রাজশাহী
| রাজশাহী | |
|---|---|
| শহর | |
|
উপর থেকে: রাজশাহী শহরের স্কাইলাইন, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রশাসনিক ভবন, আমের চারপাশে,রাজশাহী কলেজের প্রশাসনিক ভবন | |
| ডাকনাম: শিক্ষা নগরী, রেশম নগরী, নির্মল বায়ুর শহর, সবুজ নগরী | |
| বাংলাদেশে রাজশাহীর অবস্থান | |
| স্থানাঙ্ক: ২৪°২২′ উত্তর ৮৮°৩৬′ পূর্ব / ২৪.৩৬৭° উত্তর ৮৮.৬০০° পূর্ব | |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| বিভাগ | রাজশাহী |
| জেলা | রাজশাহী |
| প্রতিষ্ঠা | ১৭৭২ |
| পৌরসভা | ১৮৭৬ |
| সিটি কর্পোরেশন | ১৯৯১ |
| সরকার | |
| • ধরন | মেয়র-কাউন্সিলর |
| • শাসক | রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন |
| আয়তন[১] | |
| • মোট | ৩৭.৩৪ বর্গমাইল (৯৬.৭২ বর্গকিমি) |
| উচ্চতা | ৫৯ ফুট (১৮ মিটার) |
| জনসংখ্যা (ডিজিটাল জনশুমারী ও গৃহগণনা-২০২২)[২] | |
| • মোট | ৫,৫২,৭৯১ জন সিটি কর্পোরেশনের স্থায়ী বাসিন্দা। |
| সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
| পোস্ট কোড | ৬০০০, ৬১০০, ৬২০৩ |
| জাতীয় টেলিফোন কোড | +৮৮০ |
| টেলিফোন কোড নতুন | ০২৫৮৮৮ |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
রাজশাহী বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মহানগরী। রাজশাহী আয়তনে বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ এবং জনসংখ্যায় ৯ম বৃহত্তম মহানগর। রাজশাহী শহর পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় শহর। রাজশাহী শহরের নিকটে প্রাচীন বাংলার বেশ কয়েকটি রাজধানী শহর অবস্থিত। এদের মাঝে লক্ষ্ণৌতি বা লক্ষণাবতী, মহাস্থানগড় ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী রেশমীবস্ত্র, আম, লিচু এবং মিষ্টান্নসামগ্রীর জন্য প্রসিদ্ধ। রেশমীবস্ত্রের কারণে রাজশাহীকে রেশম নগরী নামেও ডাকা হয়। রাজশাহী শহরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী কলেজ এ শহরে অবস্থিত। রাজশাহী শহরে এবং এর আশেপাশে বেশ কিছু বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক মসজিদ, মন্দির ও উপাসনালয় তথা ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে। রাজশাহী বাংলাদেশের শহরগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন এবং সবুজ।[৩]

ইতিহাস
[সম্পাদনা]রাজশাহী সুপ্রাচীন ঐতিহ্য মণ্ডিত একটি শহর। অনেক আগে থেকে এই শহরটি প্রাচীন বাংলায় পরিচিত ছিল।
প্রাচীন ও মধ্যযুগ
[সম্পাদনা]রাজশাহী ছিল প্রাচীন বাংলার পুন্ড্র সাম্রাজ্যের অংশ। বিখ্যাত সেন বংশের রাজা বিজয় সেনের সময়ের রাজধানী বর্তমান রাজশাহী শহর থেকে মাত্র ৯ কিমি দূরে অবস্থিত ছিল। মধ্যযুগে বর্তমান রাজশাহী পরিচিত ছিল রামপুর বোয়ালিয়া নামে। এর সূত্র ধরে এখনও রাজশাহী শহরের একটি থানার নাম বোয়ালিয়া।
আধুনিক যুগ
[সম্পাদনা]রাজশাহী শহরকে কেন্দ্র করে ১৭৭২ সালে জেলা গঠন করা হয়। ১৮৭৬ সালে গঠিত হয় রাজশাহী পৌরসভা। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হয়।
ব্রিটিশ রাজত্বের সময়েও রাজশাহী বোয়ালিয়া নামে পরিচিত ছিল। তখন এটি ছিল তৎকালীন পূর্ববঙ্গ ও আসাম অঞ্চলের অর্ন্তগত রাজশাহী জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র। রাজশাহীকে সে সময়ে রেশম চাষের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছিল। তখন রাজশাহীতে একটি সরকারি কলেজ ও রেশম শিল্পের জন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়। সেসময় থেকে দেশবিভাগের পূর্ব পর্যন্ত পদ্মা নদীর উপর দিয়ে প্রতিদিন যাত্রীবাহী স্টিমার চলাচল করত।
১২ জুন ১৮৯৭ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে রাজশাহী শহরের বেশীরভাগ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে অনেক ভবন আবার নতুন করে স্থাপিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধে রাজশাহী
[সম্পাদনা]মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে রাজশাহী তথা সারা বাংলাদেশের সবচেয়ে স্মরণীয় এবং গৌরবময় অধ্যায় হচ্ছে রাজশাহী পুলিশ লাইনের রক্তক্ষয়ী প্রতিরোধ যুদ্ধ। ১৯৭১ এর অসহযোগ আন্দোলনের সময় থেকেই তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় প্রতিটি জনপদে আন্দোলনরত ছাত্র জনতার সাথে সকল স্তরের পুলিশ সদস্যগণ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছিলেন। এ সকল ঘটনা সমূহ জেলা, মহকুমা ও থানা পর্যায়ের সংগ্রামী জনগণকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করে তোলে। ২৫শে মার্চের কালো রাত্রে রাজারবাগ পুলিশ লাইন আক্রমণের সংবাদ সারাদেশে ছড়িয়ে পরে। রাজশাহী পুলিশ লাইন সেনাবাহিনী কর্তৃক আক্রান্ত হতে পারে এমন আশঙ্কা বাঙালী পুলিশ সদস্যদের মনের মধ্যে কাজ করেছিল। এ সকল কারণে আগে থেকেই রাজশাহী পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্যগণ মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন। মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে রাজশাহী পুলিশ লাইনের বাঙালী পুলিশ সদস্যগণ নিরাপত্তার জন্য পুলিশ লাইনের চতুর্দিকে পরিখা খনন করেন। কয়েকটি বাংকারও তৈরি করা হয়।
ভূপ্রকৃতি
[সম্পাদনা]ভৌগোলিকভাবে রাজশাহী বরেন্দ্র অঞ্চলে অবস্থিত, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৩ মিটার (৭৫ ফুট) উচ্চতায় এবং এর অবস্থান ২৪°২২′২৬″ উত্তর ৮৮°৩৬′০৪″ পূর্ব / ২৪.৩৭৩৮৯° উত্তর ৮৮.৬০১১১° পূর্ব। শহরটি পদ্মা নদীর পলল সমভূমিতে অবস্থিত, যা শহরের দক্ষিণ পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এটি জেলা পবা উপজেলা দ্বারা পূর্ব, উত্তর এবং পশ্চিম দিকে সীমাবদ্ধ।[৪]
রাজশাহী জেলা উত্তরে নওগাঁ জেলা, পূর্বে নাটোর জেলা, এবং দক্ষিণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, পদ্মা নদী ও কুষ্টিয়া জেলা দ্বারা সীমাবদ্ধ।[৪]
জলবায়ু
[সম্পাদনা]কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী, রাজশাহীতে ক্রান্তীয় সাভানা জলবায়ু বিরাজমান। রাজশাহীর জলবায়ু সাধারণত মৌসুমী বায়ু, উচ্চ তাপমাত্রা, উল্লেখযোগ্য আর্দ্রতা এবং মাঝারি বৃষ্টিপাত দেখা যায়। গ্রীষ্মকাল মার্চের শুরুতে শুরু হয় এবং জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এপ্রিল, মে, জুন এবং জুলাই মাসে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৩২ থেকে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৯০ থেকে ৯৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং জানুয়ারি মাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা প্রায় ৭ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৪৫ থেকে ৬১ ডিগ্রি ফারেনহাইট) রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত মৌসুমী সময়ে ঘটে। জেলায় বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত প্রায় ১,৪৪৮ মিলিমিটার (৫৭.০ ইঞ্চি)।[৫]
| মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ৩০.০ (৮৬.০) |
৩৫.৪ (৯৫.৭) |
৪০.৩ (১০৪.৫) |
৪৫.১ (১১৩.২) |
৪৪.৮ (১১২.৬) |
৪৩.৬ (১১০.৫) |
৩৯.৭ (১০৩.৫) |
৩৫.৫ (৯৫.৯) |
৩৯.২ (১০২.৬) |
৩৫.৩ (৯৫.৫) |
৩৪.৩ (৯৩.৭) |
৩০.৩ (৮৬.৫) |
৪৫.১ (১১৩.২) |
| সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৫.৪ (৭৭.৭) |
২৮.০ (৮২.৪) |
৩৩.৫ (৯২.৩) |
৩৫.৯ (৯৬.৬) |
৩৪.৮ (৯৪.৬) |
৩৩.৩ (৯১.৯) |
৩২.০ (৮৯.৬) |
৩২.০ (৮৯.৬) |
৩২.৩ (৯০.১) |
৩১.৯ (৮৯.৪) |
২৯.৫ (৮৫.১) |
২৬.১ (৭৯.০) |
৩১.২ (৮৮.২) |
| দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১৮.৫ (৬৫.৩) |
২০.৬ (৬৯.১) |
২৫.৭ (৭৮.৩) |
২৮.৮ (৮৩.৮) |
২৯.১ (৮৪.৪) |
২৯.৪ (৮৪.৯) |
২৮.৯ (৮৪.০) |
২৯.১ (৮৪.৪) |
২৯.১ (৮৪.৪) |
২৭.৬ (৮১.৭) |
২৩.৫ (৭৪.৩) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
২৫.৮ (৭৮.৫) |
| সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১০.২ (৫০.৪) |
১৩.৩ (৫৫.৯) |
১৮.০ (৬৪.৪) |
২১.৭ (৭১.১) |
২৩.৫ (৭৪.৩) |
২৫.৫ (৭৭.৯) |
২৫.৯ (৭৮.৬) |
২৬.২ (৭৯.২) |
২৫.৯ (৭৮.৬) |
২৩.৪ (৭৪.১) |
১৭.৬ (৬৩.৭) |
১২.৮ (৫৫.০) |
২০.৩ (৬৮.৬) |
| সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | ১.৮ (৩৫.২) |
৩.৯ (৩৯.০) |
৮.৬ (৪৭.৫) |
১০.৮ (৫১.৪) |
১৪.৪ (৫৭.৯) |
২০.৩ (৬৮.৫) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
১৮.৩ (৬৪.৯) |
১২.৬ (৫৪.৭) |
১১.৪ (৫২.৫) |
৭.০ (৪৪.৬) |
৪.২ (৩৯.৬) |
১.৮ (৩৫.২) |
| অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ১৩ (০.৫) |
১৫ (০.৬) |
২৭ (১.১) |
৩৯ (১.৫) |
১২৯ (৫.১) |
২৭২ (১০.৭) |
৩০১ (১১.৯) |
২৬১ (১০.৩) |
২৩৪ (৯.২) |
১১২ (৪.৪) |
১৪ (০.৬) |
২ (০.১) |
১,৪১৯ (৫৬) |
| আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৪০ | ৩৫ | ৩৭ | ৪০ | ৫১ | ৭৯ | ৮৮ | ৮৫ | ৮০ | ৬৬ | ৬২ | ৫৯ | ৬০ |
| উৎস: weatherbase.com | |||||||||||||
এক সময় বায়ু দূষণ এর জন্য পরিচিত থাকলেও ২০১৪ সাল থেকে বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে কণিকা দূষণের মাত্রা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পায়। এসব উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে রূপান্তর, ব্যাটারিচালিত যানবাহনের ব্যবহার, কাঁচা রাস্তা পাকা করা, হাঁটা ও সাইকেল চালনা উৎসাহিত করা এবং গাছপালা রোপণ।[৬] পিএম১০ (PM10) এর মাত্রা ৬৭% হ্রাস পেয়েছিল এবং মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষভাবে ক্ষতিকর পিএম-২.৫ (PM2.5) এর মাত্রা ২০১৪ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ৭০ থেকে ৩৭ মাইক্রোগ্রাম প্রতি ঘনমিটারে নেমে এসেছিল।[৬] রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩.৪°সে ২০০৩ সালের ৯ জানুয়ারি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৫.১°সে ১৯৭২ সালের ১৮ মে।
উদ্যান ও সবুজায়ন
[সম্পাদনা]শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা রাজশাহী শহরের অন্যতম জনপ্রিয় জনসাধারণের স্থান। সবুজ গাছপালা ও ঘাসে ঘেরা বিস্তৃত এলাকায় বিভিন্ন প্রাণীর প্রজাতি সংরক্ষিত রয়েছে। এটি পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। শহরের অন্যান্য পার্কগুলোর মধ্যে রয়েছে ভুবন মোহন পার্ক এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলী পার্ক। শহীদ জিয়ার শিশু পার্ক বিশেষভাবে শিশুদের বিনোদনের জন্য নির্মিত হয়েছে। শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত পদ্মা নদীর তীরও একটি বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শহরের অনেক অংশে নদীর তীর পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে যাতে নগরবাসীরা বিনোদনের সুযোগ পায়। ২০১৫ সালে পুরাতন ডাচ বড়কুঠি ভবনের পাশে ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক এবং শাহমখদুম ঈদগাহর পাশে লালন শাহ পার্ক নির্মাণ করা হয় নদীর তীর ঘেঁষে,[৭] যাতে নগরবাসীরা পদ্মা নদীর দৃশ্য উপভোগ করতে পারে।
নগর প্রশাসন
[সম্পাদনা]রাজশাহী মহানগর রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন যা রাসিক নামে পরিচিত। রাজশাহী মহানগরকে রাসিক এর আওতায় ৩০ টি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়েছে।

শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]
রাজশাহী শিক্ষা নগরী নামে খ্যাত। দেশের বেশ কিছু নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই শহরে অবস্থিত।
রাজশাহীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ
[সম্পাদনা]সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী জেলাতে মোট ৩ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে, সেগুলো হলো
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী জেলাতে মোট ৪ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সেগুলো হলো:
স্বাস্থ্য বিষয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (সরকারি)
স্বাস্থ্য বিষয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বেসরকারি)
রাজশাহী জেলাতে বেসরকারি ভাবে গড়ে উঠা স্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ৩ টি মেডিকেল কলেজ, ১ টি ডেন্টাল কলেজ, ৫ টি নার্সিং কলেজ, ১১টি নার্সিং ইনস্টিটিউট, ১ টি ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি এবং ১ টি কমিউনিটি প্যারামেডিকেল ইনস্টিটিউট রয়েছে।
- ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ
- বারিন্দ মেডিকেল কলেজ
- শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ
- উদয়ন ডেন্টাল কলেজ
- ইসলামী ব্যাংক নার্সিং কলেজ
- উদয়ন নার্সিং কলেজ
- মির্জা নার্সিং কলেজ
- ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন নার্সিং কলেজ
- শাহ মখদুম নার্সিং কলেজ
- নার্সিং ইনস্টিটিউট, খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতাল
- এম রহমান নার্সিং ইনস্টিটিউট
- শাহ মখদুম নার্সিং ইনস্টিটিউট
- ডাঃ জুবাইদা খাতুন নার্সিং ইনস্টিটিউট
- জননী নার্সিং ইনস্টিটিউট
- প্রিমিয়ার নার্সিং ইনস্টিটিউট
- নগর নার্সিং ইনস্টিটিউট
- প্রভাতী নার্সিং ইনস্টিটিউট
- মমতা নার্সিং ইনস্টিটিউট
- গ্লোবাল নার্সিং ইনস্টিটিউট
- বারিন্দ ইনস্টিটিউট অব নার্সিং সায়েন্স
- প্রাইম ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি
- বাংলাদেশ কমিউনিটি প্যারামেডিকেল ইনস্টিটিউট
কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (সরকারি)
কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বেসরকারি)
- ইউসেপ রাজশাহী টেকনিক্যাল স্কুল
সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (সরকারি)
- রাজশাহী কলেজ
- রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ
- নিউ গভর্নমেন্ট ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী
- রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজ
- শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজ
- শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজ
- রাজশাহী সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
- রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল স্কুল ও কলেজ
- রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল
- হাজী মুহম্মদ মুহসীন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল
- পি এন সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ নজমুল হক সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- গভঃ ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, রাজশাহী
- সিরোইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- রাজশাহী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড স্কুল এন্ড কলেজ
- রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
- পুলিশ লাইনন্স স্কুল এন্ড কলেজ
সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বেসরকারি)
- হাউজিং এষ্টেট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয
- বঙ্গবন্ধু কলেজ রাজশাহী
গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ
[সম্পাদনা]গ্রেটার রোড, শেরশাহ্ রোড, কাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গির রোড, স্টেশন রোড, কাজী নজরুল ইসলাম স্বরণী, বিমান-বন্দর রোড, বেগম রোকেয়া রোড, দোশর মন্ডল রোড, রাণীবাজার-টিকাপাড়া রোড, সাহেব বাজার জিরোপয়েন্ট-নিউমার্কেট নতুন সড়ক, তালাইমারি রোড, টিবি রোড, রাজশাহী সিটি বাইপাস সড়ক, আলিফ লাম মিম ভাটা-বাইপাস সড়ক, ক্যান্টনমেন্ট রোড, টিটিসি রোড, প্যারা মেডিকেল রোড, মহিলা কলেজ রোড, সিএনবি রোড, পুরাতন নাটোর রোড, মালোপাড়া-রাণীবাজার ভায়া সষ্টিতলা কানেকটিং রোড, ভদ্রা-কামরুজ্জামান চত্বর রোড। এছাড়াও আরও রাস্তা রয়েছে। উপরে উল্লিখিত রাস্তাসমূহ ৪ লেন ও মাঝখানে ডিভাইডার রয়েছে।
রেলওয়ে যোগাযোগ
[সম্পাদনা]রাজশাহী থেকে অনেকগুলো আন্তঃনগর ও মেইল ট্রেন সার্ভিস রয়েছে। এসব ট্রেন এ করে ঢাকা, খুলনা, চিলাহাটি, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, রাজবাড়ী, কুষ্টিয়া, পাবনা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, সৈয়দপুর, যশোর যাওয়া যায়। আব্দুলপুর ষ্টেশন হতে রাজশাহী এর দিকে শুধুমাত্র সিঙ্গেল ব্রডগেজ রেল লাইন হওয়ার কারণে রাজশাহী হতে বগুড়া ও রংপুর এর সরাসরি কোনো ট্রেন নেই । কারণ বগুড়া ও রংপুরে মিটারগেজ রেল লাইন বিদ্যমান।
রাজশাহী থেকে ছেড়ে যাওয়া কিছু গুরুত্বপুর্ণ আন্তঃনগর ট্রেন এর মধ্যে বনলতা এক্সপ্রেস, পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্কসিটি এক্সপ্রেস, ধূমকেতু এক্সপ্রেস, সাগরদাড়ি এক্সপ্রেস, কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, তিতুমীর এক্সপ্রেস, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস, বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস, ঢালারচর এক্সপ্রেস, মধুমতি এক্সপ্রেস, টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস অন্যতম।
রাজশাহী শহরে ৩ টি রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে- রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন,বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশন, ও কোর্ট স্টেশন। শহরের উপকণ্ঠে হরিয়ান রেলস্টেশন বিদ্যমান।
রাজশাহীর তথ্য ও প্রযুক্তি
[সম্পাদনা]রাজশাহীর কোর্ট এলাকায় পদ্মা নদীর তীরে প্রায় ৩১ একর জমির উপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক অবস্থিত। এখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ১৪ হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান করার লক্ষে পার্কটি নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া পার্কটিতে সাতটি প্লট রাখা হয়েছে। এছাড়া রাজশাহীতে এখন প্রায় ১৫টি সফটওয়ার ফার্ম আছে। তাছাড়া এখানে দক্ষ জনবল তৈরির জন্য প্রায় ১০টি ট্রেনিং সেন্টার আছে; যা দিন দিন বাড়ছে।
উল্লেখযোগ্য স্থাপনা
[সম্পাদনা]বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের প্রাচীনতম জাদুঘর হচ্ছে রাজশাহীর বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর।[৮][৯] ১৯১৩ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড কারমাইকেল এটি উদ্বোধন করেন। বাঙালি ইতিহাস, ঐতিহ্য আর স্থাপত্যশিল্পের বিশাল সম্ভার রয়েছে এই বরেন্দ্র যাদুঘরে। এই জাদুঘর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রাচীন ইতিহাস, সংস্কৃতি আর প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে গবেষণার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহশালা। প্রতিদিন প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ এবং মুসলিম সভ্যতার নিদর্শন দেখতে কয়েকশ' দর্শনার্থী আসেন এখানে। ১৯৬৪ সাল থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এই জাদুঘর পরিচালনা করে আসছে।[১০]
সংবাদপত্র ও প্রেসক্লাব
[সম্পাদনা]রাজশাহী জেলা থেকে সোনালী সংবাদ, সানশাইন, দৈনিক বার্তা, সোনার দেশ, নতুন প্রভাত এবং আমাদের রাজশাহী সহ অনেকগুলি বাংলা দৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়।[১১] এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল যেমন - ধূমকেতু নিউজ, ধূমকেতু ডিজিটাল, রাজশাহী প্রবাহ বার্তা, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস, দ্য ক্যাম্পাস, রাজশাহীর কন্ঠ, আজকের রাজশাহী, সাহেব-বাজার টোয়েন্টিফোর ডটকম, রাজশাহী মেইল ,সিল্কসিটিনিউজ ডটকম, বরেন্দ্র টাইমস ডটকম, পদ্মাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম, উত্তরকাল ইত্যাদি সংবাদপত্র রয়েছে। সরকার পরিচালিত বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারের রাজশাহীতে ট্রান্সমিশন কেন্দ্র রয়েছে।
একটি স্থানীয় এফএম রেডিও স্টেশন, রেডিও পদ্মা ৯৯.২ মেগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি এবং রেডিও ফুর্তি ৮৮.০ মেগাহার্টজে সম্প্রচার করে।
রাজশাহী মহানগরীতে ৫টি প্রেস ক্লাব রয়েছে - রাজশাহী প্রেসক্লাব, রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব, রাজশাহী মেট্রোপলিটন প্রেসক্লাব,রাজশাহী সিটি প্রেসক্লাব এবং রাজশাহী পদ্মা প্রেসক্লাব.
শিল্প ও সাহিত্য
[সম্পাদনা]প্রাচীন বাংলা থেকেই রাজশাহী অঞ্চলে শিল্প ও সাহিত্য চর্চা ব্যাপকতা লাভ করে। বিশেষ করে গৌড়ের আদিভূমি হবার কারণে বিভিন্ন সময়ে এই অঞ্চলে নানা মাত্রার সাহিত্যচর্চা হয়েছে। এখানকার সিন্দুরী কুসুমী গ্রামের শুকুর মাহমুদ ১৭০৫ খ্রিষ্টাব্দে যোগীর পুথি কাব্য রচনা করে সমাদৃত হন। সেই হিসাবে তিনি কবি ভারতচন্দ্রেরও (১৭১২-১৭৬০) পূর্বসুরি ছিলেন। আধুনিক বাংলা শিল্প-সাহিত্যেও রাজশাহীর অবদান অগ্রগণ্য। পঞ্চকবির একজন রজনীকান্ত সেন তার জীবদ্দশায় এখানেই কাব্যচর্চা করেছেন। ইতিহাসবিদ ও শিক্ষাবিদ অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়ও ছিলেন এখানকার মানুষ।[১২] ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলনেও এখানকার শিল্প ও সাহিত্যচর্চা সমান তালে চলেছে। বাংলাভাষার অন্যতম শক্তিমান কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক তো ছিলেনই; সেলিনা হোসেন, জুলফিকার মতিন, রুহুল আমিন প্রমাণিক, ড. তসিকুল ইসলাম রাজা, মামুন হুসাইন, মনিরা কায়েস, আবু হাসান শাহরিয়ার, সালিম সাবরিন, আশরাফুল আলম পিন্টু, সিরাজদ্দৌলাহ বাহার, শামীম হোসেনের মতো কবি ও সাহিত্যিকও রাজশাহী থেকেই দীর্ঘ সময় তাদের সাহিত্যচর্চা করেছেন।[১৩] কবি আরিফুল হক কুমার ও তার সঙ্গীদের উদ্যোগে কবিকুঞ্জ নামের একটি সংগঠন কাজ করছে এখানে। পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী, ওস্তাদ রবিউল হোসেনের মতো উপমহাদেশীয় ক্ল্যাসিকাল সংগীতে সিদ্ধ শিল্পীর পাশাপাশি বাংলাদেশের শক্তিমান প্লেব্যাক শিল্পী এন্ড্রু কিশোরের শুরুটা হয় রাজশাহী থেকেই। মলয় ভৌমিক, কামারউল্লাহ সরকার, কাজী সাঈদ হোসেন দুলালের মতো অসংখ্য নাট্যকর্মীর প্রচেষ্টায় রাজশাহীর নাট্যাঙ্গনও যথেষ্ট শক্তিশালী।[১৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "পৌরসভা অনুযায়ী আয়তন, জনসংখ্যা ও সাক্ষরতার হার –২০০১" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ২৭ মার্চ ২০০৫ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০০৯।
- ↑ ""Statistical Pocket book 2008, Bangladesh Bureau of Statistics"" (পিডিএফ)। ১৯ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Rajshahi: the city that took on air pollution – and won"। দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- 1 2 "Rajshahi topographic map, elevation, terrain"। Topographic maps (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Climate: Rajshahi in Bangladesh"। Worlddata.info (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
- 1 2 Graham-Harrison, Emma; Doshi, Vidhi (১৭ জুন ২০১৬)। "Rajshahi: the city that took on air pollution – and won"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৬।
- ↑ লালন শাহ পার্ক লিজ দেওয়া হবে না: রাসিক। Kaler Kanthao। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "All about Rajshahi"। amaderrajshahi.com। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "জেলা প্রশাসনের পটভূমি"। dcrajshahi.gov.bd। ২৬ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "শতবর্ষে বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর"। prothom-alo.com। ৬ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৪।
- ↑ "রাজশাহীর সংবাদপত্র"। www.rajshahi.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "রাজশাহীর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং উত্তরাধিকার : ড. তসিকুল ইসলাম"। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "কবির জন্য, কবিতার জন্য"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "রাজশাহীর নাট্যচর্চা ও বর্তমান হালচাল"। www.theatrewala.net। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- রাজশাহী মহানগরীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা
- E-Rajshahi রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ই-গভার্নমেন্ট পোর্টাল
| ক্রম | বিভাগ | জনসংখ্যা | ক্রম | বিভাগ | জনসংখ্যা | ||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | ঢাকা | ঢাকা | ১,০২,৯৫,৭৮৬ | ১১ | কুমিল্লা | চট্টগ্রাম | ৪,৪০,২৩৩ | ||
| ২ | চট্টগ্রাম | চট্টগ্রাম | ৩২,৩০,৫০৭ | ১২ | বরিশাল | বরিশাল | ৪,১৯,৪৮৪ | ||
| ৩ | গাজীপুর | ঢাকা | ২৬,৭৭,৭১৫ | ১৩ | ব্রাহ্মণবাড়িয়া | চট্টগ্রাম | ২,৬৪,৩৪১ | ||
| ৪ | নারায়ণগঞ্জ | ঢাকা | ৯,৬৭,৯৫১ | ১৪ | ফরিদপুর | ঢাকা | ২,৩৭,২৮৩ | ||
| ৫ | খুলনা | খুলনা | ৭,১৯,৫৫৭ | ১৫ | ফেনী | চট্টগ্রাম | ২,৩৪,৩৫৭ | ||
| ৬ | রংপুর | রংপুর | ৭,০৮,৫৭০ | ১৬ | কুষ্টিয়া | খুলনা | ২,২১,৮০৬ | ||
| ৭ | ময়মনসিংহ | ময়মনসিংহ | ৫,৭৭,০০০ | ১৭ | টাঙ্গাইল | ঢাকা | ২,১২,৮৮৭ | ||
| ৮ | রাজশাহী | রাজশাহী | ৫,৫৩,২৮৮ | ১৮ | দিনাজপুর | রংপুর | ২,১২,২৮৮ | ||
| ৯ | সিলেট | সিলেট | ৫,৩২৮,৩৯ | ১৯ | যশোর | খুলনা | ২,০৯,৩৫২ | ||
| ১০ | বগুড়া | রাজশাহী | ৪,৮৬,০১৬ | ২০ | চাঁদপুর | চট্টগ্রাম | ২,০৩,৪৫১ | ||