দৌলতকান্দি রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দৌলতকান্দি রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানরায়পুরা উপজেলা, নরসিংদী জেলা, ঢাকা বিভাগ
 বাংলাদেশ
মালিকানাধীনবাংলাদেশ রেলওয়ে
পরিচালিতবাংলাদেশ রেলওয়ে
লাইন
ট্রেন পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
নির্মাণ
গঠনের ধরনমানক
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারআছে
ইতিহাস
চালু১৯১৪
অবস্থান

দৌলতকান্দি রেলওয়ে স্টেশন[১] বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[৩][৪][৫] টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে দৌলতকান্দি রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।

পরিষেবা[সম্পাদনা]

দৌলতকান্দি রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Doulatkandi Railway Station Map/Atlas BR/Bangladesh Zone - Railway Enquiry"indiarailinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯ 
  2. "ভৈরবে ট্রেনে কাটা পড়ে দুইজনের মৃত্যু"https://wwww.jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  3. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  4. "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  5. "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭