লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি
লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি | |
---|---|
![]() লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি | |
লুয়া ত্রুটি মডিউল:মানচিত্রের_কাঠা এর 318 নং লাইনে: attempt to perform arithmetic on local 'lat_d' (a nil value)। | |
বিকল্প নাম | উকিল বাড়ি ডাংগা জমিদার বাড়ি |
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থা | abandoned |
ধরন | বাসস্থান |
স্থাপত্য রীতি | Blend of Colonial and Mughal style |
অবস্থান | পলাশ উপজেলা |
ঠিকানা | ডাংগা |
শহর | পলাশ উপজেলা, নরসিংদী জেলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | 23°53'56.82"N 90°35'41.48"E |
খোলা হয়েছে | অজানা, 19th century |
স্বত্বাধিকারী | লক্ষণ সাহা, Lawyer Ahmed Ali |
উচ্চতা | |
ছাদ | flat roof |
কারিগরী বিবরণ | |
কাঠামোগত পদ্ধতি | sheer wall and column structure |
পদার্থ | ইট, সুরকি ও রড, lime mortar, red mosaic |
তলার সংখ্যা | দ্বিতল |
লিফট/এলিভেটর | none |
অন্যান্য তথ্য | |
কক্ষ সংখ্যা | 11 |
লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার ডাংগা নামক এলাকায় অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। যা স্থানীয়দের কাছে উকিল বাড়ি নামে বেশ পরিচিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জমিদার লক্ষণ সাহা এই জমিদার বংশের মূল গোড়াপত্তনকারী। তবে কবে নাগাদ এই জমিদার বংশ এবং জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার সঠিক তথ্য জানা যায়নি। এই জমিদার বংশধররা অন্য জমিদারের আওতাভুক্ত ছোট জমিদার ছিলেন। তবে তাদের কখনো তারা যে জমিদারের আওতাভুক্ত ছিলেন তাদেরকে বা ব্রিটিশ সরকারকে খাজনা দিতে হয়নি। কারণ এই জমিদারী এলাকাটি ভারত উপমহাদেশের মধ্যে একমাত্র এলাকা ওয়াকফ হিসেবে ছিল। লক্ষণ সাহার তিন পুত্র সন্তান ছিল। এদের মধ্যে ছোট ছেলে ভারত ভাগের সময় ভারতে চলে যান। এরপর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অল্প কিছুদিন আগে বড় ছেলেও ভারতে চলে যান। থেকে যান মেঝো ছেলে। তার ছিল এক পুত্র সন্তান। যার নাম ছিল বৌদ্ধ নারায়ণ সাহা। এই বৌদ্ধ নারায়ণ সাহাই পরবর্তীতে আহম্মদ আলী উকিলের কাছে উক্ত বাড়িটি বিক্রি করে দেন। তাই আহম্মদ আলী সাহেব পেশায় একজন উকিল হওয়াতে বর্তমানে অনেকে এই বাড়িটিকে উকিল বাড়ি নামেও চিনে।
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়িটি দ্বিতল বিশিষ্ট্য একটি ভবন। ভবনের মেছেতে কষ্টি পাথর দিয়ে ঢালাই করা। ছোট্ট একটি কারুকার্য খচিত দালান, বাগানবাড়ি, সাঁন বাঁধানো পুকুর ঘাট, পূজো করার জন্য পুকুরের চারপাশে তিনটি মঠ বা মন্দির ছিল।
বর্তমান অবস্থা[সম্পাদনা]
জমিদার বাড়ির সবগুলো স্থাপনা মোটামুটি বেশ ভালো অবস্থাই আছে। শুধু পুকুরের চারপাশের মঠ বা মন্দিরগুলোর ধ্বংস হয়ে গেছে। তবে একটি এখনো পুকুর ঘাটের কাছে মোটামুটিভাবে টিকে আছে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |