হিন্দু
হিন্দু (হিন্দুস্তানি: [ˈɦɪndu] () শব্দটি দিয়ে এমন জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যারা ধর্মীয়ভাবে )হিন্দুধর্মকে মেনে চলে।[৬৫][৬৬] ঐতিহাসিকভাবে, শব্দটি ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী লোকদের জন্য ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক এবং পরবর্তীতে ধর্মীয় শনাক্তকারী শব্দ হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে।[৬৭][৬৮]
২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী অনুসারীর দিক থেকে খ্রিষ্টধর্ম ও ইসলামের পর হিন্দুধর্ম পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম।[৬৯] সবচেয়ে বেশি পরিমাণ হিন্দু ধর্ম অনুসারী বাস করে ভারতে যা প্রায় ১.১৫ বিলিয়ন ।[৭০]
হিন্দু শব্দের ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]হিন্দু শব্দটি একটি প্রতিশব্দ [৭১][৭২] যা ইন্দো-আর্য এবং সংস্কৃত শব্দ সিন্ধু থেকে উদ্ভূত ।[৭৩] যার অর্থ "জলের একটি বৃহৎ অংশ" । [৭৪] এটি সিন্ধু নদীর নাম হিসাবে ব্যবহৃত হতো এবং এর উপনদীগুলিকেও উল্লেখ করা হত। প্রকৃত শব্দ 'হিন্দু' প্রথম দেখা যায়, গ্যাভিন ফ্লাড বলেন, " সিন্ধু (সংস্কৃত: সিন্ধু )" নদীর ওপারে বসবাসকারী লোকদের জন্য একটি ফার্সি ভৌগোলিক পরিভাষা হিসাবে ।[৭৫][ক] গেবিন ফ্লাডের মতে, "আসল পরিভাষা হিন্দু প্রথম দেওয়া হয় ফার্সি ভৌগোলিক পরিভাষা থেকে যা দ্বারা সিন্ধু নদীর পাশে বসবাসকারী লোকেদের বোঝানো হত[৭৫]। শব্দটি দিয়ে তখন ভৌগোলিক অবস্থান বোঝানো হত এবং এর দ্বারা কোন ধর্মকে বোঝানো হত না।[খ] খ্রিষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীতে আরব, পারসিক ও আফগানরা উক্ত অঞ্চলের অধিবাসীদের প্রথম "হিন্দু" নামে অভিহিত করে।[৭৯] মধ্যযুগীয় ভারতের ঐতিহাসিক বিবরণীগুলি থেকে দেশীয় রাষ্ট্রব্যবস্থার বর্ণনায় হিন্দু শব্দটির প্রয়োগের কথা জানা যায়। পরবর্তীকালের আরবি সাহিত্যেও আল-হিন্দ الهند শব্দটির মাধ্যমে সিন্ধু নদ অববাহিকায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়েছে।[৮০] এই সব রচনা থেকে প্রমাণিত হয়, ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম পাদের পূর্বাবধি হিন্দু শব্দটি ধর্মের বদলে দেশীয় জনগণ অর্থেই অধিকতর প্রযোজ্য ছিল।[৮১] বুৎপত্তিগতভাবে হিন্দু শব্দটি দ্বারা সিন্ধু নদের অববাহিকায় বসবাসরত সকলকে বোঝানো হয়। ভারতের সংবিধানে হিন্দু শব্দটি ব্যবহার করে যে কোন ভারতীয় ধর্মবিশ্বাসীকে (হিন্দুধর্ম, জৈনধর্ম, বৌদ্ধধর্ম বা শিখধর্ম) নির্দেশ করা হয়েছে। হিন্দু শব্দটি পরবর্তীতে মাঝে মাঝে ব্যবহার করা হয়েছিল কিছু সংস্কৃত লেখায় যেমন কাশ্মীরের বিখ্যাত লেখক কলহনের লেখা রাজতরঙ্গিনীতে (হিন্দুকা সি. ১৪৫০)। বিভিন্ন কবিরা হিন্দু ধর্মকে আলাদা করে ইসলাম ধর্ম (turaka dharma) থেকে ব্যাখ্যা করেছেন যেমন বিদ্যাপতি, কবির এব একনাথ। ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে বাংলা গৌড়ীয় বৈষ্ণব লেখায় যাতে চৈতন্যচরিতামৃত এবং চৈতন্যভাগবতেও একই ধরনের তুলনা করা হয়। ১৮শ শতাব্দীর শেষের দিকে, ইউরোপীয় ব্যবসায়ী ও ঔপনিবেশিকরা ভারতীয় ধর্মের অনুসারীদেরকে একত্রে (একক কোন ধর্মকে নয়) হিন্দাস হিসেবে নির্দেশ করে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে Hinduism বা হিন্দুধর্ম শব্দটি ইংরেজি ভাষায় সূচিত হয় ভারতীয়দের ধর্ম বিশ্বাস, দর্শন এবং সংস্কৃতিকে বোঝানোর জন্য ।
অপর এক পর্যবেক্ষণে দেখা যায় যে, হিন্দু শব্দটি ফার্সি এবং সকল তুর্কিক ভাষায় কালো অর্থে ব্যবহৃত হত৷ সুফি কবি হাফিজ সিরাজী তার বহুল প্রচলিত পঙ্ক্তিতে কালো নির্দেশে ব্যবহার করেছেন৷ মুগলাই হিঙ্দোস্তানের প্রতিষ্ঠাতা জহির উদ্দিন মির্জা তার আত্মজীবনী তুজুক ই বাবরী তে কালো মানুষদের বোঝাতে হিন্দু শব্দটি ব্যবহার করেছেন৷[৮২]
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]পিউ রিসার্চ অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ১১৫কোটিরও বেশি হিন্দু রয়েছে[৮৪] (বিশ্বের জনসংখ্যার ১৫.২%)। তাদের মধ্যে ৯৮% ভারতে নাগরিক ।[৮৫] খ্রিস্টান (৩১.৫%), মুসলমান (২৩.২%) এবং বৌদ্ধ (৭.১%) সহ হিন্দুরা বিশ্বের চারটি প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠীর একটি।[৮৬]
অধিকাংশ হিন্দু এশিয়ার দেশগুলোতে পাওয়া যায়। সর্বাধিক হিন্দু বাসিন্দা এবং নাগরিক (হ্রাসমান ক্রমে) সহ শীর্ষ পঁচিশটি দেশ হল ভারত , নেপাল , বাংলাদেশ , ইন্দোনেশিয়া , পাকিস্তান , শ্রীলঙ্কা , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , মালয়েশিয়া , মিয়ানমার , যুক্তরাজ্য , মরিশাস , দক্ষিণ আফ্রিকা , সংযুক্ত আরব আমিরাত , কানাডা , অস্ট্রেলিয়া , সৌদি আরব , ত্রিনিদাদ ও টোবাগো , সিঙ্গাপুর , ফিজি, কাতার , কুয়েত , গায়ানা , ভুটান , ওমান এবং ইয়েমেন । [৮৫][৮৭]
শীর্ষ পনেরোটি দেশ যেখানে হিন্দুদের সর্বোচ্চ শতাংশ (হ্রাসমান ক্রমে) হল নেপাল , ভারত , মরিশাস , ফিজি , গায়ানা , ভুটান , সুরিনাম , ত্রিনিদাদ ও টোবাগো , কাতার , শ্রীলঙ্কা , কুয়েত , বাংলাদেশ , রিইউনিয়ন , মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর ।[৮৮]
হিন্দুদের জন্য উর্বরতার হার, অর্থাৎ প্রতি মহিলার সন্তান হল ২.৪, যা বিশ্বের গড় ২.৫ থেকে কম।[৮৯] পিউ রিসার্চ প্রজেক্ট বলে যে ২০৫০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বে ১৪০কোটিরও বেশি হিন্দু জনসংখ্যা হবে।[৯০]
প্রাচীনকালে, হিন্দু রাজ্যের উত্থান ঘটে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, বিশেষ করে থাইল্যান্ড , নেপাল , বার্মা , মালয়েশিয়া , ইন্দোনেশিয়া , কম্বোডিয়া [৯১] , লাওস [৯১], ফিলিপাইন [৯২] এবং ভিয়েতনাম[৯৩] জুড়ে হিন্দু ধর্ম ও ঐতিহ্য ছড়িয়ে পড়ে।
ইন্দোনেশিয়ার বালিতে ৪০লাখের বেশি হিন্দু আছে।[৯৪]
সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]হিন্দু নিপীড়ন
[সম্পাদনা]মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগে হিন্দুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে। মধ্যযুগীয় নিপীড়নের মধ্যে লুণ্ঠন, হত্যা, মন্দির ধ্বংস এবং মধ্য এশিয়া থেকে তুর্কি-মঙ্গোল মুসলিম সেনাদের দাসত্ব অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটি ইসলামিক সাহিত্যে নথিভুক্ত করা হয়েছে যেমন অষ্টম শতাব্দীর মুহাম্মাদ বিন-কাসিম ,[৯৫] ১১শ শতাব্দীর গজনীর মাহমুদ ,[৯৬] [৯৭][৯৮] পারস্য পরিব্রাজক আল বিরুনি,[৯৯] চতুর্দশ শতাব্দীর ইসলামী সেনাবাহিনীর আক্রমণের নেতৃত্বে। তৈমুর লং [১০০] , দিল্লি সালতানাত এবং মুঘল সাম্রাজ্যের বিভিন্ন সুন্নি মুসলিম শাসক।[১০১][১০২] গুরুতর নিপীড়ন যেমন আওরঙ্গজেবের অধীনে যারা মন্দির ধ্বংস করেছিল ।[১০৩] অমুসলিমদের জোরপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত করেছিলো এবং হোলির মতো হিন্দু উৎসব উদযাপন নিষিদ্ধ করেছিল ।[১০৪]কিন্তু অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন যে সম্রাট আওরঙ্গজেবের হিন্দু মন্দির ধ্বংসের বিষয়টি অতিরঞ্জিত।[১০৫][১০৬] শুধু তাই নয় তিনি মন্দির নির্মাণে অর্থ অনুদানও করেছিলেন।[১০৭] তার আমলে তার পূর্বসূরীদের তুলনায় প্রশাসনে মুঘল প্রশাসনের সর্বোচ্চ সংখ্যক হিন্দু কর্মচারী নিয়োগ করা হয়েছিল।[১০৮]
হিন্দুদের উপর অন্যান্য নথিভুক্ত নিপীড়নের মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ ভারতে অষ্টাদশ শতকের টিপু সুলতানের শাসনামলে[১০৯] এবং ঔপনিবেশিক যুগে।[১১০][১১১] [১১২] আধুনিক যুগে, ভারতের বাইরে পাকিস্তান ও বাংলাদেশে হিন্দুদের ধর্মীয় নিপীড়ন করা হয়েছে । [১১৩][১১৪][১১৫]
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- হিন্দুধর্মের ইতিহাস
- হিন্দু উৎসবের তালিকা
- দেশ অনুযায়ী হিন্দুধর্ম
- হিন্দু পঞ্জিকা
- হিন্দু সাম্রাজ্য এবং রাজবংশের তালিকা
- দীক্ষা (ভারতীয় ধর্ম)
- ষোলোটি প্রধান বৈদিক ধর্মীয় আচার
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Can Muslims surpass Hindus in population numbers? Experts say practically not possible"। ২৪ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Hindu Countries 2021"। World Population Review (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "The Future of World Religions: Population Growth Projections, 2010–2050"। Pew Research Center। ১ জানুয়ারি ২০২০। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "The Global Religious Landscape – Hinduism"। A Report on the Size and Distribution of the World's Major Religious Groups as of 2010। Pew Research Foundation। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২। ৬ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "Christianity 2015: Religious Diversity and Personal Contact" (পিডিএফ)। gordonconwell.edu। জানুয়ারি ২০১৫। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৫।
- ↑ https://www.japantimes.co.jp/news/2022/08/13/asia-pacific/india-75-religion/#:~:text=Hindus%20make%20up%20the%20overwhelming,as%20a%20secular%2C%20multicultural%20state.
- ↑ https://www.pewresearch.org/religion/2021/09/21/population-growth-and-religious-composition/
- ↑ "Hindu Countries 2021"। World Population Review (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Központi Statisztikai Hivatal"। Nepszamlalas.hu। ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "The World Factbook"। CIA, United States। ২০১৩।
- ↑ "Nepal"। US Department of State।
- ↑ "Census 2022: Bangladesh population now 165 million"। ২৭ জুলাই ২০২২।
- ↑ "Atrocities on Hindus in Bangladesh: Now, 1.8 crore Hindu Bengali citizens of Bangladesh are ready to go to India, said Ravindra Ghosh, Chairman of Bangladesh Hindu Janajagruti Samiti.| APN News"।
- ↑ "Introduction – Bangladesh"। tradeinfolink.com.my। ১৭ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২১।
- ↑ "Hindu population in Bangladesh grew by 1 per cent in 2015: Report"। The Economic Times। ২৩ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ BANGLADESH 2012 INTERNATIONAL RELIGIOUS FREEDOM REPORT, US State Department (2012), page 2
- ↑ "Hindu Countries 2022"।
- ↑ Indonesia: Religious Freedoms Report 2010, US State Department (2011), Quote: "The Ministry of Religious Affairs estimates that 10 million Hindus live in the country and account for approximately 90 percent of the population in Bali. Hindu minorities also reside in Central and East Kalimantan, the city of Medan (North Sumatra), South and Central Sulawesi, and Lombok (West Nusa Tenggara). Hindu groups such as Hare Krishna and followers of the Indian spiritual leader Sai Baba are present in small numbers. Some indigenous religious groups, including the "Naurus" on Seram Island in Maluku Province, incorporate Hindu and animist beliefs, and many have also adopted some Protestant teachings."
- ↑ Indonesia International Religious Freedom Report 2005 – US State Department, Quote: "The Hindu association Parishada Hindu Dharma Indonesia (PHDI) estimates that 18 million Hindus live in the country, a figure that far exceeds the government estimate of 4 million. Hindus account for almost 90 percent of the population in Bali."
- ↑ United Nations High Commissioner for Refugees। "Refworld | 2010 Report on International Religious Freedom – Indonesia"। United Nations High Commission for Refugees। ১৯ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৪।
- ↑ "Hindu population in Pakistan has grown at a faster pace than in India"। ২৬ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Hindu Population (PK)"। pakistanhinducouncil.org.pk। Archived from the original on ১৫ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Population by religion ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জুন ২০০৬ তারিখে
- ↑ Two years after it counted population, Pakistan silent on minority numbers, The Indian Express, 7 January 2020. "[Mangla] Sharma estimates Hindu population in Pakistan at nearly one crore and Sikhs at 40,000."
- ↑ "2014 Religious Landscape Study – Pew Forum on Religion & Public Life"। ১২ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৫।
- ↑ Department of Census and Statistics,The Census of Population and Housing of Sri Lanka-2011 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে
- ↑ "The World Factbook – Central Intelligence Agency"। cia.gov। ২১ জুন ২০২২।
- ↑ "Malaysia"। U.S. Department of State।
- ↑ Table: Religious Composition by Country, in Numbers – Pew Research Center। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২। আইএসবিএন 978-2-02-419434-7।
- ↑ UK Government (২৭ মার্চ ২০০৯)। "Religion in England and Wales 2011"। Office of National Statistics (11 December 2012)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "2011 National Household Survey"। www12.statcan.gc.ca। Statistics Canada। ৮ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "Australian Bureau of Statistics : 2021 Census of Population and Housing : General Community Profile" (XLSX)। Abs.gov.au। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২২।
- ↑ "The World Factbook – Central Intelligence Agency"। cia.gov। ২১ জুন ২০২২।
- ↑ "Resident population by religion and sex" (পিডিএফ)। Statistics Mauritius। পৃষ্ঠা 68। ১৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ "Table: Religious Composition by Country, in Numbers (2010)"। Pew Research Center's Religion & Public Life Project। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "The World Factbook – Central Intelligence Agency"। cia.gov। ২১ জুন ২০২২।
- ↑ Department Of State. The Office of Electronic Information, Bureau of Public Affairs। "Singapore"। 2001-2009.state.gov।
- ↑ "Fiji"। State.gov। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "The World Factbook"। Cia.gov। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "The 2014 Myanmar Population and Housing Census" (পিডিএফ)। Department of Population, Ministry of Labour, Immigration and Population, MYANMAR। ২৯ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "The World Factbook – Central Intelligence Agency"। cia.gov। ২১ জুন ২০২২।
- ↑ "Trinidad and Tobago"। U.S. Department of State।
- ↑ Department Of State. The Office of Electronic Information, Bureau of Public Affairs। "Trinidad and Tobago"। 2001-2009.state.gov।
- ↑ "Religious Composition (Census of Guyana – 2012)"। Bureau of Statistics – Guyana। জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "CIA – The World Factbook"। Cia.gov। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১২।
- ↑ "Bhutan"। State.gov। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১২।
- ↑ "religion in Italy"। globalreligiousfuture.org। ১১ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "hindus in the Netherlands"। the hindu perspective। ২৩ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "religion in France"। globalreligiousfuture.org। ২৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Arena – Atlas of Religions and Nationalities in Russia"। Sreda.org।
- ↑ "The World Factbook – Central Intelligence Agency"। cia.gov। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "2018 Census totals by topic – national highlights"।
- ↑ Knott 1998, পৃ. 3, 5।
- ↑ Hatcher 2015, পৃ. 4–5, 69–71, 150–152।
- ↑ Bowker 2000।
- ↑ Harvey 2001, পৃ. xiii।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Chapter 1 Global Religious Populations" (পিডিএফ)। জানুয়ারি ২০১২। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Dominic Goodall (1996), Hindu Scriptures, University of California Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-২০৭৭৮-৩, page ix-xliii
- ↑ RC Zaehner (1992), Hindu Scriptures, Penguin Random House, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৯-৪১০৭৮-২, pages 1-11 and Preface
- ↑ Ludo Rocher (1986), The Puranas, Otto Harrassowitz Verlag, আইএসবিএন ৯৭৮-৩-৪৪৭-০২৫২২-৫
- ↑ Moriz Winternitz (১৯৯৬)। A History of Indian Literature। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা xv–xvi। আইএসবিএন 978-81-208-0264-3।
- ↑ Yajna, a Comprehensive Survey। Gyanshruti, Srividyananda। Yoga Publications Trust। ২০০৭। পৃষ্ঠা 338। আইএসবিএন 978-81-86336-47-2।
- ↑ Johnson, Todd M.; Grim, Brian J. (২০১৩)। The World's Religions in Figures: An Introduction to International Religious Demography (পিডিএফ)। Hoboken, NJ: Wiley-Blackwell। পৃষ্ঠা 10। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Pandey, Anjali (২০১৯)। "Re‐Englishing 'flat‐world' fiction, World Englishes"। 38 (1–2): 200–218। ডিওআই:10.1111/weng.12370।
- ↑ Editors, History com। "Hinduism"। HISTORY (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-০৭।
- ↑ "Answer by Ram Madhav to Sr. Owaisi"। www.youtube.com। You Tube। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Pennington, Brian K. (২০০৫), Was Hinduism Invented?: Britons, Indians, and the Colonial Construction of Religion, Oxford University Press, পৃষ্ঠা 111–118, আইএসবিএন 978-0-19-803729-3
- ↑ Lorenzen 2006, পৃ. xx, 2, 13–26।
- ↑ "The Global Religious Landscape"। পিউ রিসার্চ সেন্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২। ১৯ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ CIA World Factbook - India Demographics ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুন ২০০৮ তারিখে 85.5% of 1.166 billion Indians are Hindus
- ↑ Herman Siemens, Vasti Roodt (২০০৯)। Nietzsche, Power and Politics: Rethinking Nietzsche's Legacy for Political Thought। Walter de Gruyter। পৃষ্ঠা 546। আইএসবিএন 978-3-11-021733-9।
- ↑ Murray J. Leaf (২০১৪)। The Anthropology of Eastern Religions: Ideas, Organizations, and Constituencies। Lexington Books। পৃষ্ঠা 36। আইএসবিএন 978-0-7391-9241-2।
- ↑ Flood 1996, পৃ. 6।
- ↑ Takacs, Sarolta Anna; Cline, Eric H. (১৭ জুলাই ২০১৫), The Ancient World, Routledge, পৃষ্ঠা 377–, আইএসবিএন 978-1-317-45839-5
- ↑ ক খ গ Flood, Gavin D. (১৯৯৬)। An Introduction to Hinduism। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 0521438780।
- ↑ "India", Oxford English Dictionary, second edition, 2100a.d. Oxford University Press.
- ↑ Rig Veda
- ↑ Subramuniyaswami, Satguru Sivaya (২০০৩)। Dancing With Siva: Hinduism's Contemporary Catechism। Himalayan Academy Publications। পৃষ্ঠা 1008। আইএসবিএন 9780945497967।
- ↑ Origin of Hinduism
- ↑ Thapar, R. 1993. Interpreting Early India. Delhi: Oxford University Press. p. 77
- ↑ On Understanding Islam: Selected Studies, By Wilfred Cantwell Smith, Published by Walter de Gruyter, 1981, আইএসবিএন ৯০-২৭৯-৩৪৪৮-৭, 9789027934482
- ↑ "The Persian word 'Hindu' indeed means black"। Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১১-২৯। ২০২৩-০১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১২।
- ↑ Pew Research Center, Washington DC, Religious Composition by Country (December 2012) (2012)
- ↑ Wormald, Benjamin (২০১৫-০৪-০২)। "Hindus"। Pew Research Center's Religion & Public Life Project (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২৫।
- ↑ ক খ Hindu population totals in 2010 by Country Pew Research, Washington DC (2012)
- ↑ Table: Religious Composition (%) by Country ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে Global Religious Composition, Pew Research Center (2012)
- ↑ 10 Countries With the Largest Hindu Populations, 2010 and 2050 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে Pew Research Center (2015), Washington DC
- ↑ "The World Factbook – The World Factbook"। cia.gov। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২১।
- ↑ Total Fertility Rates of Hindus by Region, 2010–2050 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে Pew Research Center (2015), Washington DC
- ↑ Projected Global Hindu Population, 2010–2050 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ আগস্ট ২০১৮ তারিখে Pew Research Center (2015), Washington DC
- ↑ ক খ Vietnam, Laos, Cambodia। Hunter Publisher.Inc। ২০০৩। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 978-2-88452-266-3।
- ↑ Philippine History Module-based Learning I' 2002 Ed.। Rex Bookstore.Inc। পৃষ্ঠা 40। আইএসবিএন 978-971-23-3449-8।
- ↑ Gitesh Sharma (জানুয়ারি ২০০৯)। Traces of Indian Culture in Vietnam। Rajkamal Prakshan Group। পৃষ্ঠা 74। আইএসবিএন 978-81-905401-4-8।
- ↑ "Bali"। Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৯-২১।
- ↑ André Wink (২০০২)। Al-Hind, the Making of the Indo-Islamic World: Early Medieval India and the Expansion of Islam 7Th-11th Centuries। BRILL Academic। পৃষ্ঠা 154–161, 203–205। আইএসবিএন 978-0-391-04173-8।
- ↑ André Wink (২০০২)। Al-Hind, the Making of the Indo-Islamic World: Early Medieval India and the Expansion of Islam 7Th-11th Centuries। BRILL Academic। পৃষ্ঠা 162–163, 184–186। আইএসবিএন 978-0-391-04173-8।
- ↑ Victoria Schofield (২০১০)। Afghan Frontier: At the Crossroads of Conflict। Tauris। পৃষ্ঠা 25। আইএসবিএন 978-1-84885-188-7।
- ↑ David N. Lorenzen (২০০৬)। Who Invented Hinduism: Essays on Religion in History। Yoda। পৃষ্ঠা 50। আইএসবিএন 978-81-902272-6-1।
- ↑ Sachau, Edward (১৯১০)। Alberuni's India, Vol. 1। Kegan Paul, Trench, Trübner & Co.। পৃষ্ঠা 22।, Quote: "Mahmud utterly ruined the prosperity of the country, and performed there wonderful exploits, by which the Hindus became like atoms of dust scattered in all directions, and like a tale of old in the mouth of the people."
- ↑ Tapan Raychaudhuri; Irfan Habib (১৯৮২)। Cambridge Economic History of India Vol-1। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 91। আইএসবিএন 978-81-250-2730-0।, Quote: "When Timur invaded India in 1398–99, collection of slaves formed an important object for his army. 100,000 Hindu slaves had been seized by his soldiers and camp followers. Even a pious saint had gathered together fifteen slaves. Regrettably, all had to be slaughtered before the attack on Delhi for fear that they might rebel. But after the occupation of Delhi the inhabitants were brought out and distributed as slaves among Timur's nobles, the captives including several thousand artisans and professional people."
- ↑ Farooqui Salma Ahmed (২০১১)। A Comprehensive History of Medieval India: Twelfth to the Mid-Eighteenth Century। Pearson। পৃষ্ঠা 105। আইএসবিএন 978-81-317-3202-1।
- ↑ Hermann Kulke; Dietmar Rothermund (২০০৪)। A History of India। Routledge। পৃষ্ঠা 180। আইএসবিএন 978-0-415-32919-4।
- ↑ Ayalon 1986, পৃ. 271।
- ↑ Kiyokazu Okita (২০১৪)। Hindu Theology in Early Modern South Asia: The Rise of Devotionalism and the Politics of Genealogy। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 28–29। আইএসবিএন 978-0-19-870926-8।
- ↑ Audrey Truschke (২০১৭)। Aurangzeb: The Life and Legacy of India's Most Controversial King। Stanford University Press। পৃষ্ঠা 85। আইএসবিএন 9781503602595।
Nobody knows the exact number of temples demolished or pillaged on Aurangzeb’s orders, and we never will. Richard Eaton, the leading authority on the subject, puts the number of confirmed temple destructions during Aurangzeb’s rule at just over a dozen, with fewer tied to the emperor’s direct commands. Other scholars have pointed out additional temple demolitions not counted by Eaton, such as two orders to destroy the Somanatha Temple in 1659 and 1706 (the existence of a second order suggests that the first was never carried out). Aurangzeb also oversaw temple desecrations. For example, in 1645 he ordered mihrabs (prayer niches, typically located in mosques) erected in Ahmedabad’s Chintamani Parshvanath Temple, built by the Jain merchant Shantidas. Even adding in such events, however, to quote Eaton, “the evidence is almost always fragmentary, incomplete, or even contradictory.” Given this, there were probably more temples destroyed under Aurangzeb than we can confirm (perhaps a few dozen in total?), but here we run into a dark curtain drawn across an unknown past.
- ↑ "সম্রাট আওরঙ্গজেব কি সত্যিই হিন্দু বিদ্বেষী ছিলেন?"। বিবিসি বাংলা। ২০১৮-০৩-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-০১।
- ↑ B. N. Pande (১৯৯৬)। Aurangzeb and Tipu Sultan: Evaluation of Their Religious Policies। University of Michigan। আইএসবিএন 9788185220383।
- ↑ Audrey Truschke (২০১৭)। Aurangzeb: The Life and Legacy of India's Most Controversial King। Stanford University Press। পৃষ্ঠা 50–51। আইএসবিএন 9781503602595।
- ↑ Kate Brittlebank (১৯৯৭)। Tipu Sultan's Search for Legitimacy: Islam and Kingship in a Hindu Domain। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 12, 34–35। আইএসবিএন 978-0-19-563977-3।
- ↑ Funso S. Afọlayan (২০০৪)। Culture and Customs of South Africa। Greenwood। পৃষ্ঠা 78–79। আইএসবিএন 978-0-313-32018-7।
- ↑ Singh, Sherry-Ann (২০০৫)। "Hinduism and the State in Trinidad"। Inter-Asia Cultural Studies। 6 (3): 353–365। এসটুসিআইডি 144214455। ডিওআই:10.1080/14649370500169987।
- ↑ Derek R. Peterson; Darren R. Walhof (২০০২)। The Invention of Religion: Rethinking Belief in Politics and History। Rutgers University Press। পৃষ্ঠা 82। আইএসবিএন 978-0-8135-3093-2।
- ↑ Paul A. Marshall (২০০০)। Religious Freedom in the World। Rowman & Littlefield। পৃষ্ঠা 88–89। আইএসবিএন 978-0-7425-6213-4।
- ↑ Grim, B. J.; Finke, R. (২০০৭)। "Religious Persecution in Cross-National Context: Clashing Civilizations or Regulated Religious Economies?"। American Sociological Review। 72 (4): 633–658। এসটুসিআইডি 145734744। ডিওআই:10.1177/000312240707200407।, Quote: "Hindus are fatally persecuted in Bangladesh and elsewhere."
- ↑ "Hindus from Pakistan flee to India, citing religious persecution"। The Washington Post। ১৫ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৬।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The word Sindhu is first mentioned in the Rigveda.[৭৬][৭৭][৭৮]টেমপ্লেট:Relevance-inline
- ↑ Gavin Flood adds: "In Arabic texts, Al-Hind is a term used for the people of modern-day India and 'Hindu', or 'Hindoo', was used towards the end of the eighteenth century by the British to refer to the people of 'Hindustan', the people of northwest India. Eventually 'Hindu' became virtually equivalent to an 'Indian' who was not a Muslim, Sikh, Jain or Christian, thereby encompassing a range of religious beliefs and practices. The '-ism' was added to Hindu in around 1830 to denote the culture and religion of the high-caste Brahmans in contrast to other religions, and the term was soon appropriated by Indians themselves in the context of building a national identity opposed to colonialism, though the term 'Hindu' was used in Sanskrit and Bengali hagiographic texts in contrast to 'Yavana' or Muslim as early as the sixteenth century".[৭৫]
গ্রন্থ
[সম্পাদনা]- Esther Block; Marianne Keppens; Rajaram Hegde, সম্পাদকগণ (২০০৯)। Rethinking Religion in India: The Colonial Construction of Hinduism। Routledge। আইএসবিএন 1135182795।
- Dass, Baboo Ishuree (১৮৬০)। উত্তর ভারতের হিন্দুদের গার্হস্থ্য আচার-ব্যবহার এবং রীতিনীতি। Medical Hall Press, Benares।
- Lorenzen, David N. (২০০৬)। Who Invented Hinduism? Essays on Religion in History। Yoda Press। আইএসবিএন 8190227262।
- Flood, Gavin (Editor) (২০০৩)। The Blackwell Companion to Hinduism। Malden, MA: Blackwell Publishing Ltd.। আইএসবিএন 1-4051-3251-5।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]হিন্দুধর্ম |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |