লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | মেডিটেরেনিয়ান ঘোড়া | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লিবীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | জোরান ফিলিপোভিচ | ||
অধিনায়ক | মুহাম্মদ নাশনুশ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আহমেদ সাদ ওসমান (১০৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | আলি আল-বিস্কি (৪৮) | ||
মাঠ | ত্রিপোলি স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LBY | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১২০ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩৬ (সেপ্টেম্বর ২০১২) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৭ (জুলাই ১৯৯৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০৭ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৪৬ (আগস্ট ১৯৮৫) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৪ (জুন ২০০৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (মিশর; ২৯ জুলাই ১৯৫৩) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (ইরাক; ৬ এপ্রিল ১৯৬৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (মিশর; ২৯ জুলাই ১৯৫৩) | |||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৮২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৮২) |
লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Libya national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লিবিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লিবিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিবীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৫ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫৩ সালের ২৯শে জুলাই তারিখে, লিবিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মিশরে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে লিবিয়া মিশরের কাছে ১০–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৬৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ত্রিপোলি স্টেডিয়ামে মেডিটেরেনিয়ান ঘোড়া নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জোরান ফিলিপোভিচ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল আহলির গোলরক্ষক মুহাম্মদ নাশনুশ।
লিবিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে লিবিয়া এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৮২ আফ্রিকান কাপ অফ নেশন্সের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ঘানার সাথে ১–১ গোলে ড্র করার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৭–৬ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
তারিক আল তাইব, মুহাম্মদ নাশনুশ, আলি সালামা, আহমেদ সাদ ওসমান এবং আলি আল-বিস্কির মতো খেলোয়াড়গণ লিবিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে লিবিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩৬তম) অর্জন করে এবং ১৯৯৭ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৮৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে লিবিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪৬তম (যা তারা ১৯৮৫ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৪। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১১৮ | ![]() |
![]() |
১১৬৫.৭৪ |
১১৯ | ![]() |
![]() |
১১৫৬.৪৫ |
১২০ | ![]() |
![]() |
১১৫৫.২৩ |
১২১ | ![]() |
![]() |
১১৫৫.১৯ |
১২২ | ![]() |
![]() |
১১৪৯.৭ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১০৫ | ![]() |
![]() |
১৪০১ |
১০৬ | ![]() |
![]() |
১৩৯৯ |
১০৭ | ![]() |
![]() |
১৩৯৭ |
১০৮ | ![]() |
![]() |
১৩৮৮ |
১০৯ | ![]() |
![]() |
১৩৮৪ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
ইতালির অংশ ছিল | ইতালির অংশ ছিল | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ৫ | ||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ১ | ||||||||
![]() |
প্রত্যাহার | ২ | ১ | ১ | ০ | ২ | ১ | ||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ২ | ৩ | ১ | ৭ | ৩ | ||||||||
![]() |
প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
![]() |
জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার কারণে অযোগ্য | জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার কারণে অযোগ্য | |||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() ![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ১ | ২ | ৭ | ১১ | ২২ | ||||||||
![]() |
১২ | ৫ | ৩ | ৪ | ১৭ | ১০ | |||||||||
![]() |
৬ | ৪ | ০ | ২ | ৭ | ৪ | |||||||||
![]() |
৬ | ২ | ৩ | ১ | ৫ | ৩ | |||||||||
![]() |
৮ | ৩ | ১ | ৪ | ৮ | ১১ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৫৪ | ১৯ | ১৪ | ২১ | ৬০ | ৬২ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
(আরবি)
- ফিফা-এ লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ লিবিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)