চাঁদপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ →বিবিধ |
জাফরাবাদ জামায়ে আরাবিয়া কাসেমূল উলূূম হাফেজিয়া মাদ্রাসা চাঁদপুরে একটি সনামধন্য ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সারা দেশে উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রচুর সুনাম। নুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় চাঁদপুরে একটি প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৬৬ নং লাইন: | ২৬৬ নং লাইন: | ||
* [[খেড়িহর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়]] |
* [[খেড়িহর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়]] |
||
*[[ কে,ভি,এন উচ্চ বিদ্যালয়]] |
*[[ কে,ভি,এন উচ্চ বিদ্যালয়]] |
||
*জাফরাবাদ জামায়ে আরাবিয়া কাসেমূল উলূূম হাফেজিয়া মাদ্রাসা |
|||
*নূরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়,পুরানবাজার,পূব শ্রীরামদি |
|||
* |
|||
==অর্থনীতি== |
==অর্থনীতি== |
০৯:২৭, ১ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চাঁদপুর জেলা | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে চাঁদপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১২′৫০″ উত্তর ৯০°৩৮′১০″ পূর্ব / ২৩.২১৩৮৯° উত্তর ৯০.৬৩৬১১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ১৭,৪০৬ বর্গকিমি (৬,৭২০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৪)[১] | |
• মোট | ২৬,০০,২৬৩ |
• জনঘনত্ব | ১,৫২৬/বর্গকিমি (৩,৯৫০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৬০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৩ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
চাঁদপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্হলে এ জেলা অবস্থিত। চাঁদপুরের মানুষ আতিথেয়তার জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছের অন্যতম প্রজনন অঞ্চল হিসেবে চাঁদপুরকে "ইলিশের বাড়ি" নামে ডাকা হয়। ১৯৮৪ সালের আগ পর্যন্ত এটি বৃহত্তর কুমিল্লার একটি অংশ ছিল।[২]
ভৌগোলিক সীমানা
চাঁদপুর জেলা ১৭০৪.০৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে গঠিত। এটি উত্তরে মুন্সিগঞ্জ এবং কুমিল্লা, দক্ষিণে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল জেলা, পূর্বে কুমিল্লা জেলা এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী ও শরিয়তপুর এবং মুন্সিগঞ্জ জেলা দ্বারা বেষ্টিত। চাঁদপুর জেলা বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য দুটি নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত। পদ্মা ও মেঘনা নদী দুটি চাঁদপুর শহরের কাছে এসে মিলেছে। মেঘনা নদী ডাকাতিয়া নদী, ধোনাগোদা নদী ও মতলব নদীর সাথে যুক্ত।
ইতিহাস
নামকরণের ইতিহাস
বার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে. এম. সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছে চাঁদপুর।
অন্যমতে, চাঁদপুর শহরের (কোড়ালিয়া) পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকিরের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম চাঁদপুর। কারো মতে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক দিল্লী থেকে পঞ্চদশ শতকে এখানে এসে একটি নদীবন্দর স্থাপন করেছিলেন। তার নামানুসারে নাম হয়েছে চাঁদপুর। মুক্তিযুদ্ধের সময় চাঁদপুর ২ নং সেক্টরের অধিনে ছিলো [৩]
ব্র্যান্ডিং জেলা
দেশ-বিদেশে চাঁদপুরকে বিশেষভাবে উপস্থাপনের জন্য ২০১৫ সালের আগস্ট মাস হতে জেলা ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম শুরু করেন জেলা প্রশাসক মো: আব্দুস সবুর মন্ডল। ইলিশের সাথে সামাঞ্জস্য রেখে এর ব্র্যান্ডিং নাম দেন ‘ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর’। ২০১৭ সালে দেশের প্রথম ব্র্যান্ডিং জেলা হিসেবে চাঁদপুরকে স্বীকৃতি দেয়। এ নামানুসারে একটি লোগো রয়েছে। যা অঙ্কন করেছেনে এ জেলার সন্তান বরেণ্য চিত্রশিল্পী হাশেম খান। একইসাথে ‘ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর’ এর রূপকার হিসেবে স্বীকৃতি পান তৎকালিন জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সবুর মন্ডল (২০১৫-২০১৮)। [৪]
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে জেলাটির জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২,৪১৬,০১৮[৫]। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলার ৮ উপজেলা মিলে ভোটার সংখ্যা ১৮ লাখ ২৫ হাজার ৫শ’ ৯০ জন ভোটার। এর মধ্যে শাহরাস্তিতে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯শ’ ৪৯ জন,চাঁদপুর সদরে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৪৭ জন, ফরিদগঞ্জে ৩ লাখ ১৪ হাজার ৪শ’ ৮৫ জন, হাজীগঞ্জে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭শ’ ৯১ জন, মতলব দক্ষিণে ১ লাখ ২৬ হাজার ৫শ’৩৭ জন, মতলব উত্তরে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১শ’ ৬১ জন, হাইমচরে ৮২ হাজার ১শ’ ১০ জন এবং কচুয়ায় ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭শ’ ২৩ জন।
নদী
চাঁদপুর জেলা নদীর জেলা হিসেবে পরিচিত।এখানে জালের মতো বিস্তৃত আছে অনেক নদী।এখানে ৮ টি নদী আছে যা অন্য যে কোনো জেলা থেকে অনেক বেশি। নদীগুলো হচ্ছে:
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
চাঁদপুরে ৮টি উপজেলা, ০৭টি পৌরসভা, ৬০টি ওয়ার্ড, ২৭৫টি মহল্লা, ৮টি পুলিশ থানা, ২টি নৌ থানা, ১টি কোস্ট গার্ড স্টেশন, ১টি রেল থানা, ৮৭টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ১২২৬টি গ্রাম রয়েছে।
এই জেলা ৮টি উপজেলা নিয়ে গঠিত; এগুলো হচ্ছে:-
- শাহরাস্তি উপজেলা
- চাঁদপুর সদর উপজেলা
- হাজীগঞ্জ উপজেলা
- কচুয়া উপজেলা
- ফরিদগঞ্জ উপজেলা
- মতলব উত্তর উপজেলা
- মতলব দক্ষিণ উপজেলা
- হাইমচর উপজেলা
জেলার ৭টি পৌরসভা হলো:-
- শাহরাস্তি পৌরসভা
- চাঁদপুর পৌরসভা
- হাজীগঞ্জ পৌরসভা
- ফরিদগঞ্জ পৌরসভা
- কচুয়া পৌরসভা
- ছেঙ্গারচর পৌরসভা
- মতলব পৌরসভা
রেল থানাটি হচ্ছে:-
- চাঁদপুর কোর্ট
নৌ থানার স্টেশন দুটি হচ্ছে:-
- চাঁদপুর
- হাইমচর
কোস্ট গার্ড স্টেশন:-
- চাঁদপুর সদর
স্টেডিয়াম:-
সংসদীয় আসন
চাঁদপুর জেলায় ৫ টি সংসদীয় আসন আছে। এগুলো হচ্ছে-
- ২৬০, চাঁদপুর-১, (কচুয়া উপজেলা)
- ২৬১, চাঁদপুর-২, (মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ)
- ২৬২, চাঁদপুর-৩, (চাঁদপুর সদর ও হাইমচর)
- ২৬৩, চাঁদপুর-৪, (ফরিদগঞ্জ)
- ২৬৪, চাঁদপুর-৫, (হাজীগঞ্জ ও শাহরাস্তি)
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাব্যবস্থা
- ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ১টি
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৮টি
- আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (ICDDR,B) ১টি (বিশ্বের একমাত্র)(মতলব দক্ষিণ)
- মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র ৩টি
- চক্ষু হাসপাতাল ৪টি
- বক্ষব্যাধী হাসপাতাল ১টি
- ডায়বেটিক হাসপাতাল ১টি
- রেডক্রিসেন্ট হাসপাতাল ১টি
- রেলওয়ে হাসপাতাল ১টি
- বেসরকারি হাসপাতাল ৭৩টি
- বেসরকারি ডেন্টাল ক্লিনিক ৭টি
- ডায়গনস্টিক সেন্টার ১০৭টি।
জনসংখ্যা
মোট: ২৬০০২৬৩ জন, তন্মধ্যে পুরুষ:৪৮.৬৭% = ১৩৫৪৭৩২, এবং মহিলা: ৫১.৩৩% = ১২৪৫৫৩১ জন।
ধর্মের বিচারে এর মধ্যে মুসলমান: ৯২.৫৫%, হিন্দু: ৭.১৮%, বৌদ্ধ: ০.০৬%, খ্রিস্টান: ০.০৭% এবং অন্যান্য: ০.১৪% রয়েছেন।
কৃতি ব্যক্তিত্ব
- মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম (১ নং সেক্টর কমান্ডার), সংসদ সদস্য।
- লে. কর্নেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী (৮ নং সেক্টর কমান্ডার)।
- শহীদুল আলম রব (রব কমান্ডার) সাব-সেক্টর কমান্ডার, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক।
- বদিউল আলম, বীর উত্তম।
- ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান, গবেষক, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষক।
- নূরেজ্জামান ভুঁইয়া, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষক।
- আইউব আলী খান, শিক্ষক, সমাজসেবক, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ।
- আব্দুল করিম পাটওয়ারী, মুক্তিযুদ্ধের সংঘটক।
- এম এ ওয়াদুদ, ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংঘটক।
- মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, বীর উত্তম।
- সিরাজুল মওলা, বীর উত্তম।
- সালাহউদ্দিন আহমেদ, বীর উত্তম।
- দেলোয়ার হোসেন (বীর প্রতীক)।
- মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ, বীর প্রতীক।
- আবদুল হাকিম (মুক্তিযোদ্ধা), বীর প্রতীক।
- নূরুল হক (বীর প্রতীক)।
- আবু তাহের (বীর প্রতীক)।
- মোহাম্মদ আবদুল মমিন, বীর প্রতীক।
- শামসুল হক (বীর প্রতীক)।
- আবুল হোসেন (বীর প্রতীক)।
- ফারুক আহমদ পাটোয়ারী, বীর প্রতীক।
- মোহাম্মদ আবদুল হাকিম, বীর প্রতীক।
- আবুল কাশেম ভূঁইয়া (বীর বিক্রম)।
- মোহাম্মদ মহিবুল্লাহ, বীর বিক্রম।
- আবদুল হালিম (বীর বিক্রম)।
- মোহাম্মদ বজলুল গণি পাটোয়ারী, বীর বিক্রম।
- আবদুল জব্বার পাটোয়ারী, বীর বিক্রম।
- আমিন উল্লাহ শেখ (বীর বিক্রম)।
- মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীর বিক্রম) মন্ত্রী।
- ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিবাহিনীর বেঙ্গল প্লাটুনের কমান্ডার এবং রাজনীতিবিদ।
- ড. এম.এ সাত্তার, বেইস প্রতিষ্ঠাতা।
- মোঃ নুরুল হুদা, মুক্তিযোদ্ধা ও ৪ বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য চাঁদপুর-২ আসন থেকে।
- খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী, রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী।
- রফিকুল ইসলাম (অধ্যাপক), একজন বাংলাদেশী লেখক এবং দেশের প্রথম নজরুল গবেষক।
- বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, লেখক, চিত্র সমালোচক ও শিক্ষাবিদ।
- মরহুম ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী, শিক্ষাবিদ।
- মুনতাসীর মামুন, একজন লেখক ও শিক্ষাবিদ।
- শান্তনু কায়সার, সাহিত্যিক।
- মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন, সাংবাদিক।
- নাজিম উদ্দিন মোস্তান, সাংবাদিক।
- নাসির উদ্দিন, সম্পাদক, সওগাত।
- নূরজাহান বেগম, সম্পাদক, মাসিক বেগম।
- হাশেম খান, বরেণ্য চিত্রশিল্পী।
- ঢালী আল মামুন, চিত্রশিল্পী।
- শাইখ সিরাজ, গণ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব, চ্যানেল আইয়ের পরিচালক ও বার্তা প্রধান।
- আহমদ জামান চৌধুরী, চলচ্চিত্র সাংবাদিক, চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও গীতিকার।
- আমির হোসেন খান, সমাজসেবক ও বিভিন্ন কোম্পানির সাবেক চেয়ারম্যান।
- এম বি মানিক চিত্র পরিচালক, (বিএফডিসি)।
- দিলদার, অভিনেতা।
- দিলারা জামান, অভিনেত্রী।
- সাদেক বাচ্চু (মাহবুব আহমেদ সাদেক বাচ্চু ), বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম খলঅভিনেতা।
- হুমায়ূন কবীর ঢালী, খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক।
- আব্দুল্লাহ সরকার, রাজনীতিবিদ।
- মো. সবুর খান, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা।
- কবির বকুল, গীতিকার ও সাংবাদিক।
- এস ডি রুবেল, সংগীত শিল্পী।
- আতিকুল ইসলাম, সঙ্গীত শিল্পী।
- মিজানুর রহমান চৌধুরী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
- এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান, সাবেক ধর্ম মন্ত্রী এবং ত্রাণ পুনর্বাসনমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য।
- ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
- আ ন ম এহসানুল হক মিলন, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।
- নুরুল হুদা, প্রাক্তন মন্ত্রী।
- রাশেদা বেগম হীরা, সংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, নারীনেত্রী।
- ডা. দীপু মনি, প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
- আলমগীর হায়দার, ৪ বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য চাঁদপুর-৪ আসন থেকে।
- লায়ন হারুনুর রশীদ, চাঁদপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য।
- ড. শামছুল হক ভূঁইয়া, সংসদ সদস্য।
- মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, বাংলাদেশ পুলিশের বর্তমান আইজিপি।
- আজিজ আহমেদ (জেনারেল), বাংলাদেশের বর্তমান সেনাপ্রধান।
- সুফী মোহাম্মদ আহসান হাবীব, উদ্ভিদ বিজ্ঞানী, তাসাউফ গবেষক, সাংবাদিক।
- নওয়াব আলী, ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ।
- আমেনা বেগম, রাজনীতিবিদ।
- মোতাহের হোসেন পাটওয়ারী, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও আম্বিয়া ইউনুস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা।
- আলহাজ্ব এম এ হান্নান, বিশিষ্ট সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ও মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান।
- বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী এ কে এম আব্দুল মোতালেব, গণপূর্ত বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী।
- অ্যাডঃ আবদুল আউয়াল, ভাষা সৈনিক, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের অগ্রসেনানী, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ।
- ড. হেলাল উদ্দিন খান শামছুল আরেফিন, নৃবিজ্ঞানী।
- মিসেস নিলুফা বেগম, কলামিস্ট।
- মীর ইকবাল হোসেন, মনোয়ারা হাসপাতল, আরিবাবাদ কো-অপারেটিভ ও ইকবাল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
- অধ্যাপক ডাঃ একেএম শহীদুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি।
- আই.জি মোহাম্মদ হোসাইন আহাম্মদ, শাহরাস্তি উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা।
- এলাহী বক্স পাটোয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা।
- নূর আহমেদ গাজী, মুক্তিযোদ্ধা।
- নূরজাহান বেগম মুক্তা, রাজনীতিবিদ।
- মমিনউল্লাহ পাটোয়ারী, বীরপ্রতীক।
- রাস্তি শাহ, ইসলাম ধর্ম প্রচারক।
- আবদুর রব মিঞা, ভাষা আন্দোলনের সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ।
- অ্যাডঃ সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ এবং সাবেক সংসদ সদস্য।
- অ্যাডঃ জাফর মাঈনউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য।
- ডা: মুহাম্মদ গোলাম ফারুক ভুঁইয়া, সমাজসেবক, ডাক্তার সমাজের নেতা,সাবেক Civil surgeon, সাবেক সভাপতি Rotary club Chandpur.
শিক্ষা
শিক্ষার হার ৬৯.৮%। সরকারি ও বেসরকারি অনার্স কলেজে ২টি, ডিগ্রি কলেজ: ৭৫ টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২৫০ টি, মাদ্রাসা: ১,২৫৭ টি, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট: ১ টি, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ: ১ টি, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট: ১ টি, মেরিন একাডেমি : ১ টি
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
- চাঁদপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট (২০০৫)
- চাঁদপুর সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ (১৯৪৬)
- চাঁদপুর সরকারী মহিলা কলেজ
- আল-আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজ
- পুরাণবাজার ডিগ্রি কলেজ
- হাজীগঞ্জ মডেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ (১৯৮৭)
- হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৮০)
- মাতৃপীঠ সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৯)
- শাহরাস্তি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪)
- চাঁদপুর গভর্ণমেন্ট টেকনিক্যাল হাই স্কুল(১৯৬৫)
- ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসা
- ফরিদগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারী কলেজ
- ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- চান্দ্রা ইমাম আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
- কেরোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- লতিফগঞ্জ ইসলামিয়া ফাজিল(ডিগ্রী) মাদ্রাসা
- হাজীগঞ্জ মডেল পাইলট স্কুল এন্ড কলেজ
- রহিমানগর বি এ বি উচ্চ বিদ্যালয়
- কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৭)
- জামিয়া ইসলামিয়া ইব্রাহিমিয়া উজানি মাদ্রাসা
- মাদ্রাসাতু ইশায়াতিল উলুম, গাছতলা
- গৃদকালিন্দিয়া হাজেরা হাসমত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
- সাহেবগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- আলোনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- কালিরবাজার মিজানুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়
- হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ
- বলাখাল মুকবুল আহমেদ ডিগ্রি কলেজ
- ধড্ডা মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী ডিগ্রি কলেজ
- বাগানবাড়ী আইডিয়েল একাডেমী
- শ্যামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সাচার উচ্চ বিদ্যালয়
- নুনিয়া ইসলামিয়া সিনিয়ার ফাজিল মাদ্রাসা
- বালিথুবা আবদুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয়
- চরভৈরবী উচ্চ বিদ্যালয়
- লাউতলী ডাঃ রশীদ আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
- খেড়িহর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
- কে,ভি,এন উচ্চ বিদ্যালয়
- জাফরাবাদ জামায়ে আরাবিয়া কাসেমূল উলূূম হাফেজিয়া মাদ্রাসা
- নূরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়,পুরানবাজার,পূব শ্রীরামদি
অর্থনীতি
চাঁদপুর জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিভিত্তিক। নদী তীরবর্তী এলাকা বলে প্রায় ৩০% মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মৎস্য শিল্পের সাথে জড়িত। এছাড়াও উল্লেখযোগ্যভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিদ্যমান। জেলা সদরে অনেক মাছের আড়ত রয়েছে, যা জেলার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। চাঁদপুর শহরের বাবুরহাটে বড়বড় বহু শিল্পকারখানা রয়েছে। এই জায়গাটিকে সরকার বিসিক শিল্প নগরী ঘোষণা করে। এই এলাকাটি শুধু চাঁদপুরের নয় পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি আশীর্বাদস্বরূপ শিল্প নগরী। মেঘনার ভাঙ্গনে প্রতি বছর চাঁদপুরের আয়তন কমে গেলেও মেঘনা, চাঁদপুরের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। প্রতি বর্ষায় পানিতে ডুবে যায়, ফলে বর্ষাকালে চাঁদপুর মাছের মাতৃভূমি হয়ে যায়। জেলার প্রধান শস্য ধান, পাট, গম, আখ। রপ্তানী পণ্যের মধ্যে রয়েছে নারিকেল, চিংড়ি, আলু, ইলিশ মাছ, সবুজ শাক-সবজি, বিসিক নগরীর তৈরি পোশাক শিল্প।
চিত্তাকর্ষক স্থান
- বখতিয়ার খান মসজিদ, কচুয়া।
- বড়স্টেশন মোলহেড নদীর মোহনা। (চাঁদপুর সদর)
- জেলা প্রশাসকের বাংলোয় অবস্থিত দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ।
- চাঁদপুর জেলার ঐতিহ্যের প্রতীক ইলিশ চত্বর।
- প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ এলাকা।
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক।
- অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ।
- রক্তধারা স্মৃতিসৌধ।
- ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য।
- ইলিশ চত্বর।
- শপথ চত্বর
- চাঁদপুর চিড়িয়াখানা, সাচার।
- মত্স্য জাদুঘর,চাঁদপুর।
- সরকারী বোটানিকাল গার্ডেন,চাঁদপুর।
- সরকারী শিশু পার্ক।
- হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ। (৬ষ্ঠ বৃহত্তম)
- হযরত শাহরাস্তি (রঃ) এর মাজার শরীফ।
- রাগৈ মুঘল আমলের ৩ গম্বু মসজিদ।
- সাহাপুর রাজবাড়ি।
- মেঘনা-পদ্মার চর।
- ফাইভ স্টার পার্ক।
- গুরুর চর।
- রূপসা জমিদার বাড়ি।
- কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি।
- চৌধুরী বাড়ি।
- বোয়ালিয়া জমিদার বাড়ি।
- বলাখাল জমিদার বাড়ি।
- বড়কুল জমিদার বাড়ি। (ভাগ্যিতা বাড়ি)
- লোহাগড় মঠ।
- তুলাতুলী মঠ।
- নাওড়া মঠ।
- মঠখোলার মঠ।
- পর্তুগীজ দুর্গ, সাহেবগঞ্জ।
- মতলব উত্তরে মোহনপুরে মেঘনা নদীর তীর।
- মনসা মুড়া,কচুয়া উপজেলায় অবস্হিত।
- সাচার রথ, কচুয়া উপজেলার একটি প্রাচীন রথ।
বিবিধ
- পত্র-পত্রিকা
- দৈনিক পত্রিকা: ১৩টি; চাঁদপুর প্রবাহ, চাঁদপুর কণ্ঠ, চাঁদপুর দর্পণ, চাঁদপুর বার্তা, ইলশেপাড়, চাঁদপুর সংবাদ, চাঁদপুর দিগন্ত, আলোকিত চাঁদপুর, চাঁদপুর খবর, মেঘনাবার্তা, ইলশেপাড়, চাঁদপুর সময়, সুদীপ্ত চাঁদপুর
- অনলাইন পত্রিকা: ৪টি; চাঁদপুর টাইমস, চাঁদপুর নিউজ, চাঁদপুর ওয়েব, চাঁদপুর রিপোর্ট, শাহ্রাস্তি নিউজ২৪.কম
- মাসিক পত্রিকা: ৪টি।
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "চাঁদপুর জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।
- ↑ মুসা, মুহাম্মদ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিবৃত্ত। সেতু প্রকাশনী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ১৯৯৮।
- ↑ http://www.somewhereinblog.net/blog/casment/29697787
- ↑ http://www.chandpur.gov.bd/site/view/district_branding_home
- ↑ "Chandpur (District (Zila), Bangladesh) - Population, Map & Location"। citypopulation.de।
- ↑ https://chandpurtimes.com/রত্মগর্ভা-চাঁদপুর/ দেশবরেণ্য কৃতিসন্তানদের লালনে ধন্য রত্মগর্ভা চাঁদপুর।
বহিঃসংযোগ
- চাঁদপুর জেলার সরকারি ওয়েব জেলা তথ্য বাতয়ন