ভদ্রা নদী
ভদ্রা নদী | |
ভদ্র নদীতে জোয়ার হচ্ছে ২০১৯
| |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চল | খুলনা বিভাগ |
জেলা | খুলনা জেলা |
উৎস | হাপরখালী নদী |
মোহনা | সুতারখালী নদী |
দৈর্ঘ্য | ৪৩ কিলোমিটার (২৭ মাইল) |
ভদ্রা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা জেলার একটি নদী।[১] নদীটির দৈর্ঘ্য ৪৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ভদ্রা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৬৬।[২] স্বাভাবিক জোয়ার-ভাটার পরিসর প্রায় ৪ মিটার।
অবস্থান
[সম্পাদনা]নদীটি খুলনা জেলার পসুর ও শিবসা নদীর মধ্যবর্তী ভূ-ভাগকে বিভক্ত করেছে। অতঃপর সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পসুর ও শিবসা নদীদ্বয়ের মিলনস্থলে গিয়ে পতিত হয়েছে। স্থানীয়ভাবে এই অংশ মরা ভদ্রা নামে পরিচিত। ভদ্রা সুতারখালীর নিকট থেকে দক্ষিণ-পূর্বাভিমুখে প্রবাহিত হয়ে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে প্রায় ৩০ কিমি পথ অতিক্রম করে পসুর নদীতে পড়েছে। বর্তমানে নদীর এই গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে সুতারখালী নদী দিয়ে এর মূল স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। লাভজমি, মনিরামপুর, কেলাপুর, খর্ণিয়া, ডুমুরিয়া, দাকোপ, সুতারখালী, কালবগী প্রভৃতি নদীর তীরবর্তী প্রসিদ্ধ স্থান।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]ছবিসমূহ
[সম্পাদনা]


তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে, খুলনা বিভাগ
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৫৯। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।

![]() |
বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |