প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট | |
---|---|
![]() | |
সক্রিয় | ১৯৭৬ – বর্তমান |
দেশ | বাংলাদেশ |
আনুগত্য | বাংলাদেশ সেনা বাহিনী |
ধরন | নিরাপত্তা |
ভূমিকা | রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা এবং ভিভিআইপি দের নিরাপত্তা |
আকার | একটি রেজিমেন্ট |
গ্যারিসন/সদরদপ্তর | ঢাকা সেনানিবাস |
ডাকনাম | পিজিআর |
বার্ষিকী | ৫ জুলাই [১] |
কমান্ডার | |
কমান্ডার | রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব (এমএসপি) |
উল্লেখযোগ্য কমান্ডার | বিগ্রেডিয়ার এবিএম ইলিয়াস (এমএসপি) ১৯৮৪-৮৯ |
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) (ইংরেজি: President Guard Regiment) বঙ্গভবনে অবস্থিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির নির্বাহী অফিসের একটি সত্তা, রাষ্ট্রপতির বিদেশ ভ্রমণ, রাষ্ট্রপতির সাধারণ যাতায়াত, চিকিৎসা সহায়তা ও জরুরি চিকিত্সা সেবা, এবং আতিথেয়তা পরিষেবা সহ সকল ধরনের নিরাপত্তা, সামরিক সহায়তা নিশ্চিত করে। পিজিআর এর প্রধান হলেন রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব এবং প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের কমান্ডার। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালে এই বাহিনী গঠন করেন। সেই সময় এটি প্রেসিডেন্সিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮২ সালে রাষ্ট্রপতি হুসেন মুহাম্মদ এরশাদ এটি পূনর্গঠন করেন এবং একটি পূর্ণাঙ্গ বাহিনী হিসাবে উন্নীত করেন [২] এবং সেই সময় এটির নাম পরিবর্তন করে নির্ধারণ করা হয় এবং নতুন নাম প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৮২ সালে পুনর্গঠন করা হয় এবং রাষ্ট্রপতি এবং অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা প্রদান এই বাহিনীর লক্ষ্য হিসাবে নির্ধারন করা হয়।
লক্ষ্য এবং কার্যপরিধি[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের পরিবারের নিকটতম সদস্যদের এবং বিধিবদ্ধ আইন এবং সরকার সিদ্ধান্ত হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রদান এই বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব।
রাষ্ট্রপতির সকল দেহরক্ষী এই অফিসের অধীনে নিয়োগ করা হয়। অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধানরা এই সুরক্ষা পেয়ে থাকেন।
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের এর কমান্ডার একজন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল যিনি রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, তার পদমর্জাদা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসের সামরিক অফিসারের সমতুল্য। তিনি সরাসরি রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট করেন।[৩]
কমান্ডেন্ট সাধারণত একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হয়ে থাকেন, যিনি দৈনন্দিন প্রশাসন কাজের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন।
আট প্লাটুন সৈন্যের সমন্বয়ে এই বাহিনী গঠন করা হয় আর প্রতিটি প্লাটুনের নেতৃত্বে থাকেন একজন মেজর অথবা ক্যাপ্টেন পদমর্জাদার কর্মকর্তা। এই রেজিমেন্টর সদস্যদের পোষাক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অন্যন্য বাহিনীর থেকে আলাদা এবং এই বাহিনীর সদস্যদের পোষাকের সাথে আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা র অনুমতি রয়েছে, এমনকি শান্তিকালীন সময়ও।
অস্ত্রসমূহ[সম্পাদনা]
নাম | ধরন | ক্যলিবার |
---|---|---|
Type 92 | Semi-automatic pistol | 9mm |
BD-08 | Assault rifle | 7.62mm |
Heckler & Koch MP5 | Submachine gun | 9mm |
Romak III | Sniper rifle | 7.62mm |
BD-08 | Light machine gun | 7.62mm |
RPD | Light machine gun | 7.62mm |
Type 80 | General purpose machine gun | 7.62mm |
M40A1 | RR | 106mm |
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
- ↑ http://lcweb2.loc.gov/cgi-bin/query/r?frd/cstdy: @ ক্ষেত্রের (DOCID + bd0146)
- ↑ বাংলাদেশ ইন্টেলিজেন্স ও নিরাপত্তা