ঈশ্বরদী জংশন রেলওয়ে স্টেশন
ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন | |
---|---|
বাংলাদেশ রেলওয়ে স্টেশন জংশন স্টেশন | |
![]() | |
অবস্থান | পাবনা জেলা, রাজশাহী বিভাগ বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২৪°০৭′৪৬″ উত্তর ৮৯°০৩′৪৬″ পূর্ব / ২৪.১২৯৫° উত্তর ৮৯.০৬২৯° পূর্ব |
উচ্চতা | ২৯ মিটার |
লাইন | |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | সক্রিয় |
ইতিহাস | |
আগের নাম | ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে |
অবস্থান | |
![]() |
ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় অবস্থিত প্রায় ১শ' বছরের পুরোনো ব্রিটিশ আমলে নির্মিত রেলওয়ে জংশন ঈশ্বরদী রেল জংশন স্টেশন ও ইয়ার্ড'। এটি বাংলাদেশের প্রাচীন এবং বৃহত্তম রেল স্টেশন এবং জংশন। ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন ঈশ্বরদী পৌরসভা সদরে অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৮৭৮ সালে, কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি রেলপথটি দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল। প্রথম ভাগটি ছিল পূর্ববঙ্গ রাজ্যের রেলপথ ধরে কলকাতা স্টেশন (বর্তমানে শিয়ালদহ) থেকে পদ্মা নদীর দক্ষিণ তীরের দামুকদিয়া ঘাট পর্যন্ত ১৮৫ কিমির পথযাত্রা, তারপর ফেরিতে করে নদীর পেরিয়ে দ্বিতীয় যাত্রা শুরু হত। উত্তরবঙ্গ রেলপথের ৩৩৬ কিলোমিটার মিটার গেজ লাইনটি পদ্মার উত্তর তীরের সারাঘাটকে শিলিগুড়ির সাথে সংযুক্ত করেছিল।[১] এই সময়কালেই ঈশ্বরদী রেলস্টেশন হিসাবে তৈরি হয়।
হার্ডিঞ্জ ব্রিজটি নির্মাণাধীন থাকার সময়, শাকোল-সান্তাহার ভাগটি ১৯১০-১৯১৪ সালের মধ্যে ব্রডগেজে রূপান্তরিত হয়। হার্ডিঞ্জ ব্রিজটি ১৯১৫ সালে চালু হয়। সেতুটি চালুর উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্থাপিত হয়। ২ কিলোমিটার দীর্ঘ ইয়ার্ড ও স্টেশনটিতে ১৭টি রেললাইন স্থাপন করা হয়।
১৯৯৯ সালে ৪.৮ কিলোমিটার (৩ মাইল) দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের ফলস্বরূপ, রেলের প্রয়োজনীয়তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। প্রথমত, রেলওয়ে ব্যবস্থার পূর্ব অংশটি পশ্চিমাঞ্চলের সাথে সংযুক্ত করার জন্য, জয়দেবপুর থেকে জামতৈল পর্যন্ত ৯৯ কিলোমিটার (৬২ মাইল) দীর্ঘ নতুন ডুয়েলগেজ লাইন তৈরি করা হয়ে। দেশের দুটি অংশে দুটি ভিন্ন গেজের সমস্যাটি দ্বৈত গেজ প্রবর্তন করে সমাধান করা হয়। দ্বিতীয়ত, জামতৈল থেকে পার্বতপুর পর্যন্ত ২৪৫ কিলোমিটার (১৫২ মাইল) দৈর্ঘ্যের ব্রডগেজ ট্র্যাকটি দ্বৈত গেজে রূপান্তরিত করা হয়।
পরিষেবা[সম্পাদনা]
ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
- রূপসা এক্সপ্রেস
- সীমান্ত এক্সপ্রেস
- কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস
- মধুমতি এক্সপ্রেস
- টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস
- সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস
- সুন্দরবন এক্সপ্রেস
- চিত্রা এক্সপ্রেস
- মৈত্রী এক্সপ্রেস
- বেনাপোল এক্সপ্রেস
- মহানন্দা এক্সপ্রেস
- রকেট এক্সপ্রেস
- রাজশাহী কমিউটার
- রাজশাহী এক্সপ্রেস
- ঢালারচর সাটল
- ঢাকা কমিউটার ও কিছু
- লোকাল ট্রেন।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "India: the complex history of the junctions at Siliguri and New Jalpaiguri"। আইআরএফসিএ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১২।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |