উত্তরা গণভবন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উত্তরা গণভবন
দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি
উত্তরা গণভবনের মূল ফটক
মানচিত্র
সাধারণ তথ্য
স্থাপত্য রীতিইন্দো-আরবীয় স্থাপত্য
ঠিকানাদিঘাপাতিয়া
শহরনাটোর
দেশবাংলাদেশ
নির্মাণকাজের সমাপ্তি১৮ শতক
ওয়েবসাইট
https://uttaraganabhaban.gov.bd/

দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন আঠারো শতকে নির্মিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। এটি বাংলাদেশের নাটোর শহরে অবস্থিত। নাটোর শহর থেকে প্রায় ২.৪ কিমি দূরে প্রাসাদটি অবস্থিত।[১] বর্তমানে এটি উত্তরা গণভবন বা উত্তরাঞ্চলের গভর্মেন্ট হাউস নামে পরিচিত। ১৯৭২ সনের ৯ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীকে উত্তরা গণভবন নামকরণ করেন।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

উত্তরা গণভবনে সংস্কার কাজ চলছে, ১৯৭৫ সাল।

দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায় নাটোর রাজ্যের রাজা রাম জীবনের দেওয়ান ছিলেন। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা দয়ারাম রায় (১৬৮০-১৭৬০) ১৭৩৪ সালে প্রায় ৪৩ একর জমির উপর দিঘাপতিয়া প্রাসাদের মূল অংশ ও এর সংলগ্ন কিছু ভবন নির্মাণ করেন। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায়ের আমলে ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিনদিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। তবে শেষ দিন ১৮৯৭ সালের ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে রাজা প্রমোদনাথ রায় সম্পূর্ণ প্রাসাদ কমপ্লেক্সটি পুনর্নির্মাণ করেন। রাজা প্রমোদনাথ রায় চারদিকে সীমানা প্রাচীর দিয়ে বেষ্টিত রাজবাড়ির ভেতরে বিশেষ কারুকার্য খচিত মূল ভবনসহ ছোট-বড় মোট ১২টি ভবন নির্মাণ করেন। তিনি ১৮৯৭ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর আর দেশি মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়িটি পুনর্নির্মাণ করেন। তিনি মোগল ও প্রাশ্চাত্য রীতির মিশ্রণে কারুকার্যময় নান্দনিক এই ভবনটিকে এক বিরল রাজ ভবন হিসেবে গড়ে তোলেন।[৩][৪]

নামকরণ[সম্পাদনা]

১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর দিঘাপতিয়া রাজা দেশত্যাগ করে ভারতে চলে যান। ১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর দিঘাপতিয়ার রাজ প্রাসাদটির রক্ষণাবেক্ষণে বেশ সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যা সমাধানে দিঘাপতিয়ার মহারাজাদের এই বাসস্থানকে ১৯৬৭ সালের ২৪শে জুলাই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান গভর্নরের বাসভবন হিসেবে উদ্বোধন করেন। পরে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তন করে উত্তরা গণভবন ঘোষণা করেন। তিনি ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি এই ভবনের মূল প্রাসাদের ভিতর মন্ত্রিসভার বৈঠক আহ্বান করেন। সেই থেকে ভবনটি ‘উত্তরা গণভবনে'র প্রকৃত মর্যাদা লাভ করে।

প্রাসাদের পিছন দিকে রয়েছে ফোয়ারাসহ একটি সুদৃশ্য বাগান। বাগানের এক কোণে রয়েছে প্রমাণ আকৃতির মার্বেল পাথরের তৈরি একটি নারীমূর্তি। ১৯৪৭ সালের পর অবশ্য এ ভবনে আর কেউ বসবাস করেনি। বর্তমানে এটি দর্শনার্থীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় নাটোরের জেলা প্রশাসকের অনুমতিসাপেক্ষে উন্মুক্ত রয়েছে।

স্থাপত্য[সম্পাদনা]

দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীতে মোট ১২টি ভবন রয়েছে, এগুলো হলো প্রধান প্রাসাদ ভবন, কুমার প্রাসাদ, প্রধান কাচারিভবন, ৩টি কর্তারাণী বাড়ি, প্রধান ফটক রান্নাঘর, মোটর গ্যারেজ, ড্রাইভার কোয়ার্টার, স্টাফ কোয়ার্টার, কোষাগার ভবন ও সেন্ট্রি বক্স। মূল ভবনসহ অন্যান্য ভবনের দরজা-জানালা সব মূল্যবান কাঠ দ্বারা নির্মিত।[৩] রাজবাড়ি এলাকাটি একটি পরিখা ও উচু প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত। এর পূর্ব পাশে একটি চারতলাবিশিষ্ট পিরামিডাকৃতির প্রবেশ দ্বার আছে। এটি উপরের দিকে ক্রমশ সরু হয়ে একটি ঘড়িবিশিষ্ট টাওয়ারে শেষ হয়েছে। এটি তিন তলার সারিবদ্ধ খিলানপথ ও সর্বোচ্চ তলার ঘড়ির পাশে দুটি বৃত্তাকার চক্রের উপস্থিতি দ্বারা আরও বৈশিষ্ট্যমন্ডিত হয়েছে।

দিঘাপতিয়া রাজবাড়ির মূল প্রাসাদটি পূর্বমুখী একতলা ভবন। প্রাসাদ ব্লকটি ৩০.৪৮ মিটার দীর্ঘ ফাসাদে সমৃদ্ধ। ইংরেজি ‘ই’ অক্ষরের আদলে নির্মিত প্রাসাদটির সম্মুখভাগে রয়েছে সামনের দিকে অভিক্ষিপ্ত তিনটি বারান্দা আছে। ফাসাদের সমস্তটাই প্লাস্টারের মাধ্যমে অঙ্কিত ফুলনকশায় শোভিত। প্রাসাদটিতে প্রশস্ত ও উঁচু একটি হলঘর আছে এবং এর শীর্ষে একটি প্রকাণ্ড গুম্বুজ আছে। কক্ষটির উচ্চতা প্রায় ৭.৬২ মিটার। এ গুম্বুজের নিচ দিয়ে হলঘরে পর্যাপ্ত আলোবাতাস আসার ব্যবস্থা রযেছে। হলঘরের মাঝখানে রাজার আমলে তৈরি বেশ কিছু আসবাবপত্র রয়েছে। এছাড়াও হলরুমে কারুকার্য খচিত একটি বড় সোফা আছে যাতে একসঙ্গে চারজন লোক বসতে পারে। এই সোফায় বসলে দেয়ালে আটকানো বড় আয়নায় প্রত্যেকে প্রত্যেককে দেখতে পেত। উত্তরা গণভবনে উচ্চ পর্যায়ের কোনো সভা হলে এ রুমেই হয়। উপরে রয়েছে ঝাড়বাতি। হলরুমের পাশে রয়েছে আরেকটি বড় ঘর। পাশের রান্নাঘর থেকে এ ঘরে সরাসরি আসা যায়। এই ভবনের এক পাশে একটি ঘরে রাজসিংহাসন অবস্থিত। তার পাশের ঘরটি হলো রাজার শোবার ঘর। এ ঘরে এখনো রাজার খাটটি আছে। প্রাসাদের এ ব্লকটিতে নয়টি শয়নকক্ষ, একটি অভ্যর্থনা হল, একটি ডাইনিং হল ও একটি সম্মেলন কক্ষ রয়েছে।[১][৩]

প্রাসাদের দক্ষিণ ব্লকটিও একই রকম ইংরেজি ‘ই’ অক্ষরের আদলে পরিকল্পিত। এর সামনে ঝর্ণা সমৃদ্ধ একটি আকর্ষণীয় বাগান আছে।[১]

চার কোণের ফাঁকা চত্বরে প্রমাণ সাইজের মার্বেলের নারী ভাস্কর্য আছে। ব্লকের সামনের একটি প্রশস্ত বারান্দা উন্মুক্ত হয়েছে প্রধান হল রুমে এবং এর পরে সারি সারি কক্ষ অবস্থিত।[১]

প্রধান প্রাসাদ ব্লকটির নিকটেই দক্ষিণে ‘কুমার প্যালেস’ নামে একটি সুন্দর দ্বিতল ভবন অবস্থিত। এর উপরের তলায় চারটি শয়নকক্ষ ও একটি ড্রেসিং রুম আছে আর নিচে রয়েছে সারি সারি কক্ষ। খাজাঞ্চিখানার ছোট ভবনটি কুমার প্যালেসের পেছনে অবস্থিত। একতলার ম্যানেজার অফিসটি উত্তর দিকের প্রবেশপথের নিকটে অবস্থিত। প্রধান ব্লকের দক্ষিণে একতলা রানীমহল এবং আরও কিছু ভবন অবস্থিত। অতিথি ভবন, আস্তাবল, কর্মচারীদের কোয়ার্টার ইত্যাদি সবকিছুই সময়ের সাথে সাথে এবং ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে যায়।[১]

পরিবেশ[সম্পাদনা]

প্রাসাদের একটি প্রবেশদ্বার

প্রাসাদের ভিতর বহু প্রাচীন ও দুর্লভ প্রজাতির গাছের সমাবেশ ও সমারোহ। ঢাকার জাতীয় স্মৃতিসৌধের শোভাবর্ধনকারী রোপণকৃত ফুল ব্রাউনিয়া ও ককেসিয়া এখানকারই। এছাড়া অন্যান্য বৃক্ষের মধ্যে এখানে আছে রাজ-অশোক, সৌরভী, পারিজাত, হাপাবমালি, কর্পূর, হরীতকী, যষ্টিমধু, মাধবী, তারাঝরা, মাইকাস, নীলমণিলতা, হৈমন্তীসহ বিভিন্ন দুর্লভ প্রজাতির ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষ। প্রাসাদের মধ্যে পরিখা বা লেকের পাড়ে এসব বৃক্ষের মহাসমারোহ।

ইতালীয় গার্ডেন উত্তরা গণভবনের সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য অংশ। বাগানটির আসবাবপত্র রাজা দয়ারাম ইটালি থেকে আনিয়েছিলেন। ছিপ হাতে কালো রঙের মার্বেল পাথরের মূর্তিটি উপভোগ্য। বেঞ্জগুলো কোলকাতা থেকে আনানো হয়েছিল। পাহাড়িকন্যা পাথরের মূর্তিটির এক হাত ভাঙা। হাতের কবজিটি স্বর্ণ দিয়ে বাঁধাই করা ছিল।

উত্তরা গণভবন চত্বরে গোলপুকুর, পদ্মপুকুর, শ্যামসাগর, কাছারিপুকুর, কালীপুকুর, কেষ্টজির পুকুর নামে ছয়টি পুকুর রয়েছে। এছাড়া গণভবনের ভেতরের চারপাশে সুপ্রশস্ত পরিখা রয়েছে। প্রতিটি পুকুর পরিখায় শানবাঁধানো একাধিক ঘাট আছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় পুকুরগুলো ভরাট হয়ে গিয়েছে। ঘাট ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছে। প্রাচীন এই অবকাঠামোকে ঘিরে অজস্র আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, মেহগনি, পাম ও চন্দনাসহ দুর্লভ জাতের গাছ লাগানো ছিল। অযত্ন আর অবহেলায় ইতোমধ্যে অনেক গাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা[সম্পাদনা]

উত্তরা গণভবনের মধ্যে উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা অবস্থিত ।[৫]

সংগ্রহশালা সামনের ফলোক

যা ২০১৮ সালের ৯ মার্চ স্থাপিত হয়। [৬][৭]

উত্তরা গণভবনের পুরাতন ট্রেজারিভবনে স্থাপিত সংগ্রহশালায় বিভিন্ন রাজার আমলের অন্তত শতাধিক জিনিসপত্র ও দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী স্থান পেয়েছে।[৭][৮] অতীতের সাথে বর্তমানের মেলবন্ধন তৈরি করেছে এই সংগ্রহশালা।

সংগ্রহশালার করিডরে রাজা প্রমদানাথ রায় ও সস্ত্রীক রাজা দয়ারাম রায়ের ছবি আর রাজবাড়ির সংক্ষিপ্ত বিবরণ। মার্বেল পাথরের রাজকীয় বাথটাব। ডানপাশের কক্ষে রাজার পালঙ্ক, ঘূর্ণায়মান চেয়ার, টেবিল, আরামচেয়ার আর ড্রেসিংটেবিল স্থাপন করে যেন তৈরি করা হয়েছে রাজার শয়নকক্ষ।

বামপাশের দ্বিতীয় কক্ষে শোভা বাড়াচ্ছে রাজসিংহাসন, রাজার মুকুট আর রাজার গাউন। আরও আছে মার্বেল পাথরের থালা, বাটি, কাচের জার, পিতলের গোলাপ জলদানি, চিনামাটির ডিনার সেট। এই কক্ষে লেখক গবেষকরা অনায়াসে লেখার উপাদান পেয়ে যাবেন রাজপরিবারের লাইব্রেরির বই আর শেষরাজা প্রতিভানাথ রায়ের ইন্সুরেন্সবিষয়ক কাগজপত্রের মধ্যে।

একটি কক্ষ রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা চৌধুরাণীর। সুলেখক ইন্দ্রপ্রভাকে রাখা হয়েছে তারই পিতলের ছবির ফ্রেমে। আছে তার ব্যক্তিগত ডায়েরি, আত্মজীবনী, পাণ্ডুলিপি ও তার কাছে লেখা স্বামী মহেন্দ্রনাথ চৌধুরীর রাশি রাশি চিঠি।[৮]

দর্শনার্থীদের জন্যে ইন্দুপ্রভার লেখা বঙ্গোপসাগর কবিতাটি ফ্রেমে বাঁধাই করে দেয়ালে টানানো হয়েছে। ৬৭ লাইনের এই কবিতায় মুগ্ধ কবি বর্ণনা করেছেন বঙ্গোপসাগরের অপরুপ সৌন্দর্য।

করিডোর ছাড়াও সংগ্রহশালার দশটি কক্ষের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন সব আসবাবপত্র। বিশেষ করে রকমারি সব টেবিল। এরমধ্যে ডিম্বাকৃতির টেবিল, গোলাকার টেবিল, দোতলা টেবিল, প্রসাধনীটেবিল, অষ্টভুজ টেবিল, চর্তুভূজ টেবিল, কর্নার টেবিল, গার্ডেন ফ্যান কাম টি-টেবিল ইত্যাদি।

প্রায় ৩০০ বছর আগে ১৭৩৪ খ্রিষ্টাব্দে দয়ারাম রায় উত্তরা গণভবন খ্যাত দিঘাপতিয়া রাজবাড়ির গোড়াপত্তন করেন। ১৮৯৭ সালের প্রলয়ংকারী ভূমিকম্পে রাজবাড়িটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়ার পর থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকোশলী, চিত্রশিল্পি এবং কারিগরদের সহায়তায় এই নয়নাভিরাম রাজপ্রাসাদ নির্মাণ করেন। দিঘাপতিয়া রাজপরিবারকে নিয়েই এই সংগ্রহশালার পূর্ণতা দেয়া হয়েছে।

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. আহমেদ, নাজিমউদ্দীন (১৩ জানুয়ারি ২০১৫)। "দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি"বাংলাপিডিয়া। ২৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০ 
  2. "নাটোরের উত্তরা গণভবন"তৃণমূলের তথ্যজানালা। ১০ জুন ২০১৭। ২৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪। 
  4. "Snnbd.com - Home"snnbd। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  5. সংগ্রহশালা। "উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা নাটোর"uttaraganabhaban.gov.bd [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  6. "উত্তরা গণভবনে সংগ্রহশালা ও চিড়িয়াখানা উদ্বোধন"ব্রেকিংনিউজ.কম.বিডি। ২০১৮-১১-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২২ 
  7. "সংগ্রহশালা – Uttara Ganabhaban"uttaraganabhaban.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  8. "উত্তরা গণভবন দর্শণার্থীদের জন্য ৮০ভাগ এলাকা উন্মুক্ত: সংগ্রহশালার যাত্রা শুরু"silkcitynews.com। ২০১৮-১১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২২ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]