ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, মোমেনশাহী
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, মোমেনশাহী | |
---|---|
অবস্থান | |
তথ্য | |
ধরন | স্কুল এন্ড কলেজ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯৩ সালে |
ইআইআইএন | ১১১৯২৫ |
অধ্যক্ষ | লে. কর্ণেল. আবু হায়াত মোঃ রিশাদ মোর্শেদ, পিএসসি, এএসসি |
শ্রেণি | শ্রেণী ১-১২ and ( BSC program EEE) |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ৬৩৫২ জন |
শিক্ষায়তন | ১১.১৯ একর |
ওয়েবসাইট | www |
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ মোমেনশাহী ময়মনসিংহ শহরের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত হয়। এটি ময়মনসিংহ সেনানিবাসের অভ্যন্তরে অবস্থিত। এখানে দুই পর্যায়ে শিক্ষা প্রদান করা হয়। স্কুল পর্যায়ে প্রথম শ্রেণি থেকে শুরু করে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করানো হয় এবং কলেজ পর্যায়ে উচ্চ মাধ্যমিক সিলেবাস অনুযায়ী ২ বছর পাঠদান করানো হয়। ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ মোমেনশাহী (সিপিএসসিএম) একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ এবং নামী প্রতিষ্ঠান। শিক্ষানগরী ময়মনসিংহের সুরক্ষিত ও নির্মল প্রান্তে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ মোমেনশাহী ময়মনসিংহ বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত ও পুরস্কৃত। ১৯৯৩ সালে এটি স্কুল বিভাগের মাত্র ৬৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে যা পরবর্তীকালে ইংরেজী সংস্করণ বিভাগ সহ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করা হয় । বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে ৬৩৫২ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীর তালিকাভুক্তি রয়েছে। ক্যাম্পাসটি ভাষা শহীদদের আলাবাস্টার স্মৃতিসৌধ, প্রশাসনিক ভবন এবং একাডেমিক ব্লক, পুষ্পশোভিত বাগান, সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার, মাল্টিমিডিয়া শ্রেণিকক্ষ, আধুনিক ল্যাবস, প্রশস্ত অডিটোরিয়াম, বিশাল খেলার মাঠ, নার্সারী পার্ক এবং আকর্ষণীয় অভিভাবক শেড কাম ক্যাফেরিয়া সহ একটি আড়ম্বরপূর্ণ চেহারা ধারণ করে ।
"জ্ঞানই শক্তি" এই মূলমন্ত্রটি ধারণ করে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ মোমেনশাহী (সিপিএসসিএম) সর্বদা তরুণদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের দিকে মনোনিবেশ করে। এই প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক অর্জনগুলি প্রতিফলিত করে যে সিপিএসসিএম হল এমন একটি স্থান যা জাতির যোগ্য নাগরিকদের উপস্থাপন করে। এটি আশাপ্রদ ভবিষ্যতের আবাস হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রতিষ্ঠানের সকল সদস্যের অন্তহীন প্রচেষ্টা। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১][২][৩] হাউস সংখ্যা ০৪ টি (ঈশা খাঁ, নজরুল, জয়নুল, জাহাঙ্গীর)।
শিক্ষা কার্যক্রম
[সম্পাদনা]প্লে-দ্বাদশ উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণীতে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমে এখানে পাঠদান করা হয়ে থাকে। ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ মোমেনশাহী-তে ক্লাস ওয়ান থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে থাকে। নবম-দ্বাদশ এখানে বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা এই তিন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জ্ঞানার্জনের সুযোগ রয়েছে।
ভর্তি প্রক্রিয়া
[সম্পাদনা]স্কুল পর্যায়ে ইন্টার্নাল ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদিত হয় এবং কলেজ (একাদশ ও দ্বাদশ) প্রক্রিয়া তীব্র প্রতিযোগিতামূলক। মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বোর্ড কর্তৃক প্রদানকৃত তালিকা থেকে ভর্তি করা হয়।
সহশিক্ষা কার্য্যক্রম
[সম্পাদনা]- বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
- দেয়াল পত্রিকা
- সরস্বতী পূজা
- বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
- বি এন সি সি
- স্কাউট
- রোভার স্কাউট
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]বিজ্ঞানাগার ও কম্পিউটার ল্যাব
[সম্পাদনা]বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধ পদার্থ,রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বিজ্ঞানাগার। এছাড়াও একটি উচ্চমানের কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।
গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুবিধার্থে একটি সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার রয়েছে।
মসজিদ
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব মসজিদ এর সুব্যবস্থা রয়েছে।
পোশাক
[সম্পাদনা]- ছাত্র
- নেভি ব্লু প্যান্ট, সাদা ফুল হাতা শার্ট, কলেজ প্রদত্ত নেমপ্লেট ,কলেজের মনোগ্রামখচিত টাই ও কালো বন্ধ সু।
- ছাত্রী
- আকাশী সাদা সালোয়ার কামিজ, ও বেল্ট, ও কালো বন্ধ সু।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Cantonment Public School and College Momenshahi (CPSCM)"। www.cpscm.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-৩১।
- ↑ "ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-৩১।
- ↑ "মোমেনশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষকতার সুযোগ"। www.poriborton.com। ২০১৯-০৭-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-৩১।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |