বিষয়বস্তুতে চলুন

জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র
জন্ম(১৯১১-১১-১১)১১ নভেম্বর ১৯১১
মৃত্যু২৬ অক্টোবর ১৯৭৭(1977-10-26) (বয়স ৬৫)
জাতীয়তাব্রিটিশ ভারতীয় (১৯১১-১৯৪৭)
বাংলাদেশী (১৯৪৭-১৯৭৭)
অন্যান্য নামবটুকদা
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারতীয় (১৯১১-১৯৪৭)
বাংলাদেশী (১৯৪৭-১৯৭৭)
শিক্ষাস্নাতকোত্তর
পেশা
  • কবি
  • গল্পকার
  • প্রাবন্ধিক
  • গীতিকার
  • সম্পাদক
পরিচিতির কারণবটুকদা, ঘাসফুল
আন্দোলনআধুনিক বাংলা কবিতা, গান
পিতা-মাতা
  • যোগেন্দ্রনাথ মৈত্র (পিতা)
  • সরলা দেবী (মাতা)

জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।

সঙ্গীত চর্চা

[সম্পাদনা]

তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।

সাংগঠনিক কাজ

[সম্পাদনা]

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]