২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ
কোপা দু মুন্দো দা ফিফা ব্রাজিল ২০১৪[nb ১] | |
---|---|
![]() ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ আনুষ্ঠানিক লোগো: Juntos num só ritmo (এক ছন্দে সবই) | |
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | ব্রাজিল |
তারিখ | ১৩ জুন - ১৩ জুলাই ২০১৪ (৩২ দিন) |
দল | ৩২ (৫টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ১২ (১২টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
রানার-আপ | ![]() |
তৃতীয় স্থান | ![]() |
চতুর্থ স্থান | ![]() |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৬৪ |
গোল সংখ্যা | ১৭১ (ম্যাচ প্রতি ২.৬৭টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৩৩,৫৫,১৩৫ (ম্যাচ প্রতি ৫২,৪২৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() (৬ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | ![]() |
সেরা যুব খেলোয়াড় | ![]() |
সেরা গোলরক্ষক | ![]() |
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ ছিল ফিফা বিশ্বকাপের ২০তম আসর। এটি একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যা দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ দেশ ব্রাজিলে ২০১৪ সালের ১৩ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। [১]
১৯৫০ সালের বিশ্বকাপের পর এটি হচ্ছে ব্রাজিলের আয়োজিত দ্বিতীয় বিশ্বকাপ। সেই সাথে মেক্সিকো, ইতালি, ফ্রান্স এবং জার্মানির পর ব্রাজিল হচ্ছে পঞ্চম দেশ যারা প্রত্যেকে দুইবার করে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছে। এছাড়াও ১৯৯৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপ আয়োজনের পর এটি হবে আমেরিকা মহাদেশে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। সেই সাথে ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় আয়োজিত বিশ্বকাপের পর দক্ষিণ আমেরিকায় আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপেই ব্রাজিল প্রতি আট বছর পর পর ইউরোপে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রচলিত ঐতিহ্য ভঙ্গ করেছে।
১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়া সবকয়টি দলই এবারের বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আমেরিকায় ৪ বার বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে যার সবকয়টিই জিতেছে দক্ষিণ আমেরিকান কোন দল।
মনোনয়ন প্রক্রিয়া[সম্পাদনা]

ফিফা পর্যায়ক্রমিকভাবে মহাদেশভিত্তিক ২০১৪ সালের স্বাগতিক দেশের জন্যে দক্ষিণ আমেরিকাকে পূর্ব নির্ধারিত করেছিল। ফিফা পূর্বেই পর্যায়ক্রমিকভিত্তিতে স্বাগতিক দেশ নির্ধারণের জন্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।[২] কিন্তু ২০১৪ সালের পর এ সিদ্ধান্ত বলবৎ হবে না বলে ঘোষণা করে।
কলম্বিয়া ২০১৪ সালের জন্যে স্বাগতিক দেশ হবার আগ্রহ প্রকাশ করেছিল[৩] কিন্তু প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে।[৪] কোরিয়া-জাপানের সফলভাবে বিশ্বকাপ সমাপণের পর চিলি এবং আর্জেন্টিনাও যৌথভাবে স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে কিছুটা আগ্রহ প্রকাশ করেছিল; কিন্তু যৌথ ডাক প্রক্রিয়া অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় তা বাতিল হয়ে যায়। ব্রাজিলও স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে আগ্রহ প্রকাশ করে। দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল ফেডারেশন কনমেবল ব্রাজিলকে স্বাগতিক হবার জন্যে সমর্থন ব্যক্ত করে।[৫] ফলে ব্রাজিল একমাত্র দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে কনমেবলের মাধ্যমে ডিসেম্বর, ২০০৬ সালে ডাক প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে সমাপণের জন্যে প্রস্তাবনা পাঠায়। ঐ সময়ে কলম্বিয়া, চিলি এবং আর্জেন্টিনা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে ফেলে। ভেনেজুয়েলা ডাকে অংশগ্রহণ করেনি।
এরফলে ব্রাজিল প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষবিহীন অবস্থায় ডাক প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করে। ৩০ অক্টোবর, ২০০৭ সালে ফিফা নির্বাহী পরিষদ স্বাগতিক দেশ হিসেবে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করে।[৬]
অংশগ্রহণকারী দলসমূহ এবং কর্মকর্তাবৃন্দ[সম্পাদনা]
বাছাই[সম্পাদনা]
২০১১ সালের ৩০ জুলাই রিও দি জেনিরোর মারিনা দা গ্লোরিয়ায় ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়।[৭][৮] আয়োজক দেশ হিসেবে, ব্রাজিল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়।
২০৮টি ফিফা জাতীয় দলের মধ্যে ২০৩টি দল বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে, যা শুরু হয় ২০১১ সালের ১৫ জুন থেকে এবং শেষ হয় ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর। ২০১০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দেশের মধ্যে ২৪টি দেশ ২০১৪ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এবারই প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা।[৯] এই বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ দেশগুলোর মধ্যে র্যাংকিং এ সবচেয়ে উপরে অবস্থানকারী দেশ ইউক্রেন (১৮)।[১০] ওএফসি অঞ্চল থেকে কোন দল ২০১৪ বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি।
- চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী দল
নিচের ৩২টি দল বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। নিচে দলগুলোকে প্রতিযোগিতা পূর্ব র্যাংকিংসহ দেখানো হয়েছে।[১১]
|
|
|
|
চূড়ান্ত ড্র[সম্পাদনা]
২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর বাইয়ার মাতা দি সাঁও জোয়াঁও এর কোস্তা দো সাউইপে রিসর্টে।[১২] স্থানীয় সময় ১৩:০০ (ইউসিটি−৩)।[১৩] চূড়ান্ত ড্রয়ের প্রস্তুতি হিসেবে, বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ ৩২টি দলকে চারটি পাত্রে ভাগ করা হয়। প্রত্যেক পাত্রে রয়েছে আটটি করে দল। র্যাংকিং এর শীর্ষ সাতটি দলকে আয়োজক ব্রাজিলের সাথে একই পাত্রে রাখা হয়েছে।[১৪][১৫]
পূর্বেকার প্রতিযোগিতার মত ফিফা এমনভাবে গ্রুপ তৈরি করে যেন উয়েফা ব্যতীত একই কনফেডারেশনের দুইটি দল একই গ্রুপে না পড়ে। একটি গ্রুপে সর্বোচ্চ দুইটি উয়েফার দল থাকতে পারে।[১৬] পাত্রগুলোতে বিভিন্ন অঞ্চলের দলগুলোর সংখ্যা অসম হওয়ার কারণে, দলগুলো আটটি গ্রুপে ভাগ করতে ড্রয়ের জন্য অতিরিক্ত কিছু পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।[১৫]
স্কোয়াডসমূহ[সম্পাদনা]
২০১০ বিশ্বকাপের মত ২০১৪ বিশ্বকাপেরও প্রতিটি স্কোয়াড ২৩ সদস্য বিশিষ্ট (তিনজন গোলরক্ষক আবশ্যক)। অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকটি দেশকে প্রতিযোগিতা শুরুর কমপক্ষে ১০ দিন পূর্বে স্কোয়াড ঘোষণা করে। ইনজুরি আক্রান্ত খেলোয়াড়দের প্রতিস্থাপনে বৈধতা রয়েছে, তবে তা তাদের প্রথম খেলা শুরুর ২৪ ঘণ্টা পূর্বে করতে হবে।[১৭]
কর্মকর্তাবৃন্দ[সম্পাদনা]
২০১৩ সালের মার্চে, ৫২ জন সম্ভাব্য রেফারির তালিকা প্রকাশ করে এবং তাদের প্রত্যেকের সাথে ২ জন করে সহকারী রেফারিকে তালিকায় রাখা হয়।[১৮] ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারী, ফিফার রেফারি কমিটি ২৫ জন রেফারি এবং তাদের সাথে ২ জন করে সহকারী রেফারিকে নির্বাচিত করে।[১৯][২০]
মাঠসমূহ[সম্পাদনা]
আঠারোটি শহরকে বিশ্বকাপের সম্ভাব্য আয়োজক শহর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়: বেলেম, বেলো অরিজন্ঠ, ব্রাসিলিয়া, কাম্পো গ্রান্দে, কুইয়াবা, কুরিতিবা, ফ্লোরিয়ানোপোলিস, ফর্তালিজা, গোইয়ানিয়া, মাসেইও, মানাউশ, নাতাল, পোর্তো আলেগ্রে, রেসিফি, রিও ব্রাঙ্কো, রিউ দি জানেইরু, সালভাদোর এবং সাও পাওলো।[২১]
ফিফা প্রস্তাব দেয় যে একাধিক শহরে দুইটি স্টেডিয়াম ব্যবহার করা যাবে না এবং আয়োজক শহরের সংখ্যা হতে হবে আট থেকে দশটি। অবশ্য, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তত্কালীন প্রধান রিকার্দো তেইশেইরা পুরো দেশের স্বার্থের জন্য বারোটি স্টেডিয়াম ব্যবহারের প্রস্তাব দেয়। যা ২০০৮ সালের ডিসেম্বর ফিফা কর্তৃক গৃহীত হয়।[২২]
২০০৯ সালের ৩১ মে, বারোটি আয়োজক শহরের নাম ঘোষণা করা হয়। বেলেম, কাম্পো গ্রান্দে, ফ্লোরিয়ানাপোলিস, গোইয়ানিয়া এবং রিও ব্রাঙ্কোকে বাতিল করা হয়।[২৩] ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে, মাসেইও তাদের প্রর্থীতা বাতিল করে। নির্বাচিত বারোটি শহর ব্রাজিলের বারোটি প্রদেশের রাজধানী, যা ব্রাজিলের সমস্ত প্রধান অঞ্চলগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে।[২৪] এর ফলে প্রতিযোগিতা চলাকালে দলগুলোর দীর্ঘ ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে।[২৫]
প্রায় ৩.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্টেডিয়াম প্রকল্পগুলোর পেছনে ব্যয় করা হয়েছে।[২৬] আয়োজক শহরগুলোর মধ্যে পাঁচটি শহরে বিশ্বকাপের জন্য বিশেষভাবে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়। রাজধানী ব্রাসিলিয়ার এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা ভেঙ্গে ফেলে নতুন করে তৈরি করা হয় এবং অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করা হয়।[২৭] রিউ দি জানেইরুতে অবস্থিত এস্তাদিও দো মারাকানা বারোটি স্টেডিয়ামের মধ্যে সবচেয়ে বড়। যা একটি বিশ্বকাপ ফাইনালের জন্য সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড বহন করে (১৯৯,৮৫৪)। এই স্টেডিয়ামেই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে। সিবিএফ এর মূল উদ্দেশ্য ছিল উদ্বোধনী খেলাটি সাঁউ পাউলুর এস্তাদিও দো মরুম্বিতে আয়োজন করার, কিন্তু ২০১০ সালে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, যখন প্রয়োজনীয় উন্নয়নের জন্য তারা আর্থিক নিশ্চয়তা প্রদানে ব্যর্থ হয়। উদ্বোধনী খেলার জন্য বেছে নেওয়া হয় অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স স্টেডিয়ামটিকে।[২৮]
প্রথম নতুন স্টেডিয়াম ফর্তালিজার ক্যাস্তেলাও, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ব্যবহার শুরু হয়।[২৯] ছয়টি স্টেডিয়ামকে ২০১৩ কোপা লিবের্তাদোরেসের সময় ব্যবহার করা হয়।[৩০] অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের কাজ ফিফার বেঁধে দেওয়া সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ এর মধ্যে সম্পন্ন হবে না।[৩১] নতুন স্টেডিয়াম অ্যারেনা করিন্থিয়ান্সের নির্মাণ কাজের সময় ক্রেন ধ্বসে পড়ার কারণে এর নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটে এবং দুইজন নির্মাণ কর্মী নিহত হয়।[৩২]
ফিফা অনুরাগীদের উল্লাস[সম্পাদনা]
বেস ক্যাম্প[সম্পাদনা]
২০১৪ সালের ৩১ জানুয়ারী, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলের জন্য বেস ক্যাম্প ঘোষণা করে ফিফা।[৪১]
উদ্ভাবন[সম্পাদনা]
ফরম্যাট[সম্পাদনা]
গ্রুপের বিজয়ী এবং রানার-আপ দল ১৬ দলের পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।[১৭]
গ্রুপ খেলার টাই-ব্রেকিং মানদণ্ড |
---|
প্রতিটি গ্রুপে প্রতিটি দলের র্যাংকিং নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুযায়ী নির্ধারিত হবে:
|
পুরস্কারের অর্থ[সম্পাদনা]
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দল অন্তত ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কারসরূপ পাবে। চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দল পাবে যথাক্রমে ৩৫ মিলিয়ন ও ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৬ দলের পর্বে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বকাপ আসরের জন্য ক্লাব থেকে বিদায় নেওয়ার সময় খেলোয়াড়রা যেসব ক্লাবে খেলে থাকেন সেসব ক্লাবকে খেলোয়াড়দের বীমা এবং অন্যান্য খরচ বাবদ দেওয়া হবে ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট, ৫৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ অর্থ খরচ করবে ফিফা, যা একটি নতুন রেকর্ড। এর আগে ২০১০ বিশ্বকাপে ফিফা খরচ করেছিল ৪২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৪২]
গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, জুরিখে ফিফার সদর দপ্তরে ২০১৪ বিশ্বকাপের সময়সূচি ঘোষণা করা হয়।[৪৩] খেলা শুরু হওয়ার সময়গুলো ঘোষণা করা হয় ২০১২ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর।[৪৪]
নিচের তালিকাভুক্ত খেলাগুলো ব্রাজিলের দাপ্তরিক সময় অনুযায়ী দেওয়া রয়েছে (ইউটিসি−৩)। এটি বারোটির মধ্যে দশটি মাঠের সময় অঞ্চল; অন্য দুইটি মাঠ, কুইয়াবা এবং মানাউশ, অ্যামাজন সময় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত (ইউটিসি–৪), সেজন্য এই দুইটি মাঠে অনুষ্ঠিতব্য খেলাগুলো শুরু হওয়ার স্থানীয় সময় নিচের তালিকাভূক্ত সময়ের চেয়ে এক ঘণ্টা আগে।[৪৫]
গ্রুপ টেবিলের রঙের ব্যাখ্যা | |
---|---|
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে |
গ্রুপ এ[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ২ | +৫ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৬ | ০ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৯ | −৮ | ০ |
ক্রোয়েশিয়া ![]() | ১–৩ | ![]() |
---|---|---|
পেরিশিচ ![]() |
প্রতিবেদন | মার্কেজ ![]() গুয়ারদাদো ![]() হার্নান্দেস ![]() |
গ্রুপ বি[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ১০ | ৩ | +৭ | ৯ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৫ | ৩ | +২ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৭ | −৩ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ৯ | −৬ | ০ |
স্পেন ![]() | ১–৫ | ![]() |
---|---|---|
শাবি আলোনসো ![]() |
প্রতিবেদন | ফন পার্সি ![]() রোবেন ![]() দে ফ্রেই ![]() |
চিলি ![]() | ৩–১ | ![]() |
---|---|---|
সানচেজ ![]() বালদিবিয়া ![]() বসেহুর ![]() |
প্রতিবেদন | কেহিল ![]() |
অস্ট্রেলিয়া ![]() | ২–৩ | ![]() |
---|---|---|
কেহিল ![]() জেডিনাক ![]() |
প্রতিবেদন | রোবেন ![]() ফন পার্সি ![]() মেমফিস ![]() |
গ্রুপ সি[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৯ | ২ | +৭ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৬ | −৪ | ১ |
কোত দিভোয়ার ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
বুনি ![]() জের্ভিনিয়ো ![]() |
প্রতিবেদন | হন্দা ![]() |
কলম্বিয়া ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
রোদ্রিগেস ![]() কিন্তেরো ![]() |
প্রতিবেদন | জের্ভিনিয়ো ![]() |
গ্রুপ ডি[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | −১ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ১ |
ইতালি ![]() | ০–১ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | রুইজ ![]() |
গ্রুপ ই[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৬ | +১ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৮ | −৭ | ০ |
সুইজারল্যান্ড ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
মেহমেদি ![]() সেফেরোভিচ ![]() |
প্রতিবেদন | এ. বালেন্সিয়া ![]() |
সুইজারল্যান্ড ![]() | ২–৫ | ![]() |
---|---|---|
ডিমেইলি ![]() ঝাকা ![]() |
প্রতিবেদন | জিহু ![]() মাতুদি ![]() ভালবুয়েনা ![]() বেনজেমা ![]() সিসকো ![]() |
হন্ডুরাস ![]() | ০–৩ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | শাকিরি ![]() |
গ্রুপ এফ[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৬ | ৩ | +৩ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ০ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
আর্জেন্টিনা ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
কোলাশিনাচ ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | ইবিশেভিচ ![]() |
আর্জেন্টিনা ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
মেসি ![]() |
প্রতিবেদন |
নাইজেরিয়া ![]() | ২–৩ | ![]() |
---|---|---|
মুসা ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() রোহো ![]() |
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ![]() | ৩-১ | ![]() |
---|---|---|
জেকো ![]() পিয়ানিচ ![]() ভ্রশায়েভিচ ![]() |
প্রতিবেদন | ঘুচান্নেজহাদ ![]() |
গ্রুপ জি[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ২ | +৫ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৭ | −৩ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | −২ | ১ |
পর্তুগাল ![]() | ২-১ | ![]() |
---|---|---|
বোয়ে ![]() রোনালদো ![]() |
প্রতিবেদন | জিয়ান ![]() |
গ্রুপ এইচ[সম্পাদনা]
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ৫ | +১ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৩ | −১ | ২ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ১ |
দক্ষিণ কোরিয়া ![]() | ২-৪ | ![]() |
---|---|---|
সন হেউং-মিন ![]() কু জা-চেয়োল ![]() |
প্রতিবেদন | সুলাইমানি ![]() হালিশ ![]() জাবু ![]() ইব্রাহিমি ![]() |
নকআউট পর্ব[সম্পাদনা]
নকআউট পর্বে যদি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ না হয়, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও খেলা শেষ না হয়, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।[১৭]
কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||||||
২৮ জুন – বেলু ওরিজোঁতি | ||||||||||||||
![]() | ১ (৩) | |||||||||||||
৪ জুলাই – ফর্তালিজা | ||||||||||||||
![]() | ১ (২) | |||||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
২৮ জুন – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
৮ জুলাই – বেলু ওরিজোঁতি | ||||||||||||||
![]() | ০ | |||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
৩০ জুন – ব্রাসিলিয়া | ||||||||||||||
![]() | ৭ | |||||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
৪ জুলাই – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() | ০ | |||||||||||||
![]() | ০ | |||||||||||||
৩০ জুন – পোর্তু আলেগ্রে | ||||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
১৩ জুলাই – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
২৯ জুন – ফর্তালিজা | ||||||||||||||
![]() | ০ | |||||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
৫ জুলাই – সালভাদোর | ||||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
![]() | ০ (৪) | |||||||||||||
২৯ জুন – রেসিফি | ||||||||||||||
![]() | ০ (৩) | |||||||||||||
![]() | ১ (৫) | |||||||||||||
৯ জুলাই – সাও পাওলো | ||||||||||||||
![]() | ১ (৩) | |||||||||||||
![]() | ০ (২) | |||||||||||||
১ জুলাই – সাও পাওলো | ||||||||||||||
![]() | ০ (৪) | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী | ||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
৫ জুলাই – ব্রাসিলিয়া | ১২ জুলাই – ব্রাসিলিয়া | |||||||||||||
![]() | ০ | |||||||||||||
![]() | ১ | ![]() | ০ | |||||||||||
১ জুলাই – সালভাদোর | ||||||||||||||
![]() | ০ | ![]() | ৩ | |||||||||||
![]() | ২ | |||||||||||||
![]() | ১ | |||||||||||||
১৬ দলের পর্ব[সম্পাদনা]
ব্রাজিল ![]() | ১–১ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
দাভিদ লুইজ ![]() |
প্রতিবেদন | সানচেজ ![]() |
পেনাল্টি | ||
দাভিদ লুইজ ![]() উইলিয়ান ![]() মার্সেলো ![]() হাক ![]() নেইমার ![]() |
৩–২ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
নেদারল্যান্ডস ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
স্নাইডার ![]() হুন্তেলার ![]() |
প্রতিবেদন | দস সান্তোস ![]() |
কোস্টা রিকা ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
রুইস ![]() |
প্রতিবেদন | পাপাস্তাথোপুলোস ![]() |
পেনাল্টি | ||
বোর্হেস ![]() রুইস ![]() গোন্সালেস ![]() কাম্পবেল ![]() উমানিয়া ![]() |
৫–৩ | ![]() ![]() ![]() ![]() |
ফ্রান্স ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
পগবা ![]() ইয়োবো ![]() |
প্রতিবেদন |
বেলজিয়াম ![]() | ২-১ | ![]() |
---|---|---|
দে ব্রুয়িন ![]() লুকাকু ![]() |
প্রতিবেদন | গ্রিন ![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল[সম্পাদনা]
নেদারল্যান্ডস ![]() | ০-০ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
ফন পার্সি ![]() রোবেন ![]() স্নাইডার ![]() কাইট ![]() |
৪–৩ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
সেমি-ফাইনাল[সম্পাদনা]
ব্রাজিল ![]() | ১–৭ | ![]() |
---|---|---|
অস্কার ![]() |
প্রতিবেদন | মুলার ![]() ক্লোজে ![]() ক্রুস ![]() খেদিরা ![]() শুর্লে ![]() |
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী[সম্পাদনা]
![]() | ০–৩ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ফন পার্সি ![]() ব্লিন্দ ![]() উইনালদুম ![]() |
ফাইনাল[সম্পাদনা]
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
গোলদাতাগণ[সম্পাদনা]
প্রতিযোগিতায় এখনও সক্রিয় রয়েছে এধরণের খেলোয়াড়ের নাম গাঢ় অবস্থায় প্রদর্শিত হয়েছে।
- ৬ গোল
- ৫ গোল
- ৪ গোল
- ৩ গোল
- ২ গোল
- ১ গোল
Yacine Brahimi
সুফিয়ান ফাইঘুলি
রাফিক হালিশ
আনহেল দি মারিয়া
মার্কোস রোহো
মাইল জেডিনাক
মারুয়ান ফেলাইনি
দ্রিস মের্তেন্স
দিভক অরিজি
ইয়ান ভের্তঙ্গেন
এদিন জেকো
ভেদাদ ইবিশেভিচ
মিরালেম পিয়ানিচ
আভদিয়া ভ্রশায়েভিচ
ফার্নান্দো
ফ্রেড
অস্কার
জোয়েল মাতিপ
চার্লেস আরানগুইজ
জিয়ান বসেহুর
হোর্হে বালদিবিয়া
এদুয়ার্দো বার্গাস
পাবলো আর্মেরো
হুয়ান কুয়াদ্রাদো
তেওফিলো গুতিয়েরেজ
Juan Quintero
জোয়েল কাম্পবেল
অস্কার দুয়ার্তে
মার্কো উরেনিয়া
ইভিসা অলিচ
ওয়েইন রুনি
ড্যানিয়েল স্টারিজ
ওলিভিয়ের জিহু
ব্লেইস মাতুদি
Paul Pogba
মুসা সিসকো
ম্যাথিউ ভালবুয়েনা
মারিও গোটজে
মেসুত ওজিল
Sokratis Papastathopoulos
গিওরগিওস সামারাস
Andreas Samaris
কার্লো কোস্তলি
রেজা ঘুচান্নেজহাদ
মারিও বালোতেল্লি
ক্লাউদিও মার্কিজিও
হন্ডা কেস্কে
শিঞ্জি ওকাজাকি
Koo Ja-cheol
Lee Keun-ho
Son Heung-min
জিওভানি দস সান্তোস
আন্দ্রেস গুয়ারদাদো
হাভিয়ের হার্নান্দেস
রাফায়েল মার্কেজ
অরিবে পেরাল্তা
Leroy Fer
Klaas-Jan Huntelaar
ওয়েসলি স্নাইডার
স্তিফান দে ফ্রেই
পিটার অডেমউইঞ্জি
ন্যানি
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো
Silvestre Varela
আলেক্সান্দ্রা কেযরাকোভ
Aleksandr Kokorin
জাবি আলোনসো
হুয়ান মাতা
ফের্নান্দো তোরেস
ডেভিড ভিলা
ব্লারিম ডিমেইলি
আদমির মেহমেদি
হারিস সেফেরোভিচ
গ্রানিত ঝাকা
জন ব্রুকস
জার্মেইন জোন্স
এদিনসন কাভানি
দিয়েগো গদিন
- অাত্মঘাতী গোল
সিয়াদ কোলাশিনাচ (আর্জেন্টিনা বিপক্ষে)
মার্সেলো (ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে)
জন বোয়ে (পর্তুগালের বিপক্ষে)
নোয়েল ভায়াদারেস (ফ্রান্সের বিপক্ষে)
জোসেফ ইয়োবো (ফ্রান্সের বিপক্ষে)
উৎস:[৫১]
সহায়ক[সম্পাদনা]
- ৪ সহায়ক
- ৩ সহায়ক
- ২ সহায়ক
- ১ সহায়ক
Yacine Brahimi
Abdelmoumene Djabou
Sofiane Feghouli
Carl Medjani
Islam Slimani
আনহেল দি মারিয়া
এজেকিয়েল গারাই
গঞ্জালো ইগুয়াইন
লিওনেল মেসি
Marcos Rojo
Ryan McGowan
Tommy Oar
Romelu Lukaku
Divock Origi
Edin Džeko
Senad Lulić
Miralem Pjanić
Tino-Sven Sušić
Dante
লুইজ গুস্তাভো
দাভিদ লুইজ
মার্সেলো
নেইমার
অস্কার
থিয়াগো সিলভা
Allan Nyom
Charles Aránguiz
Mauricio Pinilla
Jorge Valdivia
Eduardo Vargas
Teófilo Gutiérrez
Adrián Ramos
Christian Bolaños
Júnior Díaz
Cristian Gamboa
এদুয়ার্দু
Nikica Jelavić
Ivan Perišić