বিষয়বস্তুতে চলুন

মার্কিন ডলার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মার্কিন ডলার
United States dollar (ইংরেজি)
১$ কয়েনফেডারেল রিজার্ভ নোট
আইএসও ৪২১৭
কোডUSD
একক
উপ-ইউনিট
১০ডাইম (Dime)
১০০সেন্ট (Cent)
১০০০মিল (Mill)
প্রতীক$
ডাকনামবাক (Buck), বিন (bean), পেপার (paper), ডেড প্রেসিডেন্ট (dead president),
ব্যাংকনোট
 বহুল ব্যবহৃত$১, $৫,$১০, $২০,$৫০, $১০০
 স্বল্প ব্যবহৃত$২
অপ্রচারিত:
$৫০০, $১,০০০, $৫,০০০, $১০,০০০, $১০০,০০০
কয়েন
 বহুল ব্যবহৃত১¢, ৫¢, ১০¢, ২৫¢
 স্বল্প ব্যবহৃত৫০¢, $১
বিবরণ
প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 পূর্ব তিমুর
 ইকুয়েডর
 এল সালভাদোর
 মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ
 মাইক্রোনেশিয়া যুক্তরাজ্য
 পালাউ
 পানামা
 জিম্বাবুয়ে[টীকা ১]
অপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারকারী
প্রচলন
কেন্দ্রীয় ব্যাংকফেডারেল রিজার্ভ
 উৎসwww.federalreserve.gov
মুদ্রকখোদাই ও মুদ্রণ ব্যুরো
 ওয়েবসাইটwww.moneyfactory.gov
টাঁকশালমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র টাকশাল
 ওয়েবসাইটwww.usmint.gov
মূল্যনিরূপণ
মুদ্রাস্ফীতিসর্বশেষ: ৮.২০% (সেপ্টেম্বর ২০২২) বাৎসরিক সর্বোচ্চ: ৯.০৬ (জুলাই ২০২২)
 উৎসinflationdata.com
জর্জ ওয়াশিংটনের ছবি যুক্ত ১ ডলারের নোট

মার্কিন ডলার (মুদ্রা প্রতীক: $; ব্যাংক কোড: USD) হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারী মুদ্রার নাম। এর কাগুজে নোটের নকশা অনুযায়ী একে চলতি ভাষায় 'গ্রীন বাক' হিসেবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। এর সাংকেতিক চিহ্ন $, তবে অন্যান্য দেশের ডলার নামক মুদ্রা থেকে আলাদা করার জন্য একে আন্তর্জাতিক দলিলাদিতে US$ লেখা হয়। এর এক শতাংশের নাম সেন্ট। ১ ডলার ১০০ সেন্ট এর সমতূল্য।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

মার্কিন কংগ্রেস ১৭৮৫ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রবর্তন করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিশ্ব মুদ্রা বাজারে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ‘হার্ড কারেন্সি’ হিসেবে পরিগণিত। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে বাংলাদেশের টাকা (BDT) মার্কিন ডলারে পেগড্‌।

টাকা-ডলার সম্পর্ক

[সম্পাদনা]

বাংলা টাকায় ১০৯.৩১ বাংলাদেশি টাকা সমান ১ মার্কিন ডলার (আগস্ট ২৬, ২০২৩ অনুযায়ী)।

আন্তর্জাতিক ভূমিকা

[সম্পাদনা]

এটি বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধিক প্রচলিত মুদ্রা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আরও কিছু দেশ ডলারকে সরকারী মুদ্রা হিসাবে ব্যবহার করে। মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ব্যবহার দ্বিবিধ। প্রথমত এটি আন্তর্জাতিক দেনা-পাওনা মেটানোর মুদ্রা। দ্বিতীয়ত এটি বহুল প্রচলিত একটি রিজার্ভ কারেন্সী। তবে ইউরো প্রচলনের পর থেকে মার্কিন ডলারের ভূমিকা ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে শুরু করে। ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের হিসাব অনুযায়ী, বাজারে $৩৮০ বিলিয়ন (৩৮ হাজার কোটি) ডলার চালু আছে, যার দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে চালু। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ এর পরিমাণ দ্বিগুন হয়ে $৭৬০ বিলিয়নে (৭৬ হাজার কোটি) পৌঁছেছে। এর অর্ধেকই রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে।

১৯১৭সালের $১ মার্কিন ডলার এর নোট
  1. জিম্বাবুয়ে সরকারের লেনদেনের জন্য সরকারি মুদ্রা
  2. মার্কিন ডলারr ও পাকিস্তানি রুপি বেশি গৃহীত।
  3. কম্বোডীয় রিয়েলসহ
  4. ইরাকি দিনারসহ
  5. জামাইকা ডলারসহ
  6. লেবানন পাউন্ড-সহ, নির্দিষ্ট বিনিময় হারে ১:১,৫০০
  7. পেরুভীয় নুয়েভো সল-সহ
  8. উরুগুয়ে পেসোসহ
  9. ভিয়েতনামি দোংসহ
  10. বারমুদা ডলারসহ

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
  1. "FCO country profile"। ১০ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  2. "British Indian Ocean Territory Currency"। Wwp.greenwichmeantime.com। মার্চ ৬, ২০১৩। জুলাই ২২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৫, ২০১৩