সাবর্ণি মনু

সাবর্ণি মনু
সাবর্ণি মনু
অন্তর্ভুক্তি	মনু
পূর্বসূরি	বৈবস্বত মনু
উত্তরসূরি	দক্ষ সাবর্ণি
গ্রন্থসমূহ	পুরাণ, মহাভারত
ব্যক্তিগত তথ্য
মাতাপিতা	সূর্য (পিতা); ছায়া (মাতা);
সহোদর	বৈবস্বত মনু (সৎ ভাই); তপতী (বোন); শনি (ভাই);
সন্তান	নির্মোক; বিরোজাক্ষ;

সাবর্ণি মনু (সংস্কৃত: सावर्णिमनु) বা সূর্য-সাবর্ণি মনু হলেন অষ্টম মনু, যিনি হিন্দু পুরাণে মন্বন্তর নামে পরিচিত একটি যুগের প্রথম পুরুষ।^[১]

সাহিত্য

বিষ্ণু পুরাণে চৌদ্দজন মনুর উল্লেখ করা হয়েছে।^[২] বর্তমান যুগের মনুকে বলা হয় বৈবস্বত মনু, যিনি এই উপাধি ধারণকারী সপ্তম পুরুষ। তিনি তার সৎ ভাই সার্বভৌম দ্বারা উত্তরাধিকারী হবেন, যাকে বলা হবে সাবর্ণি মনু।^[৩] অষ্টম মনুকে সূর্যের দেবতা সূর্য এবং তার স্ত্রী ছায়ার পুত্র বলে বর্ণনা করা হয়েছে।^[৪] ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের রচয়িতা হিসেবে এই মনুকে আরোপিত করা হয়, যিনি এর বিষয়বস্তু নারদকে বর্ণনা করেন।^[৫]

ভাগবত পুরাণ অনুসারে, সাবর্ণির পুত্ররা নির্মোক, বিরোজাক্ষ এবং অন্যদের নামহীন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁর রাজত্বকালে, সূর্য ও বিষ্ণু দেবতাদের পূজা করা হয়। বিরোচনের পুত্র বলি স্বর্গের রাজা হিসাবে শাসন করবেন বর্ণনা করা হয়েছে। গালব,বাদরায়ণ, দীপ্তিমান, অশ্বত্থামা, কৃপ, ঋষ্যশৃঙ্গ এবং পরশুরামকে সাবর্ণিক মন্বন্তরের সপ্তর্ষি হিসেবে নাম দেওয়া হয়েছে।^[৬]

তথ্যসূত্র

↑ Hudson, D. Dennis (২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। The Body of God: An Emperor's Palace for Krishna in Eighth-Century Kanchipuram (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃ. ৩৯৮। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-০৪৫১৪০-০।
↑ Knapp, Stephen (২০১২)। Hindu Gods & Goddesses (ইংরেজি ভাষায়)। Jaico Publishing House। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৪৯৫-৩৬৬-৪।
↑ Knapp, Stephen (২০০৫)। The Heart of Hinduism: The Eastern Path to Freedom, Empowerment, and Illumination (ইংরেজি ভাষায়)। iUniverse। পৃ. ৫১১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫৯৫-৩৫০৭৫-৯।
↑ Chaturvedi, B. K. (২০০৬)। Vishnu Purana (ইংরেজি ভাষায়)। Diamond Pocket Books (P) Ltd.। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭১৮২-৬৭৩-৫।
↑ Dowson, John (২০০৪)। A Classical Dictionary of Hindu Mythology, and Religion, Geography, History, and Literature (ইংরেজি ভাষায়)। Asian Educational Services। পৃ. ৬২। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২০৬-১৭৮৬-৫।
↑ Dutt, Manmatha Nath (১৮৯৬)। A Prose English Translation of Srimadbhagavatam (ইংরেজি ভাষায়)। M.N. Dutt। পৃ. ৪৮।

হিন্দু পুরাণ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

[1] Hudson, D. Dennis (২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। The Body of God: An Emperor's Palace for Krishna in Eighth-Century Kanchipuram (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃ. ৩৯৮। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-০৪৫১৪০-০।

[2] Knapp, Stephen (২০১২)। Hindu Gods & Goddesses (ইংরেজি ভাষায়)। Jaico Publishing House। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৪৯৫-৩৬৬-৪।

[3] Knapp, Stephen (২০০৫)। The Heart of Hinduism: The Eastern Path to Freedom, Empowerment, and Illumination (ইংরেজি ভাষায়)। iUniverse। পৃ. ৫১১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫৯৫-৩৫০৭৫-৯।

[4] Chaturvedi, B. K. (২০০৬)। Vishnu Purana (ইংরেজি ভাষায়)। Diamond Pocket Books (P) Ltd.। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭১৮২-৬৭৩-৫।

[5] Dowson, John (২০০৪)। A Classical Dictionary of Hindu Mythology, and Religion, Geography, History, and Literature (ইংরেজি ভাষায়)। Asian Educational Services। পৃ. ৬২। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২০৬-১৭৮৬-৫।

[6] Dutt, Manmatha Nath (১৮৯৬)। A Prose English Translation of Srimadbhagavatam (ইংরেজি ভাষায়)। M.N. Dutt। পৃ. ৪৮।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]