আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন
সংক্ষেপে | ক্যাফ |
---|---|
গঠিত | ১৯৫৭ |
প্রতিষ্ঠাস্থান | খারতুম, সুদান |
ধরন | খেলাধুলার সংস্থা |
সদরদপ্তর | সিক্সথ অব অক্টোবর সিটি, মিশর |
সদস্যপদ | ৫৬ সদস্য সংস্থা |
দাপ্তরিক ভাষা | ইংরেজি, ফরাসি ও আরবি |
মহাসচিব | হিশাম এল আমরানি |
ইসা হায়াতো | |
সহায়করা | |
ওয়েবসাইট | www.cafonline.com |
ফিফা কনফেডারেশন |
---|
এএফসি, ক্যাফ, কনকাকাফ |
কনমেবল, ওএফসি, উয়েফা |
কনফেডারেশন অব আফ্রিকান ফুটবল বা ক্যাফ (ফরাসি: Confédération Africaine de Football; আরবি: الإتحاد الأفريقي لكرة القدم) আফ্রিকা মহাদেশের ফুটবল সংস্থার প্রধান পরিচালনা পরিষদ ও নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। আফ্রিকার জাতীয় ফুটবল সংস্থাগুলোকে ক্যাফ পরিচালনা করে। এটি মহাদেশীয়, জাতীয় এবং ক্লাবভিত্তিক ফুটবল প্রতিযোগিতা পরিচালনা করে থাকে। পাশাপাশি পুরস্কারের অর্থমূল্য, নিয়ম-নীতি প্রণয়ন ও প্রচার স্বত্ত্বের বিষয়েও এটি হস্তক্ষেপ করে। ফিফার নিয়ন্ত্রণাধীন ছয়টি মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থার অন্যতম বৃহত্তম হচ্ছে ক্যাফ। উয়েফা'র তুলনায় এটি মাত্র তিন বছর পরে গঠিত হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবৎ জাতীয় ও স্থানীয় প্রতিযোগিতায় খেলাধুলার মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
১৯৯৮ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপের পর এ অঞ্চল থেকে ৫টি দেশ বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। পরবর্তীতে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ২০১০ সালের বিশ্বকাপে স্বাগতিক দেশসহ মোট ৬টি দেশের জাতীয় ফুটবল দল অংশ নিয়েছিল। কিন্তু, ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
গঠন
[সম্পাদনা]মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং সুদানের ফুটবল সংস্থা একত্রিত হয়ে সুদানের রাজধানী খার্তুমে ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৭ তারিখে ক্যাফ গঠন করে। এর পূর্বে ৭ জুন, ১৯৫৬ তারিখে কিছুসংখ্যক মিশরীয়, সোমালি, দক্ষিণ আফ্রিকান ও সুদানী পর্তুগালের লিসবনে অ্যাভনিদা হোটেলে সংস্থা গঠনের উদ্দেশ্যে মিলিত হয়েছিলেন। খার্তুমে সংস্থার সদর দফতর প্রথম স্থাপন করা হলেও কয়েক মাস পর সুদানিজ ফুটবল সংস্থায় আগুন লাগে ও তা ছড়িয়ে পড়লে পার্শ্ববর্তী কায়রোতে সংস্থার কার্যালয় স্থানান্তর করা হয়। ২০০২ সাল থেকে প্রশাসনিক কার্যক্রম কায়রোর কাছাঁকাছি সিক্সথ অব অক্টোবর সিটিতে পরিচালিত হচ্ছে। শুরুতে চারটি দেশের জাতীয় ফুটবল সংস্থা এর সদস্য ছিল। বর্তমানে এ সংখ্যা ৫৬টিতে এসে পৌঁছেছে। তন্মধ্যে ৫৪টি পূর্ণাঙ্গ ও ২টি - জাঞ্জিবার ও রিইউনিয়ন আইল্যান্ড সহযোগী সদস্য হিসেবে রয়েছে।
সংস্থার প্রথম মহাসচিব ছিলেন ইউসুফ মোহাম্মদ এবং সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আবদেল আজিজ আবদাল্লাহ সালেম। বর্তমান সভাপতি হিসেবে রয়েছেন ইসা হায়াতো।
সদস্য
[সম্পাদনা]কোড | অ্যাসোসিয়েশন | প্রতিষ্ঠিত | ফিফা
অধিভুক্তি |
সিএএফ অধিভুক্তি | আঞ্চলিক অধিভুক্তি | আইওসি সদস্য |
---|---|---|---|---|---|---|
উত্তর আফ্রিকান ফুটবল ইউনিয়ন (ইউএনএএফ) (৫) | ||||||
ALG | আলজেরিয়া | ১৯৬২ | ১৯৬৩ | ১৯৬৪ | ২০০৫ | হ্যাঁ |
EGY | মিশর 2 | ১৯২১ | ১৯২৩ | ১৯৫৭ | ২০০৫ | হ্যাঁ |
LBY | লিবিয়া | ১৯৬২ | ১৯৬৪ | ১৯৬৫ | ২০০৫ | হ্যাঁ |
MAR | মরক্কো | ১৯৫৫ | ১৯৬০ | ১৯৫৯ | ২০০৫ | হ্যাঁ |
TUN | তিউনিসিয়া | ১৯৫৭ | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ২০০৫ | হ্যাঁ |
পশ্চিম আফ্রিকান ফুটবল ইউনিয়ন (ডব্লিউএএফইউ-ইউএফওএ) (১৬) | ||||||
BEN | বেনিন | ১৯৬২ | ১৯৬২ | ১৯৬২ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
BFA | বুর্কিনা ফাসো | ১৯৬০ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
CPV | কাবু ভের্দি | ১৯৮২ | ১৯৮৬ | ২০০০ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
GAM | গাম্বিয়া | ১৯৫২ | ১৯৬৮ | ১৯৬৬ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
GHA | ঘানা | ১৯৫৭ | ১৯৫৮ | ১৯৫৮ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
GUI | গিনি | ১৯৬০ | ১৯৬২ | ১৯৬৩ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
GNB | গিনি-বিসাউ | ১৯৭৪ | ১৯৮৬ | ১৯৮৬ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
CIV | কোত দিভোয়ার | ১৯৬০ | ১৯৬৪ | ১৯৬০ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
LBR | লাইবেরিয়া | ১৯৩৬ | ১৯৬৪ | ১৯৬২ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
MLI | মালি | ১৯৬০ | ১৯৬৩ | ১৯৬৩ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
MTN | মৌরিতানিয়া | ১৯৬১ | ১৯৭০ | ১৯৬৮ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
NIG | নাইজার | ১৯৬২ | ১৯৬৭ | ১৯৬৭ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
NGA | নাইজেরিয়া | ১৯৪৫ | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
SEN | সেনেগাল | ১৯৬০ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
SLE | সিয়েরা লিওন | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
TOG | টোগো | ১৯৬০ | ১৯৬২ | ১৯৬৪ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
মধ্য আফ্রিকান ফুটবল ফেডারেশন্স ইউনিয়ন (ইউনিফ্যাক) (৮) | ||||||
CMR | ক্যামেরুন | ১৯৫৯ | ১৯৬২ | ১৯৬৩ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
CTA | মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র | ১৯৬১ | ১৯৬৪ | ১৯৬৫ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
CHA | চাদ | ১৯৬২ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
CGO | কঙ্গো | ১৯৬২ | ১৯৬৪ | ১৯৬৬ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
COD | গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র | ১৯১৯ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
EQG | বিষুবীয় গিনি | ১৯৫৭ | ১৯৮৬ | ১৯৮৬ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
GAB | গ্যাবন | ১৯৬২ | ১৯৬৬ | ১৯৬৭ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
STP | সাঁউ তুমি ও প্রিন্সিপি | ১৯৭৫ | ১৯৮৬ | ১৯৮৬ | ১৯৭৮ | হ্যাঁ |
পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কাউন্সিল (সিইসিএএফএ) (১২) | ||||||
BDI | বুরুন্ডি | ১৯৪৮ | ১৯৭২ | ১৯৭২ | ১৯৯৪ | হ্যাঁ |
DJI | জিবুতি | ১৯৭৯ | ১৯৯৪ | ১৯৯৪ | ১৯৯৫ | হ্যাঁ |
ERI | ইরিত্রিয়া | ১৯৯৬ | ১৯৯৮ | ১৯৯৮ | ১৯৭৩ | হ্যাঁ |
ETH | ইথিওপিয়া | ১৯৪৩ | ১৯৫২ | ১৯৫৭ | ১৯৯৪ | হ্যাঁ |
KEN | কেনিয়া | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ১৯৬৮ | ১৯৭৩ | হ্যাঁ |
RWA | রুয়ান্ডা | ১৯৭২ | ১৯৭৮ | ১৯৭৮ | ১৯৯৪ | হ্যাঁ |
SOM | সোমালিয়া | ১৯৫১ | ১৯৬২ | ১৯৬৮ | ১৯৭৩ | হ্যাঁ |
SSD | দক্ষিণ সুদান | ২০১১ | ২০১২ | ২০১২ | ২০১২ | হ্যাঁ |
SDN | সুদান | ১৯৩৬ | ১৯৪৮ | ১৯৫৭ | ১৯৭৫ | হ্যাঁ |
TAN | তানজানিয়া | ১৯৩০ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৭৩ | হ্যাঁ |
UGA | উগান্ডা | ১৯২৪ | ১৯৬০ | ১৯৬০ | ১৯৭৩ | হ্যাঁ |
ZAN | জাঞ্জিবার 3 | ১৯৬৫ | ১৯৮০ | ১৯৭৩ & ২০০৩ | না | |
কাউন্সিল অব সাউদার্ন আফ্রিকা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনস (কোসাফা) (১৪) | ||||||
ANG | অ্যাঙ্গোলা | ১৯৭৯ | ১৯৮০ | ১৯৮০ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
BOT | বতসোয়ানা | ১৯৭০ | ১৯৭৮ | ১৯৭৬ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
COM | কোমোরোস | ১৯৭৯ | ২০০৫ | ২০০৫ | ২০০৭ | হ্যাঁ |
SWZ | ইসোয়াতিনি | ১৯৬৮ | ১৯৭৮ | ১৯৭৮ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
LES | লেসোথো | ১৯৩২ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
MAD | মাদাগাস্কার | ১৯৬১ | ১৯৬৪ | ১৯৬৩ | ২০০০ | হ্যাঁ |
MWI | মালাউই | ১৯৬৬ | ১৯৬৮ | ১৯৬৮ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
MRI | মরিশাস | ১৯৫২ | ১৯৬৪ | ১৯৬৩ | ২০০০ | হ্যাঁ |
MOZ | মোজাম্বিক | ১৯৭৬ | ১৯৮০ | ১৯৮০ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
NAM | নামিবিয়া | ১৯৯০ | ১৯৯২ | ১৯৯২ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
SEY | সেশেলস | ১৯৭৯ | ১৯৮৬ | ১৯৮৬ | ২০০০ | হ্যাঁ |
RSA | দক্ষিণ আফ্রিকা 1 | ১৯৯১ | ১৯৯২ | ১৯৯২ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
ZAM | জাম্বিয়া | ১৯২৯ | ১৯৬৪ | ১৯৬৪ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
ZIM | জিম্বাবুয়ে | ১৯৬৫ | ১৯৬৫ | ১৯৮০ | ১৯৯৭ | হ্যাঁ |
অ-আঞ্চলিক সদস্য | ||||||
REU | রেউনিওঁ 3 | ১৯২৬ | ২০০৪ | না |
- ^ – বর্ণবাদের কারণে ক্যাফ থেকে এবং ১৯৫৭ আফ্রিকান কাপ অফ নেশনস থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
- ^ – ২০০৫ থেকে ২০০৯ এবং ২০১১ সাল পর্যন্ত ইউএনএএফ এর সদস্য। ১৯ নভেম্বর ২০০৯-এ ইউএনএএফ থেকে প্রত্যাহার করে, কিন্তু ২০১১ সালে পুনরায় যোগদান করে।
- ^ – সহযোগী সদস্য, ফিফার অংশ নয়। জানজিবার ২০১৭ সালে চার মাসের জন্য পূর্ণ সদস্যপদ ধারণ করেছিল, যখন ক্যাফ স্বীকার করে যে সদস্যতা একটি ত্রুটি ছিল তার অবস্থা পরিবর্তন করা হয়েছিল।[১]
ক্যাফ সঙ্গীত
[সম্পাদনা]ক্যাফের সঙ্গীত নির্বাচনের জন্য ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৭ তারিখে সমগ্র আফ্রিকায় গীতিকারদের কাছ থেকে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবার আমন্ত্রণ জানায়।[২] ক্যাফ সঙ্গীতে শুধুমাত্র বাদ্যযন্ত্র সহযোগে বাজানো হয়। এতে কোনরূপ গীত ছিল না যা বহু সাংস্কৃতিক সেতুবন্ধনসহ আফ্রিকার সঙ্গীতের কথা তুলে ধরে। এ সঙ্গীত ৭৪ সেকেন্ডব্যাপী সময়কাল নির্ধারিত হয়। ১৬ জানুয়ারি, ২০০৮ তারিখে এ সঙ্গীতকে পছন্দ করে প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটানো হয়। সঙ্গীত রচয়িতা কে ছিলেন তা এখনো অজানা রয়েছে।
প্রতিযোগিতা
[সম্পাদনা]সংস্থাটি প্রধান প্রতিযোগিতা হিসেবে পুরুষদের জাতীয় দলগুলো নিয়ে ১৯৫৭ সাল থেকে আফ্রিকান কাপ অব নেশন্স আয়োজন করে আসছে। ২০০৯ সাল থেকে আফ্রিকান নেশন্স চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতাও নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও, অনূর্ধ্ব-২১ এবং অনূর্ধ্ব-১৭ পর্যায়ের প্রতিযোগিতাও আয়োজন করে।
উয়েফার সাথে যৌথভাবে যুব দল নিয়ে উয়েফা-ক্যাফ মেরিডিয়ান কাপ আয়োজন করে। ফুটসাল নিয়ে আফ্রিকান ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশীপ অনুষ্ঠিত হয়। ক্যাফ বীচ সকার চ্যাম্পিয়নশীপ নামে বীচ সকার প্রতিযোগিতা রয়েছে। এছাড়াও, প্যান আফ্রিকান গেমসের ফুটবল বিষয়ে ক্যাফ সাংগঠনিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে।
মহিলাদের জাতীয় দলগুলো নিয়ে মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স আয়োজন করা হয়।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]
|
|
সময়ের সাপেক্ষে প্রথম স্থানাধিকারী
[সম্পাদনা]
|
|
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Gleeson, Mark। "Zanzibar loses Caf membership in embarrassing U-turn"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৮।
- ↑ "Competition for the CAF's anthem"। CAF। 2007-09-18। সংগ্রহের তারিখ 208-11-13। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা মহিলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩।