উত্তর ভারত

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উত্তর ভারত
অঞ্চল
বিভিন্ন সংজ্ঞা অনুযায়ী উত্তর ভারতের মানচিত্র
বিভিন্ন সংজ্ঞা অনুযায়ী উত্তর ভারতের মানচিত্র
দেশভারত
রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল
(বিভিন্ন সরকারি সংজ্ঞানুযায়ী)[১][২][৩]
যেসব রাজ্যকে কখনো কখনো উত্তর ভারতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়[৪][৫][৬][৭][৮][৯][১০][১১]
বৃহত্তম শহরদিল্লি
বিশেষণউত্তর ভারতীয়
সময় অঞ্চলভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০)
সরকারি ভাষা

উত্তর ভারত ভারতের উত্তর অংশ নিয়ে গঠিত এক অঞ্চল। এর প্রধান ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য সিন্ধু-গঙ্গা সমভূমিহিমালয় পর্বতমালা, এবং হিমালয় পর্বতমালা উত্তর ভারতকে তিব্বত মালভূমিমধ্য এশিয়া থেকে পৃথক করে রাখে। প্রশাসনিক আলোচনায় উত্তর ভারত বলতে অনেকসময় গঙ্গা-যমুনা দোয়াব থেকে থর মরুভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলকে বোঝাতে পারে।[১২] ঐতিহাসিকভাবে এটি ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর অংশকে বোঝায় যেখানে ইন্দো-আর্য ভাষাভাষী ব্যক্তি সংখ্যাগরিষ্ঠ।

এই উত্তর ভারত অঞ্চলের বিভিন্ন সংজ্ঞা রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক পাঞ্জাব, রাজস্থান, হরিয়ানাহিমাচল প্রদেশ রাজ্য এবং চণ্ডীগড়, জম্মু ও কাশ্মীর, দিল্লিলাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে উত্তর আঞ্চলিক পরিষদে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[১][১৩] সংস্কৃতি মন্ত্রক তার উত্তর সাংস্কৃতিক অঞ্চলে উত্তরাখণ্ডকে অন্তর্ভুক্ত করেছে কিন্তু দিল্লিকে বহির্ভূত করেছে,[২] আবার ভারতীয় ভূতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ তার সংজ্ঞায় দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[৩] অন্যান্য যেসব রাজ্যকে কখনো কখনো উত্তর ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয় তাদের মধ্যে গুজরাত, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, বিহারমধ্যপ্রদেশ অন্তর্গত।[৪][৫][৬][৭][৮][৯][১০][১১]

সিন্ধু সভ্যতার পতন এবং মধ্য এশিয়া থেকে উত্তর ভারতে ইন্দো-আর্য অভিপ্রয়াণের ফলে ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহ, উত্তর ভারতীয় সংস্কৃতিউত্তর ভারতীয় রন্ধনশৈলীর উদ্ভব হয়েছিল। ২০০০ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ইন্দো-ইরানি জনগোষ্ঠী উত্তরপশ্চিম হয়ে এই অঞ্চলে ধীরে ধীরে প্রবেশ করেছিল এবং এর ফলে প্রত্ন-ইন্দো-ইরানি ভাষা থেকে ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহের উদ্ভব হয়েছিল। উত্তর ভারত প্রাচীন বৈদিক সংস্কৃতি, মহাজনপদ, মৌর্য সাম্রাজ্য, গুপ্ত সাম্রাজ্য ইত্যাদির কেন্দ্র ছিল। পরে দিল্লী সালতানাত, মুঘল সাম্রাজ্যব্রিটিশ শাসন উত্তর ভারতে শাসনকার্য চালিয়েছিল। উত্তর ভারতের সংস্কৃতি বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং এখানে ছোট চার ধাম, হরিদ্বার, বারাণসী, অযোধ্যা, মথুরা, প্রয়াগরাজ, কাটরা ইত্যাদি হিন্দু তীর্থস্থান, সারনাথকুশিনগর বৌদ্ধ তীর্থস্থান, শিখদের হরমন্দির সাহিব এবং বিভিন্ন বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে, যেমন নন্দা দেবী জাতীয় উদ্যান, খাজুরাহো মন্দির চত্বর, রাজস্থানের পাহাড়ি দুর্গ, জয়পুরের যন্তরমন্তর, কুতুব মিনার, লালকেল্লা, আগ্রা দুর্গ, ফতেহপুর সিক্রি, তাজমহল ইত্যাদি। হিন্দু ও মুসলিম ধার্মিক পরম্পরার মিশ্রণের ফলে উত্তর ভারতের সংস্কৃতি বিকশিত হয়েছে।[১৪]

সংজ্ঞাসমূহ[সম্পাদনা]

উত্তর আঞ্চলিক পরিষদে অন্তর্ভুক্ত রাজ্য ও অঞ্চলগুলোকে কমলা রঙে দেখানো হয়েছে।

উত্তর ভারতের সংজ্ঞা নির্দিষ্ট নয় এবং বিভিন্ন সংস্থা একে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। এমনকি ভারত সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মধ্যেও এর কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই।

ভারত সরকারের সংজ্ঞাসমূহ[সম্পাদনা]

উত্তর আঞ্চলিক পরিষদ হচ্ছে ভারতের ছয়টি আঞ্চলিক পরিষদের মধ্যে অন্যতম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে রাজ্যের মধ্যে সহযোগিতার লক্ষ্যে ১৯৫৬ সালে রাজ্য পুনর্গঠন আইনের মাধ্যমে উত্তর আঞ্চলিক পরিষদ তৈরি করা হয়েছিল। পাঞ্জাব, রাজস্থান, হরিয়ানাহিমাচল প্রদেশ রাজ্য এবং চণ্ডীগড়, জম্মু ও কাশ্মীর, দিল্লিলাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এই পরিষদের সদস্য।[১][১৩]

সংস্কৃতি মন্ত্রক ২৩ মার্চ ১৯৮৫-এ পাটিয়ালায় উত্তর সাংস্কৃতিক আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেছিল। উত্তর আঞ্চলিক পরিষদের তুলনায় এর পার্থক্য হচ্ছে যে উত্তরাখণ্ড উত্তর সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অন্তর্গত কিন্তু দিল্লি এর অন্তর্গত নয়।[২]

ভারতীয় ভূতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের উত্তর অঞ্চলে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ডদিল্লি অন্তর্গত কিন্তু রাজস্থান এর অন্তর্গত নয়। এই অঞ্চলের সদর দপ্তর লখনউ[৩]

সংবাদমাধ্যমের সংজ্ঞাসমূহ[সম্পাদনা]

দ্য হিন্দু সংবাদপত্র উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি ও বিহার সম্পর্কিত প্রতিবেদনকে তার "নর্থ" (North) অংশে অন্তর্ভুক্ত করে।[৪] ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদন বিহার,[৫] গুজরাত,[৮][৭] ঝাড়খণ্ড,[১১] মধ্যপ্রদেশ[৬]পশ্চিমবঙ্গ[৯][১০] রাজ্যকে উত্তর ভারতের অন্তর্ভুক্ত করেছে।

চলিত সংজ্ঞাসমূহ[সম্পাদনা]

মহারাষ্ট্রে উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের পরিযায়ী মানুষদের বোঝানোর জন্য অনেকসময় "উত্তর ভারতীয়" বা "ভাইয়া" শব্দ ব্যবহার করা হয়।[১৫][১৬] বিহার সরকার তার ওয়েবসাইটে নিজের রাজ্যকে পূর্ব ভারতে অন্তর্ভুক্ত করলেও[১৭] উত্তরপ্রদেশ ও বিহারকে উত্তর ভারতের অংশ হিসাবেই মনে করা হয়।[১৮][১৬][১৯]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

সাম্রাজ্য এবং রাজবংশ যেগুলি অংশ বা উত্তর ভারতকে শাসিত করেছে:

দিল্লি সুলতানাত, মুগল এবং ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যগুলির কিছু বা তাদের সমস্ত শাসনের সময়ের জন্য দিল্লি তাদের রাজধানী ছিল।

জনপরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

ধর্ম[সম্পাদনা]

হিন্দুধর্ম উত্তর ভারতের প্রধান ধর্ম এবং উত্তর ভারতের জনসংখ্যার ৮০% হিন্দু। এছাড়া এই অঞ্চলে ইসলাম, শিখধর্ম, জৈনধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, খ্রিস্টধর্ম, জরাথুস্ট্রবাদ, ইহুদিধর্ম, বাহাইধর্ম ইত্যাদি ধর্ম প্রচলিত। উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও সেখানে মুসলিম জনসংখ্যা যথেষ্ট বেশি। জম্মু ও কাশ্মীরলাদাখ উত্তর ভারতের একমাত্র মুসলিমপ্রধান কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, যদিও সেখানে যথাক্রমে হিন্দু ও বৌদ্ধ জনসংখ্যা যথেষ্ট বেশি। পাঞ্জাব রাজ্যের জনসংখ্যার ৫৭% শিখ এবং এটি শিখধর্মের জন্মস্থান।

ভাষা[সম্পাদনা]

বিভিন্ন ইন্দো-আর্য ভাষার বিস্তৃতি।

উত্তর ভারতে মূলত ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহ প্রচলিত। হিন্দি এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভাষা এবং এটি উত্তর ভারতের বেশিরভাগ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারি ভাষা। উত্তর ভারতের এক বড় অংশ হিন্দি বলয়ের অন্তর্গত। পাঞ্জাবি ভাষা মূলত পাঞ্জাব রাজ্যে প্রচলিত এবং সেখানে এটি এক সরকারি ভাষা। এছাড়া উত্তর ভারতের মুসলিমদের মধ্যে উর্দু ভাষা প্রচলিত। জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ডোগরি, কাশ্মীরি ইত্যাদি ভাষা প্রচলিত।

উত্তর ভারতে ইন্দো-আর্য ছাড়া হিমালয় অঞ্চলে বিভিন্ন চীনা-তিব্বতি ভাষা (যেমন: কিন্নরি, বালতি, লাদখি, লাহুল–স্পিতি ইত্যাদি) প্রচলিত। এছাড়া উত্তর ভারতের কিছু অঞ্চলে বিভিন্ন অস্ট্রো-এশীয় ভাষাও প্রচলিত।

সংস্কৃতি[সম্পাদনা]

উত্তর ভারতের মিশ্র সংস্কৃতি গঙ্গা–যমুনি তহজিব নামে পরিচিত এবং এটি হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ফল।[১৪]

বিশ্ববিদ্যালয়[সম্পাদনা]

উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আছে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-

এছাড়ার রয়েছেম-. ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট ক্যাম্পাসগুলি উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহরে যেমন দিল্লি, কানপুর, [ রকক্ষী, বারানসী, লখনৌ, কাশিপুর, ইন্দোর এবং পাটনা। ইতিহাসে প্রথম মহান বিশ্ববিদ্যালয়গুলির একটি, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়, বিহার রাজ্যে রয়েছে। এই প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্জাগরণ জন্য পরিকল্পনা হয়েছে, সিঙ্গাপুর, চীন, ভারত ও জাপান নেতৃত্বে একটি বহুজাতিক সমবায় দ্বারা একটি প্রচেষ্টা সহ। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি চালু হয়েছে।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

উত্তর ভারতের অর্থনীতি মূলত কৃষি, তবে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে যা বার্ষিক বৃদ্ধি ৮% এর উপরে। পাঞ্জাব, হরিয়ানা এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় উত্তর প্রদেশসহ সবুজ বিপ্লব এর ফলস্বরূপ উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে কৃষিকাজ সফল হয়েছে এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন উভয়ই অভিজ্ঞতা লাভ করেছে। [২১][২২][২৩] পূর্ব উত্তরপ্রদেশের পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলগুলি [২৪][২৫] কৃষিতে উন্নতি করতে পাড়েনি এবং ফলস্বরূপ বৈষম্যের জন্য পশ্চিম উত্তর প্রদেশ (হরিত প্রদেশ) আলাদা রাজ্য গঠনের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। [২৬][২৭] বিহারের অর্থনীতি ভারতের দ্রুততম বৃদ্ধিমান রাজ্য অর্থনীতি, যা গুজরাতসহ সমস্ত ভারতীয় রাজ্যগুলির চেয়ে উচ্চতর।

তবে উত্তর ভারতে জন্মহার দেশের অন্যান্য অংশের তুলনায় অনেক বেশি এবং এটি দারিদ্র্য ও সংশ্লিষ্ট সমস্যাগুলির দিকে পরিচালিত করতে পারে। [২৮] উত্তর ভারতে চাকুরিহীনতা একটি গুরুতর সমস্যা এবং এ অঞ্চলে হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রির অভাবের কারণে সহজেই চাকুরিহীনতা মোকাবেলা করা যায় না। স্থানীয়ভাবে চাকরির অভাবের কারণে অদক্ষ এবং দক্ষ কর্মীদের একটি বড় অংশ দক্ষিণ ভারত ও অন্যান্য রাজ্যগুলিতে স্থানান্তরিত হয়। [২৯] দক্ষিণ ভারতের গত তিন দশক ধরে ঘটেছে প্রযুক্তির উন্নয়ন উত্তর ভারতের থেকে অনেক ভারতীয় কাজ খুঁজে পেতে এবং দক্ষিণ শহরগুলির সমৃদ্ধ জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেছে।

উত্তর ভারতের সর্বোচ্চ মাথাপিছু জিডিপি রাজ্যগুলি হলো দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং পাঞ্জাব। দিল্লির জাতীয় ক্যাপিটাল অঞ্চল দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা এবং রাজস্থানের পাশাপাশি দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। [৩০] চণ্ডীগড়ের কোন ভারতীয় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতি মাথাপিছু আয় রয়েছে (SDP)।[৩১]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Genesis | ISCS"। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  2. "North Zone Cultural Centre"www.culturenorthindia.com। Ministry of Culture, Government of India। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৭ 
  3. "Northern Region - Geological Survey of India"। Geological Survey of India, MOI, Government of India। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৫ 
  4. "The Hindu (NOIDA Edition)"Dropbox। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৭ 
  5. "Marriages last the longest in north India, Maharashtra; least in northeast"টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১৮ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  6. "Can North India overtake 'arrogant' South in growth?"ফার্স্টপোস্ট। ৩০ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  7. "North Indians in Coimbatore"The Hindu। ২৭ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  8. "Hot spell continues in North"দ্য হিন্দু। ২২ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  9. "Earthquake jolts North India"ভাস্কর। ১২ মে ২০১৫। ১০ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  10. The Hindu (২৬ জানুয়ারি ২০১৬)। "-Intense cold in North eight die in Uttar Pradesh, West Bengal"দ্য হিন্দু। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  11. Ali, Amin (২৫ ডিসেম্বর ২০১৯)। "'Jharkhand is a North Indian state and for BJP to get decimated there is a statement in itself'"টাইমস অব ইন্ডিয়া Blog। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  12. Frykenberg, Robert Eric (২৭ জুন ২০০৮)। Christianity in India: From Beginnings to the Present (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Pressআইএসবিএন 978-0-19-154419-4The central feature of North India is the gigantic Indo-Gangetic plain, together with all of the sacred rivers that flow into it. 
  13. "The States Reorganisation Act, 1956 (Act No.37 of 1956)" (পিডিএফ)interstatecouncil.nic.in। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০২০ 
  14. Dhulipala, Venkat (২০০০)। The Politics of Secularism: Medieval Indian Historiography and the Sufis (English ভাষায়)। University of Wisconsin–Madison। পৃষ্ঠা 27। The composite culture of northern India , known as the Ganga Jamuni tehzeeb was a product of the interaction between Hindu society and Islam. 
  15. Dutta, Prabhash K.। "Who is a Bhaiya?" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া টুডেThese 'bhaiyas' were identified with the migrants from Uttar Pradesh and Bihar who were working in Maharashtra. 
  16. "Thackerays are 'infiltrators' in Maharashtra from Bihar: Lalu Prasad" (ইংরেজি ভাষায়)। ডেকান হেরাল্ড। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২৩Lalu said the Thackerays have always been indulging in a campaign against North Indians, mostly Biharis. 
  17. "Government of Bihar"। ৫ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২৩ 
  18. Hassankhan, Maurits S.; Roopnarine, Lomarsh; Mahase, Radica (১০ নভেম্বর ২০১৬)। Social and Cultural Dimensions of Indian Indentured Labour and its Diaspora: Past and Present (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন 978-1-351-98589-5The north Indian states of Uttar Pradesh and Bihar have the highest percentages of rural populations, with 18.6 and 11.1 percent of people living in villages, respecively, as per the 2011 census. These states are also the largest migrant-sending states. Substantial flows of labour migrants relocate from Uttar Pradesh to Maharashtra, Delhi, West Bengal, Haryana, Gujarat, and other states across northern and central India. 
  19. "Concern over north Indian workers in Tamil Nadu: What the numbers say about India's migrants" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ৭ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  20. "Obama visit may explore perplexing issues"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৪ 
  21. মহম্মদ রিয়াড এল ঘোনিমি, "গ্রামীণ দারিদ্র্যের গতিবিদ্যা", জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, 1986. "... হরিয়ানা ও পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে রেকর্ড উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ...
  22. V. G. Rastyannikov, "Agrarian Evolution in a Multiform Structure Society: Experience of Independent India", Routledge & Kegan Paul, 1981, আইএসবিএন ০-৭১০০-০৭৫৫-৮.
  23. বি এম ভাতিয়া, "দক্ষিণ এশিয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা", অক্সফোর্ড ও আইএইচবি পব। কো।, 1985।
  24. রবার্ট ই.জে. লুকাজ, গুস্তাভ ফ্রিটস পেপারেক, "দ্য ইন্ডিয়ান অর্থনীতি: সাম্প্রতিক উন্নয়ন এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনা", ওয়েস্টভিউ প্রেস, 1988,আইএসবিএন ০-৮১৩৩-৭৫০৫-৩.
  25. Gilbert Etienne, "Rural Development In Asia: Meetings With Peasants", Sage Publications, 1985, আইএসবিএন ০-৮০৩৯-৯৪৯৫-৮.
  26. Gyanesh Kudaisya, "Region, Nation, Heartland: Uttar Pradesh in India's Body Politic", Sage Publications, 2006, আইএসবিএন ০-৭৬১৯-৩৫১৯-৩.
  27. "RLD, BSP gear up as Mulayam exit looms"। The Tribune, Chandigarh। ২০০৭-০২-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-১৮ 
  28. "8 Indian states have more poor than 26 poorest African nations"। Times of India। 
  29. "North India vs South India: Who is doing better? Report says South India"। India Today Group। 
  30. "Thehindubusinessline.com"। ২০১১-০৪-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১১-১০ 
  31. "Ministry of Statistics and Programme Implementation - Publications"। Government of India। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০০৮