বঙ্গবিদ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
অ বিষয়শ্রেণী:বাঙালি জাতি সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাঙালি ব্যক্তি স্থাপন |
||
১৮ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
{{বাংলাদেশের বিষয়াবলী}} |
{{বাংলাদেশের বিষয়াবলী}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষা]] |
১২:২৪, ২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশের সংস্কৃতি |
---|
বিষয় সম্পর্কিত ধারাবাহিক |
বঙ্গবিদ্যা হচ্ছে একটি আন্তঃঅনুষদীয় একাডেমীক ক্ষেত্র যেখানে বাঙালি জাতি, বাংলার সংস্কৃতি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, এবং বাংলার ইতিহাস সম্পর্কে অধ্যয়নের জন্য মনোনিবেশ করা হয়। মূলত এই ক্ষেত্রটি তাদেরকে আলোকপাত করে (যা ক্ষেত্র বিদ্যা এবং সাংস্কৃতিক বিদ্যা হিসেবে আলোচিত) যারা ভারতীয় বাঙ্গালী হিসেবে একই স্বজাতিভুক্ত এবং নিজেদের বাঙ্গালী বলে পরিচয় দেয়। এটি দক্ষিণ এশীয় বিদ্যা এবং ভারতবিদ্যার একটি অধিক্ষেত্র।[১][২]
যাইহোক, অনেক আগ থেকেই বাঙালি জাতির ইতিহাস এবং সংস্কৃতি নিয়ে অনেক বাঙ্গালী এবং বঙ্গে ঘুরতে আসা ব্যক্তিরা গবেষণা করছে। আধুনিক সময়ে বাঙ্গালীবিদ্যা সম্বন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাজকে প্রায়ই অগ্রগণ্য হিসেবে মনে করা হয়, যেখানে বাঙ্গালী কবিদের দ্বারা বাংলার বৈচিত্র্যপূর্ণ মৌখিক কাব্যিক ঐতিহ্যের সংকলনকে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সুচারুরূপে তুলে ধরার জন্য এক্ষত্রে তাকে অগ্রবর্তী হিসেবে গণ্য করা হয়। রমেশচন্দ্র মজুমদার এবং নীহাররঞ্জন রায়ের মতো বিংশ শতাব্দীর প্রখ্যাত ইতিহাসবিদেরকে বাঙালি জাতির ইতিহাস এবং সংস্কৃতি অধ্যয়নে সাফল্যমণ্ডিত বলে মনে করা হয়।
বঙ্গবিদ্যা সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সভা
- ২০১০: ১ম আন্তর্জাতিক সভা; দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত[৩]
- ২০১১: ২য় আন্তর্জাতিক সভা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
- ২০১৩: ৩য় আন্তর্জাতিক সভা; কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত
- ২০১৫: ৪র্থ আন্তর্জাতিক সভা; টোকিও ইউনিভার্সিটি অফ ফরেইন স্টাডিজ, জাপান[৪]
- ২০১৮: ৫ম আন্তর্জাতিক সভা; জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
তথ্যসূত্র
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ http://www.bengalistudies.com/
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ http://www.tufs.ac.jp/ts2/society/Bengal/CALL_FOR_PAPER_2015-9.pdf