জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র
এই নিবন্ধ অথবা অনুচ্ছেদটি জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র নিবন্ধের সাথে একত্রিত করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। (আলোচনা করুন) |
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৬ অক্টোবর ১৯৭৭ | (বয়স ৬৫)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯১১-১৯৪৭) বাংলাদেশী (১৯৪৭-১৯৭৭) |
অন্যান্য নাম | বটুকদা |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯১১-১৯৪৭) বাংলাদেশী (১৯৪৭-১৯৭৭) |
শিক্ষা | স্নাতকোত্তর |
পেশা |
|
পরিচিতির কারণ | বটুকদা, ঘাসফুল |
আন্দোলন | আধুনিক বাংলা কবিতা, গান |
পিতা-মাতা |
|
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
সঙ্গীত চর্চা
[সম্পাদনা]তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
সাংগঠনিক কাজ
[সম্পাদনা]ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
মৃত্যু
[সম্পাদনা]তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।