বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) বাংলাপিডিয়ার লিঙ্ক বাদ দেয়ার কারণ? ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ সম্প্রসারণ |
||
৩৫ নং লাইন: | ৩৫ নং লাইন: | ||
| renovations = |
| renovations = |
||
| website = |
| website = |
||
|senior imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান|chief muazzin=ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান|2 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি এহসানুল হক|1 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মহিবুল্লাহিল বাকী নাদভী|3 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মহিউদ্দীন কাসেমী|1 muazzin=ক্বারী মাওলানা হাবীবুর রহমান মেশকাত|2 muazzin=ক্বারী মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক}} |
|senior imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান|chief muazzin=ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান|2 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি এহসানুল হক|1 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মহিবুল্লাহিল বাকী নাদভী|3 imam=হাফেজ মাওলানা মুফতি মহিউদ্দীন কাসেমী|1 muazzin=ক্বারী মাওলানা হাবীবুর রহমান মেশকাত|2 muazzin=ক্বারী মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক |
||
}} |
|||
{{এশিয়ার মসজিদ}} |
{{এশিয়ার মসজিদ}} |
||
⚫ | '''বায়তুল মোকাররম''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জাতীয় মসজিদ।<ref>[http://www.bangladesh.com/blog/baitul-mukarram-the-national-mosque-of-bangladesh বায়তুল মোকাররম - বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ]</ref> মসজিদটি [[ঢাকা]]র তোপখানা রোডে অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। তৎকালীন পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়। মসজিদে একসাথে ৩০,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে, ফলে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম মসজিদ। তবে মসজিদটিতে জুমার নামাজ ছাড়াও বিশেষত রমজানের সময় অত্যাধিক মুসল্লির সমাগম হয় বিধায়, বাংলাদেশ সরকার মসজিদের ধারণক্ষমতা ৪০ হাজারে উন্নিত করে। |
||
⚫ | '''বায়তুল মোকাররম''' |
||
== স্থাপত্যশৈলী == |
== স্থাপত্যশৈলী == |
১৬:৩০, ৮ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ | |
---|---|
বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৬′ উত্তর ৯০°১৪′ পূর্ব / ২৩.৪৩° উত্তর ৯০.২৪° পূর্ব | |
অবস্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৬০ |
প্রশাসন | ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার |
মালিকানা | সরকারি |
পরিচালনা | সিনিয়র ইমাম: হাফেজ মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান ইমাম: প্রধান মুয়াযযিন:
|
স্থাপত্য তথ্য | |
নির্মাতা | টি আব্দুল হুসেন থারিয়ানি |
ধরন | ইসলামিক স্থাপত্য |
ধারণক্ষমতা | ৪০,০০০ |
আয়তন | ২৬৯৪.১৯ বর্গ মিটার |
উচ্চতা (সর্বোচ্চ) | ৩০.১৮ মিটার |
স্থাপত্য |
তালিকা |
স্থাপত্য শৈলী |
মসজিদের তালিকা |
অন্যান্য |
তালিকা |
বায়তুল মোকাররম বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ।[১] মসজিদটি ঢাকার তোপখানা রোডে অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। তৎকালীন পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়। মসজিদে একসাথে ৩০,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে, ফলে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম মসজিদ। তবে মসজিদটিতে জুমার নামাজ ছাড়াও বিশেষত রমজানের সময় অত্যাধিক মুসল্লির সমাগম হয় বিধায়, বাংলাদেশ সরকার মসজিদের ধারণক্ষমতা ৪০ হাজারে উন্নিত করে।
স্থাপত্যশৈলী
এই মসজিদটিতে মুগল স্থাপত্যশৈলীর ঐতিহ্যগত বৈশিষ্ট্যের পাশাপাশি বেশ কিছু আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শনও রয়েছে। মক্কাতে অবস্থিত কাবার অনুরূপে তৈরিকৃত বায়তুল মোকাররমের বৃহৎ ঘনক্ষেত্রটি একে বিশেষ বৈশিষ্ঠ্যমন্ডিত করেছে। যা এই মসজিদটিকে বাংলাদেশের অন্য যেকোন মসজিদ থেকে আলদা করেছে।
ইতিহাস
আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানি প্রথম ঢাকাতে বিপুল ধারণক্ষমতাসহ একটি গ্র্যান্ড মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেন। ১৯৫৯ সালে ‘বায়তুল মুকাররম মসজিদ সোসাইটি’ গঠনের মাধ্যমে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। পুরান ঢাকা ও নতুন ঢাকার মিলনস্থলে মসজিদটির জন্য জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। স্থানটি নগরীর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র থেকেও ছিল নিকটবর্তী। বিশিষ্ট স্থপতি টি. আব্দুল হুসেন থারিয়ানিকে মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশার জন্য নিযুক্ত করা হয়। পুরো কমপ্লেক্স নকশার মধ্যে দোকান, অফিস, লাইব্রেরি ও গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। পরবর্তীতে ১৯৬০ সালের ২৭ জানুয়ারি এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এই মসজিদে একসঙ্গে ৪০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদের প্রধান কক্ষটি তিন দিকে বারান্দা দিয়ে ঘেরা। মিহরাবটি অর্ধ-বৃত্তাকারের পরিবর্তে আয়তাকার। আধুনিক স্থাপত্যে কম অলংকরণই একটি বৈশিষ্ট্য-যা এই মসজিদে লক্ষনীয়। এর অবয়ব অনেকটা পবিত্র কাবা শরিফের মতো হওয়ায় মুসলমানদের হৃদয়ে এই মসজিদটি আলাদা জায়গা করে নিয়েছে।
খতিব
ক্রমিক নং | নাম | মন্তব্য |
১ | মাওলানা আব্দুর রহমান কাশগরি ( ওফাত : ১৯৭১ সন ) | |
২ | মাওলানা ক্কারী উসমান মাদানী ( ওফাত : ১৯৬৪ সন আনুমানিক ) | |
৩ | মুফতী সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান বারকাতী ( ওফাত : ১৯৭৪ সন ) | |
৪ | মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ( ওফাত : ১৯৮৪ সন আনুমানিক ) | |
৫ | মাওলানা উবায়দুল হক ( ওফাত : ২০০৭ সন ) | |
৬ | হাফেজ মুফতি মোহাম্মদ নূরুদ্দীন ( ওফাত : ২০০৯ সন ) | ভারপ্রাপ্ত |
৭ | প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন | অবসরপ্রাপ্ত |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[২] |
চিত্রশালা
-
সদ্য নির্মিত ছাদ
-
মসজিদ অভ্যন্তরে গাছ
-
মসজিদ নতুন সংযোজিত অংশ
-
মসজিদ নতুন সংযোজিত অংশ
-
বায়তুল মোকাররমের অভ্যন্তর
-
নামাজরত মুসল্লি
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ বায়তুল মোকাররম - বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ
- ↑ দৈনিক ইত্তেফাকঃ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ইতিহাস, ধর্মচিন্তা, পৃঃ ১৮, মুদ্রিত, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১১ইং