হবিগঞ্জ জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৪৪ নং লাইন: | ১৪৪ নং লাইন: | ||
|[[চুনারুঘাট উপজেলা]] এবং [[মাধবপুর উপজেলা]] |
|[[চুনারুঘাট উপজেলা]] এবং [[মাধবপুর উপজেলা]] |
||
|[[মাহবুব আলী (রাজনীতিবিদ)|মাহবুব আলী]] |
|[[মাহবুব আলী (রাজনীতিবিদ)|মাহবুব আলী]] |
||
|[[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] |
|[[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]]} |
||
|} |
|||
{== কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ক্লাব হবিগঞ্জ == |
|||
|[[MD.Mushahid Mojumder]] |
|||
|[[Young scientist]] |
|||
|[[Udvaboni Biggan Club]] [[ Founder ]]} |
|||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
১৫:১৩, ৬ অক্টোবর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হবিগঞ্জ | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে হবিগঞ্জ জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°২২′৩০″ উত্তর ৯১°২৫′০″ পূর্ব / ২৪.৩৭৫০০° উত্তর ৯১.৪১৬৬৭° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | সিলেট বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৬৩৬.৫৮ বর্গকিমি (১,০১৭.৯৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১৮,৩০,৫৫৮ |
• জনঘনত্ব | ৬৯০/বর্গকিমি (১,৮০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৩০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৬০ ৩৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ![]() |
হবিগঞ্জ জেলা (সিলেটী: ꠢꠛꠤꠉꠂꠘ꠆ꠎ ꠎꠦꠟꠣ) বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে হবিগঞ্জ বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] ১৯৮৪ সালে হবিগঞ্জকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। এর আগে ১৮৭৪ সাল থেকে হবিগঞ্জ মহকুমা সিলেট জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল।
অবস্থান ও আয়তন
হবিগঞ্জ জেলা ২৩˚৫৭” হতে ২৪˚৪২” উত্তর অক্ষাংশ ও ৯১˚১০” হতে ৯১˚৪০” পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত এবং আয়তনে ২,৬৩৬.৫৮ বর্গ কিলোমিটার।[৩] হবিগঞ্জ জেলার উত্তরে সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলা, দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, পূর্বে মৌলভীবাজার জেলা এবং পশ্চিমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কিশোরগঞ্জ জেলা।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
হবিগঞ্জ জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৬টি পৌরসভা, ৭৮টি ইউনিয়ন, ১২৪১টি মৌজা, ২০৯৩টি গ্রাম ও ৪টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
উপজেলাসমূহ
হবিগঞ্জ জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৫] | সংসদ সদস্য[৬][৭][৮][৯][১০] | রাজনৈতিক দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২৩৯ হবিগঞ্জ-১ | বাহুবল উপজেলা এবং নবীগঞ্জ উপজেলা | গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২৪০ হবিগঞ্জ-২ | বানিয়াচং উপজেলা এবং আজমিরীগঞ্জ উপজেলা | আব্দুল মজিদ খান | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২৪১ হবিগঞ্জ-৩ | লাখাই উপজেলা, হবিগঞ্জ সদর উপজেলা এবং শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা | আবু জাহির | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২৪২ হবিগঞ্জ-৪ | চুনারুঘাট উপজেলা এবং মাধবপুর উপজেলা | মাহবুব আলী | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ}
{== কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ক্লাব হবিগঞ্জ == |
MD.Mushahid Mojumder | Young scientist | Udvaboni Biggan Club Founder }
ইতিহাসচাকলাপুঞ্জীপ্রাগৈতিহাসিক প্রতিবেদনসমূহ হতে জানা যায় বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার সাথে লালমাই পাহাড় এবং সিলেট, হবিগঞ্জ, চট্টগ্রাম এবং মধুপুরের উচ্চতর এলাকাসমূহের সাথে যুক্ত ছিল। চাকলাপুঞ্জী চা বাগানের কাছে চান্দির মাজার নামক এলাকায় বালু নদী নামে পরিচিত একটি নদী পাড়ে প্রাপ্ত ঐতিহাসিক সরঞ্জাম যেমন জীবাশ্ম কাঠ, হস্তনির্মিত যুদ্ধাস্ত্র ইত্যাদি দৃষ্টে এখানে প্রাচীন মানবের বসবাস ছিল বলে প্রমাণিত হয়। মুগলদের সাথে বারো ভূইয়াদের যুদ্ধ১৫ শতকে সিলেটের জমিদার আনোয়ার খান এবং বানিয়াচংয়ের জমিদার হোসেন খান (বারো ভূইয়াদের দলভূক্ত) এর সাথে যুদ্ধ হয় মুঘল সেনাবাহিনীর, যা বাহরাস্থান-ই-গায়েবী গ্রন্থে উল্লেখ পাওয়া যায়। পুটিজুরী দুর্গখাজা ওসমান (আফগান রাজা) বাকাই নগর দুর্গ ছেড়ে এসে গিরিপালের কাছে পুটিজুরী নামক দুর্গে আশ্রয় নেন। সেখানে তিনি গড়ে তোলেন একটি দুর্গ। যা প্রতিরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খাজা ওসমানের ভাই দুর্গ ত্যাগ করলে মুঘল সেনারা সে সুযোগ গ্রহণ করে খাজা ওসমানের সেনাদলকে বর্তমান মৌলভীবাজার জেলার দালাম্বপুর নামক স্থানে পরাজিত করে। ![]() তেলিয়াপাড়ার যুদ্ধ৪ এপ্রিল, ১৯৭১ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের উর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা তেলিয়াপাড়ায় ২য় ইষ্ট বেঙ্গলের সদরদপ্তরে সমবেত হন। চা বাগান পরিবেষ্টিত পাহাড়ী এ অঞ্চলে জেনারেল এম এ জি ওসমানী, লে: কর্ণেল আব্দুর রব, লে: কর্ণেল সালাউদ্দিন মোহাম্মদ রেজা, মেজর কাজী নুরুজ্জামান, মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর নুরুল ইসলাম, মেজর শাফায়াত জামিল, মেজর মইনুল হোসাইন চৌধুরীসহ অনেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন সেদিন। সেদিনের সভায় চারজন সিনিয়র অফিসারকে যুদ্ধকালীন কর্মক্ষেত্র ভাগ করে দেয়া হয়; সিলেট-বাহ্মণবাড়ীয়া এলাকায় মেজর শফিউল্লা, কুমিল্লা-নোয়াখালী এলাকায় মেজর খালেদ মোশাররফ, চট্টগ্রাম-পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় মেজর জিয়াউর রহমান এবং কুষ্টিয়া-যশোর এলাকায় মেজর আবু ওসমান চৌধুরীকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এই সভাতেই মুক্তিবাহিনী সাংগঠনিক ভাবে পরিপুষ্ট হয়ে উঠে এবং জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্ব গ্রহণ করা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম বৈঠককে স্মরণ করে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এখানে তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। (জনসংখ্যা) এবং (ধর্ম অনুসারে জনসংখ্যার হার)সর্বশেষ আদমশুমারী (২০১১) অনুযায়ী হবিগঞ্জের মোট জনসংখ্যা ২০৮৯০০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০২৫৫৯১ জন ও নারী ১০৬৩৪১০। এ জেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৭৯২ জন। বাংলাদেশে বসবাসরত ২৫০০০ মণিপুরীর একটি বৃহৎ অংশ হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার আহম্মদাবাদ এবং গাজীপুর ইউনিয়নে বসবাস করে। এই সংখ্যা ৪০০০ এর অধিক। হবিগঞ্জ জেলায় অন্য ধর্মের লোকদের চেয়ে মুসলিমদের সংখ্যা বেশি। হবিগঞ্জ জেলায় –↓ ইসলাম - ৮০.২৩% হিন্দু - ১৮.১২% বৌদ্ধ - ০.০৫% খ্রিস্টান - ০.১৩% অন্যান্য - ০.৪৭% ![]() শিক্ষা ব্যবস্থাহবিগঞ্জ এর সাক্ষরতার গড় হার ৪৫%। এখানে রয়েছে:
কৃষি![]()
অর্থনীতি![]()
জেলার মাথাপিছু আয় ৩৪৯০ ডলার। হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের অলিপুরে হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এই অঞ্চলে বেশ কিছু শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে। এদের মধ্যে স্টার সিরামিকস, প্রাণ আর এফ এল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
চিত্তাকর্ষক স্থানহবিগঞ্জ জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান:
যোগাযোগ ব্যবস্থা
হাট-বাজার এবং মেলা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ![]() উইকিভ্রমণে হবিগঞ্জ জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |