বিষয়বস্তুতে চলুন

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ

স্থানাঙ্ক: ২৪°০২′১৩″ উত্তর ৯০°৫৮′৫০″ পূর্ব / ২৪.০৩৭০৩৭২° উত্তর ৯০.৯৮০৫৩৬° পূর্ব / 24.0370372; 90.980536
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ
জয়নুল সংগ্রহশালার পাশ থেকে তোলা নদের দৃশ্য
জয়নুল সংগ্রহশালার পাশ থেকে তোলা নদের দৃশ্য
জয়নুল সংগ্রহশালার পাশ থেকে তোলা নদের দৃশ্য
দেশ  বাংলাদেশ
অঞ্চল ময়মনসিংহ বিভাগ, ঢাকা বিভাগ
জেলাসমূহ গাইবান্ধা, জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ নরসিংদী
উৎস ব্রহ্মপুত্র নদ
 - স্থানাঙ্ক ২৫°১৫′৪৭″ উত্তর ৮৯°৪৩′৪৩″ পূর্ব / ২৫.২৬৩১৩৮৮° উত্তর ৮৯.৭২৮৫৮০১° পূর্ব / 25.2631388; 89.7285801
মোহনা মেঘনা নদী
 - স্থানাঙ্ক ২৪°০২′১৩″ উত্তর ৯০°৫৮′৫০″ পূর্ব / ২৪.০৩৭০৩৭২° উত্তর ৯০.৯৮০৫৩৬° পূর্ব / 24.0370372; 90.980536

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের গাইবান্ধা, জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জনরসিংদী জেলার একটি নদ। নদটির দৈর্ঘ্য ২৮৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ২০০ মিটার এবং নদটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ৩৭।[][]

প্রবাহ

[সম্পাদনা]

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদটি জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে শাখা হিসেবে বের হয়ে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলা দিয়ে মেঘনা নদীতে পতিত হয়েছে।[]

১৭৮২ সালের আসাম ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যমুনা নদীর দিয়ে চলে যায়। আর আগে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়েই এই নদের বেশির ভাগ পানি প্রবাহিত হত।[]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ২৬১-২৬২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4 
  2. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯
  3. "ব্রহ্মপুত্র নদের সাতকাহন"কালেরকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]