ফিলিপাইন
ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্র Republika ng Pilipinas (ফিলিপিনো) | |
---|---|
রাজধানী | ম্যানিলা (আইনানুগ) মেট্রো ম্যানিলা[খ] (প্রকৃতপক্ষে) |
বৃহত্তম নগরী | কুইজোন সিটি |
সরকারি ভাষা | |
স্বীকৃত জাতীয় ভাষা | ফিলিপিনো |
স্বীকৃত আঞ্চলিক ভাষা | ১৯টি ভাষা[২] |
জাতীয় সংকেত ভাষা | ফিলিপিনো সংকেত ভাষা |
অন্যান্য স্বীকৃত ভাষা[গ] | স্প্যানিশ এবং আরবি |
নৃগোষ্ঠী (২০২০[৩]) | |
ধর্ম (২০২০) |
|
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | ফিলিপিনো (নিরপেক্ষ) ফিলিপিনা (নারী) পিনয় (সাধারণ কথ্য) পিনায় (নারী, কথ্য) ফিলিপাইনীয় (বিশেষণে) |
সরকার | একক রাষ্ট্রপতি শাসিত প্রজাতন্ত্র |
বংবং মার্কোস | |
সারা দুতার্তে | |
ফ্রান্সিস এসকুডেরো | |
মার্টিন রোমুয়ালদেজ | |
আলেকজান্ডার গেসমুন্দো | |
আইন-সভা | ফিলিপাইনের কংগ্রেস |
• উচ্চকক্ষ | সিনেট |
প্রতিনিধি সভা | |
স্বাধীনতা স্পেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে | |
১২ জুন, ১৮৯৮ | |
১১ এপ্রিল, ১৮৯৯ | |
• স্ব-শাসন | ১৫ নভেম্বর, ১৯৩৫ |
৪ জুলাই, ১৯৪৬ | |
২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৭ | |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০০,০০০[৪] কিমি২ (১,২০,০০০ মা২) (৭২তম) |
• পানি (%) | ০.৬১%[৫] |
জনসংখ্যা | |
• ২০২৪ আনুমানিক | ১১,৪৬৩,৭১৯ জন[৬] (১২তম) |
• ২০২০ আদমশুমারি | ১০৯,০৩৫,৩৪৩ জন[৭] |
• ঘনত্ব | ৩৬৩.৪৫/কিমি২ (৯৪১.৩/বর্গমাইল) (৩৬তম) |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০২৫ আনুমানিক |
• মোট | $১.৪৭৭ ট্রিলিয়ন[৮] |
• মাথাপিছু | $১২,৯১৩ |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০২৫ আনুমানিক |
• মোট | $৫০৭.৬৭০ বিলিয়ন |
• মাথাপিছু | $৪,৪৩৯ |
জিনি (২০২১) | ![]() মাধ্যম |
মানব উন্নয়ন সূচক (২০২২) | ![]() উচ্চ · ১১৩তম |
মুদ্রা | ফিলিপাইন পেসো (₱) (PHP) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+৮ (PhST) |
গাড়ী চালনার দিক | ডান পাশে |
কলিং কোড | +৬৩ |
ইন্টারনেট টিএলডি | .ph |

ফিলিপাইন (ফিলিপিনো: Pilipinas পিলিপিনাস্) সরকারীভাবে ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্র (ফিলিপিনো: Repúbliká ng̃ Pilipinas রেপুব্লিকা নাং পিলিপিনাস্) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপপুঞ্জীয় রাষ্ট্র। এটি পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে ৭,৬৪১টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত, যাদের মোট আয়তন প্রায় ৩ লক্ষ বর্গকিলোমিটার (বাংলাদেশের আয়তনের দ্বিগুণ)। দ্বীপগুলিকে উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে মোটা দাগে তিনটি প্রধান ভৌগোলিক বিভাগে ভাগ করা যায়। এগুলি হল উত্তরের লুসোন, মধ্যভাগের ভিসায়াস ও দক্ষিণের মিন্দানাও। ফিলিপাইনের পশ্চিমে ও উত্তরে দক্ষিণ চীন সাগর, পূর্বে ফিলিপাইন সাগর এবং দক্ষিণে সেলিবিস সাগর। উত্তরে তাইওয়ান, উত্তর-পূর্বে জাপান, পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে পালাউ, দক্ষিণ-পশ্চিমে মালয়েশিয়া, পশ্চিমে ভিয়েতনাম ও উত্তর-পশ্চিমে চীনের সাথে ফিলিপাইনের সামুদ্রিক সীমান্ত আছে। লুসোন দ্বীপে অবস্থিত ম্যানিলা ফিলিপাইনের রাজধানী শহরে। ম্যানিলা মহানগরীর অভ্যন্তরে অবস্থিত কেসোন দেশটির সর্বাধিক জনবহুল শহর। এছাড়া কালোকান, দাভাও, জাম্বোয়াঙ্গা ও সেবু আরও কয়েকটি প্রধান নগরী। ফিলিপিনের জলবায়ু ক্রান্তীয় বা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় প্রকৃতির; বছরের পুরোটা জুড়েই আবহাওয়া তপ্ত ও আর্দ্র থাকে। মে থেকে নভেম্বর বর্ষাকাল, আর ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল শুষ্ক মৌসুম।
১০ কোটি ১৯ লক্ষ অধিবাসীবিশিষ্ট ফিলিপাইন জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের দ্বাদশ (১২শ) বৃহত্তম দেশ। ফিলিপাইনের অধিবাসীদেরকে ফিলিপিনো বলে। প্রায় সব ফিলিপিনো আদিতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মালয় উপদ্বীপ থেকে আগমন করেছে। এখানে বহু বিচিত্র ভাষা, ধর্ম ও সংস্কৃতির অধিকারী ১২০টিরও বেশি নৃগোষ্ঠীর বাস। সংস্কৃতিতে স্পেনীয়, মার্কিন ও আদিবাসী ঐতিহ্যের মিলন ঘটেছে। রন্ধনশৈলীতে স্পেনীয়, চীনা ও মালয় রন্ধনশৈলীর প্রভাব পড়েছে। ফিলিপিনো (তাগালোগ ভাষার একটি রূপ) ও ইংরেজি দুইটি প্রধান ভাষা, এছাড়া সেবুয়ানো ও ইলোকানো ভাষাগুলিতে বহু লোক কথা বলে। দেশের সিংহভাগ (৮০%) অধিবাসী রোমান ক্যাথলিক মণ্ডলীয় খ্রিস্টান; প্রায় ১০% অধিবাসী মুসলমান, যারা মূলত মিন্দানাও অঞ্চলে বাস করে। দেশটি একটি রাষ্ট্রপতিশাসিত গণতন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্রপতি একাধারে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার-প্রধান। ফিলিপাইন একটি মিশ্র-অর্থনীতির উন্নয়নশীল দেশ এবং আসিয়ান (দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির সংঘ) ও এপেক-এর (এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংঘ) সদস্য। দেশটিতে রয়েছে খনিজ, কাঠ ও মৎস্যসম্পদের প্রাচুর্য। এছাড়া দেশটি বিভিন্ন কৃষিদ্রব্য যেমন চাল, ভুট্টা ও চিনির একটি প্রধান উৎপাদক।
আদিতে ফিলিপাইন বিভিন্ন আদিবাসী উপজাতিদের (৫০ হাজার বছর আগে নেগ্রিতো, পরবর্তীতে বিভিন্ন অস্ট্রোনেশীয় উপজাতি) আবাস ছিল। মালয় জাতির লোকেরা আজ থেকে ২০০০ বছর আগে এখানে আসতে শুরু করে। তারপর এখানে সর্বপ্রাণবাদ, হিন্দুধর্ম, ইসলাম ও বৌদ্ধধর্মভিত্তিক বিভিন্ন দ্বীপরাজ্য গড়ে ওঠে। থাং ও সুং রাজবংশের সময় চীনের সাথে ব্যাপক বাণিজ্যের কারণে এখানে চীনা বংশোদ্ভূত লোকেরাও বসবাস শুরু করে। স্পেনের কাস্তিলের রাজার পৃষ্ঠপোষকতায় পর্তুগিজ অভিযাত্রী ফের্দিনান্দ মাগেলানের আগমন দেশটিতে ইউরোপীয় প্রভাবের সূচনা করে। ১৫৬৫ সালে দ্বীপপুঞ্জটি স্পেনীয় ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যে অংশে পরিণত হয় ও স্পেনের কাস্তিলের রাজা ২য় ফেলিপে-র নামে এর নাম দেওয়া হয় ফিলিপাইন। এরপর এটি প্রায় ৩০০ বছর স্পেনের অধীনে ছিল, যেসময় লাতিন আমেরিকা ও স্পেন থেকে অভিবাসীদের আগমন ঘটে। ১৯শ শতকের শেষ দিকে ফিলিপিনোরা স্পেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা জন্য সংগ্রাম শুরু করে। ১৮৯৬ সালে ফিলিপাইন বিপ্লব শুরু হয় এবং বিপ্লবীরা প্রথম ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্রের ঘোষণা দেয়। কিন্তু ১৮৯৮ সালে স্পেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধের পরিণামে স্পেনের পরাজয় হলে ফিলিপাইন মার্কিনীদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় ও পরবর্তী চার দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্কিনদের অধীনে থাকে। ফিলিপিনোরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রামে পেরে ওঠেনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪২ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জাপান ফিলিপাইনকে দখলে নিয়ে নেয়। যুদ্ধের পরে ১৯৪৬ সালে ফিলিপাইন একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। স্বাধীনতা-উত্তর ফিলিপাইনের ইতিহাস রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্যপ্রমাণের পরীক্ষা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের (টাইফুন ও জলবায়ু পরিবর্তন) ইতিহাস। ১৯৬৫ সালে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ও ১৯৬৯ সালে পুনর্নির্বাচিত হলেও ১৯৭২ সালে ফের্দিনান্দ মার্কোস এক সামরিক শাসনের সূচনা করেন এবং ১৯৮৬ সালে জনতার বিপ্লবে এর অবসান ঘটে। কোরাসোন আকিনো নতুন গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধান হন। তবে সাম্যবাদী বিদ্রোহী ও মিন্দানাওয়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী মুসলমান বিদ্রোহীরা সরকারের সাথে সংঘাতে লিপ্ত হয়।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]স্পেনীয়-পূর্ব পর্ব
[সম্পাদনা]ফিলিপাইনের আদি অধিবাসী নেগ্রিতো জাতির লোকেরা প্রায় ৩০ হাজার বছর আগে বোর্নিও ও সুমাত্রা দ্বীপ থেকে এখানে এসেছিল। এরপর দক্ষিণ থেকে মালয় জাতির লোকেরাও এখানে আসা শুরু করে। মালয়রা এখানে বারাংগে নামে পরিচিত। ৯ম শতকে চীনা ব্যবসায়ীরা এখানে আসে ও বসতি স্থাপন করে। কখনও কখনও আরবদের জাহাজও এখানে ভিড়ত এবং ফিলিপাইনের দক্ষিণে এরাই ইসলামের প্রচলন করে। তবে ১৬শ শতকে স্পেনীয়দের আগমনের আগে মালয়রাই ছিল ফিলিপাইনের প্রধান জাতি।
স্পেনীয় পর্ব
[সম্পাদনা]পর্তুগিজ অভিযাত্রী ফের্দিনান্দ মাগেলান ১৫২১ সালে ফিলিপাইনে পৌঁছান এবং স্পেনের হয়ে দ্বীপটি দাবী করেন। কিন্তু তিনি এখানে বেশিদিন ছিলেন না। পরবর্তীতে স্পেনীয় শক্তি এখানে ধীরে ধীরে প্রভাব বিস্তার করতে থাকে এবং খ্রিস্টধর্মের পত্তন ঘটায়।
১৮১০ সালে মেক্সিকো স্পেন থেকে স্বাধীনতা ঘোষণার আগ পর্যন্ত ফিলিপাইনের দ্বীপগুলি স্পেনীয় উত্তর আমেরিকার অধীনে ছিল এবং ফিলিপাইন ও উত্তর আমেরিকার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে যাতায়াত বিদ্যমান ছিল। লুসন দ্বীপের ম্যানিলা শহরকে কেন্দ্র করে স্পেনীয় ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং লোকজন গণহারে রোমান ক্যাথলিক ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে শুরু করে। তবে কেন্দ্রীয় ফিলিপাইন ও লুসনের বাইরে, যেমন মিন্দানাও দ্বীপে স্পেনীয় প্রভাব ছিল কম।
দীর্ঘ স্পেনীয় শাসনের সময় বহু বিপ্লব ঘটে। ১৯শ শতকের শেষের দিকে ইউরোপে শিক্ষিত ফিলিপিনোরা স্পেনীয় শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে থাকে এবং ফিলিপিনোদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটে। ১৮৯৮ সালে স্পেনীয়-মার্কিন যুদ্ধে মার্কিনরা ম্যানিলা উপসাগরে স্পেনীয় নৌবহরকে পরাজিত করে। চীনা-বংশোদ্ভূত ফিলিপিনো নেতা এমিলিও আগিনালদো ঐ বছরের ১২ই জুন ফিলিপাইনকে স্পেন থেকে স্বাধীন ঘোষণা করেন।
মার্কিন পর্ব
[সম্পাদনা]স্পেনীয়দের পরাজিত করার পর [মার্কিন]রা ফিলিপাইনের দখল নেয়। স্পেন প্যারিস শান্তি চুক্তিতে দ্বীপগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে দিয়ে দেয়। কিন্তু ১৮৯৯ সালেই মার্কিন শাসনের বিরুদ্ধে ফিলিপিনোরা বিদ্রোহ শুরু করে দেয়। তিন বছর বিক্ষিপ্ত মার্কিন-ফিলিপিনো যুদ্ধে বহু হাজার ফিলিপিনো ও মার্কিন সেনা নিহত হয়। ১৯০২ নাগাদ শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাজনীতি
[সম্পাদনা]ফিলিপাইনের রাজনীতি একটি রাষ্ট্রপতিশাসিত বহুদলীয় প্রজাতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। রাষ্ট্রপতি একাধারে রাষ্ট্র ও সরকারের প্রধান। রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের উপর ন্যস্ত। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা সরকার এবং দ্বিকাক্ষিক আইনসভা উভয়ের উপর ন্যস্ত। তবে বর্তমানে দেশটিতে সেনাশাসন চলছে।
প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
[সম্পাদনা]ভূগোল
[সম্পাদনা]ফিলিপাইন ৭,১০৭টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি রাষ্ট্র। এদের মধ্যে ১১টি বড় দ্বীপ মোট আয়তনের ৯৪% বহন করছে। ফিলিপাইনের মোট আয়তন ২৯৯৭৬৪ বর্গ কিমি।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]তাগালগ ভাষা ও ইংরেজি ভাষা ফিলিপাইনের সরকারি ভাষা। তাগালগ ভাষা ফিলিপাইনের প্রায় ৪০% লোকের মাতৃভাষা। প্রায় ৫০% লোক দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাতে কথা বলতে পারেন। এছাড়া ফিলিপাইনে প্রায় ১০০টি স্থানীয় ভাষা প্রচলিত; এগুলির অনেকগুলির একাধিক আঞ্চলিক উপভাষা আছে। এদের মধ্যে সেবুয়ানো ভাষা (প্রায় ২৫% বক্তা), ইলোকানো ভাষা (প্রায় ১১% বক্তা), হিলিগেনন ভাষা (প্রায় ১০% বক্তা), এবং বিকোলানো ভাষা (প্রায় ৭% বক্তা) উল্লেখযোগ্য। ফিলিপাইনের প্রায় আড়াই লাখ লোক যেকোন একটি স্পেনীয় ভাষা-ভিত্তিক ক্রেওল ভাষাতে কথা বলেন; এদের মধ্যে চাভাকানো ক্রেওল ভাষাটি উল্লেখযোগ্য। ৫ লক্ষেরও বেশি লোক চীনা ভাষাতে কথা বলেন। তাগালগ ভাষা ও ইংরেজি ভাষা ফিলিপাইনের সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়। ফিলিপাইনের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১০ কোটি।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ টেমপ্লেট:Cite PH act ...
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;GMA-DepEd-7-Languages
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ টেমপ্লেট:Cite press release ...
- ↑ টেমপ্লেট:Cite news ...
- ↑ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: কল করতে আপনাকে একটি ফাংশন অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
- ↑ টেমপ্লেট:Cite web ...
- ↑ টেমপ্লেট:Cite press release ...
- ↑ টেমপ্লেট:Cite web ...
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি