পঞ্চগড় সদর উপজেলা
পঞ্চগড় সদর | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে পঞ্চগড় সদর উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৬°১৯′৫৩″ উত্তর ৮৮°৩৩′২৪″ পূর্ব / ২৬.৩৩১৩৯° উত্তর ৮৮.৫৫৬৬৭° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৬°১৯′৫৩″ উত্তর ৮৮°৩৩′২৪″ পূর্ব / ২৬.৩৩১৩৯° উত্তর ৮৮.৫৫৬৬৭° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
জেলা | পঞ্চগড় জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৩৪৭.০৮ বর্গকিমি (১৩৪.০১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২,২৯,২৩৭ |
• জনঘনত্ব | ৬৬০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৫.৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৭৭ ৭৩ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
পঞ্চগড় সদর বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান[সম্পাদনা]
এই উপজেলার উত্তরে তেঁতুলিয়া উপজেলা, দক্ষিণে বোদা উপজেলা, পূর্বে ভারতের জলপাইগুড়ি এবং পশ্চিমে আটোয়ারী উপজেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
পঞ্চগড় সদর উপজেলায় ১টি পৌরসভা, ১৩টি ইউনিয়ন, ১০৮টি মৌজা এবং ১৮৩টি গ্রাম রয়েছে।
পৌরসভা[সম্পাদনা]
ইউনিয়ন[সম্পাদনা]
অমরখানা ইউনিয়ন, হাফিজাবাদ ইউনিয়ন, পঞ্চগড় সদর ইউনিয়ন, কামাত কাজলদিঘী ইউনিয়ন, চাকলাহাট ইউনিয়ন, সাতমেরা ইউনিয়ন, হাড়িভাসা ইউনিয়ন, ধাক্কামারা ইউনিয়ন, মাগুরা ইউনিয়ন, গরিনাবাড়ী ইউনিয়ন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী পঞ্চগড় সদরের মোট জনসংখ্যা ২,২৯,২৩৭ জন।
শিক্ষা[সম্পাদনা]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছেঃ মকবুলার রহমান সরকারি কলেজ, পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজ, পঞ্চগড় সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, পঞ্চগড় সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বিষ্ণু প্রসাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজ,টুনিরহাট
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
নদীসমূহ[সম্পাদনা]
পঞ্চগড় সদর উপজেলায় প্রায় ৬টি নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে করতোয়া নদী, টাঙ্গন নদী, চাওয়াই নদী, চাউলি নদী, কুড়ুম নদী এবং তালমা নদী।[২][৩]
কৃতী ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- ব্যরিস্টার জমির উদ্দিন সরকার (জন্ম: ১ ডিসেম্বর, ১৯৩১) ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার।
বিবিধ[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসুত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে পঞ্চগড় সদর উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারী ২০১৫।
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৪০৫, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১৭। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |