আটঘরিয়া উপজেলা
আটঘরিয়া উপজেলা | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে আটঘরিয়া উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৮′১১″ উত্তর ৮৯°১৫′৪″ পূর্ব / ২৪.১৩৬৩৯° উত্তর ৮৯.২৫১১১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | পাবনা জেলা |
আসন | পাবনা ৪ |
সরকার | |
আয়তন | |
• মোট | ১৮৬.১৫ বর্গকিমি (৭১.৮৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১,৫৭,২৫৪ |
• জনঘনত্ব | ৮৪০/বর্গকিমি (২,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৬.৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৭৬ ০৫ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আটঘরিয়া উপজেলা বাংলাদেশের পাবনা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান[সম্পাদনা]
২৪°০৩´ থেকে ২৪°১২´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°১০´ থেকে ৮৯°২৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।
সীমানা[সম্পাদনা]
উত্তরে চাটমোহর ও ফরিদপুর উপজেলা, পূর্বে সাঁথিয়া উপজেলা, দক্ষিণে পাবনা সদর ও ঈশ্বরদী উপজেলা, পশ্চিমে ঈশ্বরদী ও বড়াইগ্রাম উপজেলা দ্বারা বেষ্ঠিত।
আয়তন[সম্পাদনা]
১৮৬.১৫ বর্গ কিলোমিটার।
প্রশাসন[সম্পাদনা]
আটঘরিয়া থানা গঠিত হয় ১৩ জানুয়ারি ১৯১৫ সালে। উপজেলায় রূপান্তরিত হয় ১৯৮৩ সালে।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
উপজেলার ইউনিয়নসমূহ
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদমশুমারি মতে এই উপজেলার জনসংখ্যা ১,৫৭১২৫৪ জন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]
খিদিরপুর ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় (১৯৯৫), দেবোত্তর ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় (১৯৯৫), আটঘরিয়া ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় (১৯৭২), খিদিরপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ (২০০৩), আটঘরিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৪), দেবোত্তর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৬), দেবোত্তর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৮০), ত্বাহা ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯২৩), একদন্ত ডিগ্রি কলেজ, ধলেশ্বর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯২২)।
শিক্ষার গড় হার : ৫৬.৭%; পুরুষ ৫৮.৯%, মহিলা ৫৪.২%।
মুক্তিযুদ্ধ[সম্পাদনা]
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে মাজপাড়া ইউনিয়নের বংশীপাড়া ঘাটে পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ১ জন পাক অফিসার নিহত হয় এবং ১২ জন মুক্তিযোদ্ধা সহ ৩ জন গ্রামবাসি শহীদ হন।
প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ[সম্পাদনা]
খানবাড়ি মসজিদ (আটঘরিয়া), মৃধার মসজিদ (আটঘরিয়া), বেরুয়ান জামে মসজিদ (বেরুয়ান), বিশ্রামপুরী জামে মসজিদ ( বিশ্রামপুরী শব্দটি খুঁজে পাওয়া যায় কবি ও কথাসাহিত্যিক 'মেওর বংশীরাজ' এর বেশকিছু রচনাবলীতে )।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
এই উপজেলার অর্থনীতি প্রধানত কৃষিনির্ভর। প্রধান ফসল ধান, পাট, গম, ভুট্টা, আঁখ, পান, ডাল, সরিষা, বেগুন, আলু, কাঁচা মরিচ, পটল, পিঁয়াজ, রসুন, শাকসবজি।
কুটিরশিল্প তাঁতশিল্প, বাঁশশিল্প, বেতের কাজ, কাঠের কাজ, রেশম উৎপাদন শিল্প ইত্যাদি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কারখানা রয়েছে ।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]
ইশারত আলী (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), মাওলানা জহুরুল ইসলাম খান (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন রেনু (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), মুহাম্মদ লোকমান হোসাইন (শিক্ষাবিদ), জহুরুল ইসলাম (মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার), আমিনুল ইসলাম (সাবেক মেয়র) প্রমুখ।
ঐতিহাসিক স্থান[সম্পাদনা]
- চন্দ্রনাথ সেনের জমিদার বাড়ি
- অধম রশীদ কটেজ ( বাঙালি মুসলিম কবি ও কথাসাহিত্যিক 'মেওর বংশীরাজ 'র জন্মস্থান)।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে আটঘরিয়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |