বাংলাদেশের নদীর তালিকা
দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তর্গত বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত ''বাংলাদেশের নদ-নদী: সংজ্ঞা ও সংখ্যা'' শীর্ষক গ্রন্থের তথ্যমতে শাখা-প্রশাখাসহ প্রায় ১,০০৮ টি নদ-নদী বিপুল জলরাশি নিয়ে ২২,১৫৫ কিলোমিটার জায়গা দখল করে দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর তথ্য মতে ২০১৩ সালে বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা ছিল ৩১০টি । বর্তমানে বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা প্রায় ১,০০৮ টি । এ নদ-নদীগুলোর উপনদী ও শাখানদী রয়েছে। উপনদী শাখানদীসহ বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় ২২,১৫৫ কিলোমিটার ।
বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা কত এটা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। আমাদের সমাজে ও বিসিএস ভিত্তিক বইগুলোতে ৭০০ বা ২৩০ এমনকি ১৩ শত টি এই তথ্য প্রচলিত রয়েছে। তবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর গবেষণা মতে বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা ৪০৫ টি ।
বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকাই শত শত নদীর মাধ্যমে বয়ে আসা পলি মাটি জমে তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধান প্রধান নদ-নদীসমূহের তালিকা নিম্নে প্রদান করা হল:
বাংলাদেশের প্রধান নদ-নদী
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীমাতৃক বাংলাদেশে অসংখ্য নদনদী রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান নদ-নদীগুলো হলো:
এই প্রধান নদ ও নদী গুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
পদ্মা: পদ্মা নদী ভারত ও ভারতের উত্তরবঙ্গে গঙ্গা এবং বাংলাদেশের পদ্মা নামে পরিচিত। এর উৎপত্তিস্থল মধ্য হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ। উত্তর ভারতের কয়েকটি রাজ্য অতিক্রম করে গঙ্গা রাজশাহী জেলা দিয়ে পদ্মা নামে বাংলাদেশের প্রবেশ করেছে। এটি গোয়ালন্দের নিকট ব্রহ্মপুত্রের প্রধান ধারা যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। চাঁদপুরে এসে এ নদী মেঘনার সঙ্গে মিলিত হয়ে বরিশাল ও নোয়াখালী অতিক্রম করে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম নদী গঙ্গা-পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের আয়তন ৩৪,১৮৮ বর্গ কিঃমিঃ। পশ্চিম থেকে পূর্বের নিম্ন গঙ্গা অসংখ্য শাখা নদীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে : ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতী, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা,মধুমতি, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।[১]
ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা :তিব্বতের মানস সরোবরে ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে। আসাম হয়ে বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলা এটি প্রবেশ করেছে। ব্রহ্মপুত্র প্রধান ধারাটি এক সময় ময়মনসিংহের মধ্য দিয়ে উত্তর পশ্চিম দিক থেকেও দক্ষিণ পূর্ব দিকে আড়াআড়িভাবে প্রবাহিত হতো। কিন্তু ১৭৮৭ সালে সংঘটিত ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র তলোদেশ উন্নীত হওয়ায় পানির ধারণ ক্ষমতা বাইরে চলে যায় এবং নতুন স্রোতধারায় একটি শাখা নদীর সৃষ্টি হয়। এই নতুন স্রত ধারাটি যমুনা নামে পরিচিত। এটি দক্ষিণের গোয়ালন্দ পর্যন্ত যমুনা নদী বলে পরিচিত। যমুনা শাখা নদীর ধলেশ্বরী এবং ধলেশ্বরী শাখা নদী বুড়িগঙ্গা। ধরলা ও তিস্তা ব্রহ্মপুত্র উপনদী। করতোয়া ও আত্রাই হল যমুনার উপনদী। ব্রহ্মপুত্রের দৈর্ঘ্য ২৮৯৭ কিলোমিটার। এর অববাহিকার আয়তন ৫,৮০,১৬০ বর্গ কিলোমিটার যার ৪৪,০৩০ কিলোমিটার বাংলাদেশে অবস্থিত।
মেঘনা: আসামের বরাক নদী নাগা মণিপুর অঞ্চলে উৎপত্তি হয়ে সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। এই মিলিত ধারা সুনামগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জের কাছে কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। এটি কিশোরগঞ্জের ভৈরব বাজার অতিক্রম করে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মুন্সিগঞ্জের কাছে বুড়িগঙ্গা,ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যা জলধারায় মেঘনায় এসে যুক্ত হয়েছে। সেখান থেকে চাঁদপুরের কাছে পদ্মা সাথে মিলিত বিস্মিত মোহনায় সৃষ্টি করেছে। এটি পতিত হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। মনু,তিতাস,গোমতী, বাউলাই মেঘনার শাখা নদী। বর্ষার সময় প্লাবন ও পলি মাটিতে মেঘনা বাংলাদেশের উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
কর্ণফুলী: বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের প্রধান নদী কর্ণফুলী। এর উৎপত্তিস্থল লুসাই পাহাড়ে। ৩২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদী চট্টগ্রাম শহরের খুব কাজটি এবং বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হচ্ছে কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং ও রাঙখিয়াং।বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম কর্ণফুলী তীরে অবস্থিত। পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য এ নদীর গুরুত্ব অধিক।
পাউবো নির্ধারিত অন্যান্য নদী
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন মোট ৭০০ টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি) , উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।[২]
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]- আঠারবাঁকি নদী
- আড়িয়াল খাঁ নদ
- আতাই নদী
- আন্ধারমানিক নদী
- আফ্রা নদী
- অর্পণগাছিয়া নদী
- ইছামতি-কালিন্দি
- কচা নদী
- কপোতাক্ষ নদ
- কুমার নদ (চুয়াডাঙ্গা)
- কুমার নদী (ফরিদপুর-গোপালগঞ্জ)
- কুমার আপার নদী
- কুমার লোয়ার নদী
- কয়রা নদী
- করুলিয়া নদী
- কাকশিয়ালী নদী
- কাজীবাছা নদী
- কাটাখালী নদী
- কাটাখাল নদী
- কালীগঙ্গা নদী (পিরোজপুর),
- কীর্তনখোলা নদী
- খায়রাবাদ নদী
- খোলপেটুয়া নদী
- গড়াই নদী
- গুনাখালি নদী
- গলঘেসিয়া নদী
- গুলিশাখালী নদী
- ঘাঘর নদী
- ঘাসিয়াখালী নদী
- চত্রা নদী
- চুনকুড়ি নদী
- চন্দনা-বারাশিয়া নদী
- চাটখালী নদী
- চিত্রা নদী
- ঝপঝপিয়া নদী
- টর্কি নদী
- টিয়াখালি নদী
- ঢাকি নদী
- তেঁতুলিয়া নদী
- তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী
- দড়াটানা-পয়লাহারা নদী
- দাড়ির গাঙ নদী
- দেলুতি নদী
- নুন্দা-উত্রা নদী
- নবগঙ্গা নদী
- নড়িয়া নদী
- নেহালগঞ্জ-রঙমাটিয়া নদী
- পটুয়াখালী নদী
- পুটিমারি নদী
- পুরাতন পশুর নদী
- পশুর নদী
- পাণ্ডব নদী
- পানগুছি নদী
- পালং নদী
- ফটকি নদী
- বগী নদী
- বুড়িশ্বর-পায়রা নদী
- বলেশ্বর নদী
- বাদুড়গাছা নদী
- বিশখালী নদী
- বিশারকন্দা-বাগদা নদী
- বিষ্ণু-কুমারখালি নদী
- বেগবতী নদী
- বেতনা নদী
- বেলুয়া নদী
- ভদ্রা নদী
- ভুবনেশ্বর নদী
- ভৈরব নদ
- ভৈরব নদী (বাগেরহাট)
- ভৈরব-কপোতাক্ষ নদ
- ভোলা নদী
- মংলা নদী
- মুক্তেশ্বরী টেকা নদী
- মধুমতি নদী
- মরিচ্চাপ-লবঙ্গবতী নদী
- মাথাভাঙ্গা নদী
- মাদারগাঙ নদী
- মাদারীপুর বিলরুট নদী
- মালঞ্চ নদী
- মিনহাজ নদী
- রূপসা নদী
- রাবনাবাদ নদী
- রায়মঙ্গল নদী
- লোহালিয়া নদী
- শাকবাড়িয়া নদী
- শাতলা-হারতা-নাথারকান্দা নদী
- শালদহ নদী
- শিবসা নদী
- শোলমারি নদী
- সুগন্ধা নদী
- সন্ধ্যা নদী
- সয়া-হাড়িভাঙ্গা নদী
- সাপমারা-হাবড়া নদী
- সালতা নদী
- সিরাজপুর হাওর নদী
- হরি নদী
- হরিহর নদী
- হামকুড়া নদী
- হাড়িয়া নদী
- হাপরখালী নদী
- হাবরখালী নদী
- হিশনা-ঝাঞ্চা নদী
- মালঞ্চ নদী ফরিদপুর
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]- আখিরা-মাচ্চা নদী
- আত্রাই নদী
- আত্রাই বা কাঁকড়া নদী (দিনাজপুর)
- আত্রাই বা গুড় নদী (নওগাঁ-নাটোর)
- আত্রাই নদী (পাবনা)
- আলাই নদী
- আলাইকুমারী নদী
- ইছামতি নদী (দিনাজপুর)
- ইছামতি নদী (পাবনা)
- ইছামতি নদী (বগুড়া)
- ইছামতি নদী (বগুড়া-সিরাজগঞ্জ)
- ইরামতি নদী
- করতোয়া নদী
- করতোয়া নদী (নীলফামারী)
- কাগেশ্বরী নদী
- কাটাখালী নদী (গাইবান্ধা)
- কালা নদী
- কালাপানি নদী
- কালুদাহা নদী
- কুমলাল-নাউতারা নদী
- কুরুম নদী
- কুলিক নদী
- খড়খড়িয়া-তিলাই নদী
- খালসিডিঙ্গি নদী
- গদাই নদী
- গভেশ্বরী নদী
- পদ্মা নদী
- গাংনাই নদী
- গিদারী নদী
- গিরাই নদী
- গুকসী নদী
- গোবরা নদী
- গোহালা নদী
- ঘড়িয়া খাল নদী
- ঘাঘট নদী
- ঘিরনাই নদী
- ঘোড়ামারা নদী
- চাওয়াই নদী
- চিকনাই নদী
- চিকলী নদী
- চিরি নদী
- চিড়ি নদী
- চুঙ্গাভাঙ্গা নদী
- ছাতনাই নদী
- ছোট ঢেপা নদী
- ছোট যমুনা নদী
- ছোট সেনুয়া নদী
- টাঙ্গন নদী
- ডাহুক নদী
- ঢেপা নদী
- তালমা নদী
- তিস্তা নদী
- তিস্তা নদী (পঞ্চগড়)
- তীরনই নদী
- তীরনই নদী (পঞ্চগড়)
- তুলসীগঙ্গা নদী
- দুধকুমার নদী
- দেওনাই-চাড়ালকাটা-যমুনেশ্বরী নদী
- ধরলা নদী
- ধাইজান নদী
- ধুম নদী
- নর্ত নদী
- নলশীসা নদী
- নলেয়া নদী
- নাগর আপার নদী
- নাগর লোয়ার নদী
- নারোদ নদী
- পলিমারি নদী
- পাগলা নদী
- পাথরঘাটা নদী
- পাথরাজ নদী
- পুনর্ভবা নদী
- পেটকী নদী
- ফকিরনী নদী
- ফুলকুমার নদী
- ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
- বড়াল আপার নদী
- বড়াল লোয়ার নদী
- বাঙালি নদী
- বাদাই নদী
- বার্নাই নদী
- বান্নী নদী
- বুরাইল নদী
- বুল্লাই নদী
- বুড়িখোড়া নদী
- বুড়ি তিস্তা নদী
- বেরং নদী
- বেলান নদী
- বেসানী নদী
- বোরকা নদী
- ভাদাই নদী
- ভুল্লী নদী
- ভেরসা নদী
- মহানন্দা আপার নদী
- মহানন্দা লোয়ার নদী
- মাইলা নদী
- মালদাহা নদী
- মুসাখান নদী
- মানস নদী
- যমুনা নদী (পঞ্চগড়)
- রতনাই নদী
- রামচণ্ডি নদী
- রাক্ষসিনী-তেঁতুলিয়া নদী
- লেংগা নদী
- লোনা নদী
- শিব নদী
- সতী-স্বর্ণামতি-ভাটেশ্বরী নদী
- সিমলাজান নদী
- সিরামাখালী খাল নদী
- সিংগিমারী নদী
- সুই নদী
- সেনুয়া নদী
- শুক নদী
- হারাবতী নদী
- হুড়াসাগর নদী
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]- আত্রাখালি নদী
- আবুয়া নদী বা নান্দিয়া গাং
- আমরি খাল নদী
- ইসদার খাল-বারভাঙ্গা নদী
- উপদাখালী নদী
- উমিয়াম নদী
- কর্ণঝরা নদী
- কর্ণ-বালজা নদী
- করিস নদী
- কাঁচামাটিয়া নদী
- কাপনা নদী
- কামারখাল নদী
- কামারখালী নদী
- কালদাহার-কানিয়াকুল নদী
- কালনী নদী
- কালাপানিঝরা নদী
- কুশিয়ারা নদী
- কোরাঙ্গী নদী
- খাজাচিং নদী
- খাসিমারা নদী
- খেপা নদী
- খোয়াই নদী
- গুমাই নদী
- ঘাগটিয়া নদী
- ঘানুরা-বগালা নদী
- ঘোড়াউত্রা নদী
- চামতি নদী
- চিতলখালী নদী
- চেলা নদী
- জাফলং-ডাউকি নদী
- জালিয়া ছড়া নদী
- জালুখালি নদী
- জুরী নদী
- ডাউকা নদী
- ধলা নদী
- দুধদা নদী
- দোলতা নদী
- ধনু নদী
- ধলাই-বিসনাই নদী
- ধলাই নদী
- নকলা-সুন্দ্রাকাশি নদী
- নরসুন্দা নদী
- নলজুর নদী
- নয়াগাং নদী
- নয়া গাং নদী
- নিতাই নদী
- পাটনাই-পাইকারতলা নদী
- পাবিজুড়ি-কুশি গাঙ-কুশিয়া নদী
- পিয়াইন নদী
- পিয়াইন নদী (সুনামগঞ্জ-নেত্রকোণা)
- পুরনো সুরমা নদী
- পোড়া খাল-খাইয়া নদী
- বটরখাল নদী
- বড় গাং নদী
- বাউলাই নদী
- বাথাইল নদী
- বালই নদী
- বিজনা-গুঙ্গাইজুরি নদী
- বিবিয়ানা নদী
- বেকরা নদী
- বেতৈর নদী
- বেদুরি নদী
- ভাবনা-বাঁশিয়া-বহিয়া নদী
- ভোগাই-কংস নদী
- মগড়া নদী
- মনু নদী
- মরা সুরমা নদী
- মহারশি নদী
- মহাসিং নদী
- মালিজি নদী
- মিরগী নদী
- জাদুকাটা-রক্তি নদী
- লংলা নদী
- লাইন নদী
- লাউরানজানি নদী
- লুভা নদী
- সাইদুলি-বারনি নদী
- সাতারখালী নদী
- সারি গোয়াইন নদী
- সিনাই নদী
- সিঙ্গুয়া নদী
- সুতাং নদী
- সুরমা নদী
- সোনাই-বরদাল নদী
- সোমেশ্বরী নদী
- সোমেশ্বরী নদী (ধর্মপাশা)
- সোমেশ্বরী নদী (শ্রীবর্দী-ঝিনাইগাতি)
রাকতী নদী
কিনসী নদী ( সুনাম গন্জ ) সারী গোয়াইন নদী ( গোয়াইন নদী )
উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]- আইমন-আখিলা নদী
- আইমন-মোবারি নদী
- আড়িয়াল খাঁ নদী
- ইছামতি নদী (মানিকগঞ্জ)
- ইছামতি নদী (সিরাজদিখান)
- ইলিশমারী নদী
- এলংজানী নদী
- কাটাখালি নদী
- কালিগঙ্গা নদী (মানিকগঞ্জ)
- খিরো নদী (ত্রিশাল)
- খিরো নদী (ভালুকা)
- গাংডুবি নদী
- গাজীখালী নদী
- গোল্লার নদী
- চাতাল নদী
- চাপাই নদী
- চিলাই নদী
- জয়পাড়া খাল নদী
- ঝারকাটা নদী
- জিঞ্জিরাম নদী
- ঝিনাই নদী
- টঙ্গী নদী
- টংকি নদী
- তালতলা নদী
- তুরাগ নদী
- তুলসীখালী নদী
- ধলেশ্বরী নদী
- নাগদা নদী
- নাঙ্গলা নদী
- নালজুরি নদী
- নাংলী নদী
- পদ্মা নদী
- পাগারিয়া-শিলা নদী
- পারুলি খাল নদী
- পাহাড়িয়া নদী
- পুরনো ধলেশ্বরী নদী
- পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
- পুংলী নদী
- বংশী নদী
- বংশী নদী (সাভার)
- ব্রহ্মপুত্র নদী (নরসিংদী-মুন্সীগঞ্জ)
- বাকসাতরা নদী
- বাজ্জা-মেধুয়া নদী
- বানার আপার নদী
- বানার লোয়ার নদী
- বালু নদী
- বুড়িগঙ্গা নদী
- বৈরান নদী
- বোশখালীর নদী
- মরা জিঞ্জিরাম নদী
- মাহারি নদী
- মিনিখালী নদী
- লাবুন্ধা নদী
- লোহাজং নদী
- শীতলক্ষ্যা নদী
- সালদা নদী
- সুতী নদী
- সুতিয়া নদী
- সোনাখালী নদী
- হাই নদী
- হাড়িদোয়া নদী
পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী
[সম্পাদনা]- আর্সি-নালিয়া নদী
- কাকড়ি নদী
- কাস্তি নদী
- গোমতী নদী
- ঘুংঘুর নদী
- ছোট ফেনী নদী
- ডাকাতিয়া নদী
- ডাসাডিয়া নদী
- তিতাস নদী
- পুরনো তিতাস নদী
- ধনাগোদা নদী
- ফেনী নদী
- বিজলি নদী
- বুড়ি নদী
- ভুলুয়া নদী
- মুহুরী নদী
- মেঘনা আপার নদী
- মেঘনা লোয়ার নদী
- লহর নদী
- লংগন বলভদ্রা নদী
- সালদা নদী
- সেলোনিয়া নদী
- সোনাই নদী
- মুহুরী নদী
- হাওড়া নদী
বাংলাদেশ-ভারত-মায়ানমার আন্তঃসীমান্ত নদীর তালিকা
[সম্পাদনা]- রায়মঙ্গল
- ইছামতী-কালিন্দী
- বেতনা-কোদালিয়া
- ভৈরব-কপোতাক্ষ
- মাথাভাঙ্গা
- গঙ্গা
- পাগলা
- আত্রাই
- পুনর্ভবা
- তেতুলিয়া
- টাংগন
- কুলিক বা কোকিল
- নাগর
- মহানন্দা
- ডাহুক
- করতোয়া
- তালমা
- ঘোড়ামারা
- দিওনাই-যমুনেশ্বরী
- বুড়িতিস্তা
- তিস্তা
- ধরলা
- দুধকুমার
- ব্রহ্মপুত্র
- জিঞ্জিরাম
- চিল্লাখালি
- ভোগাই
- সোমেশ্বরী
- দামালিয়া/যালুখালী
- নয়াগাঙ
- উমিয়াম
- যাদুকাটা
- ধলা
- পিয়াইন
- শারি-গোয়াইন
- সুরমা
- কুশিয়ারা
- সোনাই-বারদল
- জুরি
- মনু
- ধলাই
- লংলা
- খোয়াই
- সুতাং
- সোনাই
- হাওড়া
- বিজনী
- সালদা
- গোমতী
- কাকরাই-ডাকাতিয়া
- সিলোনিয়া
- মুহুরী
- ফেনী
- কর্ণফুলি
- নিতাই
- সাংগু
- মাতামুহুরী
- নাফ[৩]
অন্যান্য নদী
[সম্পাদনা]উপরে উল্লেখিত আন্তঃসীমান্ত নদী এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবাহিত ৪০৫টি নদী ছাড়াও আরও প্রায় চার শতাধিক নদী রয়েছে। সেসবের কিছু নদীর নাম নিচে দেয়া হলো।
- অমাবস্যাখালী নদী
- অযোধ্যা নদী
- অর্জুনদাড়া নদী
- আউলিয়াখানা নদী
- আমনদামন নদী
- আস্তাইল নদী
- কম্পো নদী
- কাওরাইদ নদী
- কাজীপুর নদী
- কালিন্দী নদী
- কাচমতি নদী
- খাড়িয়া নদী
- গন্দর নদী
- গুমানি নদী
- খোয়াথল্যাংতুইপুই নদী
- চিলাই নদী (সুনামগঞ্জ)
- চোরখাই নদী
- জলঢাকা নদী
- তেতুলিয়া নদী
- তৈনগাঙ
- থেগা নদী
- নাগেশ্বরী নদী
- ধানখালী নদী
- ধানসিঁড়ি নদী
- নীলগঞ্জ নদী
- পঞ্চবেণী
- প্রাণসায়র নদী
- ফটিকছড়ি নদী
- বরাক নদী
- বান্দসা নদী
- বুড়ো গৌরাঙ্গ নদী
- ময়ুর নদী
- রহমত খালি নদী
- রায়ডাক নদী
- লঙ্গাই নদী
- সোয়াই নদী
- হরবাংছড়া নদী
- হরিণঘাটা নদী
- হাড়িয়াভাঙা নদী
- হেরাচামতি নদী
- হালদা নদী
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ মাসুদ হাসান চৌধুরী (২০১২)। "পদ্মা নদী"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743। বাংলাদেশের নদ-নদী: সংজ্ঞা ও সংখ্যা; জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন | https://nrccb.portal.gov.bd/site/page/df835c45-cbd8-4397-8173-b015908d1d0a
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, বাংলাদেশের নদনদী: -বর্তমান গতিপ্রকৃতি, কথাপ্রকাশ, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, পৃষ্ঠা ৭-৮, ISBN 984-70120-0436-4.
- ↑ "আন্তঃসীমান্ত_নদী"। বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।