ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী
ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী | |
---|---|
নাগরিকত্ব | ![]() |
পেশা | শিক্ষকতা |
পিতা-মাতা | |
পুরস্কার | স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮১) |
ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ। শিক্ষায় অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮১ সালে তাকে “শিক্ষায় স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।[১]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি[সম্পাদনা]
শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
তিনি সুদীর্ঘ ৪০ বছর চাঁদপুর জেলার মতলব মহকুুমার মতলব উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।[২]
মৃত্যু[সম্পাদনা]
খ্যাতিমান এই শিক্ষাবিদ ১৯৯৯ সালের ২৫ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন। মতল গঞ্জ জে বি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মসজিদ প্রাঙ্গনে তাকে সমাহিত করা হয়।
পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]
শিক্ষা ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮১ সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”[৩][৪][৫] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।[১]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "একজন শিক্ষক সমাজের 'বাতিঘর'"। দৈনিক নয়াদিগন্ত অনলাইন। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ১০ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম। বাংলাপিডিয়া। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। ৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১৭।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
- ↑ "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। ২৪ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"। এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।