এএফসি এশিয়ান কাপ
![]() | |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৫৬ |
---|---|
অঞ্চল | এশিয়া (এএফসি) |
দলের সংখ্যা | ২৪ |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() (১ম শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() |
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
![]() | |
আসরসমূহ | |
---|---|
এএফসি এশিয়ান কাপ একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা যার আয়োজন করে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন। এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গণ্য হয় এবং ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ খেলার যোগ্যতা লাভ করে। এই প্রতিযোগিতার পরের আসর অনুষ্ঠিত হবে দক্ষিণ পূর্ব এশীয় রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ড গুলোতে।[১]
১৯৫৬ সাল থেকে এশিয়ান কাপ চার বছর অন্তর অন্তর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০০৪ সালের আসর পর্যন্ত এইভাবেই চলে। যেহেতু একই বছরে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা ও ইউরো অনুষ্ঠিত হয় তাই এশিয়ান কাপের সময়সূচী কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। ফলে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান কাপ ২০০৭ সালে শুরু হয় এবং এরপর আবার চার বছর পর পর এটি চলছে
এশিয়ান কাপ এশিয়ার শীর্ষ দলগুলো দখল করে রেখেছে। জাপান, কোরিয়া, ইরান, কুয়েত ও সৌদি আরবের জাতীয় দলগুলো প্রায় প্রতিবছর ফাইনালে ওঠে।তবে এই ফেডারেশনের নতুন সদস্য অস্ট্রেলিয়া এশিয়ার পরাশক্তি হয়ে উঠেছে।
ফলাফল[সম্পাদনা]
২০১৯ সালের টুর্নামেন্টে তৃতীয় স্থান নির্ধারক খেলা হয়নি।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ FIFA.com। "Who We Are - News - FIFA Council votes for the introduction of a revamped FIFA Club World Cup - FIFA.com"। www.fifa.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে এএফসি এশিয়ান কাপ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |