বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:ধর্ম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ধর্ম প্রবেশদ্বার

বিভিন্ন ধর্মের প্রতীক (বাম থেকে ডানে, উপর থেকে নিচে): খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, ইহুদি ধর্ম, বাহাই ধর্ম, ইক্যাংকার, শিখধর্ম, জৈনধর্ম, উইকা, একক সর্বজনীনতাবাদ, শিন্তৌ ধর্ম, তাওবাদ, থেলিমা, তেনরিকিঔ ও জরথুস্ত্রবাদ

ধর্ম (বাংলা উচ্চারণ: [dʱɔɾmo] ধর্‌মো) হলো একাধিক অর্থবাচক একটি শব্দ, যা দ্বারা সাধারণত সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার একটি বিস্তৃত পরিসরকে নির্দেশ করে, যা মানবতাকে অতিপ্রাকৃত, অতীন্দ্রিয় ও আধ্যাত্মিক উপাদানের সাথে সম্পর্কিত করে তোলে। এর মধ্যে রয়েছে কিছু মনোনীত আচরণ ও অনুশীলন, নৈতিকতা, বিশ্বাস, বিশ্বদর্শন, পাঠ্য, পবিত্র স্থান, ভবিষ্যদ্বাণী, নীতিশাস্ত্র বা সংগঠন। যদিও "ধর্ম" সুনির্দিষ্টভাবে কীসের সমন্বয়ে গঠিত হয় তা নিয়ে পণ্ডিতদের মাঝে মতপার্থক্য রয়েছে। তবে ভারতীয় দর্শনে, ধর্ম বলতে সাধারণত প্রাকৃতিক ও মহাজাগতিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আইন, শৃঙ্খলা, আচরণ, নৈতিক গুণাবলি ও কর্তব্য, অনুশীলন এবং জীবনযাত্রাকে বোঝায়। বিভিন্ন ধর্মে ঐশ্বরিকতা, পবিত্রতা, আধ্যাত্মিক বিশ্বাস ও এক বা একাধিক অতিপ্রাকৃতিক সত্তা থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপাদান থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

ধর্ম অনুধাবনে গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

ধর্মচক্র

বৌদ্ধধর্ম (সংস্কৃত: बौद्धधर्मः, পালি: বৌদ্ধধম্ম) একটি ভারতীয় ধর্ম বা দার্শনিক ঐতিহ্য। এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম যার অনুসারী সংখ্যা ৫২০ মিলিয়নেরও বেশি বা বৈশ্বিক জনসংখ্যার ৭ শতাংশের অধিক এবং তারা বৌদ্ধ হিসেবে পরিচিত। বৌদ্ধধর্ম বৈচিত্র্যময় ঐতিহ্য, বিশ্বাস ও আধ্যাত্মিক চর্চাকে ধারণ করে যেগুলো মূলত সিদ্ধার্থ গৌতমের মৌলিক শিক্ষা ও এর ব্যাখ্যাকৃত দর্শনের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এটি খ্রিষ্টপূর্ব ৬ষ্ঠ ও ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে প্রাচীন ভারতে একটি শ্রমণ ঐতিহ্য হিসেবে উৎপত্তিলাভ করে এবং এশিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। বৌদ্ধধর্মের তিনটি প্রধান বিদ্যমান শাখা সাধারণত পণ্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত: থেরবাদ, মহাযানবজ্রযান। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

আপনি কি জানেন? আপনি জানেন কি

ধর্ম সম্পর্কে আপনি এটা জানেন কি?

কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই


প্রবেশদ্বার সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার


নির্বাচিত নিবন্ধনির্বাচিত নিবন্ধ


ইয়োহানেস কেপলার (জার্মান: Johannes Kepler) (২৭শে ডিসেম্বর, ১৫৭১১৫ই নভেম্বর, ১৬৩০) একজন জার্মান গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানীজ্যোতিষী। তিনি ১৭শ শতকের জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব, বিখ্যাত হয়ে আছেন কেপলারের গ্রহীয় গতিসূত্রের কারণে। পরবর্তীকালের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তার লেখা আস্ত্রোনমিয়া নোভা, হারমোনিকেস মুন্দি এবং এপিতোমে আস্ত্রোনমিয়াই কোপেরনিকানাই বইগুলির মধ্যে লেখা নীতিগুলিকেই তার সূত্র হিসাবে নামকরণ করেছেন। কেপলারের আগে গ্রহের গতিপথ জ্যোতিষ্কসমূহের খ-গোলক অণুসরণ করে নির্ণয় করা হত। কেপলারের পরে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন গ্রহগুলো উপবৃত্তাকার কক্ষপথ অণুসরণ করে। কেপলারের গ্রহীয় সূত্রগুলো আইজাক নিউটনের বিশ্বজনীন মহাকর্ষ তত্ত্বের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরও নির্বাচিত নিবন্ধ

উপবিষয়শ্রেণী

উপবিষয়শ্রেণী দেখতে [►] নির্বাচন করুন

বিষয়

উপবিষয়শ্রেণী দেখতে [দেখান] নির্বাচন করুন

উইকিপ্রকল্প জড়িত হন

সম্পাদক সংস্থান এবং উইকিপিডিয়ার ধর্ম-সম্পর্কিত নিবন্ধগুলি উন্নত করার জন্য অন্যান্য সম্পাদকদের সাথে সহযোগিতা করার জন্য, পরিদর্শন করুন উইকিপ্রকল্প ধর্ম

প্রবেশদ্বার