খানসামা উপজেলা

স্থানাঙ্ক: ২৫°৫৫′৪৯″ উত্তর ৮৮°৪৪′১৮″ পূর্ব / ২৫.৯৩০২৮° উত্তর ৮৮.৭৩৮৩৩° পূর্ব / 25.93028; 88.73833
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
খানসামা
উপজেলা
খানসামা রংপুর বিভাগ-এ অবস্থিত
খানসামা
খানসামা
খানসামা বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
খানসামা
খানসামা
বাংলাদেশে খানসামা উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৫°৫৫′৪৯″ উত্তর ৮৮°৪৪′১৮″ পূর্ব / ২৫.৯৩০২৮° উত্তর ৮৮.৭৩৮৩৩° পূর্ব / 25.93028; 88.73833 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরংপুর বিভাগ
জেলাদিনাজপুর জেলা
সংসদীয় আসনদিনাজপুর-৪(চিরিরবন্দর- খানসামা)
সরকার
 • এমপিআবুল হাসান মাহমুদ আলী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
আয়তন
 • মোট১৭৯.৭২ বর্গকিমি (৬৯.৩৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১,৭৮,৩১৪
 • জনঘনত্ব৯৯০/বর্গকিমি (২,৬০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪৭.৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫৫ ২৭ ৬০
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

খানসামা উপজেলা বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

এ উপজেলাটির উত্তরে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলানীলফামারী সদর উপজেলা; দক্ষিণে চিরিরবন্দর উপজেলাদিনাজপুর সদর উপজেলা; পূর্বে নীলফামারী সদর উপজেলা, পশ্চিমে কাহারোল উপজেলাবীরগঞ্জ উপজেলা

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

ইউনিয়ন : ৬টি - আলোকঝাড়ী, ভেড়ভেড়ী, আংগারপাড়া, খামারপাড়া, ভাবকীগোয়ালডিহি

ইতিহাস[সম্পাদনা]

খানসামা ফারসী শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ - ভৃত্য বা চাকর। কথিত আছে এই উপজেলায় এক ধনাঢ্য বণিকের (কারো মতে ইংরেজ বণিক) এক অতীব অনুগত ভৃত্য ছিল। ভৃত্যটি সততা, বিশ্বস্ততা ও শিষ্টাচারের জন্য এতদ অঞ্চলে অত্যন্ত সুখ্যাতি লাভ করেছিল। কালক্রমে তার স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এ অঞ্চলটির নামকরণ কর হয় 'খানসামা'। খানসামা নামকরণ করা হয় ১৮৯১ সালের ২১ শে জানুয়ারি। খানসামা থানা সৃষ্টি করা হয় ১৮৯১ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে।

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

২০১১ সনের আদমশুমারি মোতাবেক মোট জনসংখ্যা ১,৭৮,৩১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ-৯০,০৩৮ জন এবং মহিলা-৮৮,২৭৬ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব ৯৫৬জন/বর্গ কি.মি.।

শিক্ষা[সম্পাদনা]

অতীতে শিক্ষার হার কম থাকলেও দিনেদিনে এই হার ক্রমশ বাড়তেছে। উপজেলায় একটি সরকারি কলেজ ও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ছাড়াও বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।যেগুলো খানসামা উপজেলায় শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে অনেক বড় অবদান রাখতেছে। তাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ হচ্ছে_খানসামা ডিগ্রি কলেজ,পাকের হাট সরকারি কলেজ,পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়,আলোকঝাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় জয়গঞ্জ খানসামা, ধর্মপুর জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় খানসামা দিনাজপুর।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

আলু, ভুট্টা, ধান, গম, পিঁঁয়াজ,রসুন,কলা ইত্যাদি চাষ করা হয়। খানসামা রসুনের জন্য বিখ্যাত।

নদীসমূহ[সম্পাদনা]

খানসামা উপজেলায় ০৫ টি নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে আপার করতোয়া নদী, ছোট যমুনা নদী, আত্রাই নদী, ইছামতী নদী, বেলান নদী[২]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]

ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য[সম্পাদনা]

যোগাযোগ[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে খানসামা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  2. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৪০৪।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]