তাড়াশ ভবন
তাড়াশ ভবন | |
---|---|
![]() | |
ধরন | প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন |
অবস্থান | পাবনা সদর |
অঞ্চল | পাবনা জেলা |
পরিচালকবর্গ | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর |
মালিক | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর |
সূত্র নং | BD-E-49-64 |
তাড়াশ ভবন বা তাড়াশ রাজবাড়ী পাবনা জেলা সদরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।[১] ভবনটি তৈরি করা হয়েছিল ১৮শ শতকের কোন এক সময়।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ব্রিটিশ শাসনামলে তাড়াশ রাজবাড়ীটি নির্মাণ করেন তাড়াশের তৎকালীন জমিদার রায়বাহাদুর বনমালী রায়। স্থাপত্যের দিক দিয়ে এটির সাথে ইউরোপীয় রেনেসাঁ রীতির সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। ৮ই জানুয়ারি ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ এটিকে সংরক্ষিত ঘোষণার পূর্বে ভবনটি বিভিন্ন সরকারি দপ্তর হিসেবে ও পাবনা মেডিকেল কলেজের ভবন হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছে কিছুদিন।
জনশ্রুতি অনুসারে, রায়বাহাদুর জমিদারের বংশধরগণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪২ সালে এই ভবনটি তাদের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহার করেছিল।
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
দেয়ালে বিভিন্ন নকশা করা এই ভবনের সামনে রয়েছে একটি বড় প্রবেশপথ। প্রবেশপথের দুপাশে রয়েছে ২টি করে বড় স্তম্ভ ও এর মাঝখানেই রয়েছে প্রবেশপথ। বর্তমানে যদিও এর নকশা অনেকটাই বিলীন হয়ে গিয়েছে। মূল ভবনটির দৈর্ঘ্যে ৩০.৪০ মিটার (১০০ ফুট) এবং প্রস্থ ১৮.২৮ মিটার (৬০ ফুট)।[২]
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
