টোগো জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | লে এপেরভের্স | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | টোগান ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | ক্লদ লে রয় | ||
অধিনায়ক | এমানুয়েল আদাবায়ের | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | এমানুয়েল আদাবায়ের (৮৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | এমানুয়েল আদাবায়ের (৩২)[১] | ||
মাঠ | কেগো স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | TOG | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১১৮ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৪৬ (আগস্ট ২০০৬) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৯ (এপ্রিল ২০১৮) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০৯ ২১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ৫৬ (নভেম্বর ২০০৫, জানুয়ারি ২০০৬) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৮ (সেপ্টেম্বর ১৯৯৪) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফরাসি টোগোল্যান্ড ১–১ গোল্ড কোস্ট ও ত্রঁস-ভোলতা টোগোল্যান্ড (ফরাসি টোগোল্যান্ড; ১৩ অক্টোবর ১৯৫৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
টোগো ৬–০ সোয়াজিল্যান্ড (আক্রা, ঘানা; ১১ নভেম্বর ২০০৮) টোগো ৬–০ মরিশাস (লোমে, মরিশাস; ১২ নভেম্বর ২০১৭) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মরক্কো ৭–০ টোগো (মরক্কো; ২৮ অক্টোবর ১৯৭৯) তিউনিসিয়া ৭–০ টোগো (তিউনিস, তিউনিসিয়া; ৭ জানুয়ারি ২০০০) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৬) | ||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ৮ (১৯৭২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১৩) |
টোগো জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Togo national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে টোগোর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম টোগোর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা টোগান ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫৬ সালের ১৩ই অক্টোবর তারিখে, টোগো প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফরাসি টোগোল্যান্ডে অনুষ্ঠিত টোগো এবং ত্রঁস-ভোলতা টোগোল্যান্ডের মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
৪০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট কেগো স্টেডিয়ামে লে এপেরভের্স নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় টোগোর রাজধানী লোমেতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ক্লদ লে রয় এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় এমানুয়েল আদাবায়ের।
টোগো এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে টোগো এপর্যন্ত ৮ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৩ আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা বুর্কিনা ফাসোর কাছে অতিরিক্ত সময়ে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
মুহাম্মদ কাদির, আব্দুল গফর মামাহ, দারে নিবোম্বে, এমানুয়েল আদাবায়ের এবং কদিয়ো ফো-দোহ লাবার মতো খেলোয়াড়গণ টোগোর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে টোগো তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৪৬তম) অর্জন করে এবং ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১২৯তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে টোগোর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫৬তম (যা তারা ২০০৫ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৮। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১১৬ | উত্তর কোরিয়া | ১১৬৮.১২ | |
১১৭ | অ্যাঙ্গোলা | ১১৬৮.০৫ | |
১১৮ | টোগো | ১১৬৫.৭৪ | |
১১৯ | কোমোরোস | ১১৫৬.৪৫ | |
১২০ | লিবিয়া | ১১৫৫.২৩ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১০৭ | ১১ | লিবিয়া | ১৩৯৭ |
১০৮ | ৬ | নামিবিয়া | ১৩৮৮ |
১০৯ | ২১ | টোগো | ১৩৮৪ |
১১০ | থাইল্যান্ড | ১৩৮১ | |
১১১ | ১১ | ভিয়েতনাম | ১৩৭৮ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৪ | ||||||||
১৯৭৮ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | |||||||||
১৯৮২ | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ২ | |||||||||
১৯৮৬ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৫ | ০ | ০ | ৫ | ২ | ১১ | ||||||||
১৯৯৮ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ৯ | ১৬ | |||||||||
২০০২ | ১০ | ৩ | ৪ | ৩ | ১৩ | ১৩ | |||||||||
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ৩০তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৬ | ১২ | ৮ | ২ | ২ | ২২ | ৯ | |
২০১০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৪ | ২ | ৪ | ১১ | ১০ | ||||||||
২০১৪ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ৬ | ১২ | |||||||||
২০১৮ | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৪ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২১ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৬ | ৬৩ | ২১ | ১৩ | ২৯ | ৬৮ | ৮৬ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Mamrud, Roberto; Stokkermans, Karel। "Players with 100+ Caps and 30+ International Goals"। RSSSF। ২০১১-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ফরাসি)
- ফিফা-এ টোগো জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ টোগো জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)