বিষয়বস্তুতে চলুন

গণেশ চতুর্থী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গণেশ চতুর্থী
মহারাষ্ট্রের পূজিত একটি গণেশ প্রতিমা
আনুষ্ঠানিক নামবিনায়ক চতুর্থী
অন্য নামচবিথি, চৌথি, গণেশোৎসব, গৌরী গণেশ
পালনকারীবিশ্বব্যাপী হিন্দু
ধরনধর্মীয়
উদযাপনবৈদিক স্তব ও হিন্দু গ্রন্থের জপ, প্রার্থনা, শোভাযাত্রা, প্রতিমা বিসর্জন
তারিখহিন্দু বর্ষপঞ্জী অনুসারে চন্দ্রচক্রের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়
সংঘটনবার্ষিক

গণেশ চতুর্থী হিন্দু ধর্মের একটি প্রধান উৎসব, যা হিন্দু দেবতা গণেশের জন্মোৎসব হিসেবে পালিত হয়।[] এটি বিনায়ক চতুর্থী অথবা বিনায়ক চবিথি নামেও পরিচিত। উৎসবের মূল বৈশিষ্ট্য হলো বাড়িতে ও জনসমক্ষে সাময়িক মণ্ডপে গণেশের প্রতিমা স্থাপন, বৈদিক স্তোত্রপাঠ, উপবাস, পূজা ও প্রসাদ বিতরণ।[] বিশেষত মোদক এই উৎসবের নৈবেদ্য হিসেবে প্রদান করা হয়।[][] দশ দিনব্যাপী এ উৎসবের সমাপ্তি ঘটে অনন্ত চতুর্দশীতে প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে, যা নদী, সমুদ্র বা অন্য জলাশয়ে সম্পন্ন হয়। কেবল মুম্বাই শহরেই প্রতিবছর প্রায় দেড় লক্ষ প্রতিমা বিসর্জন করা হয়।[][][]

গণেশ চতুর্থী মূলত "শুভ সূচনার দেবতা", "বাধা অপসারণকারী" ও "জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দেবতা" হিসেবে গণেশের পূজা নিবেদনকে কেন্দ্র করে পালিত হয়।[][] ভারতের মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক, ওড়িশা, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরলগোয়া রাজ্যে এ উৎসব ব্যাপকভাবে পালিত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশ ছাড়াও শ্রীলঙ্কা, মরিশাস, ফিজি, দক্ষিণ আফ্রিকা,[১০] ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গায়ানা, সুরিনাম, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপসহ বিশ্বব্যাপী হিন্দু প্রবাসী সমাজের মধ্যে উৎসবটির প্রচলন রয়েছে। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে সাধারণত আগস্টের ২২ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বরের ২০ তারিখের মধ্যে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[১১][১২][১৩]

যদিও গণেশ চতুর্থীর প্রাচীন উৎপত্তি স্পষ্ট নয়, তবে ঔপনিবেশিক আমলে মহারাষ্ট্রে লোকমান্য বাল গঙ্গাধর তিলক ১৮৯৩ সালে এ উৎসবকে জনসমক্ষে পালনের প্রচলন করেন।[১৪] ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী চেতনা জাগিয়ে তুলতে এবং সমাজে হিন্দু ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি এটি সর্বজনীন উৎসব হিসেবে জনপ্রিয় করেন।[১৫] এরপর থেকে পাঠ, ভোজন, ক্রীড়া ও মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতার মতো নানা আয়োজন এ উৎসবের অন্যতম বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয়।[১৬]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]
গণেশ, বসোলি ক্ষুদ্রাকৃতি, প্রায় ১৭৩০।

যদিও গণপতির শাস্ত্রীয় রূপের প্রতি ইঙ্গিত করে না, তবুও গণপতির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। ঋগ্বেদে তিনি দুইবার উল্লেখিত হয়েছেন—একবার ২.২৩.১ মন্ত্রে এবং আরেকবার ১০.১১২.৯ মন্ত্রে।[১৭][১৮][১৯] এই দুই মন্ত্রেই গণপতির ভূমিকার কথা বলা হয়েছে—তিনি “ঋষিদের মধ্যে ঋষি, অতি প্রাচুর্যে ভোজ্যদ্রব্যে পরিপূর্ণ, বয়োজ্যেষ্ঠদের মধ্যে প্রধান এবং আহ্বানের অধিপতি”; আবার ১০ম মণ্ডলের শ্লোকে বলা হয়েছে, গণপতি ব্যতীত “নিকটবর্তী বা দূরবর্তী কিছুই তোমাকে বাদ দিয়ে সম্পন্ন হয় না”, মাইকেলের ব্যাখ্যানুযায়ী।[১৭][২০] তবে ‘গণপতি’ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ “গণের অধিপতি” হলেও এটি পরবর্তী যুগের গণেশকে বোঝাত কি না তা অনিশ্চিত; এবং বৈদিক গ্রন্থসমূহে গণেশ চতুর্থীর উল্লেখও নেই।[২১] পরবর্তী বৈদিক গ্রন্থ যেমন গৃহ্যসূত্রে এবং প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে যেমন বাজসনেয়ী সংহিতা, যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতিমহাভারত-এ গণপতির উল্লেখ “গণেশ্বর” ও “বিনায়ক” নামে পাওয়া যায়। মধ্যযুগীয় পুরাণে গণেশকে “সাফল্যের দেবতা, বিঘ্নহর্তা” রূপে চিত্রিত করা হয়েছে। বিশেষত স্কন্দ পুরাণ, নারদ পুরাণ ও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে তাঁকে অত্যন্ত প্রশংসার সঙ্গে বর্ণনা করা হয়েছে।[২২]

পাঠ্যভিত্তিক ব্যাখ্যার বাইরে, প্রত্নতাত্ত্বিক ও শিলালিপিগত প্রমাণ থেকে বোঝা যায় যে অষ্টম শতাব্দীর আগেই গণেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন এবং সপ্তম শতক বা তারও আগের অসংখ্য ভাস্কর্যে তাঁর চিত্র পাওয়া যায়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] উদাহরণস্বরূপ, এলোরার গুহামন্দিরসহ বহু হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন মন্দিরের ভাস্কর্যে (পঞ্চম থেকে অষ্টম শতকের মধ্যে নির্মিত) গণেশকে শক্তির সঙ্গে পূজনীয় ভঙ্গিতে আসীন অবস্থায় দেখা যায়।[২৩]

গণেশ আগমন

যদিও গণেশ চতুর্থী প্রথম কবে (বা কীভাবে) পালিত হয়েছিল তা অজানা, তবে মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রাজা শিবাজীর (১৬৩০–১৬৮০) আমল থেকেই পুনেতে এ উৎসব সর্বসাধারণের মধ্যে উদ্‌যাপিত হয়ে আসছে।[২৪] ১৮শ শতকে পেশোয়ারা ছিলেন গণেশভক্ত; তাঁরা ভাদ্রপদ মাসে পুনে রাজধানীতে সর্বসাধারণের জন্য গণেশ উৎসবের প্রচলন করেন।[২৫] ব্রিটিশ শাসনামলে এ উৎসব রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতা হারিয়ে মহারাষ্ট্রে কেবল পারিবারিক পরিসরে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। পরে ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সমাজ সংস্কারক লোকমান্য তিলক এটি পুনরুজ্জীবিত করেন।[২৬][২৭][২৮] তিনি ১৮৯২ সালে ব্রিটিশ সরকারের জনসমাবেশ বিরোধী আইনের মাধ্যমে হিন্দুদের সমবেত হওয়ার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল, তা এ উৎসবের মাধ্যমে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় হিসেবে গণেশ চতুর্থীকে জনপ্রিয় করেন। লোকমান্য তিলক প্রথমে পুনে ও মুম্বাইয়ের গিরগাঁও এলাকায় এই উৎসবের সূচনা করেন।[২৯][৩০][৩১]

কৌর প্রমুখের মতে, গণেশ চতুর্থী পরবর্তীতে ১৮৯২ সালে সর্বজনীন রূপ লাভ করে, যখন পুনের বাসিন্দা কৃষ্ণাজীপন্ত খাসগিওয়ালে (নানাসাহেব খাসগিওয়ালে নামেও পরিচিত) তৎকালীন সিন্ধিয়া শাসিত গ্বালিয়র ভ্রমণকালে প্রথমবারের মতো একটি সর্বজনীন গণেশ চতুর্থী উদ্‌যাপন (সর্বজনীন গণেশ মহোৎসব) প্রত্যক্ষ করেন। এ থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি পুনেতে ফিরে একই ধরনের সর্বজনীন উৎসব আয়োজনের ধারণা করেন।[৩২] খাসগিওয়ালে তাঁর এই ভাবনা পুনের বন্ধু শ্রিমন্ত ভাউসাহেব রংগারি (সম্মানিত রাজচিকিৎসক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী) এবং বালাসাহেব নাতুকে জানান। এ ধারণায় উচ্ছ্বসিত হয়ে ভাউসাহেব রংগারি উদ্যোগী হন এবং পুনের শালুকার বল এলাকায় তাঁর ওয়াদায় প্রথম সর্বজনীন গণেশমূর্তি প্রতিস্থাপন করেন।

১৮৯৩ সালে ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী লোকমান্য তিলক তাঁর কেশরী পত্রিকায় সর্বজনীন গণেশ উৎসবের প্রশংসা করেন এবং পারিবারিক উৎসবকে বৃহৎ, সংগঠিত ও সর্বজনীন আকার দেওয়ার উদ্যোগ নেন।[৩৩] তিলক উপলব্ধি করেন যে গণেশ “সবার দেবতা”;[৩৪] আর রবার্ট ব্রাউনের মতে, তিনি গণেশকে এমন এক দেবতা হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন যিনি “ব্রাহ্মণ ও অ-ব্রাহ্মণের মধ্যে ব্যবধান ঘুচিয়েছিলেন”। ফলে ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে তৃণমূল স্তরে ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছিল।[৩৫]

অন্য পণ্ডিতদের মতে, ১৮৭০ সালের পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিদ্রোহী সমাবেশের আশঙ্কায় একাধিক অধ্যাদেশ জারি করে, যেখানে ২০ জনের বেশি মানুষের সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে প্রকাশ্য সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয় ব্রিটিশ ভারতে। তবে ভারতীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের চাপের মুখে শুক্রবারের জুমার নামাজের জন্য ধর্মীয় সমাবেশকে এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়। তিলক বিশ্বাস করতেন, এর ফলে হিন্দুদের প্রকাশ্য সমাবেশ কার্যত বাধাগ্রস্ত হয়, কারণ তাদের ধর্মে প্রতিদিন বা সাপ্তাহিকভাবে প্রার্থনা করার বাধ্যবাধকতা ছিল না। তিনি এই ধর্মীয় ছাড়কে কাজে লাগিয়ে গণেশ চতুর্থী উৎসবকে বৃহৎ জনসমাবেশ আয়োজনের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেন, যাতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আইনের সীমাবদ্ধতাকে এড়ানো যায়।[৩৬][৩৭][৩৮] তিনিই প্রথম বোম্বে প্রেসিডেন্সিতে প্যান্ডেলে গণেশের বৃহৎ প্রতিমা প্রতিষ্ঠা করেন এবং উৎসব উপলক্ষে অন্যান্য গণউদযাপনের সূচনা করেন।[৩৯]

God Ganesh: political obstacle remover

Why shouldn't we convert the large religious festivals
into mass political rallies?

—Lokmanya Tilak, Kesari, 8 September 1896[৪০]

[note ১]

রিচার্ড ক্যাশম্যানের মতে, ১৮৯৩ সালে বোম্বে-র হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং ডেকান দাঙ্গার পর তিলক গণেশ দেবতার উপাসনায় সম্পূর্ণভাবে যুক্ত হন এবং নিজেকে নিবেদিত করেন। কারণ তিনি মনে করেছিলেন, লর্ড হ্যারিসের অধীনে ব্রিটিশ ভারত সরকার বারবার পক্ষপাতিত্ব করেছে এবং হিন্দুদের ন্যায্যভাবে দেখেনি, যেহেতু হিন্দুরা সুসংগঠিত ছিল না।[৪৫] তিলকের ধারণা অনুযায়ী, গণেশ পূজা ও শোভাযাত্রা ইতিমধ্যেই ১৮শ শতাব্দীতে বরোদা, গ্বালিয়র, পুনে এবং মারাঠা অঞ্চলের অধিকাংশ স্থানে গ্রামীণ ও নগর হিন্দু সমাজে, বিভিন্ন বর্ণ ও শ্রেণির মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।[৪৬] ১৮৯৩ সালে তিলক গণেশ চতুর্থী উৎসবকে একটি বৃহৎ জনসমাবেশে রূপ দিতে সহায়তা করেন, যা রাজনৈতিক আন্দোলন, বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা, কবিতা পাঠ, নাটক, সঙ্গীতানুষ্ঠান এবং লোকনৃত্যের এক গোপন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়।[৪৭]

গোয়ায় গণেশ চতুর্থীর সূচনা কাদম্ব যুগের আগেই। গোয়া ইনকুইজিশনের সময় হিন্দু উৎসব নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এবং যারা খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেনি, সেই হিন্দুরা কঠোরভাবে সীমাবদ্ধতার মধ্যে ছিল। তবে এসব সত্ত্বেও গোয়ার হিন্দুরা তাদের ধর্মচর্চা চালিয়ে যায়। অনেক পরিবার পত্রি (অর্থাৎ পূজায় ব্যবহৃত পাতা), কাগজে আঁকা ছবি বা ছোট রুপার মূর্তির মাধ্যমে গণেশের পূজা করত। কিছু পরিবারে গণেশের প্রতিমা লুকিয়ে রাখা হতো, যা গোয়ার গণেশ চতুর্থীর একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য, কারণ ইনকুইজিশনের অংশ হিসেবে জেসুইটরা মাটির গণেশ প্রতিমা ও উৎসব নিষিদ্ধ করেছিল।[৪৮]

ভারতে উদযাপন

[সম্পাদনা]
Man painting a Murti of Ganesh
গোয়ার মারগাওয়ে উৎসবের জন্য গণেশের প্রতিমা প্রস্তুত করছেন শিল্পী ।

ভারতে গণেশ চতুর্থী মূলত ঘরে এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের উদ্যোগে প্রকাশ্যে উদ্‌যাপিত হয়। এটি বিশেষভাবে পালিত হয় মধ্য ও পশ্চিম ভারতের মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান ও গোয়ায়; দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, তামিলনাড়ু ও কেরালায়; পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশায়; এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের আসামে।

একই দিনে বিহারের মিথিলা অঞ্চলে চৌর্চন উৎসব পালিত হয়, যা গণেশ ও হিন্দু চন্দ্রদেবতার (চাঁদ) সঙ্গে সম্পর্কিত।[৪৯][৫০]

উৎসবের তারিখ সাধারণত চতুর্থী তিথি অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। এটি পালিত হয় ভাদ্রপদ মধ্যাহ্ন পূর্ববদ্ধ সময়ে। যদি চতুর্থী তিথি আগের দিনের রাতে শুরু হয় এবং পরের দিনের সকালে শেষ হয়ে যায়, তবে পরের দিনকে বিনায়ক চতুর্থী হিসেবে পালিত হয়।

প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে একজন পুরোহিত প্রাণপ্রতিষ্ঠা সম্পাদন করেন, যাতে গণেশকে অতিথির মতো আহ্বান করা হয়। এরপর হয় ষোড়শোপচার (সংস্কৃত: ষোড়শ অর্থ ১৬, উপচার অর্থ প্রক্রিয়া) নামক ষোল ধাপের আচার।[৫১] এ সময় নারিকেল, গুড়, মোদক, দুর্বা ঘাস ও লাল জবা (জসওয়ন্দ) ফুল ভক্তিভরে প্রতিমার উদ্দেশ্যে অর্পণ করা হয়।[৫২] অঞ্চল ও সময়ভেদে এই অনুষ্ঠানে ঋগ্বেদ, গণপতি অথর্বশীর্ষ, উপনিষদনারদ পুরাণে বর্ণিত গণেশ স্তোত্র পাঠ করা হয়। মহারাষ্ট্র ও গোয়ায় পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে সকালে ও সন্ধ্যায় আরতি করার প্রচলন রয়েছে।

উৎসবের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে শিল্পীরা গণেশের মাটির প্রতিমা তৈরি করে বিক্রয়ের জন্য। এসব প্রতিমা (মূর্তি) আকারে বৈচিত্র্যময়—গৃহস্থালির জন্য প্রায় ২০ মি.মি. (¾ ইঞ্চি) থেকে শুরু করে বৃহৎ সামষ্টিক পূজার জন্য ২০ মিটার (৭০ ফুট)-এরও বেশি উচ্চতার প্রতিমা তৈরি হয়।[৫৩]

উৎসবের শেষ দিনে পালিত হয় গণেশ বিসর্জন বা নিমজ্জন। এ সময় ভক্তরা শোভাযাত্রার মাধ্যমে গণেশের প্রতিমা নিয়ে নদী, সমুদ্র বা জলাশয়ে নিয়ে গিয়ে বিসর্জন দেন। বিশ্বাস করা হয়, গণেশ চতুর্থীতে যিনি পৃথিবীতে আবির্ভূত হন, বিসর্জনের পর তিনি স্বর্গীয় আবাসে ফিরে যান। গণেশ চতুর্থীর এই বিসর্জন আচার জন্ম, জীবন ও মৃত্যুর চক্রের তাৎপর্যকেও নির্দেশ করে। ধারণা করা হয়, প্রতিমা বিসর্জনের সময় তিনি গৃহের নানা বাধা-বিপত্তিও সঙ্গে নিয়ে যান এবং সেগুলো বিসর্জনের সঙ্গে ধ্বংস হয়। প্রতিবছর ভক্তরা আগ্রহভরে গণেশ চতুর্থী উদ্‌যাপনের অপেক্ষায় থাকেন।[৫৪]

ঘরোয়া উদযাপন

[সম্পাদনা]
মহারাষ্ট্রের একটি বাড়িতে গণেশ চতুর্থীর সময় গণেশের ঘরোয়া উদযাপন।

মহারাষ্ট্রে গণেশ চতুর্থীকে গণেশোৎসব নামে ডাকা হয়। এ সময় পরিবারগুলো ঘরে পূজার জন্য ছোট মাটির প্রতিমা (মূর্তি) স্থাপন করে।[৫৫] গৃহস্থালিতে উৎসবের প্রস্তুতি কয়েক দিন আগে থেকেই শুরু হয়—পূজার সামগ্রী ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা হয়, এবং প্রায় এক মাস আগে থেকেই স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে গণেশের মূর্তি বুক করা হয়। প্রতিমা সাধারণত উৎসবের আগের দিন অথবা গণেশ চতুর্থীর দিনেই বাড়িতে আনা হয়। প্রতিমা বসানোর আগে ঘরের একটি ছোট ও পরিষ্কার অংশ ফুল এবং রঙিন উপকরণ দিয়ে সাজানো হয়। প্রতিমা প্রতিষ্ঠার সময় সেটি ও তার মণ্ডপ ফুল ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে সজ্জিত করা হয়। উৎসবের দিন শুভ সময়ে মাটির প্রতিমা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়, এ সময় পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণ, পূজা ও ভজন পরিবেশন করা হয়। প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় প্রতিমার পূজা হয়—যেখানে ফুল, দুর্বা (কচি ঘাসের তৃণ), করঞ্জি এবং মোদক (গুড় ও নারকেলের কুঁচি ভরা চালের আটা দিয়ে তৈরি পিঠা) নিবেদন করা হয়।[৫৬][৫৭] পূজা শেষ হয় গণেশসহ অন্যান্য দেবতা ও সাধুদের উদ্দেশ্যে আরতি গাওয়ার মাধ্যমে।

মহারাষ্ট্রে মারাঠি আরতি "সুখকার্তা দুঃখহার্তা", যা ১৭শ শতাব্দীর সাধক সমর্থ রামদাস রচনা করেছিলেন, গাওয়া হয়।[৫৮] পরিবারভেদে উৎসব সমাপ্তির নিয়ম ভিন্ন হয়—কেউ ১½, ৩, ৫, ৭ বা ১১ দিন পূজা শেষে প্রতিমা বিসর্জন দেয়। এই সময় প্রতিমাকে শোভাযাত্রার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে হ্রদ, নদী বা সমুদ্রে নিয়ে গিয়ে বিসর্জন দেওয়া হয়। মহারাষ্ট্রে গণেশোৎসবের সঙ্গে আরও কিছু উৎসব যুক্ত রয়েছে, যেমন হারতালিকা ও গৌরী উৎসব। হারতালিকা পালিত হয় গণেশ চতুর্থীর আগের দিন, যখন মহিলারা উপবাস পালন করেন। গৌরীর প্রতিমা স্থাপনের মাধ্যমে গৌরী উৎসব পালিত হয়।[৫৯] কিছু সম্প্রদায়ে, যেমন চিতপাবন ও সি.কে.পি.-দের মধ্যে, নদীতীর থেকে সংগৃহীত কঙ্করকে গৌরীর প্রতীক হিসেবে প্রতিস্থাপন করার প্রথা রয়েছে।[৬০]

গোয়ায় গণেশ চতুর্থীকে কোকণি ভাষায় ছাভাথ এবং পরব বা পর্ব ("শুভ উৎসব") নামে ডাকা হয়।[৬১] এটি ভাদ্রপদ মাসের তৃতীয় দিনে শুরু হয়। এদিন মহিলারা উপবাস থেকে পার্বতী ও শিবের পূজা করেন।[৬২] আচার-অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে রয়েছে ঘুমোট, তাল (ঝাঁঝর/ঝঙ্কার ঝাঁঝ), এবং পখাওয়াজ (একটি ভারতীয় দ্বিমুখী, নলাকার ঢোল)।[৬৩] পরদিন পালিত হয় ফসল উৎসব নব্যাচি পঞ্চম—তাজা কাটা ধান ক্ষেত বা মন্দির থেকে ঘরে আনা হয় এবং তার পূজা করা হয়। যেসব সম্প্রদায় সাধারণত সামুদ্রিক খাবার গ্রহণ করে, তারা এই উৎসবকালে তা পরিহার করে।[৬৪]

কর্ণাটকে গণেশ চতুর্থীর আগে পালিত হয় গৌরী উৎসব এবং সারা রাজ্যজুড়ে মানুষ একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায়। অন্ধ্রপ্রদেশে সাধারণত মাটির গণেশ মূর্তি (মাট্টি বিনায়কুড়ু) ও হলুদের গণেশ মূর্তি (সিদ্ধি বিনায়কুড়ু) ঘরে পূজা করা হয়, কখনো কখনো প্লাস্টার অব প্যারিসের প্রতিমাও ব্যবহার করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

জনসাধারণের উদযাপন

[সম্পাদনা]
Large Murti of Ganesh on the water, surrounded by people
মুম্বাই -এ গণেশ বিসর্জন
Head of a Murti of Ganesh
পুনেতে গণপতি মূর্তি

উৎসবের প্রকাশ্য উদ্‌যাপন অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সাধারণত স্থানীয় যুবসমাজ, পাড়ার সমিতি বা ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর উদ্যোগে আয়োজিত হয়। এই ধরনের আয়োজনের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হয় সংশ্লিষ্ট সমিতির সদস্য, স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে।[৬৫] গণেশের প্রতিমা ও অন্যান্য মূর্তি অস্থায়ী মণ্ডপ বা প্যান্ডেলে স্থাপন করা হয়। প্রকাশ্য আয়োজনের প্রস্তুতি কয়েক মাস আগে থেকেই শুরু হয়। মহারাষ্ট্রে প্রতিমা নির্মাণ সাধারণত "পদ্য পূজা" বা গণেশের পদপূজা দিয়ে শুরু হয়। প্রতিমাগুলো উৎসবের দিন বা তার আগের দিন প্যান্ডেলে নিয়ে আসা হয়। এসব প্যান্ডেল আকর্ষণীয় সজ্জা ও আলোকসজ্জায় অলঙ্কৃত করা হয়।[৬৬]

উৎসব চলাকালীন গান, নাটক, বাদ্যযন্ত্রের পরিবেশনার মতো সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা, রক্তদান কর্মসূচি ও গরিবদের সহায়তা দেওয়ার মতো সামাজিক কর্মকাণ্ডও অনুষ্ঠিত হয়। ধর্মীয় তাৎপর্যের পাশাপাশি গণেশ চতুর্থী মুম্বাই, পুনে, নাগপুর, নাসিক, কোলহাপুর, ঔরঙ্গাবাদ, ইন্দোর, আগ্রা, সুরাট, হায়দ্রাবাদ, বিশাখাপত্তনম, ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, তিরুবনন্তপুরম ও কর্নুলে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড হিসেবেও বিবেচিত হয়। বহু শিল্পী, শিল্পখাত ও ব্যবসায়ী এই উৎসব থেকে জীবিকার উল্লেখযোগ্য অংশ আয় করে থাকে, এবং এটি নবীন শিল্পীদের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে কাজ করে। এমনকি অন্যান্য ধর্মের মানুষও এই উদ্‌যাপনে অংশ নেন।[৬৭][৬৮][৬৯]

তামিলনাড়ুতে এই উৎসবটি বিনায়ক চতুর্থী বা পিল্লাইয়ার চতুর্থী নামে পরিচিত। তামিল ক্যালেন্ডারের আবণি মাসের অমাবস্যার পর চতুর্থ দিনে এটি পালিত হয়। এখানে প্রতিমা সাধারণত মাটির বা প্যাপিয়ার-ম্যাশে দিয়ে তৈরি হয়,[৭০] কারণ রাজ্য সরকার প্লাস্টার অব প্যারিসের প্রতিমা নিষিদ্ধ করেছে;[৭১][৭২] যদিও এ নিয়ম ভঙ্গের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়।[৭৩] নারকেল ও অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েও প্রতিমা তৈরি করা হয়। এসব প্রতিমা কয়েকদিন ধরে প্যান্ডেলে পূজিত হয় এবং পরবর্তী রবিবার বঙ্গোপসাগরে বিসর্জন দেওয়া হয়। কেরালায় এই উৎসবকে লাম্বূধার পিরানালু বলা হয়, যা চিঙ্গম মাসে পালিত হয়।[৭৪] তিরুবনন্তপুরমে একটি শোভাযাত্রা পাঝাভাঙ্গাড়ি গণপতি মন্দির থেকে শুরু হয়ে শঙ্খুমুঘম সমুদ্রসৈকতে গিয়ে শেষ হয়। এখানে দুধ ও প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি বিশাল গণেশ প্রতিমা সমুদ্রে বিসর্জন দেওয়া হয়।[৭৫]

বিখ্যাত মন্দিরগুলি

[সম্পাদনা]

অন্ধ্রপ্রদেশের কানিপাকমের বরসিধি বিনায়ক স্বামী মন্দিরে , বিনায়ক চবিথি তিথি থেকে শুরু করে ২১ দিন ধরে বার্ষিক ব্রহ্মোৎসব পালিত হবে। এই দিনগুলিতে দেশজুড়ে বিপুল সংখ্যক তীর্থযাত্রীর সমাগমের মধ্যে বিভিন্ন বাহনমে বিনায়কের (গণেশ) দেবতাকে শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হবে ।[৭৬]

ভারতের বাইরে উদযাপন

[সম্পাদনা]
যুক্তরাজ্যের ক্ল্যাকটন-অন-সিতে গণেশ মূর্তি উত্তর সাগরে ভাসানো হয়।
যুক্তরাজ্যের ক্ল্যাকটন-অন-সি-তে একজন ভক্ত গণেশ মূর্তির একটি বাক্স উত্তর সাগরে নিয়ে যাচ্ছেন।

পাকিস্তানে গণেশ চতুর্থী উদযাপন করাচির মহারাষ্ট্রীয়দের জন্য একটি সংগঠন শ্রী মহারাষ্ট্র পঞ্চায়েত দ্বারা পরিচালিত হয়।[৭৭]

গণেশ চতুর্থী যুক্তরাজ্যে সেখানে বসবাসকারী ব্রিটিশ হিন্দু জনগোষ্ঠী উদ্‌যাপন করে থাকে। সাউথহলে অবস্থিত হিন্দু কালচার অ্যান্ড হেরিটেজ সোসাইটি ২০০৫ সালে প্রথমবার লন্ডনের বিশ্ব হিন্দু মন্দিরে গণেশ চতুর্থী উদ্‌যাপন করে; পরে প্রতিমাটি পুটনি পিয়ারে টেমস নদীতে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল। আরেকটি উদ্‌যাপন, যা একটি গুজরাটি সংগঠন আয়োজন করে, সাউথএন্ড-অন-সিতে অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে আনুমানিক ১৮,০০০ ভক্ত অংশ নেন।[৭৮] প্রতিবছর লিভারপুলে মার্সি নদীতে,[৭৯][৮০] ক্ল্যাকটন-অন-সিতে উত্তর সাগরে,[৮১] এবং মিল্টন কিন্সের কাল্ডেকট লেকে উৎসবটি পালিত হয়।[৮২]

ফিলাডেলফিয়া গণেশ ফেস্টিভ্যাল উত্তর আমেরিকায় গণেশ চতুর্থীর অন্যতম জনপ্রিয় উৎসব।[৮৩] এটি কানাডায় (বিশেষ করে টরন্টো অঞ্চলে), ডেট্রয়েট মহানগর এলাকার ওয়েন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে, মরিশাস, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরেও উদ্‌যাপিত হয়। ১৮৯৬ সালে মরিশাসে এই উৎসবের সূচনা,[৮৪] এবং মরিশাস সরকার এটিকে জাতীয় ছুটির দিন ঘোষণা করেছে।[৮৫] মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে বৃহৎ তামিলভাষী হিন্দু জনগোষ্ঠীর কারণে এ উৎসবটি "বিনায়গর চতুর্থী" নামে বেশি পরিচিত।[৮৬]

ঘানায় আফ্রিকান হিন্দু সম্প্রদায় গণেশ চতুর্থী উদ্‌যাপন করে।[৮৭]

স্পেনের টেনেরিফ দ্বীপে ইউরোপের অল্প কয়েকটি স্থানের মধ্যে একটি, যেখানে প্রকাশ্যে গণেশ চতুর্থী পালিত হয়।[৮৮][৮৯]

স্বীকৃতি

[সম্পাদনা]

২০২৫ সালের ১০ জুলাই মহারাষ্ট্র সরকার এটিকে রাজ্য উৎসব হিসেবে ঘোষণা করে।[৯০][৯১][৯২]

সংগ্রহশালা

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Ganesh Chaturthi: Hindu Festival, Encyclopædia Britannica (2014)
  2. Ganesh Chaturthi: Hindu Festival, Encyclopædia Britannica (2014)
  3. Darra Goldstein (২০১৫)। The Oxford Companion to Sugar and Sweets। Oxford University Press। পৃ. ৮২, ২৫৪, ৪৫৮। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৯৩১৩৬১-৭
  4. K. T. Achaya (২০০১)। A Historical Dictionary of Indian Food। Oxford University Press। পৃ. ৬৮–৬৯, ১৩২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৬৫৮৬৮-২
  5. Ganesh Chaturthi: Hindu Festival, Encyclopædia Britannica (2014)
  6. "Ganesh Chaturthi 2019 in India – Dates & Map"rove.me। ১৭ মার্চ ২০২৩।
  7. Patrick Taylor; Frederick I. Case (২০১৩)। The Encyclopedia of Caribbean Religions। University of Illinois Press। পৃ. ৩৩২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৫২-০৯৪৩৩-০
  8. Heras 1972, পৃ. 58।
  9. Getty 1936, পৃ. 5।
  10. Ramesh Dutt Ramdoyal (১৯৯০)। Festivals of Mauritius। Editions de l'Océan Indien। পৃ. ২১–২২।
  11. Patrick Taylor; Frederick I. Case (২০১৩)। The Encyclopedia of Caribbean Religions। University of Illinois Press। পৃ. ৩৩২। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৫২-০৯৪৩৩-০
  12. "Festivals, Cultural Events and Public Holidays in Mauritius"। Mauritius Tourism Authority। ২০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১২
  13. "Ganesh Chaturthi – CONCURSO FOTOGRÁFICO: MIGRACIONES INTERNACIONALES Y FRONTERAS"investigacion.cchs.csic.es
  14. "Ganesh chaturthi Special : अशी झाली गणेशोत्सवाला सुरुवात!"Lokmat। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২৫
  15. Lochtefeld, James G. (২০০২)। The Illustrated Encyclopedia of Hinduism: A-M (ইংরেজি ভাষায়)। Rosen। পৃ. ২৩৭, ৬৯৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮২৩৯-৩১৭৯-৮
  16. Royina Grewal (২০০৯)। The Book of Ganesha। Penguin Books। পৃ. ১৪৩–১৪৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৪-৩০৬৭৬০-৩
  17. 1 2 Michael 1983, পৃ. 99–102।
  18. Rigveda Mandala 2, shloka 2.23.1, Wikisource, Quote: गणानां त्वा गणपतिं हवामहे कविं कवीनामुपमश्रवस्तमम् । ज्येष्ठराजं ब्रह्मणां ब्रह्मणस्पत आ नः शृण्वन्नूतिभिः सीद सादनम् ॥१॥; For translation, see Grimes (1995), pp. 17–19
  19. Sanskrit Original: नि षु सीद गणपते गणेषु त्वामाहुर्विप्रतमं कवीनाम् । नgdऋते त्वत्क्रियते किं चनारे महामर्कं मघवञ्चित्रमर्च ॥९॥ – Rigveda 10.112.9; Wikisource
  20. Alain Daniélou (1954), The meaning of Ganapati, The Adyar library bulletin X V III. Madras: The Sanvi!! Adyar Library, pp. 110–11
  21. Grimes 1995, পৃ. 17–19, 201।
  22. Michael 1983, পৃ. 107–09।
  23. Michael 1983, পৃ. 109–10।
  24. Kapoor, Subodh (২০০২)। The Indian Encyclopaedia। Cosmo Publications। পৃ. ২৫১৪। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৭৫৫-২৫৭-৭
  25. Courtright, Paul B. (২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮)। "The Ganesh Festival in Maharashtra: Some Observations"। Zelliot, Eleanor; Berntsen, Maxine (সম্পাদকগণ)। The Experience of Hinduism: Essays on Religion in Maharashtra। State University of New York Press। পৃ. ৭৬–৯৪। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৩৮৪-২৪৭৭-৪
  26. Kapoor, Subodh (২০০২)। The Indian Encyclopaedia। Cosmo Publications। পৃ. ২৫১৪। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৭৫৫-২৫৭-৭
  27. Barnouw, Victor (১৯৫৪)। "The Changing Character of a Hindu Festival"American Anthropologist৫৬ (1): ৭৪–৮৬। ডিওআই:10.1525/aa.1954.56.1.02a00070আইএসএসএন 0002-7294জেস্টোর 664633
  28. Courtright, Paul B. (১৯৮৫)। Ganeśa: Lord of Obstacles, Lord of Beginnings। Oxford University Press। পৃ. ২৩০–৩৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫০৩৫৭২-৮
  29. Trimbak Vishnu Parvate (১৯৫৮)। Bal Gangadhar Tilak: A Narrative and Interpretative Review of His Life, Career and Contemporary Events। Navajivan। পৃ. ৯৬–১০২।
  30. Sohoni, Ashutosh (২০১১)। "Ganesh Temple at Tasgaon: Apotheosis of Maratha Temple Architecture"। South Asian Studies২৭ (1)। Informa UK Limited: ৫১–৭৩। ডিওআই:10.1080/02666030.2011.556011এস২সিআইডি 154444431
  31. Christian Roy (২০০৫)। Traditional Festivals: A Multicultural Encyclopedia। ABC-CLIO। পৃ. ১৭৮–৮০। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৭৬০৭-০৮৯-৫
  32. Kaur, Raminder (২০০৩)। Performative Politics and the Cultures of Hinduism: Public Uses of Religion in Western India। Permanent Black। পৃ. ৩৮–৪৮। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৮২৪-০৪৭-৩
  33. Metcalf, Thomas R.; Metcalf, Barbara Daly (২৬ নভেম্বর ২০০১)। A Concise History of India। Cambridge University Press। পৃ. ১৫০। আইএসবিএন ০-৫২১-৬৩০২৭-৪
  34. Momin, A. R. (১৯৯৬)। The Legacy of G.S. Ghurye: A Centennial Festschrift। Popular Prakashan। পৃ. ৯৫। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭১৫৪-৮৩১-৬
  35. Brown, Robert L. (১৯৯১)। Ganesh: Studies of an Asian God। Albany: State University of New York। পৃ. ৯। আইএসবিএন ০-৭৯১৪-০৬৫৭-১
  36. Courtright, Paul B. (১৯৮৫)। Ganeśa: Lord of Obstacles, Lord of Beginnings। Oxford University Press। পৃ. ২৩০–৩৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫০৩৫৭২-৮
  37. Trimbak Vishnu Parvate (১৯৫৮)। Bal Gangadhar Tilak: A Narrative and Interpretative Review of His Life, Career and Contemporary Events। Navajivan। পৃ. ৯৬–১০২।
  38. Christian Roy (২০০৫)। Traditional Festivals: A Multicultural Encyclopedia। ABC-CLIO। পৃ. ১৭৮–৮০। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৭৬০৭-০৮৯-৫
  39. For Tilak as the first to use large public images in maṇḍapas (pavilions or tents) see: Thapan, p. 225.Thapan, Anita Raina (১৯৯৭)। Understanding Gaņapati: Insights into the Dynamics of a Cult। New Delhi: Manohar Publishers। আইএসবিএন ৮১-৭৩০৪-১৯৫-৪
  40. Richard I. Cashman (১৯৭৫)। The Myth of the Lokamanya Tilak and Mass Politics in Maharashtra। University of California Press। পৃ. ৭৫ with footnote ১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-০২৪০৭-৬
  41. 1 2 Aslam Syed (২০১৪)। David Jones; Michele Marion (সম্পাদকগণ)। The Dynamics of Cultural Counterpoint in Asian Studies। SUNY Press। পৃ. ৯৭–৯৮। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৩৮৪-৫১৯১-৬
  42. Shabnum Tejani (২০০৮)। Indian Secularism: A Social and Intellectual History, 1890–1950। Indiana University Press। পৃ. ৫৮–৬১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৫৩-২২০৪৪-৮
  43. "HC's 2-hour immersion breather for home Pujas"The Times of India। ৭ অক্টোবর ২০১৬। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  44. Peter van der Veer (২০১৫)। Handbook of Religion and the Asian City: Aspiration and Urbanization in the Twenty-First Century। University of California Press। পৃ. ৯৫–১০০। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-৯৬১০৮-১
  45. Richard I. Cashman (১৯৭৫)। The Myth of the Lokamanya Tilak and Mass Politics in Maharashtra। University of California Press। পৃ. ৭০–৭৩। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-০২৪০৭-৬
  46. Richard I. Cashman (১৯৭৫)। The Myth of the Lokamanya Tilak and Mass Politics in Maharashtra। University of California Press। পৃ. ৭৫–৭৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২০-০২৪০৭-৬
  47. Cashman, Richard I. (১৯৭৫)। The Myth of the Lokamanya Tilak and Mass Politics in Maharashtra। Berkeley and Los Angeles, California: University of California Press। পৃ. ৭৫–৯১। আইএসবিএন ০-৫২০-০২৪০৭-৯
  48. "Of fervour & Traditions"The Times of India। TOI। ২৯ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪
  49. "चौरचन के दिन की जाती है श्रापित चंद्र की पूजा, जानिये महत्त्व, कथा और शुभ मुहूर्त | Jansatta"www.jansatta.com (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২২
  50. Rajesh (১০ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "Chaurchan Festival 2021 : बिहार में गणेश चतुर्थी को मनाई जाती चौरचन पूजा, जानिए क्या है चंद्र दोष"Live Cities (কানাডীয় ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২২
  51. "Rituals Explained"thehindutemple.org। ৮ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  52. Kolte, R.R., Kulkarni, R.S., Shinde, P.V., Padvekar, H.K., Magadum, V.G. and Apate, S.A., Studies on the ethnomedicinal plants used on the occasion of festivals with special reference to Ratnagiri district from Maharashtra state .
  53. "Andhra laddu-maker eyes to break own Guinness Record with 8000 kg laddu"Daily News and Analysis India। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫... ready for delivery tomorrow to an 80-feet tall Ganesh Murti put up by Visakha Integrated Social Welfare Association supported by NRIs at the Gajuwaka area in Visakhapatnam.
  54. Sahu, Manish (২১ আগস্ট ২০২০)। "What is the story behind the tradition of Ganesh visarjan?"Times of India
  55. "Essential Guide to the Ganesh Festival in India"TripSavvy
  56. Darra Goldstein (২০১৫)। The Oxford Companion to Sugar and Sweets। Oxford University Press। পৃ. ৮২, ২৫৪, ৪৫৮। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৯৩১৩৬১-৭
  57. Sharma, Usha (২০০৮)। Festivals In Indian Society (2 Vols. Set)। New Delhi: Mittal publications। পৃ. ১৪৪। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৩২৪-১১৩-৭
  58. Shanbag, Arun (২০০৭)। Prarthana: A Book of Hindu Psalms। Arlington, MA: Arun Shanbag। পৃ. ১৬৩। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯৭৯০০৮১-০-৮
  59. Pattanaik, Devdutt (২০১১)। 99 thoughts on Ganesh : [stories, symbols and rituals of India's beloved elephant-headed deity]। Mumbai: Jaico Pub House। পৃ. ৬১। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৪৯৫-১৫২-৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬
  60. Bari, Prachi (২০১৭)। "Traditions from all over Maharashtra merge to welcome Gauri in Pune"Hindustan Times। নং 30 August 2017। HT Media Limited। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৯
  61. Goa, Daman and Diu (India). Directorate of Archives, Archaeology, and Museum। Purabhilekh-puratatva: Journal of the Directorate of Archives, Archaeology and Museum, Volume 2। Panaji-Goa: The Directorate, 1984। পৃ. ৯৪।{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (লিঙ্ক)
  62. "Ganesh Chaturhi or Chovoth"goatourism.gov.in। Government of Goa। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪
  63. Singbal, Anwesha। "Bringing the local beat back"thegoan.net/। The Goan। ২৬ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪
  64. "Ganesh Chaturhi or Chovoth"goatourism.gov.in। Government of Goa। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪
  65. Courtright, Paul B. (২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮)। "The Ganesh Festival in Maharashtra: Some Observations"। Zelliot, Eleanor; Berntsen, Maxine (সম্পাদকগণ)। The Experience of Hinduism: Essays on Religion in Maharashtra। State University of New York Press। পৃ. ৭৬–৯৪। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৩৮৪-২৪৭৭-৪
  66. "Ganesh Chaturthi 2020: Puja Vidhi, Shubh Muhurat, Fasting, Vrat Katha and Ganpati Visarjan information – Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২০
  67. "Kolhapur Muslims mark Ganesh festival with Hindu brothers in mosque"Oneindia। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  68. "Tv9 Gujarat – Hindu-Muslim celebrates Ganesh Chaturthi together, Ahmedabad"। TV9 (Gujarati)। {{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: |url= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  69. "Hindu, Muslim families celebrate Ganesh Puja"। India Today। Headlines Today। ২৪ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  70. "Idol makers in Madurai take to eco-friendly Ganeshas"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  71. "Govt order on rules for Ganesh Chathurthi not violative of rights, says Madras HC"The News Minute। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  72. Special Correspondent (২৪ আগস্ট ২০১৭)। "Plaster of Paris Ganesha idols banned"The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  73. "Raid against idols made of plaster of paris"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  74. "Ganesh Chaturthi Pooja Rituals"ganeshchaturthigifts.com
  75. "OM GAM: GANAPATHAYE NAMAH"Ganeshotsavam.org। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  76. "All set for Kanipakam temple fest"The Hans India। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  77. Sutar, Kamlesh Damodar (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Karachi celebrates Ganeshotsav with much zest and zeal"India Today। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯
  78. "Thousands turn out for Hindu Festival at Shoebury East Beach"Southend Standard। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫It is thought as many as 18,000 people attended from across Essex, Kent, Middlesex, London, the Midlands and even India. Alternate Link
  79. "River marks religious ceremony"bbc.co.uk। BBC News। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
  80. "Liverpool Echo: Latest Liverpool and Merseyside news, sports and what's on"liverpoolecho
  81. "Colourful Hindu celebrations with public procession return to seaside"Clacton and Frinton Gazette (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  82. "Ganesh Utsav Samithi Milton Keynes"Ganesh Utsav Samithi, Milton Keynes। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  83. Kalyana Ramanathan; Indira Kannan (১১ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Non-resident gods"Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৫
  84. "Mauritius takes the day off for Ganesh Chaturthi"aglobalworld.com। ৫ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  85. Eisenlohr, Patrick (২০০৬)। Little India: Diaspora, Time, and Ethnolinguistic Belonging in Hindu Mauritius। University of California Press। পৃ. ১৫৩। আইএসবিএন ৯৭৮০৫২০২৪৮৭৯৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৫
  86. "Hindus celebrate Vinayagar Chathurthi"The Malaysian Times। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৫
  87. "अफ्रीका के घाना में हर साल विराजते हैं गणपति, 50 साल से धूमधाम से होता है 'बप्पा का स्वागत'"Zee News (Hindi ভাষায়)। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০{{সংবাদ উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক)
  88. 2017 Ganesh Chaturthi Date and Puja Timings for Santa Cruz de Tenerife, Spain
  89. Ganesh Chaturthi in Tenerife
  90. Waje, Hemant। "Maha govt declares Ganeshotsav as state festival, to 'bear expenses'"Rediff (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২৫
  91. "Maharashtra govt declares 'Sarvajanik Ganeshotsav' as state festival; says it will 'bear expenses for grand celebrations'"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুলাই ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২৫
  92. "Ganpati Bappa Morya! Maharashtra Government Declares Ganeshotsav as Official State Festival"LokmatTimes। ১০ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২৫
  1. The transformation of Ganesh Chaturthi into a major annual religious and politically significant procession event started in 1894. According to Aslam Syed, the Ganesh Murti immersion ritual in the western states of India may have grown because the annual gathering and procession by Shia Muslims on Muharram was allowed by the colonial British government in the 19th and early 20th century, and after the ritual mourning of the death of the 7th century Imam, they would immerse Tazia (Taboots) into river or ocean.[৪১] The Hindus expanded their own Ganesh processions by walking through the streets, joyfully dancing and reciting their scriptural verses and ended their procession with a ceremonial immersion of Ganesh. The colonial British government attempted to introduce procession licence, to Muslims only, which Hindu leaders presented as evidence of discriminatory oppression by the Muslims and the British. The Hindu leaders such as Tilak defied any attempts to selectively stop the Hindu congregational gathering and processions associated with Ganesh Chaturthi.[৪১][৪২] The right to organise processions and immersion rituals of Tazia by Muslims, and Ganesh by Hindus, have remained a religious and equal rights issue ever since, particularly when the religious calendars overlap.[৪৩][৪৪]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]