চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ | |
---|---|
অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক | ২২°২৩′৫০″ উত্তর ৯১°৪৮′৫৪″ পূর্ব / ২২.৩৯৭২২৪° উত্তর ৯১.৮১৫১১৭° পূর্ব |
তথ্য | |
প্রাক্তন নাম | চট্টগ্রাম পাবলিক স্কুল ও কলেজ |
ধরন | সামরিক বাহিনী পরিচালিত কলেজ |
নীতিবাক্য | আল্লাহ আমাকে জ্ঞান দাও |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৬১ |
এলাকা ট্রাস্টি | চট্টগ্রাম সেনানিবাস |
ইআইআইএন | ১০৪০৫১ |
অধ্যক্ষ | কর্নেল মুজিবুল হক সিকদার, পিবিজিএম |
হাউস | প্রীতিলতা, নজরুল, জাহাঙ্গীর, ফজিলাতুন্নেছা |
রং | গাঢ় নীল প্যান্ট, সাদা শার্ট (স্কুলের জন্য)/কালো প্যান্ট, সাদা শার্ট (কলেজের জন্য)/লাইট এশ কালার শার্ট, কালো প্যান্ট (অনার্স সেকশনের জন্য) |
সংবাদপত্র | গিরিবার্তা |
বর্ষপুস্তক | গিরিপ্রভা |
অন্তর্ভুক্তি | বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | ccpc |
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ (সাবেক চট্টগ্রাম পাবলিক স্কুল ও কলেজ) চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে অবস্থিত। [১] এটি সেনানিবাসের পূর্ব সীমানা ঘেঁষে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড কর্তৃক প্রদানকৃত প্রায় ২০ একর এলাকা জুড়ে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ দেশে শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়নের ক্ষেত্রে এক গৌরবময় ভূমিকা পালন করে আসছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টের তৎকালীন স্টেশন কমান্ডার কর্নেল আহমেদ আলী শেখ, টি পিকে-এর আমন্ত্রণে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল মোহাম্মদ আইয়ুব খান এন পিকে, এইচ জে ১৯৬১ সালের ১৭ অক্টোবর তারিখে এই প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। ১৮৬০ সালের সমাজ নিবন্ধীকরণ (Society Registration) Act XXI অনুসারে গঠিত চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ফাউন্ডেশন কর্তৃক এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬১ সালের ২৩ অক্টোবর যাত্রা শুরু করে।
ক্যাডেট কলেজ ও পাবলিক স্কুলের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সেনাবাহিনীর শিক্ষা কোরের অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মকর্তা লে. কর্নেল এম. সর্দার খানকে প্রতিষ্ঠানের প্রথম অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ২৪ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং ০৩ জন শিক্ষিকা নিয়ে ১৯৬৯ সালের ০২ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।
প্রতিষ্ঠানটি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা কর্তৃক প্রথম স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয় ০১ জানুয়ারি ১৯৭১ সালে। তখন ৯ম শ্রেণীতে মানবিক বিভাগ চালু করা হয়। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রতিষ্ঠানের যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়। তৎকালীন শিক্ষক-শিক্ষিকা, বোর্ড অব ট্রাস্টি ও বোর্ড অব গভর্নরস-এর কতিপয় সদস্যের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠান তার ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে পুনরায় যাত্রা শুরু করে। স্বাধীনতার পরে প্রতিষ্ঠানটি বন্দী কয়েদিদের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এসময় একটি ব্রিটিশভিত্তিক এনজিও এটাকে যুদ্ধে বিপর্যস্ত পরিবারের জন্য এতিমখানা হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে।[২]
এ প্রতিষ্ঠান ০১ জানুয়ারি ১৯৭২ সাল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা কর্তৃক ৯ম শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগ এবং ০১ জানুয়ারি ১৯৭৮ সালে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ খোলার অনুমতি পায়। ১৯৮১ সালে অত্র প্রতিষ্ঠানে কলেজ শাখা চালু হয়। ০১ জুলাই ১৯৮১ সালে একাদশ শ্রেণিতে মানবিক ও বিজ্ঞান শাখা খোলার অনুমতি প্রাপ্ত হয় এ প্রতিষ্ঠান। এরপর ০১ জুলাই ১৯৯১ সালে একাদশ শ্রেণিতে বাণিজ্য শাখা খোলার এবং ০১ জুলাই ১৯৯৫ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বি.এ, বি.কম ও বিএসসি পাস কোর্স খোলার অনুমতি প্রাপ্ত হয়। ০১ জানুয়ারি ২০০৩ থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি হতে ন্যাশনাল কারিকুলামে ইংরেজি মাধ্যম চালু করে এবং ২০০৮ সালে প্রথমবারের মত মাধ্যমিক পর্যায়ে বোর্ড পরীক্ষায় ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে ও সাফল্য অর্জন করে। বর্তমানে ইংলিশ মিডিয়াম (ন্যাশনাল কারিকুলাম) উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতেও পাঠদান হচ্ছে এবং ২০১০ সালে বোর্ড পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। উল্লেখ্য যে ২০০৫-২০০৬ শিক্ষা বর্ষ হতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক বিবিএ এবং ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সম্মান কোর্স খোলার অনুমতি পায়। ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম ব্যাচে অনার্স ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে।
অর্জন
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত দেশব্যাপী ২১টি পাবলিক স্কুল ও কলেজের মধ্যে ২০০৫ সালের মূল্যায়নে এ প্রতিষ্ঠানের স্কুল শাখা সর্ব শ্রেষ্ঠ বিবেচিত হয়।[৩] এ প্রতিষ্ঠান বিগত বছরগুলোতে এসএসসি ও এইচ এসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাশের গৌরব অর্জন করে। ২০০৪ ও ২০০৭ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড এর ১৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষ দশে (১০) অবস্থান করে এবং শতভাগ পাশের মর্যাদা লাভ করে।[৪][৫] ২০১৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড এ সাফল্যের তালিকায় জিপিএ-৫ পেয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। কলেজের ২১৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিল।[৬]
সহ শিক্ষা কার্যক্রম
[সম্পাদনা]এই প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি নিয়ম-শৃঙ্খলার চর্চা ও খেলাধুলাসহ অন্যান্য সহপাঠ কার্যক্রমের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীদের শ্রেণীতে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ ও ব্যক্তিগত ও পাঠোন্নয়নের প্রতি সার্বক্ষণিক লক্ষ্য রাখেন দায়িত্বপ্রাপ্ত শ্রেণী শিক্ষকগণ। অভিভাবকদের সঙ্গে মত বিনিময়ের জন্য আছে অভিভাবক দিবসের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা ও প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টির লক্ষ্যে সকল শিক্ষার্থীকে চারটি হাউজে বিন্যস্ত করে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন আন্তঃ হাউজ প্রতিযোগিতা যেমন – বির্তক, আবৃত্তি, সঙ্গীত, খেলাধুলা, চিত্রাংকন, দেয়াল পত্রিকা প্রকাশ প্রভৃতি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও বি এন সি সি, স্কাউটস, গার্ল গাইডস, রেড ক্রিসেন্ট প্রভৃতি সংগঠনের সদস্য হয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র গঠনের পাশাপাশি দেশ সেবামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এছাড়াও বিভিন্ন আন্তঃ স্কুল, কলেজ, আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়া হয়। কানেক্টিং ক্লাশ রুম প্রোগ্রামের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠান স্কটল্যান্ডসহ বিশ্বের অন্যান্য।সদস্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সংযুক্ত বলে এ প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্বের নানা সংস্কৃতির সাথে সহজেই পরিচয় লাভের সুযোগ পায়। ২০১৫ এর ২২-২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরের বালুচরার বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) গবেষণাগার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান, শিল্প ও প্রযুক্তি মেলায় চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ‘কার্বনেশন মেথড’ দ্বিতীয় স্থান দখল করে।[৭] আন্তক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৫-এর স্কুল পর্যায়ের বিতর্ক প্রতিযোগীতায় চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ রানার্সআপ হয়[৮]
ভাষা শিক্ষা ক্লাব
[সম্পাদনা]৩ মার্চ ফরাসি ভাষা ব্যাচ-১, স্তর-১ এর পরীক্ষা অলিয়াঁস ফ্রঁসেজ-এর তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানের মোট ৩৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং ২৮ জন কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সনদ বিতরন করা হয়।[৯]
গিরিবার্তা
[সম্পাদনা]সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসাবে ত্রৈমাসিক বিদ্যালয় সংবাদপত্র "গিরিবার্তা" প্রকাশিত হয়। বিদ্যালয়ের সমসাময়িক বিষয় ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন অর্জনকে উৎসাহ প্রদান করাই এর মূল প্রতিপাদ্য। আলোকিত মানুষ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে "গিরিবার্তা"-এর পথচলা, সংবাদপত্রের প্রতিটি প্রতিবেদন শিক্ষার্থীরা নিজ হাতে তৈরি করে। প্রতি ৩ মাস পরপর গিরিবার্তা প্রকাশিত হয়।[১০]
গিরিপ্রভা
[সম্পাদনা]বাৎসরিক ভাবে প্রকাশিত প্রতিষ্ঠানের ম্যাগাজিন। এতে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, শিক্ষার্থীদের নিজের লেখা প্রবন্ধ, গল্প, ভ্রমণকাহিনী, কৌতুক, কবিতা ইত্যাদি থাকে। এছাড়া থাকে পুরো বছর জুড়ে ক্যামেরায় তোলা ছবির একাংশ। প্রতিষ্ঠানের ম্যাগাজিনে স্কুল লিডার স্কুল প্রতিবেদন, কলেজ লিডার বার্ষিক কলেজ প্রতিবেদন প্রদান করে। এছাড়া স্কাউট, বিএনসিসি, কাব, রেডক্রিসেন্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দ তাদের দলগত ও আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন দ্বারা কার্যক্রমকে বিশেষায়িত করে। প্রতিবছরই নির্ধারিত সম্পাদনা পরিষদ (একজন সম্পাদক এর নেতৃত্বে) ম্যাগাজিন প্রকাশ ও সম্পাদনার দায়িত্ব পেয়ে থাকে।
কৃতি শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]- সলিমুল্লাহ খান, তিনি একজন লেখক, সমালোচক এবং অধ্যাপক। স্কুল সেকশন থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেছিলেন।
- উর্মিলা শ্রাবন্তী কর, একজন অভিনেত্রী। ২০০৯ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় তিনি পঞ্চম-স্থান লাভ করেন।
- রওনক হাসান, অভিনেতা, পরিচালক ও নাট্যকার।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "আমার স্বপ্নের কলেজ"।
- ↑ গিরিপ্রভা। সিসিপিসি- শুরুর কথা (বার্ষিকী ২০১৬ সংস্করণ)। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ। পৃষ্ঠা ৫২।
- ↑ গিরিপ্রভা। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ এর আর্মি চীফ অব স্টাফ ট্রফি প্রাপ্তি (২০১৫ সংস্করণ)। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ। পৃষ্ঠা ১।
- ↑ "সাফল্যের ক্ষেত্রে একটি বাঁধা"। দ্যা ডেইলি ষ্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৪-০৬-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৩-১৪।
- ↑ "নটর ডেম, ভিকারুন্নেসা, সিটি কলেজ আবারও প্রথমে"। দ্যা ডেইলি ষ্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৭-০৮-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৩-০৪।
- ↑ "এইচএসসির ফলাফল"। প্রথম আলো। ১৪ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "খুদে বিজ্ঞানীর খোঁজে..."। প্রথম আলো। জানুয়ারি ২৯, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "আন্তক্যান্টনমেন্ট স্কুল কলেজ বিতর্ক"। প্রথম আলো। ২৮ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "ভাষা শিক্ষা ক্লাব"। গিরিবার্তা। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ প্রকাশনা। ১ম বর্ষ - ১ম সংখ্যা (মার্চ ২০১৬): ৭। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "ত্রৈমাসিক গিরিবার্তা"। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৭।