ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ
Voluntary Service Overseas (VSO) | |
গঠিত | ১৯৫৮ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | অ্যালেক ও মোরা ডিকিন্সন |
ধরন | আন্তর্জাতিক উন্নয়নমূলক দাতব্য সংস্থা |
অবস্থান |
|
স্বেচ্ছাকর্মী | ৮০,০০০ |
ওয়েবসাইট | www |
ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ (সংক্ষেপে ভিএসও) (ইংরেজি: Voluntary Service Overseas; VSO) একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক উন্নয়নমূলক দাতব্য সংস্থা। এই সংস্থাটির লক্ষ্য "স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে টেকসই পরিবর্তন" ও উদ্দেশ্য "সকলের জন্য সমান সুযোগসম্পন্ন পৃথিবী তৈরি"।[১] ভিএসও পৃথিবীব্যাপী গঠনতান্ত্রিক উন্নয়ন ও ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন সাধনের জন্য সম্প্রদায়ভিত্তিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়োজিত করে।[২] ২০১৮–১৯ সালের মধ্যে ভিএসও এশিয়া ও আফ্রিকার ২৩টি দেশে কাজ করেছে।[৩]
ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ নিম্নলিখিত তিনটি মূল কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে:
- অংশগ্রহণমূলক শিক্ষা,
- স্বাস্থ্য এবং
- জীবিকা;
মূল তিনটি কর্মসূচির সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য ক্ষেত্রগুলো হলো:
- লিঙ্গ ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তি,
- সামাজিক দায়বদ্ধতা ও
- সহনশীলতা।
দাতব্য সংস্থাটি মূলত তরুণ জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে কর্মসূচি পরিচালনা করে, যাতে এই জনগোষ্ঠী সামাজিক পরিবর্তনে প্রধান ভূমিকা পালনের পাশাপাশি ইতিবাচক পরিবর্তনের সুবিধা ভোগ করতে সক্ষম হয়।
গঠন ও পরিচালনা
[সম্পাদনা]ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ একটি সীমাবদ্ধ (লিমিটেড) প্রতিষ্ঠান। এর আন্তর্জাতিক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে শাখা কার্যালয়গুলোর ওপর নির্ভরশীল। শাখা কার্যালয়গুলোর মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী হলো:
- ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ আয়ারল্যান্ড; মূল প্রতিষ্ঠানের পরিপূরক সংস্থা হিসেবে কাজ করা আয়ারল্যান্ডীয় দাতব্য সংস্থা।
- ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ ভারত; "ভিএসও ইন্ডিয়া ট্রাস্ট" নামক স্বায়ত্তশাসিত দাতব্য সংস্থার সাথে চুক্তির ভিত্তিতে কাজ করে। এই চুক্তির মাধ্যমে ভিএসও ইন্ডিয়া ট্রাস্ট মূল প্রতিষ্ঠানের ট্রেডমার্ক বহন করার পাশাপাশি কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
- স্টিশটিং ভিএসও নেদারল্যান্ড; এটিও চুক্তিভিত্তিক টেডমার্কবাহী ওলন্দাজ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে এই সংস্থার সমস্ত হিসাব মূল সংস্থার সাথে একীভূত করা হয়।
- ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ যুক্তরাষ্ট্র; ২০১৮ সালের মার্চে গঠন করা হয়।
ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজের ৯ সদস্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক পরিচালনা পর্ষদ সংস্থার বৈশ্বিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করে থাকে। দুইজন তরুণ উপদেষ্টাদের এই পর্ষদের অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়। সংস্থার নিয়মিত কার্যক্রম আন্তর্জাতিক পর্ষদ দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়। আন্তর্জাতিক পরিচালনা পর্ষদের প্রতিটি সদস্য সংস্থার বিভিন্ন দিক, যেমন জনশক্তি, কর্মসূচি, ব্যবসায়িক উন্নয়ন ও অর্থতহবিল ইত্যাদির জন্য দায়বদ্ধ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৫৮ সালে লন্ডন ভিত্তিক সংবাদপত্র দ্য সানডে টাইমসে একজন বিশপ সদ্য বিদ্যালয় পাশ করাদের নিয়ে একটি স্বচ্ছাসেবী দল গঠনের আহ্বান জানিয়ে একটি চিঠি প্রকাশ করেন। প্রাথমিকভাবে কেবল পুরুষ সদস্যদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পূর্বে শিক্ষা অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য স্বেচ্ছাসেবী দল গঠনের আহ্বান জানান। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে অ্যালেক ও মোরা ডিকিন্সন ভলান্টিয়ারিং সার্ভিস ওভারসিজ গঠন করেন।[৪] প্রাথমিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছু অনভিজ্ঞ স্বেচ্ছাসেবীরা খরচ ও বাসস্থানের বিনিময়ে স্বেচ্ছাসেবা দিত। পরবর্তীতে ১৯৬২ সাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতকদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রম শুরু হয়।[৫]
১৯৮০ সালের দিকে অনভিজ্ঞ স্বেচ্ছাসেবীদের সম্পূর্ণভাবে বাদ দিয়ে স্বেচ্ছাসেবার মেয়াদ দুই বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়।[৬] এতে সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবীদের সংখ্যা ৭৫০-এ নেমে এলেও ২০০৩ সাল নাগাদ আবার ১৪০০ পর্যন্ত উঠে যায়। ২০০৪ সাল থেকে কমপক্ষে দুই বছর কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ২০ থেকে ৭৫ বছর বয়সের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবী নেওয়া হতে থাকে।
১৯৯০ সালের শুরুর দিকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও দক্ষ সেচ্ছাসেবীদের চাহিদা দেখা দিলে কানাডা, নেদারল্যান্ড, কেনিয়া/উগান্ডা (ভিএসও জিটলি) ও ফিলিপাইন (ভিএসও বাহাগিনান) প্রভৃতি দেশে ভিএসওর সহযোগী সংগঠন গড়ে তোলা হয়।[৭] ভিএসও ২০০৪ সালে ভারতীয় বেসরকারি সংস্থা মিত্রা'র স্বেচ্ছাসেবী অঙ্গসংগঠন আইভলান্টিয়ারের সাথে "আইভলান্টিয়ার ওভারসিজ" নামে সংস্থা গড়ে তোলে। এই সময়ের মধ্যে আয়ারল্যান্ড, চীন, ভারত ও উপরোল্লিখিত দেশসমূহে কর্মকাণ্ড বিস্তারের জন্য ভিএসও'র গঠনতন্ত্রকে আন্তর্জাতিকীকরণ করা হয়।[৮] এই সমস্ত দেশ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে নিয়োগকৃত স্বেচ্ছাসেবীরা যেকোনো দেশে যেকোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারে (যেমন আয়ারল্যান্ডের একজন স্বেচ্ছাসেবী নেপালে কিংবা উগান্ডার একজন স্বেচ্ছাসেবী তাজিকিস্তানে কাজ করতে পারে)।[৯]
২০১১ সালে ভিএসও যুক্তরাজ্য সরকারের আন্তর্জাতিক নাগরিক সেবা কর্মসূচিতে ১৮ থেকে ২০ বছরের স্বচ্ছাসেবী যোগানের জন্য একটি সংঘ প্রতিষ্ঠা করে।[১০] ইউকে এইডের অর্থায়নে এই কর্মসূচিতে রেলেই ইন্টারন্যাশনাল ও রেস্টলেস ডেভেলপমেন্ট প্রভৃতি দাতব্য সংস্থাও যুক্ত হয়। ২০১৬-১৭ সালে ভিএসও'র আন্তর্জাতিক নাগরিক সেবা কর্মসূচিতে প্রায় ৩,০৯০ জন স্বেচ্ছাসেবী কাজ করেন।[১১]
২০১৭ সালে "উন্নয়নের জন্য স্বেচ্ছাসেবা" কর্মসূচির জন্য যুক্তরাজ্য সরকারের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগ (ইউকে এইড) ভিএসওকে ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যমানের পুরস্কারে ভূষিত করে। দরিদ্র ও অরক্ষিত জনগোষ্ঠীর জন্য অংশগ্রহণমূলক স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা খাতের উন্নতি ও সেই সাথে জীবিকা উপার্জনের সুযোগ দেয়ার লক্ষ্যে ভিএসও'র এই ত্রিবার্ষিক কর্মসূচি পরিচালিত হয়। সংস্থাটি সারা বিশ্বে ২ মিলিয়নের বেশি দরিদ্র ও প্রান্তীয় জনগোষ্ঠীকে এই প্রকল্পের আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করে। ইউকে এইড কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান ভিএসও'র কর্মসূচির বিভিন্ন অংশ, বিশেষ করে তিনটি মূল উদ্দেশ্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। প্রকল্পের প্রথম বছরেই আন্তর্জাতিকভাবে ৬০৬জন ও জাতীয়ভাবে ৯২০জন সেচ্ছাসেবীকে আন্তর্জাতিকভাবে নিয়োজিত করে।[১২]
বর্তমান প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ বর্তমানে আন্তর্জাতিকভাবে যেসব কর্মসূচি পরিচালনা করছে। ভিএসও প্রধানত বিভিন্ন দেশে ব্যাপক-পরিসরে সমন্বিত শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জীবিকা উন্নয়ন কর্মসূচির পৃষ্ঠপোষক। ২০১৭-১৮ সাল নাগাদ ১.৪ মিলিয়ন মানুষ এই কর্মসূচির আওতায় আসে।[১৩] সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ, নেপাল, ফিলিপাইন ও সিয়েরা লিওন প্রভৃতি দেশে দুর্যোগ-পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় কাজ করছে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা মোকাবেলায় গৃহভিত্তিক শিশুসেবা ও শিক্ষা (ইসিসিই) কর্মসূচি পরিচালনা করছে।[১৪] এছাড়া ভিএসও বিভিন্ন সম্প্রদায় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের নীতিগত সংলাপে তথ্য সরবরাহের কাজ করে। সাম্প্রতিককালে আফ্রিকান ইউনিয়নের লিঙ্গনীতি ও কেনিয়ায় বিশেষায়িত শিক্ষা চাহিদা নীতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। যুক্তরাজ্য সরকারের কন্যা শিশুর শিক্ষা চ্যালেঞ্জের অংশ হিসেবে নেপালে অংশগ্রহণমূলক শিক্ষা কার্যক্রমে ১০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যমানের পুরস্কার প্রদান করে। কিশোরী মেয়েদের সহায়তার জন্য এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ তহবিল। প্রান্তীয় মেয়ে শিশুদের জন্য পরিচালিয় "ভগিনীর জন্য ভগিনী" শিক্ষা কার্যক্রম নেপালের প্রথম দলভিত্তিক শিক্ষা কর্মসূচি।[১৫]
বর্তমানে নাগরিক সমাজের পর্যবেক্ষণ ভিএসও'র কার্যক্রম পরিচালনার মূল অংশ হয়ে উঠেছে। সংস্থাটি ২০১৭-১৮ সালে নেপাল ও উগান্ডায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ২০,০০০ এর বেশি সংখ্যক মানুষকে কাজে লাগায়।[১৬] এছাড়া প্রায় সাতটি দেশে তরুণ সমাজের জন্য জাতীয় পর্যায়ে প্লাটফর্ম তৈরির কাজ করছে।[১৭]
আন্তর্জাতিক উন্নয়নের জন্য স্বেচ্ছাসেবী ফোরামের অংশ হিসেবে স্বেচ্ছাসেবার মাধ্যমে দায়বদ্ধতার বৈশ্বিক মান বিকাশে ভিএসও অবদান রাখছে।
অংশীদারিত্ব
[সম্পাদনা]ভলান্টারি সার্ভিস ওভারসিজ বিভিন্ন স্থানীয় সম্প্রদায় বা সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সাথে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে তাদের প্রভাব ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে। এছাড়া ভিএসও বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান, যেমন অ্যাক্সেঞ্চার,[১৮] র্যান্ডস্টেড[১৯] ও বাংলাদেশের দরিদ্র ও প্রান্তীয় কৃষকদের জীবিকা উন্নয়নের জন্য সিনজেন্টা প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের সাথেও কাজ করছে।[২০]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSOannual%20report1819.pdf
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSO-Annual-Report17-18.pdf
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSOannual%20report1819.pdf
- ↑ Critical Perspectives on Service-Learning in Higher Education। পৃষ্ঠা ১৬। আইএসবিএন 9781137383259।
- ↑ "Volunteering"। ব্রেডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Good to meet you… Tom Jackson"। দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Putting children first: transforming education in Cambodia"। ভিএসও বাহাগিনান। ৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Dublin doctor helping Africans most in need"। দ্য আইরিশ টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "History Voluntary Service Overseas (VSO)"। প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট। ৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSO-Annual-Report17-18.pdf
- ↑ home-based early childhood care and education (ECCE) in emergencies
- ↑ "Equality in education for girls"। ভিএসও (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৩-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-২৩।
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSO-Annual-Report17-18.pdf
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSO-Annual-Report17-18.pdf
- ↑ "VSO Business Partnership Program"। অ্যাক্সেঞ্চার। ১৯ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "VSO (Voluntary Service Overseas)"। র্যান্ডস্টেড হোল্ডিং। ৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ https://www.vsointernational.org/sites/default/files/VSO-Annual-Report17-18.pdf
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- "How a Kenyan VSO volunteer is helping the health crisis in Malawi", দ্য নেশন, মালাউই, ২৬ মে ২০০৬
- "Mica's Lost His family - I Wept For Him", সানডে মিরর, ২১ মে ২০০৬
- "VSO focuses on senior teachers", এডুকেশন গার্ডিয়ান, ১০ জানুয়ারি ২০০৬
- "Eight Ways to Change the World", দ্য গার্ডিয়ান, ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫
- "Women lead as overseas volunteers", গার্ডিয়ান, ২০ মার্চ ২০০১
- "Brian Deer investigates VSO", লন্ডন সানডে টাইমস, ২৬ এপ্রিল ১৯৯৮
- "Meet the VSO Volunteers" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জুলাই ২০২০ তারিখে গ্রাসিয়া, জুলাই ২০১১