ব্যবহারকারী:Ifteebd10/উইকিপ্রকল্প নরসিংদী/নরসিংদী জেলা

স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′ উত্তর ৯০°৪৩′ পূর্ব / ২৩.৯১° উত্তর ৯০.৭১° পূর্ব / 23.91; 90.71
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নরসিংদী
জেলা
বাংলাদেশে Ifteebd10/উইকিপ্রকল্প নরসিংদী/নরসিংদী জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে Ifteebd10/উইকিপ্রকল্প নরসিংদী/নরসিংদী জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′ উত্তর ৯০°৪৩′ পূর্ব / ২৩.৯১° উত্তর ৯০.৭১° পূর্ব / 23.91; 90.71
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
প্রতিষ্ঠা১৯৮৪
আয়তন
 • মোট১,১১৪ বর্গকিমি (৪৩০ বর্গমাইল)
 [১]
জনসংখ্যা (২০২২)[২]
 • মোট২৫,৮৪,৪৫২
 • জনঘনত্ব২,৩০০/বর্গকিমি (৬,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার[৩]
 • মোট৭৪.৬৯%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড১৬০০
ওয়েবসাইটwww.narsingdi.gov.bd

নরসিংদী জেলা বাংলাদেশের মধ্যভাগের ঢাকা বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা

অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]

মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁপুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ তীর বিধৌত জেলা নরসিংদী। এ জেলাটি বাংলাদেশের মধ্য পূর্বাংশে অবস্থিত। এটি ২৩°৪৬’ হতে ২৪°১৪’ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৯০°৩৫’ ও ৯০°৬০’ পূর্ব দ্রাঘিমার মধ্যে অবস্থিত। এ জেলার উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা, পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, দক্ষিণে নারায়ণগঞ্জ জেলাব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এবং পশ্চিমে গাজীপুর জেলা অবস্থিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

পূর্বে এই অঞ্চলটি নরসিংহ নামক রাজার শাসনাধীন ছিল। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে প্রাচীন ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে নরসিংহপুর নামে একটি ছোট নগর রাজা নরসিংহ স্থাপন করেছিলেন।[৪] ইতিহাসবিদরা নরসিংদী নামটি রাজা নরসিংহের নাম অনুসারে উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করেন। এক সময়ে নরসিংদী অঞ্চলটি মহেশ্বরদী পরগনার অর্ন্তভূক্ত ছিল। এ পরগনার জমিদার ছিলেন দেওয়ান ঈশা খাঁ। তারপরে জমিদার ছিলেন দেওয়ান শরীফ খাঁ ও আয়শা আক্তার খাতুন। জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর একসময় নরসিংদী ছিল প্রশাসনিকভাবে ঢাকা জেলাধীন নারায়ণগঞ্জ মহকুমার একটি থানা। ১৯৭৭ সালে ঢাকা জেলার একটি মহকুমায় উন্নীত করা হয়। সরকার ১৯৮৪ সালে নরসিংদী সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব এবং রায়পুরা-এই ৬ টি উপজেলা এবং নরসিংদী পৌরসভা নিয়ে নরসিংদীকে জেলা ঘোষণা করে।[৪]

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলার উপজেলা মোট ৬টি। এর মধ্যে নরসিংদী সদর উপজেলায় দুইটি পৌরসভা (নরসিংদী পৌরসভা ও মাধবদী পৌরসভা) নিয়ে এবং বেলাবো উপজেলা ব্যতীত প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মোট ৬টি পৌরসভা আছে। সমগ্র জেলায় মোট ইউনিয়ন ৭১টি।

উপজেলাসমূহ[সম্পাদনা]

  1. নরসিংদী সদর উপজেলা
  2. রায়পুরা উপজেলা
  3. বেলাবো উপজেলা
  4. পলাশ উপজেলা
  5. মনোহরদী উপজেলা
  6. শিবপুর উপজেলা

আয়তন ও জনসংখ্যা[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলার মোট আয়তন ১,১১৪ বর্গ কি:মি:। প্রতি বর্গকিলোমিটারে লোকসংখ্যা ২২৪৭ জন।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুসারে, নরসিংদী জেলার মোট জনসংখ্যা ২৫,৮৪,৪৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২,৬৫,৫৭৮ জন, নারী ১৩,১৭,৮৭৩ জন ও হিজড়া ১৭৮ জন। পুরুষ ও নারীর লিঙ্গানুপাত ৯৬.০৩ শতাংশ। এখানে পল্লী অঞ্চলে বাস করেন ১৯,৩৯,৮২০ জন ও শহর অঞ্চলে বাস করেন ৬,৪৩,৮০৯ জন। এখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য আছেন ৫০৮ জন, যা মোট জনসংখ্যার ০.০৩ শতাংশ; তবে নরসিংদীতে কোনো ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্থায়ী বসবাস নেই।[৫]

শিক্ষার হার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলার সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৯%। জেলার ৭৫.৯৮% পুরুষ, ৭৩.৪৭% নারী ও ৫৪.৯৭% হিজড়া সাক্ষর।[৫] এই জেলার উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো:

ধর্ম[সম্পাদনা]

নরসিংদীর মোট জনসংখ্যার ৯৪.৫০% মুসলমান, ৫.৪০% হিন্দু, ০.০১% বৌদ্ধ, ০.০৩% খ্রিষ্টান ও ০.০৬% অন্যান্য মতাবলম্বী।[৫]

এই জেলায় অনেক উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় স্থাপনা আছে। যেমন: পারুলিয়া মসজিদ, কুমারদি মসজিদ, আশ্রাফপুর মসজিদ, ব্রাহ্মন্দী কালী মন্দির, চিনিশপুর কালী মন্দির, ঘোড়াশাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ইত্যাদি।

চিকিৎসা[সম্পাদনা]

নরসিংদীর কিছু উল্লেখযোগ্য হাসপাতাল নিম্নরূপ:

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলা হতে সারাদেশের সাথেই সড়ক ও নৌ পথে যোগাযোগ করা যায়।

রেল সংযোগ[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলায় রেল স্টেশন মোট ১০ টি। যথা:

  1. ঘোড়াশাল
  2. ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ
  3. জিনারদী
  4. নরসিংদী
  5. আমিরগঞ্জ
  6. খানাবাড়ি
  7. হাঁটুভাঙ্গা
  8. মেথিকান্দা
  9. শ্রীনিধি
  10. দৌলতকান্দি

এছাড়া মাধবদী রেলওয়ে স্টেশন ছিল, যা বর্তমানে বিলুপ্ত।

নৌ যোগাযোগ[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলা নরসিংদী লঞ্চ টার্মিনাল, পান্থশালা ফেরী ঘাট, রায়পুরা ফেরী ঘাট, সায়েদাবাদ ফেরী ঘাট ইত্যাদির মাধ্যমে নৌপথে দেশের সাথে যুক্ত।

সড়ক পথ[সম্পাদনা]

পাঁচদোনা, ভেলানগর, ইটাখোলা, বারৈচা, নারায়নপুর বাসস্ট্যান্ড হতে দেশের সকল জেলার সাথে সড়ক পথে যাতায়াতের সুবিধা রয়েছে।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

শিল্প[সম্পাদনা]

প্রাচীনকাল থেকেই নরসিংদী অর্থনীতিতে সমৃদ্ধশালী ছিল। তাঁত শিল্প এর প্রধান হাতিয়ার। নরসিংদীর, (মাধবদী) হলো কাপড় উৎপাদন করার মূল কেন্দ্র। মাধবদী এলাকার মানুষদের প্রথম ব্যবসা হলো কাপড় উৎপাদন করা। যেকোনো ধরনের কাপড় এখানে উৎপাদন করা হয়। এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে টেক্সটাইল মিল রয়েছে। এবং (বাবুরহাট) হলো বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ এখান থেকে পাইকারি কাপড় কিনে নিয়ে যায়। এবং অন্যান্য দেশে রপ্তানি করে থাকে।

কৃষি[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থায় নরসিংদী জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেলার উৎপাদিত বিভিন্ন কৃষিপণ্য স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সারাদেশে সরবরাহ করা হয়। নরসিংদী জেলার সবচেয়ে বিখ্যাত কৃষিপণ্য বা ফল হল কলা। এছাড়াও বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লটকন উৎপাদিত হয় নরসিংদী জেলায়। এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক।

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

রাজা ও সামন্তগণ[সম্পাদনা]

শিক্ষাবিদ ও গবেষক[সম্পাদনা]

সংসদ সদস্য[সম্পাদনা]

১ম জাতীয় সংসদে বর্তমান নরসিংদী জেলার সংসদ সদস্য ছিলেন গাজী ফজলুর রহমান (ঢাকা-২২), রবিউল আলম কিরণ খাঁ (ঢাকা-২৩), আফতাব উদ্দিন ভূঁইয়া (ঢাকা-২৪), মোসলেহ্ উদ্দিন আহমেদ (ঢাকা-২৫) ও কাজী সাহাবুদ্দিন আহমেদ (ঢাকা-২৬)। ২য় সংসদে বর্তমান নরসিংদী জেলার সংসদ সদস্য ছিলেন মোখলেসুর রহমান (ঢাকা-২৩), মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ (ঢাকা-২৪), আহমেদুল কবির (ঢাকা-২৫), মাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া (ঢাকা-২৬) ও আবদুল মোমেন খান (ঢাকা-২৭)। আবদুল মোমেন খান সাবেক খাদ্য মন্ত্রী ও সাবেক সচিব। মাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া সাবেক হুইপ ও সাবেক কৃষি উপমন্ত্রী

৩য় জাতীয় সংসদ গঠনের পূর্বেই নরসিংদী জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তখন সংসদ সদস্য হন সামসুল হুদা বাচ্চু (নরসিংদী-১), আহমেদুল কবির (নরসিংদী-২), কামাল হায়দার (নরসিংদী-৩), নুরুল মজিদ হুমায়ুন (নরসিংদী-৪), ও আসাদুল হক খসরু (নরসিংদী-৫)।

৪র্থ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন মোস্তফা জামান বেবী, দেলোয়ার হোসেন খান, শাহজাহান সাজু, মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ভূঁইয়া, এ এইচ এম আব্দুল হালিমমাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া

৫ম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন শামসুদ্দিন আহমেদ এছাক, আব্দুল মঈন খান, আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুলআবদুল আলী মৃধা। ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদেও এরা পুনর্নির্বাচিত হন। ৭ম জাতীয় সংসদে নরসিংদী-৪ আসনে নুরউদ্দীন খান ও নরসিংদী-৫ আসনে রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু নির্বাচিত হন। ৮ম জাতীয় সংসদে উপনির্বাচনে খায়রুল কবির খোকন নির্বাচিত হন ও সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল পুনরায় আসন ফিরে পান। আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। লে. জেনারেল নুরউদ্দীন খান সাবেক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ও সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী। আব্দুল মঈন খান সাবেক তথ্য মন্ত্রী

৯ম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন লে. কর্নেলনজরুল ইসলাম হিরু, আনোয়ারুল আশরাফ খান, জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনরাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। ১০ম সংসদে নরসিংদী-২ আসনে কামরুল আশরাফ খান ও নরসিংদী-৩ আসনে মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা নির্বাচিত হন। বর্তমান ১১শ জাতীয় সংসদে ৯ম সংসদের সদস্যরাই আছেন। নজরুল ইসলাম হিরু মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী। রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী। নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বর্তমান শিল্প মন্ত্রী

সংরক্ষিত মহিলা আসন থেকে ৮ম সংসদে রোকেয়া আহমেদ লাকী, ১০ম সংসদে রহিমা আখতার ও ১১শ সংসদে তামান্না নুসরাত (বুবলী) নির্বাচিত হন।

শিল্পী ও সাহিত্যিক[সম্পাদনা]

স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মুক্তিযোদ্ধা[সম্পাদনা]

চিকিৎসক[সম্পাদনা]

ক্রীড়াবিদ[সম্পাদনা]

সরকারি কর্মকর্তা[সম্পাদনা]

জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন[সম্পাদনা]

সংসদ[সম্পাদনা]

নরসিংদী জেলার সংসদীয় আসন সংখ্যা ৫টি। একাদশ জাতীয় সংসদে নরসিংদী জেলার এমপি দের তালিকা নিম্নরূপ:

নির্বাচনী এলাকা/ সংসদীয় আসন সাংসদের নাম মন্তব্য (কোন দপ্তরেরর দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী কি না/ সাংসদীয় কোন স্থায়ী কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কি না)
নরসিংদী-১ (নরসিংদী সদর) জনাব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বীরপ্রতীক সদস্য, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এবং পাবলিক আন্ডারটেকিং সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি
নরসিংদী-২ (পলাশ) ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান
নরসিংদী-৩ (শিবপুর) জনাব জহিরুল হক ভূঞা মোহন
নরসিংদী-৪ (বেলাব-মনোহরদী) জনাব নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন মাননীয় মন্ত্রী, শিল্প মন্ত্রণালয়
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) জনাব রাজি উদ্দিন আহমেদ

জেলা প্রশাসন[সম্পাদনা]

নরসিংদীর বর্তমান জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান[৭] নরসিংদীর পূর্বের জেলা প্রশাসকদের তালিকা নিম্নরূপ: [৮]

ক্র: নং নাম কার্যকাল
মোঃ ইনামুল করিম ১৪.০২.১৯৮৪ -- ১৪.১১.১৯৮৫
এ.এম.এম. রেজা-ই-রাব্বি ১৪.১১.১৯৮৫ -- ২১.০৪.১৯৮৮
নাসির উদ্দিন আহমদ ২১.০৪.১৯৮৮ -- ০৪.১১.১৯৯০
আবদুস সামাদ মল্লি­ক ০৪.১১.১৯৯০ -- ২৪.০১.১৯৯৪
মোহাম্মদ আইয়ুব ২৪.০১.১৯৯৪ --২৩.০৪.১৯৯৬
রফিকুল ইসলাম ২২.০৪.১৯৯৬ -- ১১.১০.২০০০
সিতেশ রঞ্জন দেব ১০.১০.২০০০ -- ১১.০৭.২০০১
মেজবাহ উল আলম ১১.০৭.২০০১ -- ০৯.০৮.২০০১
কাজী আখতার হোসেন ০৯.০৮.২০০১ -- ০৭.০৪.২০০৫
১০ মোঃ ফিরোজ সালাহ উদ্দিন ০৬.০৪.২০০৫ -- ১৯.১১.২০০৬
১১ কামাল উদ্দিন ১৯.১১.২০০৬ -- ১৪.০৫.২০০৭
১২ জিল্লার রহমান ১৪.০৫.২০০৭ -- ৩১.০৮.২০০৮
১৩ অমৃত বাড়ৈ ৩১.০৮.২০০৮ -- ১০.০৭.২০১১
১৪ মোঃ ওবায়দুল আজম ১০.০৭.২০১১ -- ২৬.০৬.২০১৪
১৫ আবু হেনা মোরশেদ জামান ২৫.০৬.২০১৪ -- ১৩.০২.২০১৭
১৬ ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস ১৩.০২.২০১৭ -- ১১.০৩.২০১৮
১৭ সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন ১১.০৩.২০১৮ -- ২১.০৬.২০২১

জেলা পরিষদ[সম্পাদনা]

নরসিংদীর জেলা পরিষদ ১৯৮৮ সালের ১২ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বর্তমান চেয়ারম্যান মো: মনির হোসেন ভূইয়া এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম[৯]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "এক নজরে জেলা"নরসিংদী জেলা 
  2. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। "এক নজরে নরসিংদী"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: প্রাথমিক প্রতিবেদন" (পিডিএফ)বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৭ 
  5. "জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২" (পিডিএফ) 
  6. "নরসিংদীতে কীটনাশক বিক্রয় প্রতিনিধি যুবককে ছুড়িকাঘাত ও গুলি করে হত্যা"। ১২ জানুয়ারি ২০২১। ১৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  7. "জেলা প্রশাসক নরসিংদী" 
  8. "প্রাক্তন জেলা প্রশাসকবৃন্দ" 
  9. "জেলা পরিষদ নরসিংদী" 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]