা একমাস সময় ব্যয় করেন। ঢাকা ও চট্টগ্রামের পাশাপাশি কিছু টালি বাংলাদেশে না পাওয়ায় শ্রীলঙ্কা থেকে এনেছিলেন। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ অক্টোবর কাজ শেষে এটি স্ব-স্থানে বসানো হয়।[২৩]

ভবন

নটর ডেম কলেজের ভবনসমূহ (ঘড়ির কাটার দিক অনুসারে ফাদার হ্যারিংটন ভবন, মার্টিন ভবন, আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবন, ফাদার পিশোতো ভবন, ফাদার টিম ভবনম্যাথিস হাউজ)

বর্তমানে নটর ডেম কলেজে মোট ৪টি শিক্ষা ভবন, একটি ছাত্রাবাস, একটি মসজিদ, একটি খাবারঘর ও একটি যাজকাবাস রয়েছে।

১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দ হতে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত নটর ডেম কলেজের অবস্থান লক্ষ্মীবাজারেই ছিল। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে ছাত্রসংখ্যা ৯২-এ উন্নীত হয়। এতে আবাসিক ও শিক্ষাভবনের স্থানাভাব দেখা দিলে মূলত কলেজের জন্য নতুন জায়গা দেখার কাজ শুরু হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে ঢাকার মতিঝিল[টীকা ৪] এলাকায় কলেজের জন্য একটি নতুন জমি কেনা হয়। ১৭ জানুয়ারি জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তৎকালীন বোম্বের কার্ডিনাল ভ্যালেরিয়ান গ্রাসিয়াস ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং যিশুর মা মেরির নামে কলেজের নামকরণ করা হয় নটর ডেম কলেজফাদার হ্যারিংটন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য ডব্লিউ এ জেনকিন্স ও পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর চৌধুরী খালিকুজ্জামান[১] মতিঝিলে ফাদার হ্যারিংটন ভবন নির্মাণের পরপরই ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে লক্ষ্মীবাজার ত্যাগ করে নতুন স্থানে কলেজ স্থানান্তরিত হয় এবং ৮ জুলাই নতুন ভবনে প্রথম ক্লাস শুরু হয়। ব্যবহারিক ক্লাসে ব্যবহৃত টিনের ঘরটি বর্তমান ম্যাথিস হাউজের পেছনে স্থানান্তরিত করে খাবারঘর হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে। এ সময়ে নটর ডেম কলেজ ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের অধীনে আইএ পরীক্ষায় অত্যন্ত ভালো ফলাফল অর্জন করে। এই আট বছরের মধ্যে সাত বছরই সম্মিলিত মেধা তালিকায় কলেজের ছাত্ররা প্রথম স্থান অধিকার করে।[১৬] বর্তমানে ভবনটির নিচতলা অধ্যক্ষের কক্ষ ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহার করা হয়। দ্বিতীয় তলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং রসায়ন গবেষণাগার, উপাধ্যাক্ষ ও ছাত্রপরিচালকের কক্ষ রয়েছে। তৃতীয় তলা শিক্ষাতয়নিক কাজে ব্যবহৃত হয়।

১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে কলেজের শিক্ষার্থী সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকলে মূল কলেজ ভবনের উত্তরে আরেকটি চারতলা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ভবনের দ্বিতীয় তলায় আবাসিক ছাত্রাবাস ও নিচতলায় মিলনায়তন স্থাপন করা হয়। ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর ঐ বছরের ২১ মার্চ অধ্যক্ষ জেমস এল মার্টিন টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার নামানুসারে নতুন ভবনের নামকরণ করা হয় “ফাদার মার্টিন হল”। এরপর থিওটোনিয়াস অমল গাঙ্গুলী প্রথম বাঙালি অধ্যক্ষ হিসেবে জেমস মার্টিনের স্থলাভিষিক্ত হন।[টীকা ৫][২৪] তিনি মাত্র সাত মাস কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর ঢাকা ধর্মমহাপ্রদেশের সহকারী বিশপ মনোনীত হন। পরবর্তীতে তিনি প্রথম বাঙালি বিশপ ও ঢাকার আর্চবিশপ পদেও অধিষ্ঠিত হন।[২৪]

১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে মূল ভবনের দক্ষিণে যাজকদের জন্য ম্যাথিস হাউজ সংযোজিত হয়। ঐ বছরের ৮ ডিসেম্বর মেরির অমলোদ্ভবা পর্বদিবসে অধ্যক্ষ অমল গাঙ্গুলী ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে পবিত্র ক্রুশ সংঘের ফাদারদের মিশনারি কর্মকাণ্ডের অন্যতম উদ্যোক্তা মাইকেল ম্যাথিসের নামে ভবনের নামকরণ করা হয় ম্যাথিস ভবন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে এই ভবনের নিচতলা সেমিনারিয়ান ও ব্রাদারদের পাঠাগার হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

পরবর্তীতে ১৯৯০-এর দশকে ছাত্র সংকুলান না হওয়ার কারণে ছয়তলাবিশিষ্ট "আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবন" প্রতিষ্ঠা করা হয়। গাঙ্গুলী ভবনের নিচতলা প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত হয়। ষষ্ঠ তলা ক্লাব পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়। বাকি তলাগুলোয় শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে “ফাদার হ্যারিংটন ভবন” ও “আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবনে” বিজ্ঞান শাখার সকল গ্রুপের ক্লাস এবং ব্যবহারিক ক্লাস পরিচালনা করা হয়। এছাড়াও ছাত্রদের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ও প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে একটি ছোট হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়।

২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ডিসেম্বর ধর্মযাজক হেমন্ত পিউস রোজারিও অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর “ফাদার টিম ভবনের” নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে পরিসর বাড়ানোর জন্য ছয় তলাবিশিষ্ট “ফাদার টিম ভবন” প্রতিষ্ঠা করা হয়। ফাদার টিম ভবনে ব্যবসায় শিক্ষা শাখামানবিক শাখার সকল গ্রুপের ক্লাস পরিচালিত হয়। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে সদ্যসমাপ্ত হওয়া ফাদার টিম ভবন উদ্বোধন করা হয়।[১৬] ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে খ্রিষ্টান ধর্মের প্রধান ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস বাংলাদেশ ভ্রমণে আসেন। ২ ডিসেম্বর তিনি নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে যুব সমাবেশে বক্তব্য দেন।[২৫] ঐদিনই তিনি কলেজের সদ্যনির্মিত ফাদার টিম ভবন ও নির্মাণাধীন ফাদার পিশোতো ভবনের' নামফলক উদ্বোধন করেন।

২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের শুরুর দিকে "ফাদার পিশোতো ভবনের" কাজ শুরু হয় এবং ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে তা উদ্বোধন করা হয়। ফাদার পিশোতো ভবনের নিচ তলার পুরোটা জুড়ে ক্যান্টিন এবং দোতলায় কলেজের জিমনেশিয়াম স্থাপন করা হয়েছে। নতুন ভবনটিতে “নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের” একটি কার্যালয় স্থাপন করা হয়।

গ্রন্থাগার

ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের প্রতিষ্ঠার সময় কলেজের অভ্যন্তরে “সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ লাইব্রেরি” নামে একটি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের নাম পরিবর্তন করে নটর ডেম কলেজ রাখা হলে গ্রন্থাগারের নামও পরিবর্তন করে রাখা হয় “নটর ডেম কলেজ লাইব্রেরি”। কলেজের নতুন ভবনের (আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবন) নির্মাণ কাজ শুরু হলে ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের ২১ আগস্ট গ্রন্থাগারটি কলেজের যুক্তিবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক রিচার্ড নোভাককে উৎসর্গ করে "ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি" নাম রাখা হয়। ফাদার রিচার্ড নোভাক মেমোরিয়াল লাইব্রেরি উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন - ঢাকার আর্চবিশপ মাইকেল রোজারিও, তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী আব্দুল মঈন খান[২৬] ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা চলাকালীন ১৬ জানুয়ারি রিচার্ড নোভাক একটি পরিবারকে দেখতে সাইকেল নিয়ে নারায়ণগঞ্জ যাবার পথে নৌকায় শীতলক্ষ্যা নদী পার হবার সময় উগ্রবাদীদের হাতে পড়েন এবং তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে দেয়া হয়।[২৭][২৮] রিচার্ড নোভাকের বড় ভাই মাইকেল নোভাক একজন প্রখ্যাত মার্কিন লেখক, তার লেখা ও সংগ্রহের অনেক বই এই গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন এবং আমৃত্যু গ্রন্থাগারের জন্য নিয়মিত অর্থ অনুদান দিয়ে গেছেন। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে টেম্পলটন পুরস্কারের অর্থের একটি অংশও তিনি গ্রন্থাগারে দান করেন। এছাড়া নতুন গ্রন্থাগার-কক্ষ নির্মাণের জন্যও তিনি অনুদান দেন।[২৬]

আর্চবিশপ গাঙ্গুলী ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত গ্রন্থাগারটির মোট ১৩০ আসনবিশিষ্ট দুটি পাঠকক্ষ রয়েছে। কলেজে ভর্তির সাথে সাথে ছাত্ররা গ্রন্থাগারের সদস্য হয় এবং লাইব্রেরি কার্ড পেয়ে যায়। গ্রন্থাগারে নিয়মিত ৬টি দৈনিক পত্রিকা, ৪টি সাপ্তাহিক ও ৪টি মাসিক ম্যাগাজিন রাখা হয়। এছাড়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ সাময়িকী ও প্রবন্ধপ্রন্থ অনিয়মিতভাবে রাখা হয়। বইসমূহ লাইব্রেরি কার্ডের প্রেক্ষিতে ধার নেয়া যায়। তবে অভিধান, বিশ্বকোষ, পাঠ্যবই ইত্যাদি দুষ্প্রাপ্য বইসমূহ কেবল গ্রন্থাগারেই ব্যবহার্য। গ্রন্থাগারটিতে প্রয়োজনীয় বই ফটোকপিরও ব্যবস্থা আছে।[২০]

প্রাকৃতিক পরিবেশ

নটর ডেম কলেজের সৌন্দর্য বর্ধক গাছপালা। ঘড়ির কাঁটার দিক অনুসারে গাঙ্গুলী ভবনের পেছনে গোল চত্ত্বর, হ্যারিংটন ভবনের সামনে পানির ফোটা আকৃতির বাগান, ম্যাথিস হাউজের সামনের ছায়াবন, কলেজ মাঠ, গাঙ্গুলী ভবনের পাশে ক্ষুদ্রাকৃতি কৃত্রিম হ্রদ

১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দের দিকে পরিবেশবিদ অধ্যাপক দ্বিজেন শর্মার হাত ধরে কলেজ প্রাঙ্গণে গাছ লাগানো শুরু হয়। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নটর ডেম কলেজে উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। প্রথমে শুধুমাত্র ছাত্রদের ব্যবহারিক পাঠের সুবিধার জন্য সীমিত আকারে বৃক্ষরোপণ করা হলেও পরবর্তীতে কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ উইলিয়াম টিম ও জেমস বেনাসের উৎসাহে কলেজে বিস্তৃত পরিসরে সবুজায়ন করা হয় এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বাগানমালিকে নিয়ে আসা হয়।[২৯][৩০] নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে অবস্থিত বিরল গাছগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো নাগলিঙ্গম গাছ। কলেজ ক্যাম্পাসের মিলনায়তনের পাশে সীমানাপ্রাচীর সংলগ্ন এলাকায় গাছদ্বয়ের দেখা মেলে। সমগ্র বাংলাদেশে থাকা মাত্র ৫২টি নাগলিঙ্গম গাছের মধ্যে দুইটিই এখানে রয়েছে।[৩১][৩২] ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাবের উদ্যোগে কলেজ প্রাঙ্গণে তিনটি তালিপাম গাছের চারা রোপণ করা হয়। এগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃথিবীর সর্বশেষ প্রাকৃতিক তালিপাম গাছটির বংশধর।[৩৩] কলেজ প্রাঙ্গণে বিভিন্ন পরিচিত, বিরল প্রজাতির ফুল-ফলগাছ এমনকি বৃহৎ কাষ্ঠল উদ্ভিদও শোভাবর্ধন করছে। পরিচিত ফুলগাছগুলোর মধ্যে রয়েছে: কদম, রাজ অশোক, শিমুল, পলাশ, সোনালু বা বাঁদর লাঠি, কনকচাঁপা, লালসালু, বকুল প্রভৃতি। বিরল প্রজাতির ফুলজাতীয় গাছগুলোর মধ্যে রয়েছে: কান্তিবাবলা, রক্তকাঞ্চন, বোতল ব্রাশ, পারিজাত বা মান্দার, পরশপিপুল, নাগেশ্বর, উদয়পদ্ম, শিবজটা, রক্তচিতা, লালসাদা কাঠগোলাপ বা গুইচি চাঁপা, কুরচি ফুল বা ইন্দ্রযব প্রভৃতি। শোভাবর্ধক বৃক্ষের মধ্যে রয়েছে: লক্ষ পাকুড়, কর্পূর, হিজল, ছাতিম, গগনশিরীষ, ইপিল ইপিল প্রভৃতি। অন্যান্য সৌন্দর্যবর্ধক উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে: বিলাতি ঝাউ, সাগু সাইকাস, কয়েক প্রজাতির পাতাবাহার, লালপাতা, পান্থপাদপ, দেবদারু প্রভৃতি।[৩৪]

নিজস্ব ক্যাম্পাসে বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ সংরক্ষণের পাশাপাশি নটর ডেম কলেজ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিবেশ আন্দোলনেও সক্রিয় ভূমিকা রাখে। ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৩-২৪ জানুয়ারি নটর ডেম কলেজে বিশ্বের ১৭টি দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যাতে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের বাইরের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[৩৫][৩৬] ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে মুজিব বর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশ যুবলীগের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে শতাধিক বৃক্ষ রোপণ করা হয়।[৩৭]

প্রশাসন

নটর ডেম কলেজ একটি গভর্নিং বডির অধীনে পরিচালিত হয়। ঢাকা ধর্মমহাপ্রদেশের আর্চবিশপ পদাধিকারবলে গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কলেজের প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য অধ্যক্ষের অধীনে একজন উপাধ্যক্ষ ও একজন ছাত্র পরিচালক হিসেবে থাকেন। ঢাকা পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘের আদেশ অনুসারে খ্রিষ্টধর্মের ক্যাথলিক যাজক ও ধর্মপ্রচারকদের দ্বারা এটি পরিচালিত হয়। স্থাপনের পর থেকে এ পর্যন্ত ১০জন যাজক এই কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রথম বাংলাদেশী ও বাঙালি অধ্যক্ষ থিওটোনিয়াস অমল গাঙ্গুলী[২৪]

ক্রমিক নং অধ্যক্ষ
(জন্ম – মৃত্যু)
দায়িত্বকাল তথ্যসূত্র
জন হ্যারিংটন
(২২ ডিসেম্বর ১৯০৫–১৯৬৭)
১৯৪৯-১৯৫৪ [৩৮]
জেমস মার্টিন
(১৯১৮–২১ মার্চ ১৯৬০)
১৯৫৪-১৯৬০ [১৬]
থিওটোনিয়াস অমল গাঙ্গুলী
(১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯২০–২ সেপ্টেম্বর ১৯৭৭)
২৯ মার্চ, ১৯৬০ - অক্টোবর, ১৯৬০ [২৪]
উইলিয়াম গ্রাহাম ১৯৬০-১৯৬৭
জন ভ্যান্ডেন বোস
(১৮ মে ১৯২৪–৯ নভেম্বর ২০১৪)
১৯৬৭-১৯৬৯ [৩৯]
রিচার্ড উইলিয়াম টিম
(জন্ম: ২ মার্চ ১৯২৩)
১৯৭০-১৯৭১ [৪০]
অ্যামব্রোস হুইলার
(১৯১৮–১০ জুলাই ২০১১)
১৯৭১-১৯৭৬ [৪১][৪২]
জোসেফ পিশোতো
(জন্ম: ১৯৩৪)
১৯৭৬-১৯৯৮ [৭]
বেঞ্জামিন কস্তা
(২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৪২–১৩ আগস্ট ২০১৭)
১৯৯৮-২০১২ [৪৩]
১০ হেমন্ত পিউস রোজারিও
(জন্ম: ১৯৬২)
১২ ডিসেম্বর, ২০১২-বর্তমান [২]

কলেজে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য মোট ৯০জন (২০২০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত) শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োজিত আছেন। এছাড়াও কলেজের অন্যান্য প্রশাসনিক কাজের জন্য ৩১জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করে থাকেন এবং কলেজ ব্যবস্থাপনার কাজে একজন ব্যবস্থাপকের অধীনে ৩৬জন কর্মচারী কাজ করেন। পাশাপাশি ৫জনের একটি দল কলেজের কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকেন। বিনামূল্যে দরিদ্র ও পথশিশুদের শিক্ষাদান কার্যক্রমে ২জন শিক্ষক নিয়োজিত আছেন।[১৬] নটর ডেম কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বেনজামিন কস্তা, বাংলা বিভাগের বর্তমান প্রভাষক মিজান রহমান ও জীববিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক দ্বিজেন শর্মা বাংলাদেশ জাতীয় জ্ঞানকোষ বাংলাপিডিয়ার অন্যতম লেখক।[৪৪]

শিক্ষা কার্যক্রম ও পদ্ধতি

নটর ডেম কলেজের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য “ডিরেক্টর অব স্টাডিজ” ও “ডিরেক্টর অব স্পোর্টস” নামে পূর্বের দুটি পদ সৃষ্টির কথা পাওয়া যায়।[৭] তবে বর্তমানে “ডিরেক্টর অব গাইডেন্স” বা "ছাত্র পরিচালক" তার দপ্তর থেকে নিয়মিত পাঠ কার্যক্রম ও শৃঙ্খলা সম্পর্কিত বিষয় তত্ত্বাবধান করে থাকেন।[২০] কলেজে উপস্থিতি আশি শতাংশের কম হলে ছাত্রের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি সপ্তাহে দুটি বাধ্যতামূলক কুইজ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের অংশ নিতে হয় এবং এর ফলাফল শিক্ষার্থীর সার্বিক ফলাফলে যুক্ত হয়। নটর ডেম কলেজের বিজ্ঞান গবেষণাগারগুলো সমস্থানীয় অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের গবেষণাগারগুলোর তুলনায় সমৃদ্ধ বলে বিবেচনা করা হয়।[৭] বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য সপ্তাহে গড়ে সাড়ে তিন ঘণ্টা চারটি বিষয়ের ব্যবহারিক কার্যক্রম বাধ্যতামূলকভাবে সম্পাদন করতে হয়। ব্যবহারিক পাঠে সামান্যতম ত্রুটি কিংবা অবহেলা দৃষ্টিগোচর হলে পরবর্তী শিক্ষাবর্ষের অনুমোদন স্থগিত করে দেয়া হয়।[২০] এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী বিধ্বস্ত পরিস্থিতিতেও এসব কার্যক্রমে সামান্যতম ছাড় দেয়া হয়নি। পাঠ্যক্রম, সংক্ষিপ্ত সময়, আয় সংকোচন, ছাত্রসংখ্যার মাত্রাতিরিক্ত স্ফীতি ও অনৈতিক রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের মতো সমস্যা মোকাবেলা করেও বিরূপ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শ্রেণিতে উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে, যারা অস্বীকৃতি জানিয়েছিল তাদেরকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।[১]

প্রতিষ্ঠানে প্রতি সপ্তাহে এক ঘন্টা কিংবা তারও বেশি সময় শুধুমাত্র সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। প্রায় সপ্তাহেই সাপ্তাহিক ছুটির দিনে প্রতিষ্ঠানে কোনো না কোনো সহশিক্ষা সংগঠনের উৎসব আয়োজিত হয়। প্রতি মাসে অন্তত একবার প্রতিষ্ঠানের আদর্শ অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা বাস্তবায়নের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের সময় ব্যবহার করে মূল্যবোধ পাঠ কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়। এতে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক।[২০]

অনুষদ ও আনুষাঙ্গিক বিষয়

নটর ডেম কলেজে বিজ্ঞান বিভাগ, ব্যবসায় শিক্ষা, মানবিক বিভাগ এই তিন বিভাগে শিক্ষা দান করা হয়। কলেজটিতে মোট ১৫টি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চতর গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান বিষয়গুলো পড়ানো হয়৷ ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের বিষয়গুলো হল হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, অর্থসংস্থান, পরিসংখ্যান। মানবিক বিভাগে দর্শন, অর্থনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান, পৌরনীতি বিষয়গুলো পড়ানো হয়। কলেজটিতে বর্তমানে মোট ২৫টি গ্রুপ রয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি বিজ্ঞান শাখার (গ্রুপ ১ থেকে ১৪ পর্যন্ত বাংলা মাধ্যম; গ্রুপ ১৫, ১৬ ইংরেজি মাধ্যম), ৭টি ব্যবসায় শিক্ষা (গ্রুপ থেকে এফ) ৩টি মানবিক বিভাগের (গ্রুপ জি, এইচডব্লিউ)[টীকা ৬] গ্রুপ রয়েছে। তন্মধ্যে শুধু বিজ্ঞান বিভাগে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম চালু আছে।

প্রতি সপ্তাহে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮:০০ ঘটিকা হতে ১২:৪০ ঘটিকা পর্যন্ত প্রথম বর্ষ এবং দুপুর ১:০০ ঘটিকা হতে বিকেল ৫:৪৫ ঘটিকা পর্যন্ত দ্বিতীয় বর্ষের শ্রেণি কার্যক্রম চলে। প্রতি শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকে।[৪৫] তবে কলেজের ক্লাব কর্মসূচির বেশিরভাগই শুক্রবার ও শনিবার হওয়ায় কলেজ খোলা থাকে। কলেজটিতে ব্যবহারিক শিক্ষা কর্মসূচিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রদের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, উচ্চতর গণিত এবং সকল বিভাগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে ব্যবহারিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা আবশ্যক।

ভর্তি প্রক্রিয়া

শুরু থেকেই নটর ডেম কলেজে নিজস্ব মূল্যায়ন পদ্ধতি অনুসরণ করে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ১০ মে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করার নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করে, যাতে ভর্তি পরীক্ষার কোনো উল্লেখ নেই।[৪৬][৪৭][৪৮] বিভিন্ন সময়ের শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কলেজের শিক্ষার পরিবেশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এবং “নটর ডেম শিক্ষা ঐতিহ্য রক্ষা কমিটি” নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।[৪৯] অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমের বিপরীতে গিয়ে উচ্চ আদালতে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম চলমান রাখার জন্য অ্যাডভোকেট কদম আলী মল্লিক উচ্চ আদালতে রিট করেন। রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. কামাল হোসেন[৪৬] এবং ফলাফল হিসেবে প্রতিষ্ঠানের অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।[৫০][৫১] নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ও নটর ডেম শিক্ষা ঐতিহ্য রক্ষা কমিটির পক্ষে আইনি লড়াই ও নৈতিক সমর্থন জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পাশে দাঁড়ান অনেক প্রাক্তন শিক্ষার্থী, ১১৫ জন ব্যারিস্টার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রায় ৩০০ অধ্যাপক।[৫২] পরবর্তীতে রাষ্ট্রপক্ষ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেয়।[৫৩][টীকা ৭][২০] আদালতের এই রায়ের ভিত্তিতে হলি ক্রস সংঘ পরিচালিত চার কলেজ নটর ডেম কলেজ, সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, হলিক্রস কলেজ এবং সেন্ট গ্রেগরিজ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ তাদের নিজস্ব মূল্যায়ন পদ্ধতিতেই শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়।[৫৪] নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণ পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত এলাকা। কলেজ কর্তৃপক্ষ আবেদন ফর্মে বিজ্ঞপ্তি দেয় যাতে ধূমপায়ী ছাত্রগণ আবেদন না করে।[৫৫] তবে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের ৩ জুন ঢাকা শিক্ষা বোর্ড বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারীর সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে নটর ডেম কলেজের নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত করার ঘোষণা দেয়। ২ জুনের এক আদেশে ২০ জুনের মধ্যে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বলা হয়েছিল।[৫৬] এ প্রেক্ষিতে শিক্ষা বোর্ডের পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কলেজ কর্তৃপক্ষ একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হয়।[৫৭]

শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম

নটর ডেম কলেজে শুরু থেকেই শিক্ষা সহায়ক কর্মকাণ্ডে বাড়তি গুরুত্বারোপ করা হয়। পাঠ্য বহির্ভূত বিষয়ের নিয়মিত অনুশীলন, গবেষণা এবং প্রচারের জন্য প্রতিষ্ঠানটিতে নিয়ন্ত্রিত ও পরিকল্পিতভাবে বেশ কিছু বিশেষায়িত সংগঠন তৈরি করা হয়েছে। সংগঠনগুলো প্রতিষ্ঠানে স্বীয় বিষয়ের চর্চা ও প্রচারে নেতৃত্ব দিয়ে থাকে। বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানচর্চা ছাড়াও সংগঠনগুলো শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ববোধ, আনুগত্য ও সাংগঠনিক দক্ষতা উন্নয়নেও কাজ করে থাকে।

ছাত্র রাজনীতি

শুরু থেকেই নটর ডেম কলেজে ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ছিল। ছাত্র রাজনীতির পরিবর্তে সহশিক্ষা সংগঠনগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য সকল ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা প্রদান করা হয়। কিন্তু ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়তে থাকলে এ প্রতিষ্ঠানেও ছাত্র ইউনিয়নের কার্যক্রম শুরু করার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানের ওপর চাপ তৈরি হতে থাকে। একপর্যায়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ পুরো বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়ে ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে সুস্পষ্ট নীতিমালা ও গঠনতন্ত্র তৈরি করে ছাত্র ইউনিয়ন তৈরির অনুমতি দেয়। এমনকি কলেজের গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজের দায়িত্বও দেয়া হয়। কিন্তু প্রত্যাশানুযায়ী আচরণের বদলে সংগঠনটি ধ্বংসাত্মক প্রবণতা দেখাতে থাকে।[৭]

১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে ১৯৭২ শিক্ষাবর্ষের যেসব ছাত্র মুক্তিযুদ্ধের কারণে স্কুল থেকে পরীক্ষা না দিয়েই কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল, তারা কলেজের নিয়ম অনুযায়ী সন্তোষজনক ফলাফল করে এইচএসসি দেবার সুযোগ পাবে না বুঝতে পেরে ছাত্র ইউনিয়নের সহায়তায় পরীক্ষা দেবার অনুমতি আদায়ের চেষ্টা করে। ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে গেলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাহায্য নেয়া হয়। কিন্তু রাজনৈতিক চাপের কারণে তারা সরে যায়। একপর্যায়ে কলেজ ক্যাম্পাসে লুটপাট ও ভাঙচুর চালানো হয়। তবে কিছুদিনের মধ্যেই সাধারণ ছাত্ররা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং ছাত্র ইউনিয়ন নির্বাচন বর্জন করে। এর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানের নয় বছরের ছাত্র রাজনীতির ইতিহাসের সমাপ্তি ঘটে।[১৬]

পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানে যে-কোনো ধরনের ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।

সহশিক্ষা সংগঠন

ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার পর কলেজের ক্লাব কার্যক্রম আরো সুসংগঠিত করা হয়। বর্তমানে কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্রদের মূল্যবোধ উন্নয়নে ও চরিত্র গঠনে প্রতি মাসে একবার ঘন্টাব্যাপী মূল্যবোধের ক্লাস নিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির যে-কোনো ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমের “প্রধান পৃষ্ঠপোষক” হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যক্ষ স্বয়ং এবং “ক্লাব সমন্বয়ক” হিসেবে সহশিক্ষা সংগঠনগুলোর মূল তত্ত্বাবধানের কাজ করেন উপাধ্যক্ষ। প্রতিটি সংগঠনে কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে একজন শিক্ষক/শিক্ষিকা “পরিচালক” ([Moderator] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) পদে বিশেষভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত অধিকার ও ক্ষমতা দ্বারা স্বীয় সংগঠনে প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখেন। প্রতিটি সংগঠনে মনোনীত অভিজ্ঞ ও জ্যেষ্ঠ সদস্যদের নিয়ে গঠিত কার্যনির্বাহী পরিষদ পরিচালক অথবা মডারেটরের নির্দেশনানুযায়ী সংগঠন পরিচালনায় নেতৃত্ব দিয়ে থাকে।[২০] ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নটর ডেম কলেজে মোট ২৪টি সহশিক্ষা সংগঠন (ক্লাব) রয়েছে।[৫৮] ক্লাব কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্তদের কলেজের সামগ্রিক মূল্যায়নে উত্তীর্ণ ছাত্রদের “অনারেবল মেনশন” প্রদান করা হয়।[১৬]নটর ডেম সায়েন্স ক্লাব উপমহাদেশের প্রথম বিজ্ঞান ক্লাব। এছাড়াও নটর ডেম ইংলিশ ক্লাব বাংলাদেশের প্রথম, সর্ববৃহৎ ইংলিশ ক্লাব ও সর্ববৃহৎ ইংরেজি উৎসবের আয়োজক। নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাব ও তার সহযোগী সংগঠন নেচার স্টাডি সোসাইটি বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পরিবেশ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে থাকে, যেটি বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন (২০১৪)[৫৯] সহ প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্যপদ লাভ করেছে। নটর ডেম কলেজে ১৭টির বেশি দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হওয়া দুবারের আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সম্মেলনের আয়োজনে প্রধান সহযোগী ছিল এই সংগঠন।[৬০]

ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম

প্রকাশনা

নটর ডেম কলেজের প্রধান প্রকাশনা হল “ব্লু অ্যান্ড গোল্ড”। নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতীকি রঙ হল নীলসোনালি। এই ঐতিহ্যের সাথে মিল রেখে অনুষ্ঠানিক প্রকাশনাটির নাম ব্লু অ্যান্ড গোল্ড রাখা হয়। প্রতি বছর প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ব্লু অ্যান্ড গোল্ড প্রকাশিত হয়।[১] এছাড়াও প্রতি ৩ মাস পরপর ঢাক-ঢোল নামে একটি ত্রৈমাসিক পত্রিকা বের হয়।

ক্রীড়া

ফাদার হ্যারিংটন ভবনের সামনে অবস্থিত বাস্কেটবল মাঠ

কলেজ প্রাঙ্গণে ফুটবল, ক্রিকেট ইত্যাদি বহিরাঙ্গন খেলার সুবিধা দিতে বিশাল মাঠ রয়েছে। এছাড়া আছে বাস্কেটবল মাঠ। বাস্ককেটবল কোর্টসহ কলেজে মোট ৩টি মাঠ রয়েছে। কলেজের ছাত্রদেরকে খেলাধুলার সুবিধা দিতে রয়েছে একটি খেলার সরঞ্জাম ধার দেয়ার অফিস। সেখানে ছাত্ররা নিজেদের কলেজ পরিচয়পত্র প্রদর্শনপূর্বক বিভিন্ন প্রকার খেলাধুলার সামগ্রী বিনামূল্যে সংগ্রহ করতে পারেন। বার্ষিক ক্রীড়া দিবসে বা কোন বিশেষ ক্রীড়া উৎসবে দৌঁড়, উচ্চ লম্ফ, দীর্ঘ লম্ফ, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবল, শটপুট, ভারসাম্য দৌঁড়সহ বিভিন্ন খেলার আয়োজন করা হয়।

উৎসব

নটর ডেম কলেজে কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত নিয়মিত উৎসবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে - নবীনবরণ[৬১] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ জুন ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের সহযোগিতায় নটর ডেম কলেজে “আইসিটি দিবস” উপলক্ষে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক প্রকল্প প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মুহম্মদ জাফর ইকবাল, মোহাম্মদ কায়কোবাদ-সহ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিবিদগণ যোগ দিয়েছিলেন।[৬২] ২ ডিসেম্বর, ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিস নটর ডেম কলেজ পরিদর্শনে আসেন।[৬৩][৬৪] এ উপলক্ষে একটি যুব সমাবেশের আয়োজন করা হয়। দশ হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণী এতে অংশগ্রহণ করেন।[৬৫][৬৬] ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে নটর ডেম কলেজ “মায়ের কাছে মায়ের ভাষায় চিঠি” লেখার আয়োজন করে, যাতে ৩১০০ শিক্ষার্থী তাদের মায়ের কাছে চিঠি লেখে যেগুলো পরবর্তীতে ডাকযোগে প্রেরণ করা হয়।[৬৭] “৩৯তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ” এবং “বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৮” উপলক্ষে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা ও ঢাকা জেলা পর্যায়ের অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে আয়োজিত হলেও নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব এতে সক্রিয় সহযোগিতা করে।[৬৮] ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের “জাতীয় বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের” পাঁচ জেলার সমন্বয়ে হওয়া আঞ্চলিক পর্বও এ প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়।[৬৯] ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ প্রাঙ্গণে কর্তৃপক্ষের পৃষ্ঠপোষকতায় দুই দিনব্যাপী বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের “বইপড়া কর্মসূচির” পুরস্কার বিতরণী উৎসবে ঢাকার ২৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৯৮ শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।[৭০] তাছাড়া একুশে ফেব্রুয়ারি, বসন্ত বরণসহ[৭১] প্রায় প্রতিটি জাতীয় ও জনসচেতনতামূলক[৭২] দিবস উপলক্ষেই উৎসবের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশের প্রথম বিতর্ক সংগঠন[২০] নটর ডেম ডিবেটিং ক্লাব ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো “এনডিডিসি ন্যাশনালস” নামে জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যা এখন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে চলছে। তাছাড়া বাংলাদেশে ডিবেটার্স লীগ নাম দিয়ে বিতর্কে নতুন লীগ পদ্ধতির সূচনা করে এ সংগঠনটি।[৭৩] সংবিধান প্রণেতা খ্যাত আইনজীবী ড. কামাল হোসেন এ সংগঠনের বিতার্কিক ছিলেন।[৭৪] ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাব আয়োজিত ৬ষ্ঠ জাতীয় প্রকৃতি উৎসব এ সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন আইইউসিএন তাদের বাংলাদেশের বিপদাপন্ন প্রজাতি তালিকা হালনাগাদ প্রকল্পের ([Updating the Species Red List of Bangladesh project] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) আওতায় সহশিক্ষা সংগঠনটির সাথে পরিবেশ সংরক্ষণে তরুণ প্রজন্মকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করার উদ্দেশ্যে কর্মশালা, মুক্ত আলোচনাসহ বিস্তৃত কর্মযজ্ঞের আয়োজন করে। উৎসবটিতে বাংলাদেশের প্রায় ৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[৭৫] ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বরে নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাবের আয়োজনে প্রথম আলোর সহায়তায় সপ্তাহব্যাপী বার্ষিক বিজ্ঞানমেলা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে বাংলাদেশের প্রায় ৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৩৪৯জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[৭৬] নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব আয়োজিত বিজ্ঞান উৎসবগুলো বাংলাদেশের বৃহত্তম বিজ্ঞান উৎসব।[৭৭] ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম নাট্যদল আয়োজিত অষ্টম জাতীয় নাট্যোৎসব ও কর্মশালায় সমগ্র বাংলাদেশের ৫০টিরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সাথে ডুব চলচ্চিত্রের প্রচারণার অংশ হিসেবে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, নুসরাত ইমরোজ তিশাচিরকুট অংশগ্রহণ করে।[৭৮] ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে ইংরেজি নিয়ে কাজ করা বাংলাদেশের প্রথম সহশিক্ষা সংগঠন নটর ডেম ইংলিশ ক্লাব ৪র্থ জাতীয় ইংরেজি উৎসব আয়োজন করে, যাতে সারা বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৪০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে এবং এটি ছিল ইংরেজি ভাষা নিয়ে হওয়া বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব।[৭৯]

১৯৭৪-৭৫ খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজের রজত জয়ন্তী (২৫ বছর পূর্তি) উৎসব পালিত হয়। এই উপলক্ষে কলেজে একটি বড় সমাবেশের আয়োজন করা হয় এবং এতে প্রাক্তন ছাত্রদের অনেকেই যোগ দিয়েছিলেন।[১৬] ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজটি ৫০ বছর পূর্ণ করেছে। এ উপলক্ষ্যে কলেজ বর্তমান ও পুরাতন ছাত্রদের নিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসবের আয়োজন করে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ। সুবর্ণ জয়ন্তীকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য কলেজে মেরীর প্রতিকৃতি স্থাপন করা হয়। ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে পালিত হয়েছে ৬০ বছর পূর্তি উৎসব। এতে সভাপতি ছিলেন সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, অতিথি ছিলেন হাসানুল হক ইনু, রাশেদা কে. চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এস এ সামাদ প্রমুখ।[৮০] ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের ৭০ বছর পূর্তিতে স্মরণীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ৭০ এর আহ্বানে জীবনের জয়গানে প্রতিপাদ্যে উদযাপিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদ[৫]

ধর্মচর্চা

ক্রিসমাস উৎসব পালন
ম্যাথিস হাউজে ক্রিসমাস উৎসব পালন
মসজিদ
মুসলিম শিক্ষার্থীদের সালাত আদায়ের জন্য পাঞ্জেগানা মসজিদ

ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ায় কলেজের খ্রিষ্টান ছাত্রদেরকে প্রতি রবিবার বিশেষ প্রার্থনা সভায় অংশগ্রহণ করতে হয়। তবে সকল ধর্মাবলম্বী ছাত্রেরই নিজ নিজ ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা কলেজে রয়েছে। কলেজ প্রাঙ্গণে বাস্কেটবল মাঠের পাশেই বাগানের মধ্যে একটি একতলা পাঞ্জেগানা মসজিদ এবং ওজুখানা রয়েছে। এছাড়া, কলেজের গাঙ্গুলী ভবনের নিচতলায় একটি ধর্মবিষয়ক পাঠাগার রয়েছে। সেখানে সকল ধর্মের পুস্তকাদি সংরক্ষিত রয়েছে।

সামাজিক কার্যক্রম

কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন কর্মসূচি

নটর ডেম কলেজে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য "কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন" বা নটর ডেম কলেজ ওয়ার্ক প্রোগ্রাম নামে ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যান্য সামাজিক কর্মসূচির মতো এটিও ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয়। কর্মসূচিটি মূলত শুরু করেন তৎকালীন অধ্যক্ষ জে এস পিশোতো। তাকে সহায়তা করেছিলেন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকা আরো দুই ধর্মযাজক টিম বেনাস ও স্টিভ গোমেজ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও বিদ্যালয়গুলোর সুপারিশে প্রতি বছর মে-জুন মাসে নয় দিনের শ্রমসাধ্য পরীক্ষামূলক কর্ম-অধিবেশন বা ট্রায়াল ওয়ার্ক সেশনের মাধ্যমে এই প্রকল্পের জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। নির্বাচনকালে শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্ব, মেধা, প্রয়োজন, কর্মীসুলভ মনোভাব প্রভৃতি যাচাই করা হয়। এই কর্মসূচির একজন পরিচালক, তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়নের জন্য কয়েকজন সহকারী নিয়োজিত থাকেন। কর্মসূচিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা গবেষণাগার সহকারী, অফিসের হিসাবরক্ষক, নিরাপত্তারক্ষী, টেলিফোন অপারেটর, বাগান পরিচর্যা এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মীর দায়িত্বও পালন করে থাকে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় কারিতাসসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থায় গিয়ে প্রতি সপ্তাহে তাদের কাজে সাহায্যও করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ বর্তমান কর্মচারী এই প্রকল্পের মাধ্যমেই নির্বাচিত।[৭][২০] কাজের বিনিময়ে অধ্যয়ন ব্যবস্থার অধীনে প্রায় ১২৫জন ছাত্র তাদের লেখাপড়া ও থাকার ব্যয় নির্বাহ করে।[৫]

নটর ডেম লিটারেসি স্কুল

নটর ডেম কলেজ শিক্ষা অঙ্গনের দক্ষিণ পার্শ্বে নটর ডেম লিটারেসি স্কুল ভবন

নটর ডেম কলেজের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত নয় এরকম একটি সেবামূলক উদ্যোগ হলো নটর ডেম লিটারেসি স্কুল, যা মূলত একটি নৈশ্য বিদ্যালয়। প্রকল্পটি নটর ডেম কলেজের স্টুডেন্ট ওয়ার্কিং প্রোগ্রামের অংশ। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে এখানে চলছে কর্মজীবী এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের শিক্ষাদান। সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খ্রিষ্টান ফাদারদের সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত হয় এই স্কুল। প্রথম দিকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার সুযোগ থাকলেও পরবর্তীতে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত তা উন্নীত করা হয়। এখান থেকে পাশ করে অনেকে নটর ডেম কলেজে পড়ার মতো যোগ্যতাও অর্জন করে থাকে। নটরডেম লিটারেসি স্কুলে বর্তমানে ৪২৫জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে যারা ১৮০টি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।[৮১] মূলত এই সেবামূলক কার্যক্রমে নটর ডেম কলেজের ছাত্ররাই স্বেচ্ছায় শিক্ষাদান করছেন। তবে নটর ডেম কলেজ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া অনেক ছাত্রও পাঠদান করেন। কলেজশিক্ষক, ছাত্র এবং বিভিন্ন অনুদান থেকেই এই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা ও ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এই স্কুলে রয়েছে মর্নিং শিফট, ডে শিফটইভনিং শিফট[৮২] এছাড়াও, এই উদ্যোগের সাথে রয়েছে নটর ডেম জাগরণী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড, নটর ডেম ন্যাভিন সিক শেল্টার, নটর ডেম ফিডিং প্রোগ্রাম, নটর ডেম সিউইং সেন্টার, এবং নটর ডেম বয়েজ' হোম[৭] করোনা মহামারী চলাকালীন নটর ডেম লিটারেসি স্কুল তাদের সাথে সম্পৃক্ত ১৮০টি পরিবারের মধ্যে দূর্দশাগ্রস্ত ৭৫ পরিবারের শিক্ষার্থীর মাঝে খাদ্য বিতরণ করে, যার আনুমানিক সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৩৩০জন।[৮১]

পুরস্কার ও সম্মাননা

নটর ডেম কলেজ পরিদর্শনে এ কে ফজলুল হক
নটর ডেম কলেজ পরিদর্শনে তৎকালীন পূর্ববাংলার গভর্নর এ কে ফজলুল হক
নটর ডেম কলেজে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
নটর ডেম কলেজে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
হেমন্ত পিউস রোজারিও এর পদক গ্রহণ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও’র পদক গ্রহণ

নটর ডেম কলেজ এ যাবৎ চারবার (১৯৫৯, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে) জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষায় প্রশংসনীয় সাফল্য লাভের জন্য প্রতিষ্ঠানটি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৫২ থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত একটানা সাতবার প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে।[৫] দেশ স্বাধীনের পর শিক্ষা বিস্তারের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮৮, ১৯৯২ ও ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পায়। ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে এই কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক সুশান্ত কুমার সরকারকে ও ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে জীববিজ্ঞান বিভাগের গাজী আজমলকে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কলেজ শিক্ষক হিসাবে পুরস্কৃত করা হয়।[১৬][৮৩] পরিবেশ সংরক্ষণে ব্যাপক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে চ্যানেল আই এবং প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন আয়োজিত প্রকৃতি মেলায় প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিওকে বিশেষ সম্মাননা জানানো হয়।[৮৪] ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে টোকিও আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে নটর ডেম কলেজের অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান।[৮৫]

সহশিক্ষা বিষয়ক অর্জন

প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি ছাড়াও সহশিক্ষা কার্যক্রমে নটর ডেম কলেজের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রাপ্তি রয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আসরের প্রস্তুতি ও অংশগ্রহণের জন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সংশ্লিষ্ট বিশেষায়িত সহশিক্ষা সংগঠনের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ ও অনুশীলন কর্মযজ্ঞ পরিচালনা করা হয়। সহশিক্ষা সংগঠনগুলোর প্রতিনিধি দল কলেজের পক্ষ থেকে প্রায় সব জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। এসব ক্ষেত্রে অর্জিত সম্মাননা ও সফলতা কলেজের সফলতা বলেই বিবেচিত হয়।[১৬] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে বিএফএফ-এসপিএসবি শিশু কিশোর বিজ্ঞান কংগ্রেসে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী এমপেমবা ইফেক্ট প্রকল্পের জন্য সেরা প্রকল্পের পুরস্কার পেপার অব কংগ্রেস লাভ করেন।[৮৬] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে নেপালের কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত এসএআরসি জেনারেল কুইক কুইজ কম্পিটিশনে নটর ডেম কলেজের প্রতিনিধিদল চ্যাম্পিয়ন হয়।[৮৭] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে অনুষ্ঠিত ৪৭তম আন্তর্জাতিক পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড এ বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায় এ প্রতিষ্ঠানের এক শিক্ষার্থী।[৮৮] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে হংকংয়ে অনুষ্ঠিত ৫৭তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায় এ প্রতিষ্ঠানের আরেক শিক্ষার্থী।[৮৯] ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডে রৌপ্যপদক অর্জন করেন নটর ডেম কলেজের আরেক শিক্ষার্থী।[৯০][৯১] একই বছর অনুষ্ঠিত ২৮তম এশিয়া প্যাসিফিক গণিত অলিম্পিয়াড, এপিএমওতে এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি দল ব্রোঞ্জপদক লাভ করেন।[৯২][৯৩] ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে রোমানিয়ায় অনুষ্ঠিত ৫৯তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও নটর ডেম সায়েন্স ক্লাবের দুই সদস্য পৃথকভাবে ব্রোঞ্জপদক ও এক সদস্য "সম্মানসূচক স্বীকৃতি" লাভ করে।[৯৪] ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে পর্তুগালে অনুষ্ঠিত ৪৯তম আন্তর্জাতিক ফিজিক্স অলিম্পিয়াডে প্রতিষ্ঠানের দুই শিক্ষার্থী পৃথকভাবে ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেন।[৯৫] ২০১৩ সাল থেকে শুরু হওয়া সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায়, ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রতিবছরই নটর ডেমের কোন না কোন শিক্ষার্থী (২০১৭ সালে দুইজন) দেশসেরা বারোজনের একজন হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেছে এবং বিজয়ী হিসেবে শিক্ষা সফরে বিদেশে ভ্রমণের সুযোগ পেয়েছে।[৯৬] ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে নেপালে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা নোবেল কুইজ ম্যানিয়া ৬ নটর ডেম কলেজের দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল চ্যাম্পিয়ন হয় এবং পাঁচ লক্ষ নেপালি রুপি লাভ করে।[৯৭][৯৮] ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাইতে অনুষ্ঠিত ২১তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি শিক্ষার্থী দল প্লান্টিবট ব্রোঞ্জপদক লাভ করে।[৯৯] ৫৩তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে সম্মানসূচক স্বীকৃতি লাভ করেন এ কলেজের একজন শিক্ষার্থী যিনি ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠে চ্যাম্পিয়ন হন।[১০০] তাছাড়া, তিনি বাংলাদেশের জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হন।[১০১][১০২]

সহোদরপ্রতিম প্রতিষ্ঠান

নটর ডেম কলেজ মূলত খ্রিষ্টান মিশনারি সংগঠন পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ উনিশ শতক থেকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এদের মধ্যে ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় এবং সেন্ট মেরীস কলেজ, অরেগন অঙ্গরাজ্যে পোর্টল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে কিংস কলেজ, ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যে স্টোনহিল কলেজ, ইলিনয় অঙ্গরাজ্যে নটর ডেম হাইস্কুল, কানাডার মন্ট্রিলে নটর ডেম কলেজ, দক্ষিণ আমেরিকার চিলিতে সেন্ট জর্জ কলেজ, ব্রাজিলে নটর ডেম কলেজ উল্লেখযোগ্য।[১]

পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ পরিচালিত অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও অন্যান্য বিষয়ে নটর ডেম কলেজের পরামর্শ গ্রহণ করে। কলেজটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে হলি ক্রস সংঘ পরিচালিত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় করে থাকে। এরাই নটর ডেম কলেজের ভাতৃপ্রতিম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয়।[১০৩] এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হল-

ভাতৃপ্রতিম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
প্রতিষ্ঠান অবস্থান
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ আরামবাগ, মতিঝিল, ঢাকা
সেন্ট গ্রেগরী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা
হলিক্রস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়হলি ক্রস কলেজ তেজগাঁও, ঢাকা
সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা
নটর ডেম কলেজ, ময়মনসিংহ ময়মনসিংহ
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র নটর ডেম, ইন্ডিয়ানা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় হাইতি পর্তোপ্রাঁস, হাইতি
বান্দুরা হলিক্রশ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ নবাবগঞ্জ উপজেলা, ঢাকা জেলা
সেন্ট ফিলিপস্ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ দিনাজপুর সদর

উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী

মুক্তিযোদ্ধা

প্রতিষ্ঠানের সাবেক শিক্ষার্থী আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একজন সংগঠক।[১০৪] তাছাড়া ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনামও এ প্রতিষ্ঠান থেকে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।[১০৫] মুক্তিযুদ্ধে নটর ডেম কলেজের সাবেক ছাত্র লে. আশফাকুস সামাদ[১০৬] ও মোহাম্মদ নাসিম মোহসিন আত্মহুতি দেন।[১৬] তৎকালীন সময়ে ঢাকার গেরিলাদল ক্র্যাক প্লাটুনের তরুণ গেরিলাযোদ্ধা ক্রিকেটার আবদুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ছিলেন।

রাজনীতি ও সামরিক ক্ষেত্র

স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা খ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ কামাল হোসেন এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।[১০][৭৪] বর্তমান মন্ত্রিসভার চার সদস্য - স্থপতি ইয়াফেস ওসমান[১০৭], গোলাম দস্তগীর গাজী[১০৮], জাহিদ মালেক স্বপন এবং মুরাদ হাসান[১০৯] এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তাছাড়া সাবেক মন্ত্রীদের মধ্যে আব্দুল মঈন খান, প্রমোদ মানকিন[১১০], হাসানুল হক ইনু[১১১] এবং প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও সাংসদদের ভেতর আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু[১১২], শমসের মবিন চৌধুরী[১১৩], সালমান এফ রহমান[১১৪] নটর ডেম কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

বাংলাদেশের বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ[১১৫], বর্তমান বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত[১১৬] ও সাবেক সেনাপ্রধান হাসান মশহুদ চৌধুরী এ কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। সাবেক রাষ্ট্রদূত জন গোমেজ[১১৭]মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন[১১৮] নটর ডেম কলেজে লেখাপড়া করেছিলেন।

বিনোদন ও গণমাধ্যম

বিনোদনজগতেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নটরডেমিয়ান কর্মরত রয়েছেন। তাদের মধ্যে চিত্রনায়ক আলমগীর, ইনামুল হক[১১৯], তারেক মাসুদ[১২০], আলী যাকের[১২১], অভিনেতা সিয়াম আহমেদ[১২২] এবং হলিউডের ভিএফএক্স বিশেষজ্ঞ ও অ্যানিমেশনকর্মী ওয়াহিদ ইবনে রেজা উল্লেখযোগ্য। সংগীত জগতে কর্মরত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মাইলসের হামিন আহমেদ[১২৩]শাফিন আহমেদ, দলছুট এর বাপ্পা মজুমদার[১২৪], তাহসান রহমান খান[১২৫], শিরোনামহীনের জিয়াউর রহমান জিয়া-সহ আরও অনেকে। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের মাঝে শাইখ সিরাজ[১২৬], ফরিদুর রেজা সাগর[১২৭]মাহফুজ আনাম[১০৫] এ কলেজের উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী।

অন্যান্য

বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আইনুন নিশাত[১২৮] এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তাছাড়া ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী[১১] এবং শহিদ বুদ্ধিজীবী গিয়াসউদ্দিন আহমেদ[১২৯] এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। ধর্মযাজক প্যাট্রিক ডি’রোজারিও[১৩০], জের্ভাস রোজারিওমজেস কস্তা[১৩১] এবং ১৬তম বোমাং রাজা প্রয়াত ক্য সাইন প্রু চৌধুরী[১৩২] নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন।

নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন

২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সংক্ষেপে এনডিএএ। অবশ্য ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন অধ্যক্ষ জে. এল. মার্টিন এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে একটি খসড়া গঠনতন্ত্র তৈরি করেছিলেন। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কলেজের ৫০ বছর (সুবর্ণ জয়ন্তী) এবং ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে ৬০ বছর (হীরক জয়ন্তী) উদযাপনের সময় ছাত্ররা এ ব্যাপারে পুনরায় আগ্রহ প্রকাশ করলে তৎকালীন অধ্যক্ষ বেঞ্জামিন কস্তা ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি কলেজের প্রাক্তন ১৬জন ছাত্রের সাথে একটি সভা করে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে, কলেজের প্রাক্তন ছাত্র কামাল হোসেনকে সাম্মানিক সভাপতি, বেঞ্জামিন কস্তাকে সভাপতি, অধ্যাপক রাশিদ উদ্দিন আহমেদকে সহসভাপতি (১ম), ড. আব্দুল মঈন খানকে সহসভাপতি (২য়), ফিলিপাইনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জন গোমেজকে সাধারণ সম্পাদক, বকুল এস. রোজারিও-কে কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক এবং অ্যাডাম এস. পেরেরা-কে কোষাধ্যক্ষ করে সর্বমোট ১৯জন সদস্য নিয়ে গঠিত অ্যাড-হক কমিটি দিয়ে যাত্রা শুরু হয় সংগঠনের।[১৩৩] এরপর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর কলেজ প্রাঙ্গণে বার্ষিক সাধারণ সম্মেলন আয়োজনের মধ্য দিয়ে সংগঠনের যাত্রার আনুষ্ঠানিক প্রচারণা করা হয়।[১৫] সংগঠনের গঠনতন্ত্র হিসেবে জে. এল. মার্টিন কর্তৃক ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ডিসেম্বর প্রণীত গঠনতন্ত্রের ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুনের পরিমার্জিত সংস্করণ গ্রহণ করা হয়।[১৩৪][১৩৫]

নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হবেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। সে অনুযায়ী সংগঠনের বর্তমান সভাপতি হলেন বর্তমান অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও। তাঁর তত্ত্বাবধানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নতুন করে সক্রিয় হয়ে ওঠে।[১৬] তাঁর প্রচেষ্টায়ই ২০১৮ সালের ২ মার্চ তারিখে কলেজে অ্যালামনাই পুনর্মিলনী আয়োজিত হয়।[১৩৬]

সারাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীরা স্বীয় স্থানে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের শাখা প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানরত নটরডেমিয়ানদের সংগঠন নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অস্ট্রেলিয়া ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সিডনির রাইডের সিভিল হলে ২৭৫ অতিথির অংশগ্রহণে পুনর্মিলনী আয়োজন করে, যাতে অধ্যক্ষ হেমন্ত পিউস রোজারিও উপস্থিত ছিলেন।[১৩৭][১৩৮]

সমালোচনা

২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে ফাদার পিশোতো ভবনের নির্মাণকাজের সময় ভবনটির নির্মাণাধীন পঞ্চম তলা থেকে দুইজন নির্মাণশ্রমিক পড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই এক নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু ঘটে। এতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ও নটর ডেম কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণে অবহেলার অভিযোগ ওঠে।[১৩৯]

চিত্রশালা

আরও দেখুন

পাদটীকা

  1. পরবর্তীতে সাপ্তাহিক প্রকাশনাটি ঢাক-ঢোল ও চিট-চ্যাট নামে ত্রৈমাসিক প্রকাশনায় পরিণত হয়।
  2. কলেজটির মূল ভাবাদর্শ নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক রঙ "নীল ও সোনালী"কে প্রতিকায়িত করা হয়
  3. উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে শিক্ষার আসনরূপে কল্পনা করলে এতে দেখা যায়, যিশু তার আসন হিসেবে মেরীর কোলে বসে ধর্মগ্রন্থসহ জ্ঞানের সকল আঙ্গিনায় পদার্পণ করেছেন। তাই খ্রিষ্ট ধর্মমত অনুযায়ী মেরীকে “জ্ঞানের আসন” (ইংরেজি: Seat of Wisdom) বলে অভিহিত করা হয়।
  4. বর্তমান ম্যাথিস হাউজের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বদিকের সম্পূর্ণ অংশ ছিল জলমগ্ন জলাভূমি বা ঝিল, যে কারণে পরবর্তীতে এই এলাকার নাম হয় মতিঝিল
  5. এর পূর্বে ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ অক্টোবর তিনি অ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টর অব স্টাডিজ এবং পরবর্তীতে ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দের ৮ জানুয়ারি ডিরেক্টর অব স্টাডিজ পদে উন্নীত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। ডিরেক্টর অব স্টাডিজ হওয়ার কিছুদিন পরেই দুর্ঘটনার জন্য দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন এবং পরের বছরের ৮ জানুয়ারি দায়িত্ব পুনঃগ্রহণ করেন। একই বছরের ১ নভেম্বর তিনি ভারপ্রাপ্ত উপাধ্যাক্ষ এবং ভারপ্রাপ্ত সহকারী হাউজ সুপারিয়র নিযুক্ত হন। ঐ মাসের ১৪ তারিখে তিনি কলেজের শৃঙ্খলাবিষয়ক প্রিফেক্ট নিযুক্ত হন। তৎকালীন অধ্যক্ষ জেমস মার্টিন ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের শুরুরদিকে আমেরিকা ফিরে যাবার প্রস্তুতি নিলে ২৯ মার্চ অমল গাঙ্গুলীকে উপাধ্যাক্ষ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে অমল গাঙ্গুলী উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য নৈতিকতা বিষয়ে কোর্স পরিচালনা করতেন। অধ্যক্ষ মার্টিন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে ভর্তি হলে তিনি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং পরবর্তীতে মার্টিনের মৃত্যুর পর কলেজের গভর্নিং বডি কর্তৃক ৩০ আগস্ট দায়িত্ব লাভ করেন।
  6. অক্ষরগুলো চতুর্থ বিষয় যথাক্রমে ভূগোল, ইতিহাস ও সমাজকর্মের ইংরেজি নামের প্রথম অক্ষর নির্দেশ করে।
  7. শুধুমাত্র পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা প্রতিষ্ঠানের আদর্শ পরিপন্থী বলে মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীর সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকার অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. "৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত ম্যাগাজিন"। আনন্দলোকে। ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  2. "নটর ডেম কলেজের নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ"দৈনিক সংগ্রাম। ১৩ ডিসেম্বর ২০১২। ১০ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "নটর ডেম কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস"। ৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২০ 
  4. "শীর্ষ কলেজে আসন পাওয়ায় চ্যালেঞ্জ"দৈনিক ইনকিলাব। ১১ মে ২০১৯। 
  5. বেঞ্জামিন কস্তা (২০১২)। "নটর ডেম কলেজ"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  6. প্রশাসন, সাধারণ (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "Notre Dame College in Dhaka Celebrates its 70th Anniversary" [ঢাকার নটর ডেম কলেজের ৭০ বছর পূর্তি উদযাপন]। পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০Eighty five percent of the student body is Muslim, yet the College as part of its mission has always made special provisions for the education of Christians and other minorities. 
  7. "গ্রাম-শহরের জন্য আলাদা প্রশ্ন থাকা প্রয়োজন"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২০১৯-০৪-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  8. "অ্যাবাউট নটর ডেম কলেজ"নটর ডেম কলেজ (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  9. করিম, রেজাউল (১০ মার্চ ২০১৪)। "কিংবদন্তি কামাল হোসেন"কালের কণ্ঠ। ২০১৭-০৬-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১ 
  10. টোকাই (২০১৪-০৭-১১)। "History Wars: Kamal Hossain Interview (Part 1)" [ইতিহাসের যুদ্ধ: কামাল হোসেনের সাক্ষাৎকার (প্রথম অংশ)]। আলাল ও দুলাল (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৭ 
  11. "লিভিং লিজেন্ড সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৩ জুন ২০১৬। ২০১৭-০৬-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  12. ইসলাম, তৌফিকুল (১৮ নভেম্বর ২০১৮)। "বাংলাদেশে বিতর্ক চর্চা"খোলা কাগজ। ২০১৮-১১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১ 
  13. আহসান, মাসকাওয়াথ, সম্পাদক (ফেব্রুয়ারি ২০০২)। "বাংলাদেশে বিতর্ক চর্চা"। বিতর্কের ধ্রুপদী উৎস। ঢাকা: পড়ুয়া প্রকাশনী: ৫৭ এবং ৬২। 
  14. "প্রধান পাতা"। নটর ডেম বিজ্ঞান ক্লাব। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০ 
  15. "নটরডেম কলেজে ছাত্রদের পুনর্মিলনী"ঢাকানিউজ২৪.কম 
  16. রহমান, আজিজুর, সম্পাদক (২০১৭–২০১৯)। "নটর ডেম কলেজের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (১৯৪৯-২০১৯ খ্রিষ্টাব্দ)"। ব্লু অ্যান্ড গোল্ড। ঢাকা: নটর ডেম কলেজ: ৫-১২। 
  17. "DACCA Diary from Intercontinental Hotel, Dec 16, 1971" [হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে ঢাকার দিনলিপি, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১]। ঢাকা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৫ 
  18. "মুক্তিযুদ্ধকালে বুদ্ধিজীবী হত্যা এবং বিচার"। ৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২০ 
  19. "ডা. এ বি এম হুমায়ুন কবীর"প্রথম আলো। ২০১৮-১২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  20. "নতুন ছাত্রদের উদ্দেশ্যে কর্তৃপক্ষ প্রকাশিত কলেজ পরিচিতি নির্দেশিকা বই"। "নবীনবরণ ও ছাত্র-অভিভাবক নির্দেশিকা"। নটর ডেম কলেজ (সংস্করণ:২০১৯ সাল)। 
  21. "নটর ডেম কলেজ পরিচিতি, নামকরণ ও প্রতীকের ব্যাখ্যা"নটর ডেম কলেজ, ঢাকা। ৮ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  22. "নটর ডেম কলেজ- এর দর্শন"। Chit-Chat ঢাক-ঢোল (এপ্রিল-জুন ২০১৯ সংস্করণ)। মতিঝিল, ঢাকা: নটর ডেম কলেজ। পৃষ্ঠা শেষের মলাট। 
  23. টি বেনাস, জেমস (১৯৯৯)। আজমল, গাজী, সম্পাদক। "Mossaic Picture at Notre Dame College" [নটর ডেম কলেজের মোজাইকচিত্র]। সুবর্ণ স্মারক (ইংরেজি ভাষায়)। নটর ডেম কলেজ (প্রকাশিত হয় ১১ নভেম্বর ১৯৯৯): ৯৩। 
  24. "নটর ডেম কলেজের প্রথম বাংলাদেশি অধ্যক্ষ টি এ গাঙ্গুলীর গল্প"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  25. "সম্প্রীতি ও শান্তির বার্তা নিয়ে আজ আসছেন পোপ"প্রথম আলো। ৩০ নভেম্বর ২০১৭। ১৬ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২০ 
  26. "Father Richard Novak Library opened by his brother Michael Novak" [ফাদার রিচার্ড নোভাক লাইব্রেরি উদ্বোধন করলেন তার ভাই মাইকেল নোভাক]। ইউসিএ নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯৯৫-০৮-৩১। ২০২০-০৭-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৩ 
  27. "The Day My Brother Was Murdered" [আমার ভাইকে হত্যার দিন]। মাইকেল নোভাকের আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৭ 
  28. নোভাক, ম্যারি অ্যান (৫ ডিসেম্বর ২০১৩)। The making of a martyr : Father Richard Novak [একজন শহীদের উত্থান:ফাদার রিচার্ড নোভাক, সিএসসি]। মেরিলভিলে, ইন্ডিয়ানা: দ্য নোভাক ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন। আইএসবিএন 9781494439668এএসআইএন B00HCIORA2ওসিএলসি 880376603 
  29. "অধ্যাপক দ্বিজেন শর্মার সাক্ষাৎকার"নেচার স্টাডি সোসাইটি অব বাংলাদেশ। ২০১৩-১২-০৪। ২০২০-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  30. "আমি ঢাকার প্রায় সব গাছপালাই চিনি: দ্বিজেন শর্মা"বাংলা ট্রিবিউন। ২০২০-০৫-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  31. "মৃদু সুগন্ধিযুক্ত দুর্লভ ফুল 'নাগলিঙ্গম'"বাংলানিউজ২৪.কম। ২০১৯-০৩-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  32. "নাগলিঙ্গমের টানে জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে"প্রথম আলো। ২০২০-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  33. "তালিপাম : জীবন যেখানে মৃত্যুর গল্প শোনায়"এনভারনমেন্টমুভ। ২০১৪-০৯-১৭। ২০১৮-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  34. বেনাস, জেমস টি; বণিক, অমল কৃষ্ণ (২০১৭)। ফাদার জেমস টি. বেনাস ও অধ্যাপক অমল কৃষ্ণ বণিক সংকলিত কলেজের উদ্ভিদরাজির চার্টজীববিজ্ঞান গবেষণাগার সহায়িকা (মূদ্রিত)। ১ম। ঢাকা: নটর ডেম কলেজ (প্রকাশিত হয় জুলাই ২০১৭)। 
  35. "নটর ডেম কলেজে প্রকৃতি সম্মেলন"প্রথম আলো। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২০ 
  36. "সবুজ পৃথিবীর জন্য"দৈনিক সমকাল। ২০২০-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  37. "রাজধানীতে যুবলীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি"যুগান্তর। ২০২০-০৭-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৪ 
  38. রিচ, ড্যান। "Rev. John J. Harrington CSC"ইনজেনওয়েব.অর্গ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৭ 
  39. "Rev. John V. VandenBossche, C.S.C."পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ, যুক্তরাষ্ট্র। ২০২০-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৭ 
  40. "Timm, Richard William"র‍্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার। ২১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০ 
  41. "Rev. Ambrose J. Wheeler, C.S.C."পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সঙ্ঘ, যুক্তরাষ্ট্র। ১০ জুলাই ২০১১। ২০২০-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৭ 
  42. কনেলি, জেমস। "Holy Cross Heroes: Fr. Ambrose Wheeler, C.S.C."পবিত্র ক্রুশ সন্ন্যাস সংঘ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১ 
  43. "শিক্ষাবিদ বেঞ্জামিন কস্তা আর নেই"এনটিভি অনলাইন। ২০১৭-১০-১৩। ২০১৭-১২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৮ 
  44. "লেখকবৃন্দ - বাংলাপিডিয়া"বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২০ 
  45. শেখর, সৌমিত্র। "সাপ্তাহিক ছুটি এক দিন নয় কেন"প্রথম আলো। ২০১৯-০৯-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯ 
  46. "নটর ডেম কলেজে ভর্তি ঢাকা বোর্ডের জারি করা বিজ্ঞপ্তি স্থগিত"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  47. "নটরডেমসহ তিন কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০২০-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  48. "নটর ডেম কলেজে পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি"প্রথম আলো। ১৬ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২০ 
  49. "নটর ডেম কলেজ অধিকার পাবে কবে"দৈনিক সমকাল। ২০২০-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  50. "নটর ডেম কলেজ বন্ধ হয়ে গেলে সবচেয়ে বেশি লাভ কার?"দৈনিক সংগ্রাম। ২০২০-০৭-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  51. "নটরডেম কলেজকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা চলছে"দৈনিক সংগ্রাম। ২০২০-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  52. "মিশনারী কলেজ নটর ডেম-এর ব্যাপারে সরকারকে উদারনীতি গ্রহণ করতে হবে"দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  53. "নটরডেমসহ তিন কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আদেশ বহাল"দৈনিক সমকাল। ২০২০-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  54. "নটর ডেমসহ চার কলেজকে অনুমতি দেওয়ার পরদিনই ভর্তিপ্রক্রিয়া স্থগিতের নির্দেশ"কালের কণ্ঠ। ৩ জুন ২০২০। ৩ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২০ 
  55. "ধূমপায়ীরা ভর্তি হতে পারবে না নটরডেমে"সময় নিউজ। ৭ মে ২০১৯। ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২০ 
  56. "নটর ডেমসহ চার কলেজকে অনুমতি দেওয়ার পরদিনই ভর্তিপ্রক্রিয়া স্থগিতের নির্দেশ"প্রথম আলো। ৩ জুন ২০২০। ৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২০ 
  57. নটর ডেম কলেজে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির কার্যক্রম স্থগিত সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি (পিডিএফ) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০২০ তারিখে, নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
  58. "নটর ডেম কলেজের ক্লাব দিবস ও পঞ্চম যুগপূর্তি উৎসব"দৈনিক প্রথম আলো। ২০২০-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  59. "জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দেশে: প্রধানমন্ত্রী"প্রথম আলো। ২০১৪-০৬-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৫ 
  60. "নটর ডেম কলেজে প্রকৃতি সম্মেলন"। প্রথম আলো। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২০ 
  61. "নটর ডেমে আনন্দঘন নবীনবরণ"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  62. "নটর ডেম কলেজে আইসিটি দিবস পালিত"। ২২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  63. "ফোনে মত্ত না থাকতে তরুণদের প্রতি পোপের আহ্বান"দ্য ডেইলি স্টার। ২০১৭-১২-০৩। ২০১৮-০৩-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৪ 
  64. "মা-বাবাকে সময় দাও, তরুণদের পোপ"সমকাল। ২০১৭-১২-০২। ২০১৭-১২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৪ 
  65. "'Spend more time with family, less on digital devices'" [‘পরিবারকে আরও সময় দাও, ডিজিটাল যন্ত্রে কম দাও’]। ঢাকা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১২-০২। ২০১৯-১১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৪ 
  66. "Young Bangladeshis say they are the future of the world, in freedom and harmony" [স্বাধীনতা ও সম্প্রীতিতে তরুণ বাংলাদেশিরা বিশ্বের ভবিষ্যৎ]। এশিয়ানিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২৪ 
  67. "মায়ের কাছে ছেলের চিঠি"প্রথম আলো। ২০১৮-০৭-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  68. "নটরডেম কলেজে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন"বাংলা ট্রিবিউন। ২৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২০ 
  69. "Hundreds ignited minds dreams blossom" [শত প্রজ্জ্বলিত প্রাণ স্বপ্নের পরিস্ফূরণ]। ঢাকা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০১-০৯। ২০২০-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৫ 
  70. "বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের পুরস্কার বিতরণ উত্সব | রাজধানী"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১৯-০২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৫ 
  71. "নটর ডেম কলেজে অনুষ্ঠিত হলো বসন্তবরণ উৎসব"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২০২০-০৭-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৪ 
  72. "Mass awareness, good lifestyle can prevent cancer" [জনসচেতনতা, সুন্দর জীবনধারা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে]। দ্য ডেইলি অবজার্ভার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১০ 
  73. "যে মঞ্চ কেউ ছেড়ে যায় না"প্রথম আলো। ৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  74. "ড. কামাল হোসেনসহ ৬ জনকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দিল নটর ডেম"প্রথম আলো। ২০১৮-১১-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  75. "IUCN Red List of Threatened Species inspire Bangladeshi youth to conserve nature"আইইউসিএন (চীনা ভাষায়)। ২০১৫-১০-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩ 
  76. "নটর ডেম কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু"। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  77. "Biggest nat'l science festival begins at Notre Dame College" [নটর ডেম কলেজে সবচেয়ে বড় জাতীয় বিজ্ঞান উৎসব শুরু]। দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১২ 
  78. "'ডুব' আর তিশাকে নিয়ে অন্য রকম স্লোগান"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  79. "The biggest english carnival in the country" [দেশের সবচেয়ে বড় ইংরেজি উৎসব] (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ২৬ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২০ 
  80. "৬০ বছর পূর্তিতে নটর ডেম কলেজে প্রাণের মেলা"প্রথম আলো। ২০০৯-১১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  81. "নটরডেম লিটারেসি স্কুলের শিক্ষার্থীদের কাছে 'রোটারি করোনা সাপোর্ট ইনিশিয়েটিভ'"। জুলাই ১, ২০২০। ২০২০-০৭-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৭ 
  82. গোমেজ, জেভিয়ার (জুন ৪, ২০১৪)। "A discussion with Xavier Gomes, Manager, Notre Dame Literacy School, Dhaka, Bangladesh" [নটর ডেম লিটারেসি স্কুলের পরিচালক জেভিয়ের গোমেজের সাথে কথোপকথন]। বার্কলি সেন্টার ফর রিলিজিয়ন, পিস অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স (ইংরেজি ভাষায়)। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়, ওয়াশিংটন ডিসি। ২০১৬-০৪-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৭ 
  83. জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি; গাজী আজমল, গাজী আসমত; ষষ্ঠ রঙিন সংস্করণ, জুন ২০১৯, গাজী পাবলিশার্স, ঢাকা
  84. "চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে প্রকৃতি মেলা | বাংলাদেশ প্রতিদিন"দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৭, ২০২০ 
  85. "11 Bangladeshi school delegates visits TIU - Eduvista" [১১ বাংলাদেশি স্কুল প্রতিনিধির টিআইইউ পরিদর্শন]। দ্য ডেইলি অবজার্ভার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১০ 
  86. "শিশু-কিশোর বিজ্ঞান কংগ্রেস অ্যাওয়ার্ড পেল ৫০ শিক্ষার্থী"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  87. "BD students runner up at Nepal quiz contest" [নেপালে কুইজ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি ছাত্র রানার আপ]। দ্য ডেইলি অবজারভার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯ 
  88. "লাল-সবুজের বিজয় নিশান"ইত্তেফাক-আর্কাইভ১। ২০২০-০৭-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৫ 
  89. জুয়েল, বাইজিদ। "৫৭তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের জন্য বাংলাদেশ গণিত দল ঘোষণা"বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। ২০২০-০৬-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২২ 
  90. "বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ছয় পদক"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  91. "৬ খুদে বিজ্ঞানযোদ্ধা ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছে"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  92. জুয়েল, বাইজিদ (২৬ মে ২০১৬)। "২৮তম এপিএমওতে বাংলাদেশের ১টি রৌপ্য ‌ও ৩টি ব্রোঞ্জপদক অর্জন"বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। ২০২০-০৬-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২২ 
  93. "APMO - Asian Pacific Mathematics Olympiad"এপিএমও (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২২ 
  94. হাসান, মুনির। "গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের সোনা জয়"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৮ 
  95. "বাংলাদেশের চার পদক"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৯ 
  96. "সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী : প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্বে চলতে দক্ষ নতুন প্রজন্ম দরকার"ভোরের কাগজ। ২০২০-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৬ 
  97. "'কুইজ ম্যানিয়া'র সপ্তম আসরের বাংলাদেশ বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত"বিডিনিউজ২৪। ২০২০-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯ 
  98. "Two Bangladeshi teams in 'Nobel Quiz Mania 6'" [‘নোবেল কুইজ ম্যানিয়া ৬’ -এ বাংলাদেশের দুইটি দল]। ঢাকা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৪-১২। ২০২০-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯ 
  99. "আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে স্বর্ণসহ ১০টি পদক জিতল বাংলাদেশ - তথ্যপ্রযুক্তি"। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  100. "এবারের চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ হয়েছেন মুগ্ধ"বাংলানিউজ২৪। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  101. "গানে গণিতে মুগ্ধ"প্রথম আলো। ২০১৩-০২-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  102. "৫৩তম আইএমওতে বাংলাদেশ গণিত দল"প্রথম আলো। ২০১২-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২০ 
  103. কস্তা, বেঞ্জামিন (৩০ এপ্রিল ২০১৫)। "বাংলাদেশে শিক্ষাসেবায় আমাদের অবদান"দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩ 
  104. "তার কর্মময় জীবন আমাদের অনুপ্রেরণা"দৈনিক যুগান্তর। ৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২০ 
  105. "NotreDamian freedom fighters honoured" [নটর ডেমিয়ান মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানিত]। নিউ এজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২২ 
  106. কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (২০১২)। "আশফাকুস সামাদ"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  107. "মাননীয় মন্ত্রী: স্থপতি ইয়াফেস ওসমান"বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। ২২ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৭ 
  108. "মাননীয় মন্ত্রী|জনাব গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি"বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২১ 
  109. "মাননীয় প্রতিমন্ত্রী | ডা: মো: মুরাদ হাসান, এমপি"তথ্য মন্ত্রণালয়। ৯ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০ 
  110. "প্রোফাইল: প্রমোদ মানকিন"বিডিনিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২১ 
  111. "নটর ডেমে মেধাবী মুখের মিলনমেলা"দৈনিক সমকাল। আগস্ট ২৪, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ মে ১৯, ২০২০ 
  112. "আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মৃত্যুবার্ষিকী আজ"বাংলানিউজ২৪। নভেম্বর ৪, ২০১৯। ২০২০-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৮ 
  113. চৌধুরী, সমশের মবিন (১১ ডিসেম্বর ২০১৬)। "বাঙালি সৈন্যদের মধ্যেও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয়"সমকাল। ২০২০-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৩ঢাকার নটর ডেম কলেজে পড়ার সময়েই বুঝতে পারি- আমাদের এ বাংলাদেশ ভূখণ্ডের নিরাপত্তা নিয়ে পাকিস্তান সরকারের মাথাব্যথা নেই। 
  114. "যেভাবে শিল্পপতি হলেন সালমান এফ রহমান"একুশে টিভি। ২৩ মে ২০১৯। ২০১৯-০৫-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২২ 
  115. "লে. জেনারেল আজিজ আহমেদ নতুন সেনাপ্রধান"দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৩-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  116. "মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত বিমানবাহিনীর নতুন প্রধান"ইনকিলাব। ৬ জুন ২০১৮। ২০২০-০৬-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৩নটরডেমিয়ান এ কর্মকর্তা সামরিক বাহিনীর দীর্ঘ চাকুরীজীবনে দেশে ও বিদেশে পেশাগত বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। 
  117. "John Gomes new envoy to the Phillipines" [জন গোমেজ ফিলিপাইনে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত]। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ অক্টোবর ২০১২। ৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৮ 
  118. "ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত"বাংলাদেশ দূতাবাস, যুক্তরাষ্ট্র (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৯-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-০৯ 
  119. "আজ ৭৫ পূর্ণ করছেন ড. ইনামুল হক"ইনকিলাব। ২৯ মে ২০১৮। ২০২০-০৬-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৩ 
  120. "একনজরে তারেক মাসুদ"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৯ 
  121. নূর, জাহীদ রেজা (২০১৯-০৪-২৭)। "আলী যাকেরের সারা জীবন"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৮ 
  122. "পানিবন্দি জন্মদিন সিয়ামের"সারাবাংলা.নেট। ২০২০-০৩-২৯। ২০২০-০৬-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৮ 
  123. ইসলাম, মাহবুবুল (২০২০-০২-০৭)। "আড্ডা ও গান নিয়ে লাইভে আসছেন মাইলসের হামিন আহমেদ"ঢাকা১৮.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৩ 
  124. শাহ আলম সাজু (মে ১৪, ২০১১)। "Bappa Mazumder @DS Café"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৪ 
  125. "প্রিয় পোশাক স্যুট"দৈনিক সমকাল। ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১২ 
  126. "শাইখ সিরাজের জন্মদিন আজ"কালের কণ্ঠ। ২০১৪-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  127. "Faridur Reza Sagar's Dream During Eid" [ঈদে ফরিদুর রেজা সাগরের স্বপ্ন]। দৈনিক অবজার্ভার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৫-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  128. "পানি, জলবায়ু এবং একজন আইনুন নিশাত | পথিকৃত্"ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  129. "Martyred Intellectuals' Day Special" [শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের বিশেষ সংখ্যা]। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-১২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২০ 
  130. "তুমি তো আছই"কালের কণ্ঠ। ২০২০-০৬-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৮ 
  131. "করোনা উপসর্গে মারা গেলেন আর্চবিশপ মজেস কস্তা"। জাগোনিউজ২৪। ১৩ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০২০ 
  132. "এক নজরে বোমাং রাজা ক্য সাইন প্রু চৌধুরী"বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১১ 
  133. "গঠিত হলো নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন"প্রথম আলো। ঢাকা। ৭ মার্চ ২০১১। ২০১১-০৩-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৩ 
  134. স্মরণিকা। নটর ডেম কলেজ, ঢাকা: নটর ডেম এ্যালামনাই এসোসিয়েশন (এনডিএএ) (প্রকাশিত হয় ২২ ডিসেম্বর ২০১২)। ২০১২। 
  135. মার্টিন, জে. এল. (ডিসেম্বর ৮, ১৯৫৯)। নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র। ঢাকা: নটর ডেম অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশন (প্রকাশিত হয় জুন ৩০, ২০১২)। 
  136. "নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২ মার্চ"jagonews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২১ 
  137. "সিডনিতে নটর ডেম অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২৯ ফেব্রুয়ারি"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  138. "নটর ডেম কলেজ অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত"প্রথম আলো। ২০২০-০৬-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৭ 
  139. "Construction worker dies after falling off building in Dhaka" [ঢাকায় ভবন থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু]। নিউ এইজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৬ 

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ