বিষয়বস্তুতে চলুন

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল
ডাকনামবাংলার বাঘ, টাইগার্স
সংঘবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড
কর্মীবৃন্দ
টেস্ট অধিনায়কনাজমুল হোসেন শান্ত
টি২০আই অধিনায়কলিটন দাস
কোচফিল সিমন্স
বোলিং কোচশন টেইট, মুশতাক আহমেদ
ইতিহাস
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি২০০০
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
আইসিসি মর্যাদাসহযোগী সদস্য (১৯৭৭)
পূর্ণ সদস্য (২০০০)
আইসিসি অঞ্চলএশিয়া
আইসিসি র‍্যাংকিং বর্তমান[] সেরা
টেস্ট ৯ম ৮ম(১ মে ২০১৮)[]
ওডিআই ১০ম ৬ষ্ঠ(২৫ মে ২০১৭)[]
টি২০আই ১০ম ৪র্থ (২২ জুলাই ২০১২)[][]
টেস্ট
প্রথম টেস্টব.  ভারত জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা; ১০–১৩ নভেম্বর ২০০০
সর্বশেষ টেস্টব.  দক্ষিণ আফ্রিকা বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম; ২৯-৩১ অক্টোবর ২০২৪
টেস্ট ম্যাচ জয়/পরাজয়
মোট[] ১৪৮ ২১/১০৯
(১৮ ড্র)
বর্তমান বছর[] ২/৬(০ ড্র)
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ উপস্থিতি৩ (২০১৯-২০২১ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফল৯ম (২০১৯-২০২১, ২০২১-২৩)
একদিনের আন্তর্জাতিক
প্রথম ওডিআইব.  পাকিস্তান ডি সোয়েসা স্টেডিয়াম, মোরাতুয়া; ৩১ মার্চ ১৯৮৬
সর্বশেষ ওডিআইব.  শ্রীলঙ্কা জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম; ১৮ই মার্চ ২০২৪
ওডিআই ম্যাচ জয়/পরাজয়
মোট[] ৪৩৮ ১৫৯/২৬৯
(০ সমতা, ১০ ফলাফল বিহীন)
বর্তমান বছর[] ২/১
(০ সমতা, ০ ফলাফলবিহীন)
বিশ্বকাপ উপস্থিতি৭ (১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফলকোয়ার্টার ফাইনাল (২০১৫)
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি৬ (১৯৭৯ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফলচ্যাম্পিয়ন্স (১৯৯৭)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রথম টি২০আইব.  জিম্বাবুয়ে খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়াম, খুলনা; ২৮ নভেম্বর ২০০৬
সর্বশেষ টি২০আইব.  ভারত রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, হায়দ্রাবাদ; ১২ই অক্টোবর ২০২৪
টি২০আই ম্যাচ জয়/পরাজয়
মোট[১০] ১৭৯ ৬৮/১০৭
(০ সমতা, ৪ ফলাফলবিহীন)
বর্তমান বছর[১১] ২১ ৯/১২(০ সমতা, ০ ফলাফলবিহীন)
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি৮ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম)
সেরা ফলাফল২য় রাউন্ড (২০০৭, ২০১৪, ২০১৬, ২০২১)

টেস্ট কিট

ওডিআই কিট

টি২০আই কিট

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ অনুযায়ী

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা টাইগার্স বা বাংলার বাঘ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (সংক্ষেপে বিসিবি) এই দল পরিচালনা করে থাকে। বাংলাদেশ আইসিসি'র টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদাপ্রাপ্ত স্থায়ী সদস্য দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত। ১০ম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঢাকায় বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। সেবারের টুর্নামেন্টে ৪ ম্যাচের ২ টি ম্যাচে তারা জয়লাভ করে এবং বাকি ২ টি ম্যাচে পরাজয় বরণ করে। এর সাত বছর পর ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ এশিয়া কাপে ক্রিকেটে তারা তাদের সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফি জেতে এবং এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। বিশ্বকাপে তারা পাকিস্তান এবং স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে।

১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলে আসছে। ২০০০ সালের ২৬ জুন তারা দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসি'র সদস্যপদ লাভ করে। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তারা মোট ১১৯ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে এবং ১৪ টি ম্যাচে জয়লাভ করে। তারা সর্বপ্রথম টেস্ট জেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। পরবর্তী টেস্ট দু'টো জিতে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। অক্টোবর, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ আইসিসি র‍্যাংকিং অনুযায়ী টেস্টে ৯ম, ওডিআইয়ে ৮ম এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেটিংয়ে ৯ম স্থানে অবস্থান করছে।[১২]

ওডিআই মর্যাদা প্রাপ্তি: ১৯৯৭ সালে
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি: ২০০০ সালে

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

শুরুর পথচলা (১৯৭৯-১৯৯৯)

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সহযোগী সদস্যে পরিণত হয়। পরবর্তীতে রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করে। ৪ ম্যাচের ২ টিতে জয়লাভ করে এবং ২ টিতে তারা হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু'র নেতৃত্বে এশিয়া কাপে ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।

১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখে। এটা সেই দলের ছবি।

আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ভয়াবহ বন্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আয়োজক হিসেবে সফলতার পরিচয় দেয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। দীর্ঘ ২২ খেলায় হারের পর মোঃ রফিকের অসাধারণ নৈপুণ্যে (৭৭ রান ও ৩টি উইকেট) কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয়লাভ করে।[১৩] আতহার আলী খান-মোহাম্মদ রফিক জুটি ১৩৭ রান গড়েছিল। আতহার আলী খান করেন ৪৭ রান।[১৪] পরবর্তীতে অক্টোবর মাসে আইসিসি নক-আউট ট্রফি আয়োজন করে বাংলাদেশ যেখানে সকল টেস্ট খেলুড়ে দল এই একদিনের আন্তর্জাতিক নক-আউট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার নিয়মিত সদস্য পদ লাভ করে। প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের অসাধারণ ফিল্ডিং এবং খালেদ মাহমুদের ব্যক্তিগত বোলিং (৩/৩১) নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তানকে ৬২ রানে পরাজিত করে। ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন খালেদ মাহমুদ। স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারানোর পরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই জয় বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেস্ট দলের সদস্য হতে সহায়তা করে।

টেস্ট দল হিসাবে প্রথম পর্যায় (২০০০-২০০৩)

[সম্পাদনা]

২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নাইমুর রহমানের অধিনায়কত্বে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গনে পা রাখে। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অভিষেক টেস্টেই সেঞ্চুরি (১৪৫) করে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস ব্যানারম্যান ও জিম্বাবুয়ের ডেভিড হটনের পাশে নাম লেখান আমিনুল ইসলাম। অধিনায়ক নাইমুর রহমানের ১৩২ রানে ৬ উইকেট অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশ ৯ উইকেটে হেরে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোর এসএসসিতে অভিষেক টেস্টে ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি টেস্টে প্রথমবারের মতো প্রথম ইনিংসে লিড নেয় বাংলাদেশ। মুলতানে তৃতীয় ও শেষ টেস্টে জিততে জিততে ১ উইকেটে হেরে বসে তারা। এই সিরিজে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাট্রিক করে অলোক কাপালি। টানা ২১ টেস্ট হারার পর হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে সফরে ২য় টেস্টে ড্র করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ যদিও খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩দিন খেলা বন্ধ থাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৪ সালে সেন্ট লুসিয়া টেস্টে তিন ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির কল্যাণে প্রথম নিজেদের কৃতিত্বে ড্র করে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে হাবিবুল বাশার ও মোহাম্মদ রফিকের পর দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন খালেদ মাসুদ। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। ম্যাচ সেরা হন এনামুল হক জুনিয়র। সিরিজের অপর টেস্টটিও অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। টেস্ট ইতিহাসে প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে পরাজয় হয় বাংলাদেশের। ২০০৯ সালে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় বাংলাদেশের। শীর্ষস্থানীয় সব খেলোয়াড় ধর্মঘটে যাওয়ায় নতুন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দুই টেস্টেই জয় পায় বাংলাদেশ।

পরিচালনা পরিষদ

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড[১৫] খেলার মাঠ নির্ধারণ, দলের সফর, দল পরিচালনা ও ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি ঘটানোই এ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও, দলের স্পন্সরশীপের বিষয়েও বোর্ড দায়বদ্ধ। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নামে পরিচিত ছিল।[১৬] ১৯৭৬ সালে সংস্থার খসড়া গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়।[১৭] জানুয়ারি, ২০০৭ সালে বোর্ড কর্তৃপক্ষ ‘কন্ট্রোল’ শব্দটি বিলুপ্ত করে।[১৮] বাংলাদেশ সরকার বিসিবি’র সভাপতি নিয়োগ করে থাকেন।[১৯] বর্তমান বিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল

২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পয্রন্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। তারা ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৳১৫১.৫ মিলিয়ন টাকা দেশের ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করে। বর্তমানে টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান রবি ও মহিলা জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। [২০]

২০০৬ সালে বিসিবি কর্তৃপক্ষ কিশোর ও অনভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে।[২১] জাতীয় খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ করা হয় ও ম্যাচ ফি প্রদান করা হয়। ২০০৫ সালে প্রতি টেস্টে মাথাপিছু $১,০০০ মার্কিন ডলার ও একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্য $৫০০ মার্কিন ডলার প্রদান করে।[২২]

বাংলাদেশের টেস্ট জয়ের ইতিহাস

[সম্পাদনা]

২০০০ সালটি ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এই বছর বাংলাদেশ টেস্ট স্ট্যাটাস লাভ করে এবং বিশ্বের টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর কাতারে নিজেদের স্থান করে নেয়। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পেছনে দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা এবং ক্রিকেটারদের একাগ্রতা ছিল। বিশেষ করে, তৎকালীন ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং ক্রিকেটারদের কঠোর অনুশীলন এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।

টুর্নামেন্ট ইতিহাস

[সম্পাদনা]

ক্রিকেট বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
ক্রিকেট বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
ইংল্যান্ড ১৯৭৫যোগ্য নয়
ইংল্যান্ড ১৯৭৯যোগ্যতা অর্জন করেনি
ইংল্যান্ড ১৯৮৩যোগ্যতা অর্জন করেনি
ভারতপাকিস্তান ১৯৮৭যোগ্যতা অর্জন করেনি
অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ১৯৯২যোগ্যতা অর্জন করেনি
ভারতপাকিস্তানশ্রীলঙ্কা ১৯৯৬যোগ্যতা অর্জন করেনি
ইংল্যান্ড ১৯৯৯পর্ব ১৯/১২
দক্ষিণ আফ্রিকাজিম্বাবুয়েকেনিয়া ২০০৩পর্ব ১১৩/১৪
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০০৭দ্বিতীয় পর্ব৭/১৬
ভারতশ্রীলঙ্কাবাংলাদেশ ২০১১পর্ব ১৯/১৪
অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ২০১৫কোয়ার্টার-ফাইনাল৭/১৪
ইংল্যান্ড ২০১৯গ্রুপ পর্ব০৮/১০
ভারত ২০২৩ গ্রুপ পর্ব ০৮/১০
মোট৫১১৬৩২

আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
টি২০ বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
দক্ষিণ আফ্রিকা ২০০৭পর্ব ২৮/১২
ইংল্যান্ড ২০০৯পর্ব ১৯/১২
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০১০পর্ব ১৯/১২
শ্রীলঙ্কা ২০১২পর্ব ১৯/১২
বাংলাদেশ ২০১৪পর্ব ২১০/১০
ভারত ২০১৬পর্ব ২১০/১০
সংযুক্ত আরব আমিরাত ওমান২০২১পর্ব ২১২/১২
অস্ট্রেলিয়া ২০২২পর্ব ২৯/১৬
মোট৮/৮৮ম৩৩২৫

এশিয়া কাপ

[সম্পাদনা]
এশিয়া কাপ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৮৪যোগ্যতা অর্জন করেনি
শ্রীলঙ্কা ১৯৮৬প্রথম পর্ব৩/৩
বাংলাদেশ ১৯৮৮প্রথম পর্ব৪/৪
ভারত ১৯৯০–৯১প্রথম পর্ব৩/৩
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৯৫প্রথম পর্ব৪/৪
শ্রীলঙ্কা ১৯৯৭প্রথম পর্ব৪/৪
বাংলাদেশ ২০০০প্রথম পর্ব৪/৪
শ্রীলঙ্কা ২০০৪দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
পাকিস্তান ২০০৮দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
শ্রীলঙ্কা ২০১০প্রথম পর্ব৪/৪
বাংলাদেশ ২০১২রানার্স আপ২/৪
বাংলাদেশ ২০১৪প্রথম পর্ব৫/৫
বাংলাদেশ ২০১৬রানার্স আপ২/৫
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০১৮রানার্স আপ২/৬
শ্রীলঙ্কা ২০২২প্রথম পর্ব৫/৬
পাকিস্তান ২০২৩দ্বিতীয় পর্ব ৩/৬
মোটরানার্স-আপ (৩বার)৫১১২৩৯

মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টস

[সম্পাদনা]
মাল্টিস্পোর্টস ইভেন্টস
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
মালয়েশিয়া ১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসপর্ব ১১৪/১৬
চীন ২০১০ এশিয়ান গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৯
বাংলাদেশ ২০১০ দক্ষিণ এশীয় গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৫
দক্ষিণ কোরিয়া ২০১৪ এশিয়ান গেমস৩য়৩/১০
ইন্দোনেশিয়া ২০১৮ এশিয়ান গেমস-------
বাংলাদেশ ২০১৯ দক্ষিণ এশীয় গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৫
চীন ২০২২ এশিয়ান গেমস৩য়-

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

[সম্পাদনা]
বছর পর্ব চূড়ান্ত অবস্থান
১৯৯৮ যোগ্য নয়
২০০০ প্রাথমিক বাছাই পর্ব ১০তম স্থান
২০০২ গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড ১১তম স্থান
২০০৪ গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড ১১তম স্থান
২০০৬ প্রাথমিক বাছাই পর্ব ৯তম স্থান
২০০৯ যোগ্যতা অর্জন করেনি
২০১৩ যোগ্যতা অর্জন করেনি
২০১৭ সেমি ফাইনাল ৪র্থ স্থান

অন্যান্য প্রধান টুর্নামেন্ট

[সম্পাদনা]
এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ
  • ২০০১/০২: প্রথম পর্ব
এসিসি ট্রফি
অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ
  • ১৯৮৬: অংশগ্রহণ করেনি
  • ১৯৯০: প্রথম পর্ব
  • ১৯৯৪: অংশগ্রহণ করেনি

দলের সদস্যবৃন্দ

[সম্পাদনা]
ঢাকা'র শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়েরা জিম্বাবুয়ে দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে আনন্দ প্রকাশ করছে।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি ২০২৩ মৌসুমের (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য ২১ জন খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে। বিসিবি তিন ফরম্যাটের জন্য তিনটি ভিন্ন চুক্তির ব্যবস্থা করেছে। তবে চুক্তিতে গ্রেড সিস্টেম ২০২১ মরসুম থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। তিনটি ফরম্যাটের জন্য মাত্র ৪ জন খেলোয়াড়কে চুক্তি করা হয়েছিল। অপরদিকে টেস্ট এবং ওডিআইয়ের জন্য ২ জন, শুধুমাত্র ওডিআইয়ের জন্য ১ জন, টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ২ জন, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ৪ জন, শুধুমাত্র টেস্টের জন্য ৫ জন এবং শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টির জন্য ৫ জন খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছিল।

এটি এমন খেলোয়াড়দের একটি তালিকা যারা বিসিবির সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ বা গত ১২ মাসে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন বা সাম্প্রতিক টেস্ট, ওডিআই বা টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে নাম রাখা হয়েছে। অভিষেক না হওয়া খেলোয়াড়দেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । (২৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে আপডেট করা হয়েছে)

প্রতীকঅর্থ
শ/নসব ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের শার্ট নম্বর
চুক্তিযে ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছে
ফর্মএকজন খেলোয়াড় সম্প্রতি যে বিশেষ ফরম্যাটে খেলেছে, তার পুরো ক্যারিয়ারে নয়
নাম বয়স ব্যাটিং স্টাইল বোলিং স্টাইল চুক্তি ঘরোয়া দল ক্লাব দল ফর্ম শ/ন ক্যাপশন
টেস্টওডিআইটি-টোয়েন্টি
ব্যাটসম্যান
জাকের আলী২৭ডাননাসিলেট বিভাগআবাহনী লিমিটেডটি-২০
ইয়াসির আলী২৯ডানডান- হাতি অফ স্পিননাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০২৬
মুমিনুল হক৩৪বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট
মাহমুদুল হাসান জয়২৫ডানহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট৭১
জাকির হাসান২৭ডানহ্যাঁনাসিলেট বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সটেস্ট২১
তাওহীদ হৃদয়২৪ডাননারাজশাহী বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিওডিআই, টি-২০৭৭
তামিম ইকবাল৩৬বামডান- হাতিঅফ স্পিনহ্যাঁনাচট্টগ্রাম বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই২৮ওডিআই (ক্যাপ্টেন)
নাজমুল হোসেন শান্ত২৭বামডান- হাতি অফ ব্রেকহ্যাঁনাহ্যাঁরাজশাহী বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৯৯
রনি তালুকদার৩৫ডাননাঢাকা বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটি-২০৩৭
অলরাউন্ডার
সাকিব আল হাসান৩৮বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁখুলনা বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৭৫টেস্ট, টি-২০ (ক্যাপ্টেন)
মাহেদী হাসান৩০ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁখুলনা বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটি-২০৫৫
আফিফ হোসেন২৬বামডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁসিলেট বিভাগআবাহনী লিমিটেডওডিআই, টি-২০১৮
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত২৯ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁবরিশাল বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৩২
শামীম হোসেন২৫বামডান- হাতি অফ ব্রেকনাচট্টগ্রাম বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সটি-২০২৯
মেহেদী হাসান মিরাজ২৮ডানডান- হাতি অফ স্পিনহ্যাঁখুলনা বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৫৩
মাহমুদুল্লাহ৩৯ডানডান- হাতি অফ ব্রেকনাহ্যাঁনাঢাকা মহানগরমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবওডিআই৩০
উইকেটকিপার
লিটন দাস৩১ডানডান- হাতি অফ ব্রেকহ্যাঁরংপুর বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০১৬টেস্ট, ওডিআই (ভাইস ক্যাপ্টেন)
নুরুল হাসান৩১ডানহ্যাঁনাহ্যাঁখুলনা বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৮১টি-২০ (ভাইস ক্যাপ্টেন)
এনামুল হক৩২ডাননাখুলনা বিভাগআবাহনী লিমিটেডটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৬৬
মুশফিকুর রহিম৩৮ডানহ্যাঁনারাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০১৫
স্পিন বোলার
নাসুম আহমেদ৩০বামবামহাতি অর্থোডক্সনাহ্যাঁসিলেট বিভাগরূপগঞ্জ টাইগার্সওডিআই, টি-২০১০
রিশাদ হোসেন২৩ডানডান- হাতি লেগ ব্রেকনারংপুর বিভাগখেলাঘরটি-২০
তাইজুল ইসলাম৩৩বামবামহাতি অর্থোডক্সহ্যাঁনারাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই১২
সিম বোলার
খালেদ আহমেদ৩৩ডানডানহাতি মিডিয়ামহ্যাঁনাসিলেট বিভাগমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট১৪
তাসকিন আহমেদ৩০বামডানহাতি ফাস্ট বোলিংহ্যাঁঢাকা মহানগরমোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবটেস্ট, ওডিআই, টি-২০
এবাদত হোসেন৩১ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামহ্যাঁনাসিলেট বিভাগশেখ জামাল ধানমন্ডিটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৫৮
শরিফুল ইসলাম২৪বামবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টনাহ্যাঁরাজশাহী বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৪৭
হাসান মাহমুদ২৬ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামনাহ্যাঁচট্টগ্রাম বিভাগখেলাঘরওডিআই, টি-২০৯১
মুস্তাফিজুর রহমান৩০বামবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টনাহ্যাঁখুলনা বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট, ওডিআই, টি-২০৯০
রেজাউর রহমান রাজা২৬ডানডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামনাসিলেট বিভাগপ্রাইম ব্যাংকটেস্ট

২০২০ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি টেস্ট ক্রিকেটের পাশাপাশি ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফি ৭০% বৃদ্ধি করে।বর্তমানে একাদশে থাকা খেলোয়াড়রা প্রতিটি টেস্টের জন্য ৳ ৬ লাখ ( ইউএস $৬,৪০০) এবং প্রতিটি ওডিআইয়ের জন্য ৳ ৩ লাখ (ইউএস$৩,২০০) এবং প্রতিটি টি-টোয়েন্টির জন্য ৳ ২ লাখ (ইউএস$২,১০০) করে পান।[২৩]

কোচিং কর্মকর্তা

[সম্পাদনা]
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলনরত বাংলাদেশ দল

আন্তর্জাতিক দলের বিরুদ্ধে ফলাফল

[সম্পাদনা]

টেস্ট ক্রিকেটে

[সম্পাদনা]
বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়টাইড্রশতকরা জয়প্রথম জয়
 আফগানিস্তান২০১৯-২০১৯৫০.০০১৭ জুন ২০২৩
 অস্ট্রেলিয়া২০০৩-২০১৭১৬.৬৭৩০ আগস্ট ২০১৭
 ইংল্যান্ড২০০৩-২০১৬১০১০.০০৩০ আক্টোবর ২০১৬
 ভারত২০০০-২০১৯১১০.০০
 আয়ারল্যান্ড-১০০%৭ এপ্রিল ২০২৩
 নিউজিল্যান্ড২০০১-২০১৯১৭১৩৫.৮৮৫ জানুয়ারী ২০২২
 পাকিস্তান২০০১-২০২০১৩১০০.০০
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০২-২০২২১৪১২০.০০
 শ্রীলঙ্কা২০০১-২০২২২২১৭৪.১৬১৯ মার্চ ২০১৭
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০০২-২০২২২০১৪২০.০০১৩ জুলাই ২০০৯
 জিম্বাবুয়ে২০০১-২০২১১৮৫৩.৩৩১০ জানুয়ারি ২০০৫

ওয়ানডে ক্রিকেটে

[সম্পাদনা]
বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়ড্রএনআরশতকরা জয়প্রথম জয়
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ
 আফগানিস্তান২০১৪-২০২৪১৬১০৬২.৫০১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
 অস্ট্রেলিয়া১৯৯০-২০১৯২১১৯৫.০০১৮ জুন ২০০৫
 ইংল্যান্ড২০০০-২০২৩২৪১৯১৯.০৫১০ জুলাই ২০১০
 ভারত১৯৮৮-২০২২৩৯৩১১৪.২৮২৬ ডিসেম্বর ২০০৪
 আয়ারল্যান্ড২০০৭-২০২৩১৬১২৭৭.৭৮১৮ মার্চ ২০০৮
 নিউজিল্যান্ড১৯৯০-২০২১৩৮১০২৮২৮.৫৭৯ আক্টোবর ২০০৮
 পাকিস্তান১৯৮৬-২০১৯৩৭৩২১৩.৫১৩১ মে ১৯৯৯
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০২-২০২২২৪১৮২৫.০০৭ এপ্রিল ২০০৭
 শ্রীলঙ্কা১৯৮৬-২০১৯৫০৩৯১৫.২২২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৬
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৯৯৯-২০২২৪৪২১২১৫০.০০২৬ জুলাই ২০০৯
 জিম্বাবুয়ে১৯৯৭-২০২২৮০৫০৩০৬৪.১০১০ মার্চ ২০০৪
বনাম সহযোগী দেশ
 বারমুডা২০০৭-২০০৭১০০.০০২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৭
 কানাডা২০০৩-২০০৭৫০.০০২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭
 হংকং২০০৪-২০০৪১০০.০০১৬ জুলাই ২০০৪
 কেনিয়া১৯৯৭-২০০৬১৪৫৭.১৪১৭ মে ১৯৯৮
 নেদারল্যান্ডস২০১০-২০১১৫০.০০১৪ মার্চ ২০১১
 স্কটল্যান্ড১৯৯৯-২০১৫১০০.০০২৪ মে ১৯৯৯
 সংযুক্ত আরব আমিরাত২০০৮-২০০৮১০০.০০২৪ জুন ২০০৮
Statistics are correct as of  বাংলাদেশ v  নিউজিল্যান্ড at McLean Park, Napier, 3rd ODI, December. 23, 2023.[২৭]

টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটে

[সম্পাদনা]
বিপক্ষসময়কালম্যাচজয়পরাজয়ড্রএনআরশতকরা জয়প্রথম জয়
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ
 আফগানিস্তান২০১৪-২০২২৩৭.৫০১৬ মার্চ ২০১৪
 অস্ট্রেলিয়া২০০৭-২০২১১০৪০.০০℅৩ আগস্ট ২০২১
 ইংল্যান্ড২০২১-২০২১৭৫.০০℅৯ মার্চ ২০২৩
 ভারত২০০৯-২০১৯১১১০৯.০৯%৩ নভেম্বর ২০১৯
 আয়ারল্যান্ড২০০৯-২০১৬৭৫.০০℅১৮ জুলাই ২০১২
 নিউজিল্যান্ড২০১০-২০২১১৩১০২০.০০%১ সেপ্টেম্বর ২০২১
 পাকিস্তান২০০৭-২০২১১৫১৩১৩.৩৩℅২৪ এপ্রিল ২০১৫
 দক্ষিণ আফ্রিকা২০০৭-২০২১০.০০%
 শ্রীলঙ্কা২০০৭-২০২১১২৩৬.৩৬℅২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০০৭-২০২২১৬৩৫.৭১%১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭
 জিম্বাবুয়ে২০০৬-২০২২১৯১২৬৬.৩৩℅২৮ নভেম্বর ২০০৬
বনাম সহযোগী দেশ
 হংকং২০১৪-২০১৪০.০০%
 কেনিয়া২০০৭-২০০৭১০০.০০%১ সেপ্টেম্বর ২০০৭
   নেপাল২০১৪-২০১৪১০০.০০%১৮ মার্চ ২০১৪
 নেদারল্যান্ডস২০১২-২০১৬৬৬.৬৭%২৫ জুলাই ২০১২
 ওমান২০১৬-২০২১১০০.০০%১৩ মার্চ ২০১৬
 স্কটল্যান্ড২০১২-২০২১০.০০%
 সংযুক্ত আরব আমিরাত২০১৬-২০১৬১০০.০০%২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
পাপুয়া নিউগিনি ২০২১-২০২১১০০.০০%২১ অক্টোবর ২০২১

[২৮]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Men's Team Rankings"আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)।
  2. "Bangladesh rise to no 8 in ICC test rankings"Dhaka Tribiune। ১ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০
  3. "Bangladesh rise no 6 in odi rankings"ESPNcricinfo। ২৫ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০
  4. "Bangladesh surpass Pak, Aus in T20 rankings"News18। ২২ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০২১
  5. "Bangladesh to play extra T20 in Netherlands"ESPNcricinfo। ২৪ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭
  6. "Records for Test Matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  7. "Records in 2024 in Test matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  8. "Records for ODI Matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  9. "Records in 2024 in ODI matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  10. "Records for T20I Matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  11. "Records in 2024 in T20I matches"ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
  12. icc। "ICC Men's & Women's Cricket Rankings Overview"icc (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০২৪
  13. Toothless Tigers, BBC Sport, ২ জানুয়ারি ২০০৩, সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১
  14. scorecard[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]: Bangladesh v Kenya (1998-05-17), Retrieved on (2008-01-27)
  15. Bangladesh Cricket Team, Bangladesh Cricket, ১৭ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৪
  16. About BCB, Bangladesh Cricket Board, ১১ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  17. "Bangladesh cricket at the crossroad", The Independent, ১২ নভেম্বর ২০১০, ১৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  18. Board's name amended by government notification, Cricinfo, ১৩ জানুয়ারি ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  19. Samiuddin, Osman (৩০ জুন ২০১১), ICC gives boards two years to fall in line, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১১
  20. GP Official Sponsors of Bangladesh National Men & Womens Cricket Teams, Grameenphone, ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯, ১ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১
  21. Bangladesh to set up academy, ৪ এপ্রিল ২০০৬, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
  22. BCB announce 'perform and earn more' payroll, Cricinfo, ২০ অক্টোবর ২০০৫, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
  23. Isam, Mohammad (১২ জানুয়ারি ২০২০)। "BCB increases Test-match fees by over 70%"ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২০
  24. "Mash injury jolts Comilla Victorians", The Independent, ২১ নভেম্বর ২০১৫, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৬
  25. BCB names Mahmud as the new Team Manager, ঢাকা ট্রিবিউন, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫
  26. Rabeed Imam, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১১
  27. "Records / Bangladesh / ODI matches / Result summary"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  28. "বাংলাদেশ ক্রিকেট: টাইগারদের ইতিহাস, সাফল্য, ও স্মরণীয় ঘটনা" (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২৫