ধর্ম
![]() | এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। |
![]() | এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। (জানুন কীভাবে ও কখন এই টেমপ্লেট বার্তাটি সরাবেন) |
ধর্ম বলতে বোঝায় কোনো প্রাণী বা বস্তুর বৈশিষ্ট্য। মহাবিশ্বের প্রতিটি প্রাণী এবং বস্তুর স্ব স্ব ধর্ম অর্থাৎ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বস্তুর যেমন মৌলিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে ঠিক তেমনি প্রাণীদেরও মৌলিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রাণীদের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন গোত্রের প্রাণীদের ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। তবে "Homo sapiens"দের (মনুষ্যের) ক্ষেত্রে ব্যাপারটি একটু ভিন্ন ধরনের। মানুষ হচ্ছে বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী প্রাণী। একমাত্র মানুষদের ক্ষেত্রেই এ ধর্ম কিংবা বৈশিষ্ট্য দুই ধরনের হয়ে থাকে। ভৌত ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য এবং মানবিক ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্য|
ক) ভৌত ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য এটা মূলত ভৌত বা বাহ্যিক বা গঠনগত বৈশিষ্ট্য অর্থ্যাৎ মানুষ দুই পায়ে হাটে, দুই হাত দিয়ে কাজ করতে পারে, মানুষের দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি মধ্যম মানের, মানুষ সোজা হয়ে দাড়াতে পারে, চিন্তা করতে পারে, বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ করতে পারে ইত্যাদি। এগুলো মানুষকে অন্যান্য প্রানী থেকে আলাদা করেছে।
খ) মানবিক ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্য ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলো অন্যান্য প্রানীদের মধ্যেও কিছুটা দেখা যায়, তবে মানবিক বৈশিষ্ট্যগুলোই মানুষকে অন্য প্রাণী থেকে আলাদা করে। তার মধ্যে বিশ্বাস,দয়া, মমতা, প্রেম, ভালবাসা, কঠোরতা, বিচার,বিবেচনা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যগুলোও থাকে। বিশ্বাস, বিবেচনা,চিন্তার শক্তি থাকায় মানুষের মধ্যে বিভিন্ন মতাদর্শ ভাবের উদ্রেক হয়। যা থেকে বিভিন্ন ধর্মমত তৈরি হয়েছে। সেগুলোকেই আমরা মূলত মানব ধর্ম হিসেবে বিবেচনা করে থাকি, এবং ধর্ম বলতে সাধারনত সেগুলোই বুঝানো হয়। যেমন হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, মুসলমান, ইহুদি, শিখ ইত্যাদি।
ধর্মের বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]
প্রাণী সুলভ ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্য - পৃথিবীর অন্য সকল প্রাণীর মতই মানুষেরও কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেমন - খাওয়া, ঘুম, ভয়, মৈথুন, মলত্যাগ, বিবাদ, আত্মরক্ষা, পরিবেশে টিকে থাকার আয়োজন।
মনুষ্য সুলভ ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্য - যে কারণে তারা মানুষ অর্থাৎ তাদের অর্জিত জ্ঞান, যা কেবল অনুভবই করা যায়, দেখা যায়না। এ বৈশিষ্ট্যের দ্বারাই মানুষ তার প্রাণী সুলভ ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্যকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কেবলমাত্র সমাজে বেড়ে ওঠা মানুষ্যের (হোমো স্যাপিয়েন্স-এর) মাঝেই এই বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যেমন - পরিচিতি, ভাবের আদান-প্রদানের জন্য ভাষা জ্ঞান, সামাজিকতা, পঞ্চ ইন্দ্রিয় কে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা, ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় দ্বারা উপলব্ধি, চিন্তা করে আবিষ্কারের ক্ষমতা, বিশ্লেষণাত্মক মন, স্ব প্রতিফলনের ক্ষমতা, চেতনা ও বোধশক্তি, ইচ্ছাশক্তি, আবেগ ও অনুভূতি, ধৈর্য্য, বিবেক, ক্ষমা। এই মনুষ্য সুলভ ধর্ম অথবা বৈশিষ্ট্যের জন্য কালে কালে বিভিন্ন দর্শন, নিয়মকানুন এবং পথনির্দেশনা এসেছে।
ধর্মের ইতিহাস[সম্পাদনা]
ত্রুটি: কোন পাতার নাম দেয়া হয়নি (সাহায্য)। ধর্মের ইতিহাস বিভিন্ন ধর্মমতে ভিন্ন ভিন্ন, তবে বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় তিনটি ধর্ম অর্থ্যাৎ ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি ধর্মমতে পৃথিবীর সকল মানুষ একজন পিতা ও একজন মাতা থেকে জন্ম গ্রহণ করেছে। এই দুইজন আদি পিতা আদম (Adam) ও মাতা হাওয়া (Eve) এর মাধ্যমে পৃথিবীর সকল মানুষের জন্ম। এই তিন ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ যথাক্রমে কুরআন মাজিদ, বাইবেল (নিউ টেস্টামেন্ট) , ও তাওরাহ (ওল্ড টেস্টামেন্ট) থেকে এই ঘটনার সুত্র পাওয়া যায়। মানব্জাতির সৃষ্টির পর থেকেই মুলত মানুষের ধর্মের সুত্রপাত। ইসলাম ধর্মমতে আদম (আঃ) পৃথিবীতে আগমনের পর তার প্রাথমিক কাজ ছিল কিভাবে পৃথিবীতে জীবন ধারণ করতে হবে তা প্রতিপালন করা এবং এক্ষেত্রে ফেরেশতা জিরবাইল (আঃ) (Gabrial) আদম (আঃ) কে সহযোগিতা করেছেন। কিভাবে ঘর নির্মাণ করতে হবে, খাবার তৈরী করতে হবে, শিকার করতে হবে এসকল জিনিস ছিল তার প্রাথমিক ধর্ম!! পরবর্তিতে আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) এর সন্তানসন্ততি জন্মগ্রহণ করলে তখনো তাদের জীবনধারণ করাটাই ছিল তাদের ধর্মের মূল বিধিবিধান। এর পর
বিভিন্ন ধর্ম[সম্পাদনা]
ইব্রাহামীয় ধর্মসমূহ[সম্পাদনা]
ভারতীয় ধর্মসমূহ[সম্পাদনা]
পূর্ব এশীয় ধর্মসমূহ[সম্পাদনা]
পার্সি (ইরানীয়) ধর্মসমূহ[সম্পাদনা]
অন্যন্যা ধর্ম[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে ধর্ম সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিউক্তিতে নিচের বিষয় সম্পর্কে সংগৃহীত উক্তি আছে: ধর্ম। |
- Religion Statistics from UCB Libraries GovPubs
- কার্লি-এ ধর্ম (ইংরেজি)
- Major Religions of the World Ranked by Number of Adherents by Adherents.com August 2005
- IACSR - International Association for the Cognitive Science of Religion
- Studying Religion - Introduction to the methods and scholars of the academic study of religion
- A Contribution to the Critique of Hegel’s Philosophy of Right - Marx's original reference to religion as the opium of the people.
- The Complexity of Religion and the Definition of “Religion” in International Law Harvard Human Rights Journal article from the President and Fellows of Harvard College(2003)