রংপুর বিভাগ
রংপুর বিভাগ | |
---|---|
বিভাগ | |
রংপুর বিভাগ মানচিত্রে লাল রঙে দেখানো হয়েছে | |
দেশ | বাংলাদেশ |
রাজধানী | রংপুর |
আয়তন | |
• মোট | ১৬,৩১৭.৫৫ বর্গকিমি (৬,৩০০.২৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2010-01-25) | |
• মোট | ১,৩৮,৭৪,০০০ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | BD-F |
রংপুর বিভাগ বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের অন্যতম নবীন একটি বিভাগ। এটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে গঠিত। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সপ্তম বিভাগ হিসেবে ঘোষিত হয়।[১]
ইতিহাস
বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনঃবিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি (National Implementation Committee for Administrative Reform:NICAR) ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জানুয়ারি তারিখে রংপুরকে দেশের সপ্তম বিভাগ হিসেবে অনুমোদন দেয়।
এর আগে ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ জুলাই তারিখে মন্ত্রীসভার বৈঠকে রংপুরকে বিভাগ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে একটি কমিটি তৈরি করা হয় এবং কমিটি ২১ জুলাই তারিখে প্রতিবেদন জমা দেয়।[২]
প্রাচীন শাসনঞ্চল
সম্রাট আকবর এর সেনাওপতি মনিসিং ১৫৭৫ সালে এই রংপুর অঞ্চল কারায়ত্ত করেন। ১৬৮৬ সাল নাগাদ পুরো রংপুর অঞ্চল মোগল সাম্রাজের অধীনে চলে যায়। কুড়িগ্রামে অবস্থিত মোঘলবাসা, মোঘলহাট এখনো তার স্মৃতি বহন করে। তখন মূলত শাসনাঞ্চল ২ ভাগে ভাগ ছিল৷ এক অংশ নিয়ন্ত্রন করত ঘোড়াঘাটের সরকার এবং অন্যাংশ ছিল পিঞ্জিরার সরকার। ঘোড়াঘাট ও রংপুরের এই শাসন ব্যবস্থার মূল নিয়ন্ত্রনকর্তা ছিল রিয়াজ-আস-সালাতিন। কোম্পানি শাসনের শুরুতে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ সহ অনেক বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। [৩]
জেলাসমূহ
৮টি জেলা নিয়ে গঠিত এই বিভাগটি; এগুলো হলোঃ
- কুড়িগ্রাম,
- গাইবান্ধা,
- ঠাকুরগাঁও,
- দিনাজপুর,
- নীলফামারী,
- পঞ্চগড়,
- রংপুর এবং
- লালমনিরহাট।[২]
ভৌগোলিক পরিসংখ্যান
তথ্যসূত্র
- ↑ "দেশের সপ্তম বিভাগ রংপুর"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ "দেশের নতুন বিভাগ রংপুর"। দৈনিক কালের কণ্ঠ (প্রিন্ট) । ঢাকা। ফেব্রুয়ারি ১, ২০১০। পৃষ্ঠা ১৪।
- ↑ Nasrin Akhter (২০১২)। "Sarkar"। Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh।
বহিঃসংযোগ